Showing posts with label জাতীয়. Show all posts
Showing posts with label জাতীয়. Show all posts
মেয়র আইভির অনেক সীমাবদ্ধতা, জানেন কী কী?

মেয়র আইভির অনেক সীমাবদ্ধতা, জানেন কী কী?

 

নারায়ণগঞ্জ শহরে কাঙ্ক্ষিত সেবা দিতে গিয়ে অনেক সীমাবদ্ধতার মাঝে কাজ করতে হয় বলে জানিয়েছেন মেয়র সেলিনা হায়াত আইভি, যার মধ্যে রাজনৈতিক সীমাবদ্ধতাও রয়েছে।

বৃহস্প‌তিবার সকা‌লে রাজধানীর এক‌টি হো‌টে‌লে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যে একটি চু‌ক্তি স্বাক্ষ‌রিত হয়। ওই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

মেয়র আইভী

মেয়র আইভী বলেন, ‘শহরে আমাকে প্রচুর পরিমাণে সেবা দিতে হয়। সেই কাঙ্ক্ষিত সেবা দিতে গিয়ে আমার অনেক সীমাবদ্ধতার মাঝে কাজ করতে হয়। অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতা, রাজনৈতিক সীমাবদ্ধতাসহ অনেক সীমাবদ্ধতার মাঝে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’

আইভি বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জ সিটিতে অনেক কাজ করেছি। শুধু বাকি ছিল এই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের কাজ সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করা।’

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর উদ্দেশে নারায়ণগঞ্জের মেয়র বলেন, ‘আমি কিন্তু আপনার মন্ত্রণালয়কে ২০০৭ সালে যখন সাব স্টেশন করার জন্য কোথাও জায়গা পাচ্ছিল না তখন বিনা টাকায় ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছি। কারণ আমার মাথার মধ্যে ছিল আমরা যদি সাব স্টেশন করতে দিই তাহলে আমার মাধ্যমে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে।’

‘প্রথম দিকে আমার এলাকার জনগণ খুবই নাখোশ ছিল। কিন্তু যখন আমরা জনগণকে বুঝিয়ে বলেছি তখন যারা সব থেকে বেশি নাখোশ হয়েছিল তারাই বেশি সহযোগিতা করেছে’-বলেন মেয়র।

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে মেয়র আরও বলেন, ‘আপনি সারা বাংলাদেশের যেভাবে বিদ্যুৎ ব্যবস্থা নিয়ে আছেন এবং আপনার গতিশীল নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু আমরাও তো সেবামূলক প্রতিষ্ঠান, মানুষের সেবা করে থাকি। রাস্তাঘাট পরিচ্ছন্ন থেকে শুরু করে একটা কুকুর মরলেও আমাদের কাজ করতে হয়। কিন্তু আমাদের বিদ্যুতের বিল দিতে হয় কমার্শিয়াল রেটে। আপনি একটু চিন্তা ভাবনা করবেন। আমি মনে করি, যতগুলো সেবামূলক প্রতিষ্ঠান আছে সেখানে বিদ্যুতের রেট কমার্শিয়াল না হয়ে একটু সেবামূলক রেট হওয়া দরকার।’

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হি‌সে‌বে উপ‌স্থিত ছি‌লেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।

এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপ‌স্থিত ছি‌লেন ‌বিদ‌্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হা‌মিদ, বিদ‌্যুৎ বিভা‌গের সচিব মো. হা‌বিবুর রহমান প্রমুখ।

(ঢাকাটাইমস/০১‌সে‌প্টেম্বর/কেআর/এফএ)

এক দিনে করোনায় সর্বোচ্চ মৃত্যু ও শনাক্ত

এক দিনে করোনায় সর্বোচ্চ মৃত্যু ও শনাক্ত

এক দিনে করোনায় সর্বোচ্চ মৃত্যু ও শনাক্ত



দেশে এক দিনে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সর্বোচ্চসংখ্যক শনাক্ত ও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এই প্রথমবারের মতো এক দিনে শনাক্তের সংখ্যা তিন হাজার ছাড়িয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ১৭১ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৪৫ জনের। এতে দেশে ৭০ হাজার ছাড়াল শনাক্তের সংখ্যা।

দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত অনলাইন ব্রিফিংয়ে আজ মঙ্গলবার এমন তথ্য জানানো হয়। ব্রিফিংয়ে বলা হয়, সব মিলে দেশে করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৭১ হাজার ৬৭৫ জনের। আর মৃত্যু হয়েছে ৯৭৫ জনের।



গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৭৭৭ জন। এ নিয়ে সর্বমোট ১৫ হাজার ৩৩৭ জন সুস্থ হয়েছেন। গতকাল সোমবার দেশে করোনায় সংক্রমিত ২ হাজার ৭৩৫ জন শনাক্ত হওয়ার কথা জানানো হয়েছিল। মারা গিয়েছিলেন ৪২ জন।



ব্রিফিংয়ের তথ্যমতে, গত ২৪ ঘণ্টায় ১৪ হাজার ৬৬৪ জনের জনের করোনা পরীক্ষা করা হয়। এর আগের ২৪ ঘণ্টায় ১২ হাজার ৯৪৪ জনের করোনা পরীক্ষা করা হয়েছিল। এ পর্যন্ত পরীক্ষা হয়েছে ৪ লাখ ২৫ হাজার ৯৯৫টি নমুনা।

গত ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনায় সংক্রমিত ব্যক্তি শনাক্তের ঘোষণা আসে। আর ১৮ মার্চ প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।

করোনার ঝুঁকি এড়াতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ও স্বাস্থ্যবিধি মানতে সবাইকে অনুরোধ করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা। অনলাইন ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, কোভিড-১৯ চিকিৎসায় অক্সিজেন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই বাসায় অক্সিজেন সিলিন্ডার কিনে রাখছেন, যা অনভিপ্রেত। অক্সিজেন থেরাপি কারিগরি বিষয়, নিজে নিজে দিতে গেলে অনেক ক্ষেত্রে এটি ক্ষতিকর হতে পারে। তাই অযথা এটি কিনে মজুত করবেন না। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অক্সিজেন দেওয়া উচিত নয়।
বড় ধরনের দরপতন, বেড়েছে লেনদেন...দেখতে আসুন আপডেট-খবর

বড় ধরনের দরপতন, বেড়েছে লেনদেন...দেখতে আসুন আপডেট-খবর

বড় ধরনের দরপতনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন। তবে গত কার্যদিবসের (বৃহস্পতিবার) তুলনায় বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ডিএসইএক্স কমেছে ৪৮ পয়েন্ট, অবস্থান করছে ৫ হাজার ৭৬৩ পয়েন্টে। গত কার্যদিবসের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে ৪০ কোটি টাকা।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, আজ মোট লেনদেন হয়েছে ৮১২ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৭২টির, কমেছে ২৪৭টির আর দর অপরিবর্তিত আছে ২৯টির। গত কার্যদিবসে লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ২৫ পয়েন্ট। মোট লেনদেন হয় ৭৭২ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
আজ লেনদেনের শীর্ষে যে ১০ কোম্পানি রয়েছে, সেগুলো হলো ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি, মুন্নু সিরামিকস, ফরচুন, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড, লিগ্যাসি ফুটওয়্যার, জেনেক্স ইনফোস, মুন্নু স্টাফলার, পাওয়ার গ্রিড, সিঙ্গারবিডি ও সোনার বাংলা ইনস্যুরেন্স।

