Showing posts with label ইসলাম ধর্ম. Show all posts
Showing posts with label ইসলাম ধর্ম. Show all posts
রমজান মাসের ৯ টি গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত

রমজান মাসের ৯ টি গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত

Ramadan kareem, রমজান মাসের ৯ টি গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত!
রমজান মাসের ৯ টি গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত!

রমজান মাসের ফজিলত

রমজান মাসের আগমনে মুসলিমগণ আনন্দ প্রকাশ করে থাকেন। আনন্দ প্রকাশ করাই স্বাভাবিক স্বতঃস্ফূর্ততা। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন :—

(قُلْ بِفَضْلِ اللَّهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذَلِكَ فَلْيَفْرَحُوا هُوَ خَيْرٌ مِمَّا يَجْمَعُونَ (يونس: 58
বল, এটা আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর দয়ায়। সুতরাং এতে তারা আনন্দিত হোক। তারা যা সঞ্চয় করে এটা তার চেয়ে উত্তম। [সূরা ইউনুস : ৫৮]
পার্থিব কোন সম্পদের সাথে আল্লাহর এ অনুগ্রহের তুলনা চলে না, তা হবে এক ধরনের অবাস্তব কল্পনা। যখন রমজানের আগমন হত তখন রাসূলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অতিশয় আনন্দিত হতেন, তার সাহাবাদের বলতেন :—

أتاكم رمضان شهر مبارك
তোমাদের দ্বারে বরকতময় মাস রমজান এসেছে। এরপর তিনি এ মাসের কিছু ফজিলত বর্ণনা করে বলতেন :—

فرض الله عز وجل عليكم صيامه، تفتح فيه أبواب السماء، وتغلق فيه أبواب الجحيم، وتغل فيه مردة الشياطين، لله فيه ليلة خير من ألف شهر، من حرم خيرها فقد حرم. رواه النسائي
আল্লাহ তাআলা তোমাদের জন্য সিয়াম পালন ফরজ করেছেন। এ মাসে আকাশের দ্বারসমূহ খুলে দেয়া হয়। বন্ধ করে দেয়া হয় জাহান্নামের দরজাগুলো। অভিশপ্ত শয়তানকে বন্দি করা হয়। এ মাসে রয়েছে একটি রাত যা হাজার রাতের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। যে ব্যক্তি এর কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হলো সে মূলত সকল কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হল। বর্ণনায় : নাসায়ী 
আমাদের কর্তব্য: আল্লাহর এ অনুগ্রহের মূল্যায়ন করতে চেষ্টা করা, এ মাসের ফজিলত ও তাৎপর্য অনুধাবনে সচেষ্ট হওয়া ও ইবাদত-বন্দেগিসহ সকল কল্যাণকর কাজে নিয়োজিত থাকা।


এ মাসের যে সকল ফজিলত রয়েছে তা হল :
এক. এ মাসের সাথে ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ রুকনের সম্পর্ক রয়েছে ; আর তা হলে সিয়াম পালন।
হজ যেমন জিলহজ মাসের সাথে সম্পর্কিত হওয়ার কারণে সে মাসের মর্যাদা বৃদ্ধি করেছে এমনি সিয়াম রমজান মাসে হওয়ার কারণে এ মাসের মর্যাদা বেড়ে গেছে। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন :—

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آَمَنُوا كُتِبَ عَلَيْكُمُ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِينَ مِنْ قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُونَ. سورة البقرة : 183
হে মোমিনগণ! তোমাদের উপর সিয়াম ফরজ করা হয়েছে, যেমনি ফরজ করা হয়েছে তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর-যাতে তোমরা মুত্তাকি হতে পার। [সূরা বাকারা : ১৮৩]

রাসূলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন : ইসলাম যে পাঁচটি ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত তার একটি হল সিয়াম পালন। এ সিয়াম জান্নাত লাভের একটি মাধ্যম ; যেমন হাদিসে এসেছে :—

من آمن بالله ورسولـه، وأقام الصلاة، وآتى الزكاة، وصام رمضان، كان حقاً على الله أن يدخله الجنة … رواه البخاري
যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আনল, সালাত কায়েম করল, জাকাত আদায় করল, সিয়াম পালন করল রমজান মাসে, আল্লাহ তাআলার কর্তব্য হল তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো…। বোখারি

