Showing posts with label seo. Show all posts
Showing posts with label seo. Show all posts
অফ পেজ এসইও কি | On-Page SEO Factors 2024

অফ পেজ এসইও কি | On-Page SEO Factors 2024

 একটি ওয়েবসাইট Rank করানোর জন্য আপনাকে এসইও জানতে হবে আপনি যদি সঠিকভাবে এসইও না জানেন তাহলে কখনোই আপনি আপনার সাইটকে গুগলের প্রথম পেজে আনতে পারবেন না । 

আর এসইও করার জন্য আপনাকে দুটি পথ অবলম্বন করতে হবে একটি হলো অনপেজ এসইও আরেকটি হলো অফ পেজ এসইও ।

 মূলত একটি ওয়েবসাইট গুগলের প্রথম পেজে আনার জন্য অনপেজ এসইও সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব বহন করে তাই আপনাকে প্রথমে অনপেজ এসইও সম্পূর্ণ জানতে হবে । 

আর অনপেজ এসইও করার জন্য আপনাকে বেশ কয়েকটি বিষয়ে নজর দিতে হবে তো আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব ।অনপেজ এসইও রেংকিং যেসকল ফ্যাক্টর গুলি রয়েছে সেই সকল বিষয়গুলো নিয়ে তাই দয়া করে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন আশা করি আপনার উপকার হবে ।

 On-Page SEO Factors 2024 - অন পেজ এসইও 


অন পেজ এসইও - On-Page SEO Factors 2024

অনপেজ এসইও এর যেসকল ফ্যাক্টর গুলি রয়েছে আমি পর্যায়ক্রমে সকল বিষয়গুলো তুলে ধরব আপনারা যদি সঠিকভাবে এই রেংকিং ফ্যাক্টর গুলি লক্ষ করেন তাহলে আপনার সাইটকে আপনি গুগলের প্রথম পেজে খুব সহজেই নিয়ে আসতে পারবেন ।


1. কিওয়ার্ড যুক্ত টাইটেল ব্যবহার করুন


আপনি যখনই কোন পোস্ট লিখবেন আপনার ওয়েবসাইটের জন্য সেই পোস্টে অবশ্যই কিওয়ার্ড যুক্ত টাইটেল ব্যবহার করবেন ।  আপনি যেই পোষ্টটি লিখেছেন সেই পোষ্টটি মূলত মানুষ গুগলে কিভাবে সার্চ করে সেটি আগে দেখে নিবেন । দেখার পরে আপনি চেষ্টা করবেন সব সময় কম কম্পিটিশন যুক্ত কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করার আপনি যখনই কম কম্পিটিশন যুক্ত কিওয়ার্ড ব্যবহার করবেন আপনি খুব সহজেই গুগলে আপনার ওই পোস্টটিকে নিয়ে আসতে পারবেন । 

টাইটেলের শুরুর দিকে আপনার মেইন কি ওয়ার্ড রাখার চেষ্টা করুন আপনি টাইটেলকে যত সুন্দর ভাবে সাজাতে পারবেন আপনার পোস্ট রেঙ্ক করার সম্ভাবনা তত বেশি থাকবে। কখনোই এলোপাথাড়ি টাইটেল করবেন না টাইটেলে অবশ্যই সার্চেবল কিওয়ার্ড যুক্ত করে তারপরই কেবলমাত্র আপনি পোস্ট লেখা শুরু করবেন ।

আপনি যদি আমার এই পোস্টটি লক্ষ্য করে থাকেন তাহলে দেখবেন আমার পোস্টের টাইটেল এ আমি সার্চেবল যে কিবোর্ডটি রয়েছে সেটির কিন্তু ব্যবহার করেছি আর সেটি হল On-Page SEO Factors20 21। 



 আমার এই পোস্টের মেইন কি ওয়ার্ড হচ্ছে On-Page SEO Factors আমি যেমনটি ভাবে রেখেছি আপনারাও ঠিক একইভাবে আপনার টাইটেল এর মাঝে কিওয়ার্ড রাখবেন ।


2. কাস্টম পার্মালিনক


প্রতিটি পোস্ট করার সময় আপনি অবশ্যই কাস্টম পার্মালিনক ব্যবহার করবেন আপনি যখন পোস্ট করেন অবশ্যই পার্মালিনক এর প্রতি নজর দিবেন । এমন যেন না হয় যে আপনি টাইটেল যেভাবে দিয়েছেন পার্মালিনক ওইভাবে রয়েছে আপনি মেইন কি ওয়ার্ড টাকে পার্মালিনক এর মাঝে রাখুন পার্মালিনক ছোট করুন বেশি বড় করার দরকার নেই ।


আর অবশ্যই কাস্টম পার্মালিনক করার সময় চেষ্টা করবেন আপনার মেইন কীওয়ার্ডটি যেন প্রথমে থাকে এটি করতে অবশ্যই ভুল করবেন না । আপনি যত সুন্দর ভাবে পার্মালিনক সাজাতে পারবেন আপনার পোস্ট করার সম্ভাবনা তত বেশি থাকবে। 