দর বাড়ার শীর্ষে যে ১০ কোম্পানি, সেগুলো হলো ফরচুন, জেএমআই সিরিঞ্জেস, স্টাইল ক্র্যাফট, মারিকো, এরামিট, রেনেটা, মুন্নু সিরামিকস, আইসিবিএএমসি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড, ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স ও ফাইন ফুডস।
দর কমার শীর্ষে যে ১০ কোম্পানি, সেগুলো হলো বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, সেন্ট্রাল ইনস্যুরেন্স, ফেডারেল ইনস্যুরেন্স, গ্লোবাল ইনস্যুরেন্স, অগ্রণী ইনস্যুরেন্স, কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্স, জেনেক্স ইনফোস, ইস্টল্যান্ড, জনতা ইনস্যুরেন্স ও কর্ণফুলী।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৮৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৫৯৬ পয়েন্টে। লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৬৬টির, কমেছে ১৮৮টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টির।
 এসএসসির উত্তরপত্র খোয়া , কেন্দ্রসচিবসহ চার শিক্ষককে অব্যাহতি...দেখতে আসুন আপডেট-খবর

এসএসসির উত্তরপত্র খোয়া , কেন্দ্রসচিবসহ চার শিক্ষককে অব্যাহতি...দেখতে আসুন আপডেট-খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলার আমঝুপি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্র থেকে গতকাল শনিবার এসএসসি পরীক্ষার গণিতের একটি উত্তরপত্র হারিয়ে যাওয়ায় কেন্দ্রসচিব, সহকারী কেন্দ্রসচিব, ওই কক্ষের দুই পরিদর্শককে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। গতকাল মেহেরপুরের জেলা প্রশাসক মো. আতাউল গনি স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে তাঁদের অব্যাহতি দেওয়ার পাশাপাশি কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে।
অব্যাহতি প্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন আমঝুপি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও কেন্দ্রসচিব আহাম্মদ আলী, আমঝুপি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী কেন্দ্রসচিব সহিদুল ইসলাম, ১১৩ নম্বর কক্ষের পরিদর্শক মোমিনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোছা. জান্নাতুল ও বলিয়ার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আবুল বাসার।
অব্যাহতি পত্রে বলা হয়েছে, ০৯/০২/২০১৯ তারিখ চলমান এসএসসি পরীক্ষার গণিত পরীক্ষায় মেহেরপুর সদর উপজেলার আমঝুপি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের আওতাধীন আমঝুপি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় ভেন্যু কেন্দ্রের ১১৩ নম্বর কক্ষে ৪০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পরীক্ষা শেষে অনেক খোঁজাখুঁজি করার পর ৩৯টি উত্তরপত্র পাওয়া গেছে। একটি উত্তরপত্র পাওয়া যায়নি। পাবলিক পরীক্ষার মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষায় দায়িত্বে অবহেলার কারণে চলমান সব পরীক্ষা থেকে উক্ত চার শিক্ষককে অব্যাহতিসহ কারণ দর্শানোর নোটিশ করা হয়েছে।

একই পত্রে মেহেরপুর সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বিনয় কুমার চাকীকে ওই কেন্দ্রের কেন্দ্রসচিব এবং বলিয়ারপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল কাশেমকে সহকারী কেন্দ্রসচিবের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে উস্কানির মামলায় ফখরুলের জামিন

নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে উস্কানির মামলায় ফখরুলের জামিন

Enjoying your outside space does not have to take place on a dimly lit patio with moderately comfortable furniture devoid of fine furnishings and sophisticated style. According to the American Lighting Association (ALA), outdoor living can be just as entertaining, high-tech and classy as life inside your home.Regardless of the season, it is becoming common to turn a patio, deck or outdoor space into an additional family room with modern amenities and beautiful furnishings. ALA-member lighting manufacturers are making this transition easier with expanded lines of decorative lighting rated for all-weather use.

Hinkley Lighting’s CEO Rick Wiedemer, CLC, explains how the trend of accessorizing outdoor areas with traditionally indoor lighting products has gained momentum over the last several years. "It started with landscape lighting and then moved into sconces, wall sconces, and now pendants and chandeliers," Wiedemer says.It’s fairly commonplace to use sconces to highlight doorways and step lights to define spaces; today’s homeowners are also hanging elaborate chandeliers and colorful pendants over outside tables. Spotlights can be seen above grills and downlights under covered patios.