দুই. রমজান হল কোরআন নাজিলের মাস : আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন –

شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِي أُنْزِلَ فِيهِ الْقُرْآَنُ هُدًى لِلنَّاسِ وَبَيِّنَاتٍ مِنَ الْهُدَى وَالْفُرْقَانِ : البقرة : 184
রমজান মাস, এতে নাজিল হয়েছে আল-কোরআন, যা মানুষের দিশারি এবং স্পষ্ট নিদর্শন ও সত্যাসত্যের পার্থক্যকারী। সূরা বাকারা : ১৮৪

রমজান মাসে সপ্তম আকাশের লওহে মাহফুজ থেকে দুনিয়ার আকাশে বায়তুল ইজ্জতে পবিত্র আল-কোরআন একবারে নাজিল হয়েছে। সেখান হতে আবার রমজান মাসে অল্প অল্প করে নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর প্রতি নাজিল হতে শুরু করে। কোরআন নাজিলের দুটি স্তরই রমজান মাসকে ধন্য করেছে। শুধু আল-কোরআনই নয় বরং ইবরাহিম আ.-এর সহিফা, তাওরাত, যবুর, ইঞ্জিল সহ সকল ঐশী গ্রন্থ এ মাসে অবতীর্ণ হয়েছে বলে তাবরানী বর্ণিত একটি সহি হাদিসে উল্লেখ করা হয়েছে। (সহি আল-জামে)


এ মাসে মানুষের হেদায়াত ও আলোকবর্তিকা যেমন নাজিল হয়েছে তেমনি আল্লাহর রহমত হিসেবে এসেছে সিয়াম। তাই এ দুই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করতে বেশি বেশি করে কোরআন তিলাওয়াত করা উচিত। প্রতি বছর রমজান মাসে জিবরাইল রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে পূর্ণ কোরআন শোনাতেন এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-ও তাকে পূর্ণ কোরআন শোনাতেন। আর জীবনের শেষ রমজানে আল্লাহর রাসূল দু বার পূর্ণ কোরআন তিলাওয়াত করেছেন। সহি মুসলিমের হাদিস দ্বারা এটা প্রমাণিত।

তিন. রমজান মাসে জান্নাতের দরজাগুলো খুলে দেয়া হয় ও জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয়। শৃঙ্খলাবদ্ধ করা হয় শয়তানদের। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন :—

إذا جاء رمضان فتحت أبواب الجنة، وأغلقت أبواب النار، وصفدت الشياطين. وفي لفظ : (وسلسلت الشياطين) رواه مسلم
যখন রমজান মাসের আগমন ঘটে তখন জান্নাতের দরজাগুলো খুলে দেয়া হয়, জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয় এবং শয়তানদের আবদ্ধ করা হয়। অন্য বর্ণনায় বলা হয়েছে-শয়তানের শিকল পড়ানো হয়। (মুসলিম)

তাই শয়তান রমজানের পূর্বে যে সকল স্থানে অবাধে বিচরণ করত রমজান মাস আসার ফলে সে সকল স্থানে যেতে পারে না। শয়তানের তৎপরতা দুর্বল হয়ে যায়। ফলে দেখা যায় ব্যাপকভাবে মানুষ তওবা, ধর্মপরায়ণতা, ও সৎকর্মের দিকে অগ্রসর হয় ও পাপাচার থেকে দূরে থাকে। তারপরও কিছু মানুষ অসৎ ও অন্যায় কাজ-কর্মে তৎপর থাকে। কারণ, শয়তানের কু-প্রভাবে তারা অনেক বেশি প্রভাবিত হয়ে পড়েছে।