3. মেটা ডেসক্রিপশন সুন্দর ভাবে লিখুন


প্রতিটি পোস্ট করার সময় অবশ্যই মেটা ডেসক্রিপশন লিখবেন । আমরা বেশিরভাগ সময় শুধু পোস্ট লিখে যাই কোন মেটা ডেসক্রিপশন লিখিনা যার ফলে আমাদের পোস্টগুলো রেংক কম করে । তার কারণ হলো এই মেটা ডেসক্রিপশন শুধুমাত্র যে সার্চ ইঞ্জিন রয়েছে সেই সার্চ ইঞ্জিনগুলো পড়ে থাকে ।আমরা মানুষরা ডেসক্রিপশন খুবই কম পড়ি এটি মূলত লেখায় সার্চ ইঞ্জিনের  জন্য । মেটা ডিস্ক্রিপশন লেখার সময় অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন আপনার টাইটেল এর মেইন কি ওয়ার্ড টি যেন এর ভিতরে থাকে।

 আপনার মেইন কি ওয়ার্ড যখন সার্চ ইঞ্জিন খুব সহজে খুজে পাবে আপনি দেখবেন আপনার সেই পোষ্টটি দূরত্ব ভাবে সে সবার সামনে হাজির করার চেষ্টা করবেন তাই সঠিকভাবে মেটা ডিস্ক্রিপশন লেখার চেষ্টা করুন ।



4. ইন্টারনাল লিংকিং


আপনি যখন একটি পোস্ট লিখবেন সব সময় চেষ্টা করবেন আপনার সেই পোস্টে ব্যাকলিংক করার জন্য । আর সেই ব্যাকলিংক কি যেন হয়ে থাকে আপনার সাইট এর ভিতর আপনার সাইটের বিতর আপনি যত বেশি ব্যাকলিংক করতে পারবেন আপনার সেই পোষ্টটি ততবেশি গুগল অথবা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে rank করতে সাহায্য করবে  ।



5. ইমেজ ALT TAG ব্যবহার করুন

আপনি যখন একটি পোস্ট লিখবেন সেই পোস্টে আপনি যতগুলি ইমেজ ব্যবহার করেন আপনি সবসময় সেই ইমেজের অল্টার টেক্সট দিতে ভুলবেন না । তার কারণ হলো এই ইমেজের অল্টার টেক্সট পড়েই সার্চ ইঞ্জিনগুলো বুঝে নেয় যে আসলে ইমেজটি কি সম্পর্কে আর অবশ্যই অল্টার ট্যাগ ব্যবহার করার সময় আপনি আপনার মেইন কি ওয়ার্ড এই ট্যাগের ভেতর রাখবেন এতে করে আপনার পোস্ট করতে সাহায্য করবে ।


6. সার্চ কনসোল আর বিং ওয়েবমাস্টার টুল ব্যবহার করুন


 আপনার সাইটে যখন চার থেকে পাঁচটি পোস্ট দেওয়া শেষ হবে তারপর আপনি গুগোল এর সার্চ কনসোল এবং বিংয়ের ওয়েবমাস্টার টুল ব্যবহার করুন ।

 আপনার ওয়েবসাইটটি কে গুগলের সার্চ কনসোল এবং এর ওয়েবমাস্টার টুল এ সঠিকভাবে সাবমিট করুন আর সঠিকভাবে একটি সাইট ম্যাপ করে দিন ।


 যাতে করে এই দুটি সার্চ ইঞ্জিন আপনার সাইটে সঠিকভাবে প্রবেশ করতে পারে এবং আপনার যেই ইনফরমেশন গুলি থাকে আপনার ওয়েবসাইটে সেটি যেন তাদের ভিতর ইনডেক্স করে নিতে পারে ।


আপনার সাইট ভালো অবস্থানে আনার জন্য এই টুল এর বিকল্প আসলে আর কিছু নেই । এই টুল থেকে আপনি আপনার সাইটের পারফরম্যান্স ,ত্রুটি এবং  কি কি কিওয়ার্ড সার্চ করে আপনার সাইটে মানুষ ভিজিট করতেছেন এটি জানতে পারবেন । এবং পরবর্তীতে আপনি ঐ সকল কিওয়ার্ড নিয়ে পুনরায় আবার পোস্ট লিখলে খুব সহজেই রেংক করাতে পারবেন ।