Outdoor Living – Bringing the Inside Out

With a little creativity and imagination, just about anything goes. And the demand is increasing for those fixtures to mimic the styles and attention to detail traditionally found indoors."People want to extend their indoor living space outside, and still have the same quality of finishes outside as inside," says Rick Seidman, president and CEO of Quoizel, Inc. "They’re putting rugs, televisions and furniture outside, so we almost have to treat [outside] decorative lighting as if it’s interior."Just because the newest outdoor lighting fixtures are beautiful, don’t assume they lack the engineering to withstand harsh temperatures and extreme weather. High-quality outdoor fixtures are designed for reliability and endurance.

"One of the things consumers are concerned about when shopping for lighting is durability," says Seidman. "It really has to be able to withstand the elements. With new technology, fixture finishes are actually built into the material so that it weathers beautifully."Wiedemer concurs."You want to have something that’s meant to be in the weather. Normally a rustic finish fixture will weather better," he says. "The principal thing these are engineered for is to be rained upon. Rain will not collect inside the fixture, it will drain out…. A typical interior fixture is not made that way."The latest all-weather lighting is at your local ALA-member showroom.For a listing of showrooms or to view outdoor lighting videos, go to americanlightingassoc.com.
স্বাস্থ্যের মহা দুর্নীতিবাজ আবজালের মামলার হাল হকিকত কী? দুদক কী বলছে?

স্বাস্থ্যের মহা দুর্নীতিবাজ আবজালের মামলার হাল হকিকত কী? দুদক কী বলছে?

A new approach to making everything from jet engines to toys, called 3D printing, is creating a revolution in manufacturing — and a small company called Sigma Labs, Inc (NASDAQ:SGLB) has an enabling technology that can make it happen.In traditional manufacturing, companies start with metal or other materials, then cut, shape or drill the material to get the finished products.In the late 1980s, however, researchers at MIT came up with a radical new idea. Instead of cutting material away, why not build things by adding layer after successive layer? The method they developed was similar to printing ink onto paper, only in three dimensions.

3D printing, also called "additive manufacturing," is now becoming big business. GE Aviation uses it to build jet engine fuel nozzles, for instance, instead of welding together 20 small pieces. Technology Review recently named additive manufacturing one of its 10 "Breakthrough Technologies."But 3D printing turns out to have a major challenge: It’s extraordinarily difficult to build identical top-quality parts every single time. In fact, Sigma Labs has now solved this problem, ensuring that every part and product is built correctly.How?

Solving A Major Problem in Additive Manufacturing

The company uses sensors to measure key parameters such as the temperatures of the material as each layer is deposited. Then it uses sophisticated algorithms to process the data, and to determine if the resulting part meets customer quality standards."When we monitor every layer, for every part, we can tell if it’s a good part," explains John Rice, CEO of Sigma Labs.Sigma has installed its PrintRite 3D system at 3D manufacturing facilities for more than a dozen key companies, such as Siemens, Honeywell, Woodward, and Pratt & Whitney.Rice envisions that, once the technology is proven in actual operations, Sigma’s patent-protected approach may fuel explosive growth in 3D printing, and become an essential part of 3D metal manufacturing operations, dreaming of "Sigma Inside," such as Intel chips in personal computers."This has the potential to be a major transformative technology by enabling the leap to volume AM metal production," says Rice.
জিয়া হত্যার বিচারে কমিশন গঠন করবে বিএনপি

জিয়া হত্যার বিচারে কমিশন গঠন করবে বিএনপি

Aenean mollis enim magna, at maximus risus pellentesque pellentesque. Aenean in tincidunt ipsum. Praesent pharetra nisi nulla. Nullam mauris diam, congue ut tortor eget, pharetra bibendum nibh. Nunc nec metus ligula. Fusce consequat nisi non urna ultrices sodales nec at turpis. Pellentesque blandit diam eu ultrices elementum. Vestibulum congue pharetra nisi vitae iaculis. Nullam at tincidunt felis. Vestibulum ante ipsum primis in faucibus orci luctus et ultrices posuere cubilia Curae; Nunc et urna mauris. Sed euismod ex vitae nisi scelerisque, ut semper odio sodales. Nulla bibendum ultrices pharetra. Proin accumsan justo nulla, in dictum tortor facilisis a.