চার. রমজান মাসে রয়েছে লাইলাতুল কদর। আল্লাহ তাআলা বলেন :—

لَيْلَةُ الْقَدْرِ خَيْرٌ مِنْ أَلْفِ شَهْرٍ ﴿3﴾ تَنَزَّلُ الْمَلَائِكَةُ وَالرُّوحُ فِيهَا بِإِذْنِ رَبِّهِمْ مِنْ كُلِّ أَمْرٍ ﴿4﴾ سَلَامٌ هِيَ حَتَّى مَطْلَعِ الْفَجْرِ ﴿5﴾ (القدر: 3-5)
লাইলাতুল কদর সহস্র মাস অপেক্ষা উত্তম। সে রাতে ফেরেশতাগণ ও রুহ অবতীর্ণ হয় প্রত্যেক কাজে তাদের প্রতিপালকের অনুমতিক্রমে। শান্তিই শান্তি, সে রজনি উষার আবির্ভাব পর্যন্ত। [সূরা আল-কদর : ৩-৫] 

পাঁচ. রমজান মাস দোয়া কবুলের মাস। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন :—

لكل مسلم دعوة مستجابة، يدعو بـها في رمضان. رواه أحمد
রমজান মাসে প্রত্যেক মুসলিমের দোয়া কবুল করা হয়। (মুসনাদ আহমদ)

অন্য হাদিসে এসেছে –

إن لله تبارك وتعالى عتقاء في كل يوم وليلة، (يعني في رمضان) وإن لكل مسلم في كل يوم وليلة دعوة مستجابة. صحيح الترغيب والترهيب.
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন রমজানের প্রতি রাতে ও দিনে বহু মানুষকে মুক্তি দিয়ে থাকেন এবং প্রতি রাত ও দিবসে মুসলিমের দোয়া-প্রার্থনা কবুল করা হয়। (সহি আত-তারগীব ওয়াত-তারহীব)

তাই প্রত্যেক মুসলমান এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে নিজের কল্যাণের জন্য যেমন দোয়া-প্রার্থনা করবে, তেমনি সকল মুসলিমের কল্যাণ, শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা জ্ঞাপন করবে।

ছয়. রমজান পাপ থেকে ক্ষমা লাভের মাস। যে ব্যক্তি রমজান মাস পেয়েও তার পাপসমূহ ক্ষমা করানো থেকে বঞ্চিত হলো আল্লাহর রাসূল তাকে ধিক্কার দিয়েছেন। তিনি বলেছেন :—

.. رغم أنف رجل، دخل عليه رمضان، ثم انسلخ قبل أن يغفر له. .رواه الترمذي
ঐ ব্যক্তির নাক ধুলায় ধূসরিত হোক যার কাছে রমজান মাস এসে চলে গেল অথচ তার পাপগুলো ক্ষমা করা হয়নি। (তিরমিজি)

সত্যিই সে প্রকৃত পক্ষে সকল কল্যাণ থেকে বঞ্চিত যে এ মাসেও আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের অনুগ্রহ থেকে বঞ্চিত রয়ে গেল।

সাত. রমজান জাহান্নাম থেকে মুক্তির লাভের মাস, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন :—

إذا كان أول ليلة من رمضان صفدت الشياطين ومردة الجن، وغلقت أبواب النار، فلم يفتح منها باب، وفتحت أبواب الجنة فلم يغلق منها باب، وينادي مناد كل ليلة : يا باغي الخير أقبل! ويا باغي الشر أقصر! ولله عتقاء من النار، وذلك في كل ليلة. رواه الترمذي
রমজান মাসের প্রথম রজনির যখন আগমন ঘটে তখন শয়তান ও অসৎ জিনগুলোকে বন্দি করা হয়। জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেয়া হয়, এ মাসে আর তা খোলা হয় না। জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয়, এ মাসে তা আর বন্ধ করা হয় না। প্রত্যেক রাতে একজন ঘোষণাকারী এ বলে ঘোষণা দিতে থাকে যে, হে সৎকর্মের অনুসন্ধানকারী তুমি অগ্রসর হও ! হে অসৎ কাজের অনুসন্ধানকারী তুমি থেমে যাও ! এ মাসের প্রতি রাতে আল্লাহ তাআলা জাহান্নাম থেকে বহু মানুষকে মুক্তি দিয়ে থাকেন।  (তিরমিজি)

আট. রমজান মাসে সৎকর্মের প্রতিদান বহু গুণে বৃদ্ধি করে দেয়া হয়। যেমন হাদিসে এসেছে যে, রমজান মাসে ওমরাহ করলে একটি হজের সওয়াব পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, বরং, রমজান মাসে ওমরাহ করা আল্লাহর রাসূলের সাথে হজ আদায়ের মর্যাদা রাখে। এমনিভাবে সকল ইবাদত-বন্দেগিসহ সকল সৎকাজের প্রতিদান কয়েক গুণ বেশি দেয়া হয়।