7. রেস্পন্সিভ ডিজাইন করুন সুন্দরভাবে


 আপনার সাইটটি রেস্পন্সিভ ভাবে ডিজাইন করুন খুব সুন্দর করে ।  আপনার সাইটে বিভিন্ন দেশ থেকে ভিজিটর ভিন্ন ভিন্ন ডিভাইস থেকে আপনার সাইট ভিজিট করতে পারে তো এখন আপনার সাইট যদি রেস্পন্সিভ ডিজাইন করা না থাকে তাহলে সঠিক ভাবে আপনার সাইটটি দেখা যাবে না এর ফলে আপনি ঐ সকল  ভিজিটর গুলি হারাবেন । আর আপনি যদি সঠিকভাবে রেস্পন্সিভ ডিজাইন করে থাকেন তাহলে দেখবেন সকল ভিজিটর আপনার সাইটে সঠিকভাবে ভিজিট করতে পারবে অর্থাৎ তাদের ডিভাইসে আপনার সাইটটি সঠিকভাবে দেখতে পারবে এতে করে ভিজিটর পর্যায়ক্রমে আপনার সাইটে বৃদ্ধি পাবে তাই রেস্পন্সিভ ডিজাইনের প্রতি নজর দিন ।


8. লোডিং টাইম কমানোর চেষ্টা করুন

আপনার ওয়েবসাইটের লোডিং টাইম কমানোর চেষ্টা করুন আপনি যত বেশি আপনার সাইট দ্রুত লোড করাতে পারবেন আপনি দেখবেন ততবেশি সার্চ ইঞ্জিন আপনার সাইটকে রেংক দেবার চেষ্টা করবে এবং ভিজিটর আপনার সাইটে যেতে আগ্রহ করবে।

আর যদি আপনার সাইট লোড নিতে অনেক সময় নেয় তাহলে আপনি সার্চ ইঞ্জিন এর কাছে রেঙ্ক পেতে কষ্ট হবে এবং ভিজিটর যারা ভিজিট করবেন তারা আপনার সাইটটিকে ইগনোর করবেন অর্থাৎ আপনার সাইটটি তারা ভিজিট করবে না । 

 ধরুন আপনি একটি সাইটে প্রবেশ করতে গেলেন কিন্তু সেই সাইটটি অনেক সময় ধরে লোড নিচ্ছে সেই সাইটে আপনি প্রবেশ করতে পারছেন না । আপনি নিজেই দেখবেন আপনি সেই সাইট থেকে বের হয়ে ওই একই বিষয়ের উপর আপনি অন্য একটি সাইটে প্রবেশ করবেন যে এই সাইটটিতে খুব দ্রুত ভাবে লোড নেয় ।  তাই আপনি আপনার সাইটটিকে যত বেশি কম সময়ে দ্রুত লোড করাতে পারবেন দেখবেন ভিউয়ার ততবেশি আপনার সাইটের প্রতি আকৃষ্ট হবে ।


তাই লোডিং টাইম এর উপর খুব ভালো করে মনোযোগ দিন আর চেষ্টা করুন লোডিং টাইম কমানোর জন্য ।

9. লং পোস্ট করার চেষ্টা করুন

আপনি যখন পোস্ট করবেন সবসময় চেষ্টা করবেন পোস্টটিকে বড় করে লেখার জন্য। আপনি যখন বড় করে একটি পোস্ট লিখবেন তখন দেখবেন যে ওই পোস্টের ভিতরে অনেকবার আপনার যে মেইন কি ওয়ার্ড টি সেটি অটোমেটিকেলি চলে আসবে এতে করে পাবার জন্য আপনার সুবিধা হবে ।

একটি পোস্ট যখন বড় করে লেখা হয় সেটি পড়তেও অবশ্যই সময় বেশি লাগে গুগলের নতুন যে অ্যালগরিদম সেই অ্যালগোরিদমে এই রিডিং লেভেল যত ভালো হবে ওই পোস্টটি ততো বেশি রাগ করবে । ইউটিউবে যেমন যত ভালো হয় সেই ভিডিওটি কিন্তু ততবেশি মানুষের কাছে পৌঁছাতে থাকে ঠিক তেমনি ভাবে আপনার পোষ্টের যত বেশি সময় নিয়ে মানুষ পড়বে ততবেশি  পোষ্ট টি ততবেশি মানুষের সামনে ইম্প্রেশন করাবে ।

তবে অবশ্যই যে ব্যাপারটি মাথায় রাখবেন প্রয়োজনের অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না তেমনি আপনার পোস্টটি বড় করতে গিয়ে যেন আপনার প্রধান যেই বিষয় সেটি যেন হারিয়ে না যায় সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন ।



সর্বশেষ কথা হল আপনি যদি উপরের এসইও রেংকিং ফ্যাক্টর গুলি মেনে চলেন তাহলে দেখবেন যে আপনি খুব দ্রুত ভাবে আপনার ওয়েবসাইটটি কে সার্চ ইঞ্জিনে রেংক করাতে পেরেছেন ।  আশা করি আজকের এই অনপেজ এসইও ফ্যাক্টর যে বিষয়গুলো তুলে ধরলাম এই বিষয়গুলি আপনার কাজে দিবে এই পোষ্ট সম্পর্কে আপনার যদি কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করবেন । 


fiverr এ কাজ পাওয়ার উপায় | fiverr এ কিভাবে কাজ পাওয়া যায়

fiverr এ কাজ পাওয়ার উপায় | fiverr এ কিভাবে কাজ পাওয়া যায়

 ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য অনলাইন প্লাটফর্ম এর ভেতর ফাইভার হচ্ছে একটি বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার ক্যারিয়ারকে ডেভলপ করতে পারেন । বলা হয়ে থাকে যে ফাইভার হচ্ছে বিগিনারদের জন্য সবচেয়ে বেস্ট একটি অনলাইন প্লাটফর্ম ।  

আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন 

শুরুর দিকে যারা আসলে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান অনলাইনে তাদের ক্যারিয়ারকে আসলে ডেভলপ করার জন্য বা দাঁড় করানোর জন্য ফাইভার হচ্ছে একটি অন্যতম মার্কেটপ্লেস এবং এই মার্কেটপ্লেস কি এতটাই ভাল যে আপনি এখানে শুধু একটা দোকানের মত পোর্টফলিও দাঁড় করাতে পারেন এবং সেই দোকানে বায়াররা নেতা হিসেবে এসে আপনার সেই সার্ভিস টা কে কিনে নেবে অর্থাৎ ধরে নিতে পারেন । 


যে এটি একটি পণ্য যে আপনি একটি পণ্য বিক্রি করবেন সেই পণ্য একজন ক্রেতা এসে কিনে নেবে বিষয়টা আসলে একাধারে মজার দ্বিতীয় ধারে জীবন কে দাঁড় করানোর জন্য সহজ একটি মাধ্যম ।



একটা সময় ছিল যখন ফাইভারে মাত্র পাঁচ ডলারের কাজ করানো হতো কিন্তু যুগের তালে তালে ফাইভাররের চাহিদা এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে এখন 1000 ডলার তার উপরেও কাজ চলে এই মার্কেটপ্লেস টা দিন দিন অনন্য উচ্চতায় এবং বিশ্বস্ততায় পৌঁছে যাচ্ছে তাই আপনি যদি ফাইভারে কাজ করতে চান তাহলে  হিডেন টিপস জেনে নিন । 



এই পোস্টটি পড়ে নিতে পারেন- ফাইবারে সে কাজগুলো কখনোই করবেন না

 

ফাইভারে কাজ পাওয়ার হিডেন টিপস Banglaফাইভারে কাজ পাওয়ার হিডেন টিপস Bangla 2021


ফাইভারে কাজ করতে হলে অবশ্যই আপনাকে বেশ কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হবে আর আপনার কৌশলী আপনাকে সঠিক একজন ফ্রিল্যান্সার  তৈরি করবে । 


আপনাদের সাথে আজ ফাইবারে কিভাবে আপনি দ্রুত ভাবে কাজ পাবেন এবং আপনি একজন সঠিক ফিল্যান্সার হবেন সেই সকল টিপস গুলো এখন আমি পর্যায়ক্রমে শেয়ার করব তাই আপনারা পোস্ট টি মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং আপনার যদি কোন কিছু জানার থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করবেন ।

fiverr এ কাজ পাওয়ার উপায় 


1.জিরো নলেজ Fiverr Hidden Tips Bangla


আপনি কোন রকম কোনো কাজ না জেনেও কিন্তু ফাইবারে কাজ করতে পারেন এখন বলবেন যে কিভাবে এই প্রশ্ন আপনার মাথায় আসতেই পারে । 

হ্যাঁ আমি বলব এটাও সম্ভব আপনি কোন কাজ না জেনেও ফাইভার থেকে ইনকাম করতে পারেন তো আমি আপনাদের উত্তরটি দিচ্ছি যে কিভাবে আসলে আপনি করবেন ফাইবারে আপনি একটা গিগ রাঙ্ক করুন । ধরুন আপনি সেই কাজটা পারেন না কিন্তু সেই কাজটাই আপনি নিলেন যখন নিবেন আপনি একজন বাইরের কাছ থেকে ধরুন কাজটা নিয়েছেন 50 ডলারে আপনি ওই কাজটাই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে সেখানে গিয়ে আপনি সেই কাজটা 20 ডলার দিয়ে করিয়ে নিন কাজটা করে নেবার পর আপনি ফাইবারে আবার ওই বায়ারকে কাজটা বুঝিয়ে দিন এতে করে আপনার খরচ হবে 20 ডলার কিন্তু আপনি কিন্তু ইনকাম করলেন 50 ডলার ।



2. ফেক রিভিউ  Fiverr Hidden Tips Bangla


ফাইভারে   কাজ পাবার জন্য  আপনার রিভিউটা থাকা খুবই জরুরী আপনার ঐ দিকে যখন একটা রিভিউ থাকে ফাইভার ওই দিকটা কে অটো প্রমোশন করে থাকে । আপনার গিগে যত বেশি রিভিউ আসবে ওই গিগটা ততই আসলে প্রমোশন করতে থাকবে ।  ফাইভারের যে রেবোটিক সিস্টেম রয়েছে সেখানে আপনাকে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে আপনার গিগটাই মানুষের সামনে হাজির করবে এতে করে আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে । 