3 Ways to Take Advantage of Google Maps Ads

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem. Pellentesque eu interdum ex, tempus volutpat massa. Vestibulum ante ipsum primis in faucibus orci luctus et ultrices posuere cubilia Curae; Aenean eu est in massa rutrum pharetra quis quis justo. Cras eleifend tortor eget tempor ultricies. Maecenas eget vehicula diam. Morbi porta massa vitae mauris ullamcorper eleifend. Donec justo mauris, posuere non tellus ac, pretium scelerisque erat. Vestibulum bibendum dolor mattis nunc porttitor, non mattis ex lobortis. Mauris consectetur arcu quis eros vehicula vestibulum. Integer molestie maximus sapien vel cursus. Interdum et malesuada fames ac ante ipsum primis in faucibus.

Vestibulum quis nulla magna. Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Aenean a neque et ligula vestibulum vehicula. Morbi ac sollicitudin turpis. Donec et augue lectus. Nulla suscipit enim a tortor convallis imperdiet. Nulla mattis, magna id malesuada vehicula, diam neque sodales ligula, vel ultricies nunc tortor sed ex. Maecenas semper auctor est non tempor. Suspendisse elementum semper enim, vel iaculis justo fermentum in. Aliquam erat volutpat. Cras gravida nulla venenatis, malesuada sem ut, mollis nisl. Nulla feugiat fermentum ante.
পথশিশুদের হাসি ফোটাবে এখানেই ডটকম

পথশিশুদের হাসি ফোটাবে এখানেই ডটকম

ঢাকা : দেশের সেরা অনলাইন ক্লাসিফাইড সাইট এখানেই ডট কম অব্যবহৃত পণ্য বিক্রি করে এই ঈদে বাড়তি টাকা আয় করার সুযোগের সঙ্গে সমাজের শিশুদের সাহায্য করার সুযোগ যুক্ত করলো। পথশিশুদের মুখে হাসি ফোটাতে অভিনব পদক্ষেপ ‘সেল ফর অ্যা স্মাইল ক্যাম্পেইন’ শুরু করেছে এখানেই ডট কম। ঈদ উপহার তুলে দেয়ার মাধ্যমে পথশিশুদের মুখে হাসি ফোটানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় ক্লাসিফাইড এ সাইটটি। দেশের সকল এখানেই ডট কম ব্যবহারীদের উক্ত ক্যাম্পেইনে অংশ নেয়ার জন্য আহবান করেছে এখানেই ডট কম।

এবারের ঈদকে শিশুদের জন্য স্মরণীয় করে রাখতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়। ক্যাম্পেইনের আওতায় বিক্রেতারা এখানেই ডট কমে বিজ্ঞাপণ দিয়ে এ সকল শিশুদের সঙ্গে ঈদের খুশি ভাগাভাগি করতে পারার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতিটি বিক্রেতার দেয়া পোস্ট থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ ঈদের উপহার ক্রয় করার কাজে ব্যয় করা হবে। শিশুদের জন্য আমরা এবং উই ফাউন্ডেশন নামে দুটি এনজিও-এর মাধ্যমে শিশুদের হাতে উপহার তুলে দেবে এখানেই ডট কম।

 এখানেই ডট কম বিশ্বাস করে প্রতিটি শিশু দেশের ভবিষ্যৎ এবং প্রতিটি শিশুরই আছে সবার সঙ্গে মিলে সমানভাবে বেঁচে থাকার অধিকার। পবিত্র রমজান মাসে শিশুদের জন্য এধরনের পদক্ষেপ এখানেই ডট কম ব্যবহারকারী এবং শিশুদের মাঝে ঈদের খুশি ভাগাভাগি করার সুযোগ করে দিয়েছে। ঈদ উপহার দেয়ার পাশাপাশি এ রমজান মাসে শিশুদের জন্য আমরা এবং উই ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় শিশুদের নিয়ে ইফতার আয়োজন করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে এখানেই ডট কম।