নয়. রমজান ধৈর্য ও সবরের মাস। এ মাসে ঈমানদার ব্যক্তিগণ খাওয়া-দাওয়া, বিবাহ-শাদি ও অন্যান্য সকল আচার-আচরণে যে ধৈর্য ও সবরের এত অধিক অনুশীলন করেন তা অন্য কোন মাসে বা অন্য কোন পর্বে করেন না। এমনিভাবে সিয়াম পালন করে যে ধৈর্যের প্রমাণ দেয়া হয় তা অন্য কোন ইবাদতে পাওয়া যায় না। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেছেন :—
إِنَّمَا يُوَفَّى الصَّابِرُونَ أَجْرَهُمْ بِغَيْرِ حِسَابٍ. الزمر: 10
ধৈর্যশীলদের তো বিনা হিসাবে পুরস্কার দেয়া হবে। [সূরা যুমার : ১০]
সিয়াম পালনের কিছু সুন্নাতি আদব

সিয়াম পালনের কিছু সুন্নাতি আদব


সিয়াম পালনের কিছু মুস্তাহাব বা সুন্নাত আদব আছে যেগুলো পালন করলে সাওয়াব বেড়ে যাবে। আর তা ছেড়ে দিলে রোযা ভঙ্গ হবে না বা গোনাহও হবে না। তবে পুণ্যে ঘাটতি হবে। কিন্তু তা আদায় করলে সওয়াবের পরিপূর্ণতা আসে। নিম্নে এসব আদব উল্লেখ করা হল :

[১] সাহরী খাওয়া।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

تَسَحَّرُوا فَإِنَّ فِي السَّحُورِ بَرَكَةً

(ক) তোমরা সাহরী খাও, কারণ সাহরীতে বরকত রয়েছে। (বুখারী : ১৯২৩; মুসলিম : ১০৯৫)

مَا بَيْنَ صِيَامِنَا وَصِيَامِ أَهْلِ الْكِتَابِ أَكْلَةُ السَّحَرِ

(খ) আমাদের (মুসলিমদের) ও ইয়াহূদী-নাসারাদের সিয়ামের মধ্যে পার্থক্য হল সাহরী খাওয়া। (মুসলিম : ১০৯৬)

অর্থাৎ আমরা সিয়াম পালন করি সাহরী খেয়ে, আর ইয়াহূদী-নাসারারা রোযা রাখে সাহরী না খেয়ে।

نِعْمَ سَحُورُ الْمُؤْمِنِ التَّمْرُ

(গ) মু’মিনের সাহরীতে উত্তম খাবার হল খেজুর। (আবূ দাঊদ : ২৩৪৫)

السَّحُورُ أَكْلُهُ بَرَكَةٌ فَلاَ تَدَعُوهُ وَلَوْ أَنْ يَجْرَعَ أَحَدُكُمْ جُرْعَةً مِنْ مَاءٍ فَإِنَّ اللهَ عَزَّ وَجَلَّ وَمَلاَئِكَتَهُ يُصَلُّونَ عَلَى الْمُتَسَحِّرِينَ

(ঘ) (রোযাদারদের জন্য) সাহরী হল একটি বরকতময় খাবার। তাই কখনো সাহরী খাওয়া বাদ দিও না। এক ঢোক পানি পান করে হলেও সাহরী খেয়ে নাও। কেননা সাহরীর খাবার গ্রহণকারীকে আল্লাহ তা‘আলা ও তাঁর ফেরেশতারা স্মরণ করে থাকেন। (আহামদ : ১০৭০২)

[২] সাহরী দেরী করে খাওয়া।

অর্থাৎ তা শেষ ওয়াক্তে খাওয়া উত্তম। রাতের শেষাংশে গ্রহণকৃত খাবারকে সাহরী বলা হয়।

[৩] সাহরীর সময়কে ইবাদতে কাজে লাগানো। প্রতিরাতের শেষ তৃতীয়াংশ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা আরশ থেকে প্রথম আসমানে নেমে আসেন। আর বান্দাদেরকে এই বলে আহবান করেন :