শুরুর দিকে একটা একাউন্ট করার পর আপনার কিন্তু কোনো ধরনের কোনো রিভিউ থাকে না তো তার জন্য আপনি একটি ফেক রিভিউ নিয়ে নিতে পারেন এতে করে আপনার গিফট করবে যার ফলে  আপনার রিয়েল ভাবে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যাবে । 


3. গিগ অপটিমাইজ Fiverr Hidden Tips Bangla


ফাইভারে কাজ পেতে হলে অবশ্যই আপনার একটি সুন্দর ভাবে অপটিমাইজ করতে হবে ।  আপনি যদি সঠিকভাবে এসইও না জানেন তাহলে প্রয়োজনে একজন এসইও এক্সপার্ট দিয়ে  এসইও করে নিন । ধরুন আপনি কাজ করেন ভিডিও এডিটিং নিয়ে কিন্তু আপনি এসইও জানেন না সেক্ষেত্রে আপনি কিভাবে তৈরি করবেন তো নরমালি ভাবে যদি আপনি গিগ তৈরি করেন সেক্ষেত্রে আপনার কাজ পাবার সম্ভাবনা খুবই কম থাকবে ।  তার জন্য অবশ্যই আপনাকে কিন্তু একটি এসইও ফ্রেন্ডলি গিগ তৈরি করতে হবে ।  কোন বায়ার যখন  ফা্সেেইভারে এসে কোন সার্ভিস সার্চ করে তখন যেন আপনার গিগ প্রথমে খুঁজে পায় যখনই  প্রথমে খুঁজে পাবে তখনই কিন্তু আপনার সাথে চ্যাটিং করবে আপনার সাথে যদি চ্যাটিং করে আপনার সাথে যদি বনিবনা হয় তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজে তার কাছে আপনার সার্ভিসকে সেল করতে পারবেন । এজন্য অবশ্যই আপনার গিগকে সুন্দরভাবে অপটিমাইজ করুন ।

 কিভাবে  গিগ অপটিমাইজ করে সেই বিষয়টি আপনি খুব সহজেই ইউটিউবে সার্চ দিলে অনেক পরিমান ভিডিও পেয়ে যাবেন সেখান থেকে দেখে নিবেন প্রয়োজনে নিজে নিজে শিখে নেবেন ।


4. কোন গিগ ফাইভারে বেশি সেল হয় 


এমন একটি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করুন এই সার্ভিসটি ফাইভারে প্রচুর পরিমাণে বিক্রি হয় ।  আপনি সবসময় চেষ্টা করবেন যে সমস্ত সার্ভিস এর চাহিদা বেশি থাকবে সেই সমস্ত সার্ভিস নিয়ে সুন্দরভাবে একটি গিগ তৈরি করবেন । আপনি যদি সঠিক উপায় ওই গিগ  তৈরি করতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনার ওই সার্ভিসটি খুব সহজেই বিক্রি করতে পারবেন । এমন কোন বিষয় নিয়ে আপনি সার্ভিস প্রদান করবেন না যেটির চাহিদা একেবারেই কম সব সময় চেষ্টা করবেন চাহিদা সম্পন্ন বিষয় নিয়ে সার্ভিস প্রদান করার জন্য ।




5. সোশ্যাল মিডিয়া ক্যাম্পেইন Fiverr Hidden Tips Bangla


আপনি একটি গিগ তৈরি করার পর সেটিকে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন ।  সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আপনার ওই গিগটি যত বেশি ভিউজ হবে ফাইভার ততবেশি করে আপনার ওইটাকে ইম্প্রেশন করাবে এতে করে আপনার কাজ পাবার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে ।

6. লো কম্পিটিশন কীওয়ার্ড নির্বাচন Fiverr Hidden Tips Bangla


আপনি ফাইভারে যখন কাজ করবেন তখন লো কম্পিটিশন কিওয়ার্ড নিয়ে গিগ তৈরি করবেন এতে করে আপনার  গিগ র‌্যাঙ্ক করার সম্ভাবনা বেশি থাকবে । আর সবসময় একটা কথাই মনে রাখবেন আপনার গিগ আপনি ফাইবারের একেবারে প্রথম পেজে যত উপরে রাখতে পারবেন ততই আপনার কাজ পাবার সম্ভাবনা বেশি থাকবে । তাই গিগ তৈরি করার সময় লো কম্পিটিশন কীওয়ার্ড নির্বাচন করুন। 


7. মেসেজের রিপ্লে করুন 


বায়ার যখন মেসেজ দেয় চেষ্টা করুন সাথে সাথে রিপ্লে করার এতে করে আপনার কাজ পাবার সম্ভাবনা বেশি থাকবে কারন বাজার ধরে নিবে যে আপনি অ্যাক্টিভ রয়েছেন । মেসেজে কখনোই কোনো ধরনের ফোন নাম্বার বা ই-মেইল ব্যবহার করবেন না । মেসেজ করার সময় বায়ারদের সাথে নম্র ভাবে কথা বলুন । আপনি যে কাজটা পারেন সেটি বায়ারকে নিশ্চিত করুন ।