ঢাকা : দেশের সেরা অনলাইন ক্লাসিফাইড সাইট এখানেই ডট কম অব্যবহৃত পণ্য বিক্রি করে এই ঈদে বাড়তি টাকা আয় করার সুযোগের সঙ্গে সমাজের শিশুদের সাহায্য করার সুযোগ যুক্ত করলো। পথশিশুদের মুখে হাসি ফোটাতে অভিনব পদক্ষেপ ‘সেল ফর অ্যা স্মাইল ক্যাম্পেইন’ শুরু করেছে এখানেই ডট কম। ঈদ উপহার তুলে দেয়ার মাধ্যমে পথশিশুদের মুখে হাসি ফোটানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় ক্লাসিফাইড এ সাইটটি। দেশের সকল এখানেই ডট কম ব্যবহারীদের উক্ত ক্যাম্পেইনে অংশ নেয়ার জন্য আহবান করেছে এখানেই ডট কম।

পথশিশুদের হাসি ফোটাবে এখানেই ডটকম

এবারের ঈদকে শিশুদের জন্য স্মরণীয় করে রাখতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়। ক্যাম্পেইনের আওতায় বিক্রেতারা এখানেই ডট কমে বিজ্ঞাপণ দিয়ে এ সকল শিশুদের সঙ্গে ঈদের খুশি ভাগাভাগি করতে পারার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতিটি বিক্রেতার দেয়া পোস্ট থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ ঈদের উপহার ক্রয় করার কাজে ব্যয় করা হবে। শিশুদের জন্য আমরা এবং উই ফাউন্ডেশন নামে দুটি এনজিও-এর মাধ্যমে শিশুদের হাতে উপহার তুলে দেবে এখানেই ডট কম।

 এখানেই ডট কম বিশ্বাস করে প্রতিটি শিশু দেশের ভবিষ্যৎ এবং প্রতিটি শিশুরই আছে সবার সঙ্গে মিলে সমানভাবে বেঁচে থাকার অধিকার। পবিত্র রমজান মাসে শিশুদের জন্য এধরনের পদক্ষেপ এখানেই ডট কম ব্যবহারকারী এবং শিশুদের মাঝে ঈদের খুশি ভাগাভাগি করার সুযোগ করে দিয়েছে। ঈদ উপহার দেয়ার পাশাপাশি এ রমজান মাসে শিশুদের জন্য আমরা এবং উই ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় শিশুদের নিয়ে ইফতার আয়োজন করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে এখানেই ডট কম।
হুয়াওয়ে ফোন কিনে খেলুন সাকিবের সঙ্গে

হুয়াওয়ে ফোন কিনে খেলুন সাকিবের সঙ্গে

ঢাকা : চীনের বিখ্যাত ফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ‘প্লে উইথ সাকিব’ নামে একটি অফার চালু করেছে। হুয়াওয়ে স্মার্টফোন কিনে এ অফার উপভোগ করতে পারবেন ক্রেতারা। হুয়াওয়ের স্মার্টফোন কিনে প্রতিদিন দুইজন ভাগ্যবান ক্রেতা পাবেন বিশ্বের সেরা অলারাউন্ডার সাকিব আল হাসানের সঙ্গে খেলার সুযোগ। এছাড়া প্রতিদিন দুইজন পাবেন হুয়াওয়ে ট্যাব এবং ১০জন পাবেন উন্নতমানের পাওয়ার ব্যাংক। ১০ জুন (শুক্রবার) থেকে ঈদের দিন পর্যন্ত আগের নিয়মিত বাজার মূল্য থেকে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত ছাড়ে হুয়াওয়ে স্মার্টফোন কিনতে পারবেন ক্রেতারা।