مَنْ يَدْعُونِي فَأَسْتَجِيبَ لَهُ وَمَنْ يَسْأَلُنِي فَأُعْطِيَهُ وَمَنْ يَسْتَغْفِرُنِي فَأَغْفِرَ لَهُ

‘‘এখন যে ব্যক্তি আমার কাছে দু‘আ করবে আমি তা কবূল করব, যা কিছু আমার কাছে এখন চাইবে আমি তাকে তা দিব এবং যে আমার কাছে এখন মাফ চাইবে আমি তাকে মাফ করে দিব। (বুখারী : ৬৩২১;  মুসলিম : ৭৫৮)

অতএব তখন কুরআন অধ্যয়ন, তিলাওয়াত, তাহাজ্জুদের সালাত আদায়, তাওবাহ-ইস্তিগফার ও দু‘আ কবূলের জন্য এটা এক উত্তম সময়। তাদের প্রশংসায় আল্লাহ বলেন :

﴿ وَبِٱلۡأَسۡحَارِ هُمۡ يَسۡتَغۡفِرُونَ ١٨ ﴾ [الذاريات: ١٨]

‘‘তারা শেষ রাতে জেগে উঠে তাওবাহ-ইস্তিগফার করে।’’ (সূরাহ যারিয়াত-১৮)

[৪] সূর্য অস্ত যাওয়ামাত্র ইফতার করা অর্থাৎ তাড়াতাড়ি ইফতার করা। অতিরঞ্জিত সাবধানতার নামে ইফতার বিলম্ব না করা।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

لاَ يَزَالُ النَّاسُ بِخَيْرٍ مَا عَجَّلُوا الْفِطْرَ

(ক) অর্থাৎ মানুষ যতদিন পর্যন্ত তাড়াতাড়ি ইফতার করবে ততদিন কল্যাণের মধ্যে থাকবে। (বুখারী : ১৯৫৭; মুসলিম : ১০৯৮)

لاَ يَزَالُ الدِّينُ ظَاهِرًا مَا عَجَّلَ النَّاسُ الْفِطْرَ لِأَنَّ الْيَهُودَ وَالنَّصَارَى يُؤَخِّرُونَ

(খ) যতদিন মানুষ তাড়াতাড়ি ইফতার করবে ততদিন দ্বীন ইসলাম বিজয়ী থাকবে। কেননা, ইয়াহূদী ও নাসারাদের অভ্যাস হল ইফাতর দেরীতে করা। (আবূ দাঊদ : ২৩৫৩)

ثَلاَثَةُ مِنْ أَخْلاَقِ النَّبُوَّةِ : تَعْجِيْلُ الإِفْطَارِ وَتَأْخِيْرُ السَّحُوْرِ وَوَضْعِ الْيَمِيْنِ عَلَى الشِّمِالِ فِي الصَّلاَةِ

(গ) তিনটি বিষয় নাবী চরিত্রের অংশ : সময় হওয়ামাত্র ইফতার করে ফেলা, সাহরী শেষ ওয়াক্তে খাওয়া এবং সালাতে ডান হাত বাম হাতের উপর রাখা। (মাজমাউয যাওয়ায়েদ : ১০৫)

كَانَ أَصْحَابُ مُحَمَّدٍ -صلى الله عليه وسلم- أَسْرَعُ النَّاسَ إِفْطَارًا وَأَبْطَأُهُمْ سُحُوْرًا

(ঘ) রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং সাহাবীগণ সকলের আগে তাড়াতাড়ি ইফতার করতেন এবং সকলের চেয়ে দেরীতে সাহরী খেতেন। (মুসান্নাফ আঃ রাযযাক : ৭৫৯১)

[৬] মাগরিবের সালাতের পূর্বে ইফতার করা এবং খেজুর বা পানি দ্বারা ইফতার করা।

আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন,

كَانَ رَسُولُ اللهِ -صلى الله عليه وسلم- يُفْطِرُ عَلَى رُطَبَاتٍ قَبْلَ أَن يُّصَلِّيَ...