8. 24 ঘন্টাই অনলাইনে থাকার চেষ্টা করুন Bangla - Fiverr Hidden Tips


24 ঘন্টায় আপনি ফাইভারে একটিভ থাকুন আপনি যত বেশি একটিভ থাকতে পারবেন আপনার কাজ পাবার সম্ভাবনা তত বেশি থাকবে।  তার কারণ অনেক বায়ারই রয়েছে যে তারা দেখে যে কোন বিক্রেতা অনলাইনে রয়েছে বায়ার কিন্তু কাস্টম ভাবেও সার্চ করে থাকে তার জন্য অবশ্যই চেষ্টা করবেন 24 ঘন্টায় আপনি অনলাইনে থাকার জন্য আপনি ঘুমিয়ে থাকেন কিন্তু আপনার ফোন অথবা ল্যাপটপ 24 ঘন্টা যেন অনলাইনে থাকে ।




শেষ কথা হল আপনার বুদ্ধিকে কাজে লাগান আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিংয়ে সাকসেস হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে বুদ্ধি খাটিয়ে কাজ করতে হবে। ফাইভারে কাজ পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে হিডেন কিছু বিষয় অবলম্বন করতে হবে আপনি যদি দ্রুতভাবে কাজ পেতে চান এবং সাকসেসফুল হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আপনার বুদ্ধি খাটিয়ে কাজগুলো করে নিতে হবে। 


আপনি আমার এই টিপস গুলো ইউটিউবে সার্চ দিয়ে একটা একটা করে দেখবেন তাহলে পুরো বিষয়টা বুঝতে পারবেন আশা করি আজকের এই ফাইভারের হিডেন টিপস গুলি আপনার ফ্রিল্যান্সিং জীবনে কাজে আসবে ফাইভার নিয়ে ।

 আপনার যদি কোন বিষয়ে জানার থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন আর আমাদের ব্লগ টি নিয়মিত পড়ার চেষ্টা করুন যদি আপনার ভাল লাগে ।

ইউটিউব এসইও | Youtube Video SEO Bangla

ইউটিউব এসইও | Youtube Video SEO Bangla

 ইউটিউব ভিডিও এসইও ইউটিউব বর্তমান সময়ে সবচেয়ে ব্যবহৃত জনবহুল ভিডিও শেয়ারিং অ্যাপস এবং বলা হয়ে থাকে যে দ্বিতীয় সার্চ ইঞ্জিন  হিসেবে যদি কেউ আসে তাহলে সেটি হল ইউটিউব ।  ইউটিউব এতটাই জনপ্রিয় বর্তমান সময়ের টেলিভিশন - ইলেকট্রনিক মিডিয়া গুলো রয়েছে সেগুলো কেউ হার মানিয়ে এটি অবস্থান করে নিয়েছে সবার উপরে । 

ইউটিউব এ অনেকেই ভিডিও শেয়ার করেছেন নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার জন্য আবার অনেকেই ভিডিও শেয়ার করেছেন শুধুমাত্র বিনোদনের জন্য । তবে বেশিরভাগ ইউটিউব চ্যানেল গুলি আসলে মূলত ইনকামের উদ্দেশ্যেই করা হয়ে থাকে ।

আপনি যদি একজন সফল ইউটিউবার হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ইউটিউব ভিডিও এসইও জানতে হবে আপনি যদি ইউটিউব ভিডিও এসইও  সঠিক ভাবে না করতে পারেন তাহলে আপনি কখনো একজন সফল ইউটিউবার হতে পারবেন না এজন্য অবশ্যই আপনাকে ইউটিউব ভিডিও এসইও  জানতে হবে ।

আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব যে কিভাবে আপনি সঠিকভাবে ইউটিউব ভিডিও এসইও করবেন তো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং বুঝার চেষ্টা করবেন আপনার যদি বুঝতে কোথাও কোন ধরনের সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই এই পোষ্টের নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করবেন।


Youtube Video SEO Bangla


 ইউটিউব  এসইও | Youtube Video SEO Bangla

 ইউটিউব ভিডিও এসইও  করার সময় অবশ্যই বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখবেন সে বিষয়গুলো নিয়ে এখন আমি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব আপনারা প্রত্যেকটি বিষয় মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং বোঝার চেষ্টা করবেন

ইউটিউব ভিডিও এসইও - টাইটেলের সাথে কি ওয়ার্ড ব্যবহার করুন


আপনি যে বিষয়ে ভিডিও তৈরি করেন না কেন আপনি সবসময় মনে রাখবেন আপনার সেই ভিডিওর সাথে যেন সার্চেবল কিওয়ার্ড থাকে ।  যেই বিষয় নিয়ে ইউটিউবে প্রচুর পরিমাণে সার্চ করে আপনি সবসময় চেষ্টা করবেন সেই ধরনের কীওয়ার্ডগুলি আপনার টাইটেল এর মাঝে রাখার জন্য এতে করে আপনার ভিডিওটি দেখে আসার জন্য প্রচুর সহায়তা লাভ করবে ।