 এ প্রসঙ্গে হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের ডিরেক্টর অব ডিভাইস বিজনেস ইংমার ওয়্যাং বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ ক্রিকেট খেলা নিয়ে অনেক বেশি উত্তেজিত। আর আমরা বিশ্বসেরা ক্রিকেটার সাকিবকে নিয়ে আকর্ষণীয় এই অফার চালুর মাধ্যমে স্মার্টফোন প্রেমীদের ঈদের খুশি কিছুটা হলেও বাড়ানো চেষ্টা করছি। হুয়াওয়ে ডিভাইস ক্রয় করে বিশ্বসেরা অলারাউন্ডার সাকিব আল হাসানের সঙ্গে খেলার সুযোগ, ট্যাব ও পাওয়ার ব্যাংক জেতার সুযোগ তরুণ প্রজন্মসহ সবার কাছেই আকর্ষণীয় ও গ্রহণযোগ্য হবে বলে মনে করি আমরা।

ব্যবসায়িক চিন্তার বাইরে ক্রেতাদের জন্য সবসময় নতুন কিছু করার প্রয়াস আমাদের সবসময় থাকে।’ উল্লেখ্য, হুয়াওয়ে মোবাইল কেনার পর ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে HW<স্পেস>IMEI লিখে ৬৯৬৯ নম্বরে এসএমএস করে অফারে অংশ নেয়া যাবে।

হুয়াওয়ে ফোন কিনে খেলুন সাকিবের সঙ্গে

ঢাকা : চীনের বিখ্যাত ফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ‘প্লে উইথ সাকিব’ নামে একটি অফার চালু করেছে। হুয়াওয়ে স্মার্টফোন কিনে এ অফার উপভোগ করতে পারবেন ক্রেতারা। হুয়াওয়ের স্মার্টফোন কিনে প্রতিদিন দুইজন ভাগ্যবান ক্রেতা পাবেন বিশ্বের সেরা অলারাউন্ডার সাকিব আল হাসানের সঙ্গে খেলার সুযোগ। এছাড়া প্রতিদিন দুইজন পাবেন হুয়াওয়ে ট্যাব এবং ১০জন পাবেন উন্নতমানের পাওয়ার ব্যাংক। ১০ জুন (শুক্রবার) থেকে ঈদের দিন পর্যন্ত আগের নিয়মিত বাজার মূল্য থেকে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত ছাড়ে হুয়াওয়ে স্মার্টফোন কিনতে পারবেন ক্রেতারা।

 এ প্রসঙ্গে হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের ডিরেক্টর অব ডিভাইস বিজনেস ইংমার ওয়্যাং বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ ক্রিকেট খেলা নিয়ে অনেক বেশি উত্তেজিত। আর আমরা বিশ্বসেরা ক্রিকেটার সাকিবকে নিয়ে আকর্ষণীয় এই অফার চালুর মাধ্যমে স্মার্টফোন প্রেমীদের ঈদের খুশি কিছুটা হলেও বাড়ানো চেষ্টা করছি। হুয়াওয়ে ডিভাইস ক্রয় করে বিশ্বসেরা অলারাউন্ডার সাকিব আল হাসানের সঙ্গে খেলার সুযোগ, ট্যাব ও পাওয়ার ব্যাংক জেতার সুযোগ তরুণ প্রজন্মসহ সবার কাছেই আকর্ষণীয় ও গ্রহণযোগ্য হবে বলে মনে করি আমরা।

ব্যবসায়িক চিন্তার বাইরে ক্রেতাদের জন্য সবসময় নতুন কিছু করার প্রয়াস আমাদের সবসময় থাকে।’ উল্লেখ্য, হুয়াওয়ে মোবাইল কেনার পর ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে HW<স্পেস>IMEI লিখে ৬৯৬৯ নম্বরে এসএমএস করে অফারে অংশ নেয়া যাবে।
সোনিয়া বাংলাদেশের গর্ব; তারানা