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (মাগরিবের) সালাতের পুর্বে তাজা খেজুর দ্বারা ইফতার করতেন। যদি তাজা খেজুর পাওয়া না যেত তবে শুকনো খেজুর দ্বারা ইফতার করতেন। আর যদি শুকনা খেজুর পাওয়া না যেত তাহলে কয়েক ঢোক পানি দ্বারা ইফতার করতেন। (আহমাদ : ৩/১৬৪)

তবে পেট ভর্তি করে খাওয়া ইসলাম সমর্থন করে না। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন

مَا مَلأُ ابْنُ آدَمَ وِعَاءُ بَطْنِهِ

‘‘যে ব্যক্তি পেট ভর্তি করে খানা খায় তার ঐ পেট (আল্লাহর কাছে) একটি নিকৃষ্ট পাত্র।’’ (তিরমিযী : ২৩৮০)

সুন্নাত হল পেটের তিন ভাগের একভাগ খাবার খাবে, আর তিনভাগের একভাগ পানি পান করবে। বাকী এক তৃতীয়াংশ শ্বাস প্রশ্বাসের জন্য খালী রেখে দিবে। (তিরমিযী : ২৩৮০)

[৫] ইফতারের সময় দু‘আ করা

এ মুহূর্তটি জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেয়ার সময়।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

إِنَّ للهِ تَعَالَى عِنْدَ كُلِّ فِطْرٍ عُتَقَاءُ مِنَ النَّارِ وَذَلِكَ كُلّ لَيْلَةٍ لِكُلِّ عَبْدٍ مِنْهُمْ دَعْوَةً مُسْتَجَابَةً

(ক) ইফতারের সময় আল্লাহ রববুল ‘আলামীন বহু লোককে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দিয়ে থাকেন। আর এ মুক্তি দানের পালা রমাযানের প্রতি রাতেই চলতে থাকে। সে সময় সিয়াম পালনকারী প্রত্যেক বান্দার দু‘আ কবূল হয়।’’ (আহমাদ : ৭৪৫০)

(খ) রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন ইফতার করতেন তখন বলতেন :

اَللَّهُمَّ لَكَ صُمْتُ وَعَلَى رِزْقِكَ أَفْطَرْتُ

হে আল্লাহ! তোমার জন্য রোযা রেখেছি, আর তোমারই রিযিক দ্বারা ইফতার করছি।

উল্লেখ্য যে, আল্লামা নাসিরুদ্দ্বীন আলবানী উপরোক্ত হাদীসটিকে দুর্বল হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।

 (ঙ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইফতারের সময় নিম্নের এ দুআটি পাঠ করতেন :

ذَهَبَ الظَّمَاءُ وَابْتَلَّتِ الْعُرُوْقُ وَثَبَتَ الأَجْرُ إِنْ شَاءَ اللهُ

অর্থ : ‘‘পিপাসা নিবারিত হল, শিরা উপশিরা সিক্ত হল এবং আল্লাহর ইচ্ছায় পুরস্কারও নির্ধারিত হল।’’ (আবূ দাউদ : ২৩৫৭, দারাকুতনী : ২২৭৯ আলবানী হাদীসটিকে হাসান বলেছেন)

ইফতারের সময় যখন আযান হয় তখন আযানের পরের সময়টা দু‘আ কবূলের সময়। হাদীসে আছে আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়ের দু‘আ কবূল হয়।

[৬] বেশি বেশি কুরআন পাঠ করা, সালাত আদায়, যিকর ও দু‘আ করা।

রমযান যেহেতু কুরআন নাযিলের মাস সেহেতু এ মাসে কুরআন তিলাওয়াত ও অধ্যয়ন অন্য সময়ের চেয়ে বেশি করা উচিৎ।

রাসূলুল্লাহ বলেছেন,

الصِّيَامُ وَالْقُرْآنُ يَشْفَعَانِ لِلْعَبْدِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ يَقُولُ الصِّيَامُ أَيْ رَبِّ مَنَعْتُهُ الطَّعَامَ وَالشَّهَوَاتِ بِالنَّهَارِ فَشَفِّعْنِي فِيهِ وَيَقُولُ الْقُرْآنُ مَنَعْتُهُ النَّوْمَ بِاللَّيْلِ فَشَفِّعْنِي فِيهِ قَالَ فَيُشَفَّعَانِ