 সব সময় চেষ্টা করবেন ট্রেন্ডিং বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরি করার বর্তমানে আসলে কোন বিষয়টি মানুষ দেখতে চাচ্ছে এমন একটি বিষয় নিয়ে  ভিডিও তৈরি করবেন । 


 আপনি নিজেই দেখবেন যে কি-ওয়ার্ড এর উপর ভিত্তি করে আপনার ভিডিওগুলি রিকমেন্ডেড করে ।এতে করে অন্য একজনের ভিডিও যদি প্লে করে তার কিওয়ার্ডের সাথে যদি আপনার কি-বোর্ডের মিল থাকে দেখবেন যে আপনার ভিডিও ওই ভিডিওর নিচে দেখাচ্ছে ।


এজন্য কখনোই মেইন কি ওয়ার্ড আপনার টাইটেলের সাথে রাখতে ভুল করবেন না ।

ইউটিউব ভিডিও এসইও -  ক্লিক থামনেল


আপনি যে ভিডিও তৈরি করবেন অবশ্যই সেই ভিডিওর আন্টি যেন খুব সুন্দর হয়  । যেন মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে আপনার সেই থামনেল এ ক্লিক করে ভিডিওটি দেখতে চায় । তবে অবশ্যই মনে রাখবেন কোন ধরনের সেই কোন থামনিল আপনে ব্যবহার করবেন না এতে করে আপনার ভিডিওটি কমিউনিটি গাইডলাইন এর আন্ডারে চলে যেতে পারে । 

থামনেল যখন ব্যবহার করবেন সে থামল এসইও করে নেবেন এই এটি করার জন্য আপনি ফটোশপ ব্যবহার করতে পারেন ।   থামনেল এসইও বলতে আপনার ভিডিওর যে কী-ওয়ার্ডটি থাকবে ওই মেইন কিওটি অবশ্যই এই থামলে দিয়ে দিবেন । আপনি অবশ্যই এমন একটি থামনেল তৈরি করবেন যেটি দেখে যে কোন মানুষ যাতে ক্লিক করতে বাধ্য হয় আপনার থামনিল যত সুন্দর হবে আপনার ভিডিওটি রেংক করার ততই সম্ভাবনা থাকবে ।

 ইউটিউব ভিডিও এসইও - ডেসক্রিপশন


 ভিডিও আপলোড করার পর আপনি অবশ্যই ডেসক্রিপশন লিখতে ভুলবেন না আর ডেসক্রিপশন এর মাঝে অবশ্যই আপনার মেইন কি ওয়ার্ড গুলি রেখে দিবেন । আমরা এই কাজটি করতে অনেকেই ভুলে যাই অথবা যে কাজটি করে থাকে ডেসক্রিপশন বক্সে আমাদের মেইন কি ওয়ার্ড কে প্রকাশ করি না ।
 

প্রতিটি ভিডিও আপলোডের ক্ষেত্রে আপনি ওই ভিডিও ডিসক্রিপশন বক্স এ মেইন কি ওয়ার্ড ফোকাস রাখবেন  এতে করে ইউটিউব এর অ্যালগরিদম রয়েছে সে খুব সহজেই আপনার ভিডিওটিকে খুঁজে পেতে সাহায্য করবে ।


ইউটিউব  এসইও - হ্যাশট্যাগ

 প্রতিটি ভিডিও আপলোড এর সময় অবশ্যই ভিডিও ডেসক্রিপশন বক্সে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করবেন  । আর হ্যাশট্যাগ টি অবশ্যই আপনার মেইন কি ওয়ার্ড দিয়ে তৈরি করবেন । 


তবে বেশি পরিমাণে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করবেন না সর্বোচ্চ তিনটি ব্যবহার করবেন । 

ইউটিউব  এসইও -  ট্যাগ

 প্রতিটি ভিডিও আপলোড এর সময় আপনি অবশ্যই ট্যাগ ব্যবহার করেন আপনি ট্র্যাকগুলো এমনভাবে ব্যবহার করেন যেই বিষয়গুলি আসলে মানুষ ইউটিউবে সার্চ করে আপনার ভিডিও যে রিলেটেড  ওই ধরনের কিওয়ার্ড ব্যবহার করেন । 


 তবে অবশ্যই কোন ভুলভাল ট্যাগ ব্যবহার করবেন না এতে করে আপনি ইউটিউব কমিউনিটি গাইডলাইন এর আন্ডারে চলে যেতে পারেন । আপনি যত সুন্দর করে আপনার ট্যাগগুলি ব্যবহার করতে পারবেন ওই ভিডিওটি করার জন্য ততটাই সহায়তা করবে ।