সোনিয়া বাংলাদেশের গর্ব; তারানা

ঢাকা : মাইক্রোসফট বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোনিয়া বশির কবির সম্প্রতি জাতিসংঘের উদ্যোগে গঠিত টেকনোলজি ব্যাংকের গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্য হয়েছেন। তিনি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতে জাতিসংঘে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করবেন। এ সাফল্যের জন্য সোনিয়াকে বাংলাদেশের গর্ব বলে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। শুক্রবার সন্ধ্যায় ফেসবুক স্ট্যাটাসে তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।

 তিনি স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের নারীরা। তারই অংশ হিসেবে জাতিসংঘের টেকনোলজি ব্যাংকে গভর্নিং কাউন্সিলে বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতের গর্ব Sonia Bashir Kabir কে অভিনন্দন’। প্রতিমন্ত্রী লিখেছেন, ‘তোমার হাত ধরে আরও এগিয়ে যাক বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাত একই সাথে বাংলাদেশের নারীরা। শুভ কামনা নিরন্তর’।

 জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশগুলোর (এলডিসি) প্রতিনিধি হিসেবে দেশের এ প্রযুক্তি ব্যক্তিত্বকে প্রযুক্তি বিষয়ক ১২ সদস্যের এই কাউন্সিলে মনোনীত করেন। এ কাউন্সিল বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন কৌশলের সহায়তা এবং মেধাস্বত্বের উন্নয়নে কাজ করবে। বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলোতে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবন প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে জাতিসংঘের পরিচালনায় দক্ষ ও বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গঠিত প্যানেলটি গবেষণার কাজ করবেন।

সোনিয়া বাংলাদেশের গর্ব; তারানা

 প্যানেলটিকে দুটি ইউনিটে কাজ করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। যার একটি ইউনিট টেকনোলজি ব্যাংক কাজ করবে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন নিয়ে এবং অন্যাটি হচ্ছে ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি ব্যাংক যারা কাজ করবে মেধাস্বত্ব নিয়ে। টেকনোলজি ব্যাংকের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড ইউনাইটেড ন্যাশনস ইউনিভার্সিটিতে প্রদর্শনের ব্যবস্থা করারও পরামর্শ দিয়েছে প্যানেল। এতে করে উক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রতিভাবান যে কেউ তার কর্মদক্ষতার প্রমাণ দিয়ে দরিদ্র দেশগুলোতে টেকনোলজি ব্যাংকের লক্ষ্য অনুযায়ী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতে সেবা দেয়ার ক্ষেত্রে নিজেদের নিয়োজিত করতে পারবে।

 টেকনোলজি ব্যাংকের জন্য গঠিত গভর্নিং কাউন্সিলের কেউ জাতিসংঘ থেকে কোনো ধরনের সন্মানী, বেতন কিংবা ভাতা পাবেন না। শুধুমাত্র টেকনোলজি ব্যাংকের কাজের জন্য ভ্রমণ, থাকা, খাওয়াসহ অন্যান্য খরচাদি জাতিসংঘের নীতিমালা অনুযায়ী প্রদান করা হবে। এছাড়া কাউন্সিলের কর্মপদ্ধতিতে প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের বিষয়টি নিশ্চিত করা হবে। এ ব্যাপারে সোনিয়া বশিরের কাছে জানতে চাওয়া হলে বাংলামেইলকে বলেন, ‘প্রতিমন্ত্রীর অভিনন্দনে আমি আনন্দিত। আমি দায়িত্বে অধিষ্ঠিত হয়ে বাংলাদেশে ফিরে আসার পর তথ্য, যোগাযোগ ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ও আমাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত ভিষণ ২০২১ সফল করতে আমি আমার সামর্থ্যের পুরোটাই দেয়ার চেষ্টা করবো।’ উল্লেখ্য, ২৫ জুন অনুষ্ঠিত বেসিস নির্বাচনের প্রার্থী হয়েছেন সোনিয়া বশির কবির। তার নেতৃত্বে ‘মেম্বারস ফার্স্ট’ স্লোগানে গড়া দলটির নাম ‘দ্য চেঞ্জ মেকার্স’।