সিয়াম ও কুরআন কিয়ামতের দিন (আল্লাহর কাছে) মানুষের জন্য এভাবে সুপারিশ করবে যে, সিয়াম বলবে, হে রব! দিনের বেলায় আমি তাকে পানাহার ও যৌন উপভোগ থেকে বিরত রেখেছি। তাই তার ব্যাপারে তুমি আমার সুপারিশ কবূল কর।

কুরআনও বলবে, হে রব! (রাতে কুরআন পাঠের কারণে) রাতের নিদ্রা থেকে আমি তাকে বিরত রেখেছি। তাই এ পাঠকের ব্যাপারে তুমি আমার সুপারিশ মঞ্জুর কর। তিনি বলেন, অতঃপর উভয়েরই সুপারিশ গ্রহণ করা হবে। (আহমাদ : ৬৫৮৯)

[৭] ইবাদতের তাওফীক কামনা ও আল্লাহর দয়া অনুধাবন করা

আমরা যে ইবাদত করি তাও আল্লাহর দয়া। তিনি যে এ কাজে আমাদেরকে তাওফীক দিয়েছেন সেজন্য আমরা তার শুকরিয়া আদায় করি। অনেকের ভাল কাজও আবার কবূল হয় না। আল্লাহ বলেন :

﴿  ...إِنَّمَا يَتَقَبَّلُ ٱللَّهُ مِنَ ٱلۡمُتَّقِينَ ٢٧ ﴾ [المائ‍دة: ٢٧]

‘‘কেবলমাত্র মুত্তাকীদের কাজই আল্লাহ কবূল করেন। (মায়িদাহ : ২৭)

ভয় ও আশা নিয়ে যেন আমরা ইবাদত করি। গর্ব-অহঙ্কার ও হিংসা বান্দার ইবাদতকে নষ্ট করে দেয় এবং কুফরী ও শির্ক করলে তার কোন নেকই আল্লাহর কাছে পৌঁছে না, বরং ইবাদতসমূহ ধ্বংস ও বাতিল হয়ে যায়।

[৮] ইয়াতীম, বিধবা ও গরীব মিসকীনদের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া ও বেশি বেশি দান খয়রাত করা।

তাদেরকে যাকাত, ফিত্‌রা ও সাদাকাহ দেয়া। হাদীসে এসেছে :

كَانَ رَسُولُ اللهِ -صلى الله عليه وسلم- أَجْوَدَ النَّاسِ بِالْخَيْرِ وَكَانَ أَجْوَدَ مَا يَكُونُ فِي شَهْرِ رَمَضَانَ

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দানশীল আর রমাযানে তাঁর এ দানশীলতা আরো বেড়ে যেত। (মুসলিম : ২৩০৮)

[৯] উত্তম চরিত্র গঠনের অনুশীলন করা।

রমযান ধৈর্যধারনের মাস। আর সিয়াম হল এ কার্য প্রশিক্ষণের ইনিষ্টিটিউট। কাজেই এ সময় আমাদেরকে সুন্দর চরিত্র গঠনের অনুশীলন করতে হবে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন :

فَإِذَا كَانَ يَوْمُ صَوْمِ أَحَدِكُمْ فَلاَ يَرْفُثْ يَوْمَئِذٍ وَلاَ يَصْخَبْ فَإِنْ سَابَّهُ أَحَدٌ أَوْ قَاتَلَهُ فَلْيَقُلْ إِنِّي امْرُؤٌ صَائِمٌ

‘তোমাদের মধ্যে কেউ যদি রোযা রাখে, সে যেন তখন অশ্লীল কাজ ও শোরগোল থেকে বিরত থাকে। রোযা রাখা অবস্থায় কেউ যদি তার সাথে গালাগালি ও মারামারি করতে আসে সে যেন বলে, ‘‘আমি রোযাদার’’। (মুসলিম : ১১৫১)

[১০] অপচয় ও অযথা খরচ থেকে বিরত থাকা।

খাওয়া দাওয়া, পোশাক-পরিচ্ছদ ও আরাম আয়েশে অনেকেই অপচয় ও অপব্যয় করে থাকে। এটা এক গর্হিত কাজ। এ থেকে বিরত থাকা।