ইউটিউব ভিডিও এসইও - ওয়াচ টাইম


 আপনার ভিডিওটি মানুষ কতক্ষণ ধরে দেখছে সেই ব্যাপারটিকে নজর দিন কারন একটা ভিডিও রেংকিং এর জন্য বর্তমানে  ওয়াচ টাইম সবচেয়ে বেশি কাজ করে ।  টাইম বাড়ানোর জন্য আপনার ভিডিওর কোয়ালিটি নজর দিন হতে পারে সেটি গ্রাফিক্যাল অথবা অডিও । 



আপনার ভিডিওর কোয়ালিটি যত ভালো হবে ভিউয়ার দেখতে ততই আগ্রহী থাকবে আপনি এমন করলেন যে আপনার ভিডিও ভালো দেখা যাচ্ছে কিন্তু অডিওটি শুনতে বাজে শোনাচ্ছে এমন হলে কিন্তু আপনার সেই ভিডিওটি স্কিপ করতে পারে ।

 আপনার ইউটিউব চ্যানেলের এনালাইটিক্স ব্যবহার করে আপনার ভিডিওর ওয়াচ টাইম দেখুন যে কি পরিমান সময় নিয়ে মানুষ আপনার ভিডিওটি দেখছে এরপর সেই অনুসারে আপনি আপনার ভিডিওর কোয়ালিটি বাড়ানোর চেষ্টা করুন ।


 ভিডিও এবং ইমেজ আপলোড



ইউটিউব ভিডিও এসইও সঠিকভাবে করার জন্য আপনি অবশ্যই ভিডিও এবং ইমেজ আপলোড করার আগে অফ পেজ এসইও করে নেবেন ।  আমরা অনেক সময় এই ভুলটি করে থাকি ভিডিও আপলোড করার পরে তারপরে আমরা টাইটেল চেঞ্জ করে এই কাজটা না করে আপনি ভিডিও আপলোডের পূর্বে আপনার সেই ভিডিওটির একটি রিনেম করুন ।  মানে হল আপনার ভিডিওর টাইটেলের অনুসারে ভিডিওটির রিনেম করেন শুধু ভিডিওটির করলেই হবেনা আমরা যে ইমেজটা আপলোড করি সেই ইমেজটির একই পর্যায়ে আপনি রিনেম করুন । 


আপনি যদি সঠিকভাবে ভিডিও এবং ইমেজের অফ পেজ এসইও ভালোভাবে করতে পারেন ওই ভিডিওটি ব্যাংক করার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যাবে । 

লং ভিডিও - Youtube Video SEO Bangla 


লং ভিডিও তৈরি করতে পারে র‌্যাঙ্কিংয়ে জন্য খুবই ভালো হয় , তাই সবসময় চেষ্টা করুন লং ভিডিও করার ।  লং ভিডিও তৈরি করার আরও একটি সুবিধা হল আপনার ওয়াচ টাইম খুব দ্রুত আকারে বৃদ্ধি করে এতে করে আপনার ভিডিও রং করার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায় । এমন কাজ করবেন না যেন আবার আপনার টপিকের বাহিরে চলে যায় আপনি ঠিক যে বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরি করবেন সেই বিষয়ের উপরে যেন ভিডিওটি থাকে ভিউয়ার যাতে বিরক্ত না হয় । 

Youtube Video SEO Bangla - এন্ড স্কিন 


প্রতিটি ভিডিও আপলোড এর সময় আপনি এন্ড স্কিন ব্যবহার করুন। এন্ড স্ক্রিন ব্যবহার করার ফলে ভিউয়ার আপনার এই ভিডিও থেকে আরেক ভিডিও দেখতে থাকবে এতে করে আপনার ভিডিওগুলি খুব দ্রুত ভাবে রেংক করবে । 


আমরা অলসতার জন্য এন্ড স্ক্রিন ব্যবহার করিনা অনেকেই রয়েছে এমন কিন্তু আপনাকে ভাবতে হবে ইউটিউব স্বাভাবিকভাবেই এই অপশনটি কিন্তু চালু করেনি ।  তারা কিন্তু ভিডিও  রেংকিং এর  জন্য   এবং   ভিউয়ারদের সুবিধার কথা চিন্তা করেই এই এন্ড স্কিনের ব্যবস্থাটি করেছে তো তার জন্য সবসময় ভিডিও আপলোডের করার ক্ষেত্রে অবশ্যই এন্ড স্কিন ব্যবহার করবেন ।



শেষ কথা হল আমি আশা করি আজকের এই ইউটিউব ভিডিও এসইও পোস্টটি আপনাদের একটু হলেও সহায়তা করবে আপনার যদি ইউটিউব ভিডিও এসইও সম্পর্কে আরো ভালো কিছু জানার থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন ।

 মনে রাখবেন ইউটিউব ভিডিও এসইও ছাড়া আপনি কিন্তু সফল একজন ইউটিউবার হতে পারবেন না এজন্য আপনি সবসময় আপডেট থাকুন বিভিন্ন বড় বড় ইউটিউব চ্যানেল কে ফলো করুন তারা কি ধরনের টিপস এবং ট্রিকস গুলো দেয় ।