[১১] রুটিন করে সময়টাকে কাজে লাগানো।

অহেতুক কথাবার্তা, আড্ডা বাজি, গল্প-গুজব, বেহুদা তর্কবিতর্ক পরিহার করা। রুটিন করে পরিকল্পনা ভিত্তিক কাজ করা। এতে জীবন অধিকতর ফলপ্রসূ হবে।

[১২] দুনিয়াবী ব্যস্ততা কমিয়ে দেয়া।

রমাযানের এ বরকতময় মাসে অর্থ উপার্জন ও ব্যবসা বাণিজ্যের ব্যস্ততা কমিয়ে দিয়ে আখিরাতের মুনাফা অর্জনের জন্য অধিকতর বেশি সময় দেয়া আবশ্যক। দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী আর আখিরাত চিরস্থায়ী।

আল্লাহ তা‘আলা বলেন :

﴿ وَٱلۡأٓخِرَةُ خَيۡرٞ وَأَبۡقَىٰٓ ١٧ ﴾ [الاعلا: ١٧]

‘‘আর আখিরাতের জীবন সর্বোত্তম এবং চিরস্থায়ী।’’ (সূরা আ‘লা : ১৭)

[১৩] খাওয়া ও নিদ্রায় ভারসাম্য রক্ষা করা।

কেউ কেউ এতো বেশি খাবার খায় যে নাস্তা ও দুপুরের খাবার শুধু ইফাতের এক বেলায়ই তা পুষিয়ে নেয়। আবার তারাবীহ ও সেহরীর ওয়াক্তের দ্বিগুণ দিনের বেলায় ঘুমিয়ে তা কাযা করে। এভাবে চললে খাবার ও ঘুমের কুরবানী হলো কীভাবে? তাই এ বিষয়ে রোযাদারকে ত্যাগ তীতিক্ষা করতে হবে এবং এ দু’এর মধ্যে ভারসাম্য বজায় রেখে সিয়াম পালন করে যেতে হবে।

[১৪] ফজর উদয় হওয়ার পূর্বেই রোযার নিয়ত করা।

[১৫] আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা।

রমাযানের পবিত্র দিন ও রাতগুলোতে ইবাদত করার তাওফীক দেয়ায় মাবুদের প্রশংসা করা।
 ২০২৪ সালের রোজা কত তারিখ থেকে শুরু | Roja Koto Tarike 2024

২০২৪ সালের রোজা কত তারিখ থেকে শুরু | Roja Koto Tarike 2024

আস-সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু প্রিয় দর্শক - আজকের আইটি এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম। আজকে আমি আপনাদের মাঝে ২০২৪ সালের রোজা কত তারিখ থেকে শুরু । 

২০২৪ সালের রমজান কত তারিখ সম্পর্কে আরো জানতে গুগলে সার্চ করতে পারেন অথবা আমাদের ওয়েব সাইটে অন্যান্য পোস্টগুলো পড়তে পারেন।

রোজা হলো ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে তৃতীয়টি। এটি ভোরবেলা থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল প্রকার খাওয়া-দাওয়া এবং যৌনতা থেকে বিরত থাকার একটি মাসব্যাপী অনুশীলন। 

রমজান মাসে রোজা রাখা হয়, যা ইসলামী ক্যালেন্ডারের নবম মাস।

রোজা রাখার অনেকগুলি কারণ রয়েছে। এটি আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার, আত্মসংযম অনুশীলন করার এবং দরিদ্র ও অভাবীদের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করার একটি উপায়। রোজা ক্ষমা, পাপ থেকে মুক্তি এবং জান্নাতের পুরস্কার লাভের একটি উপায়ও বলে মনে করা হয়।

 চলুন এবার আমাদের আজকের পোষ্ট Roja Koto Tarike 2024 এর মূল বিষয়বস্তুগুলো এক নজরে সূচিপত্রতে দেখে নেয়া যাকঃ


ramadan, আমরা রমাযান মাসকে কি দিয়ে স্বাগত জানাব

 ২০২৪ সালের রোজা কত তারিখ থেকে শুরু | Roja Koto Tarike 2024

 ২০২৪ সালের রোজা কত তারিখ থেকে রোজা শুরু তা অনেকেই জানতে চান তাই আপনাদের জানার সুবিধার্থে নিচে রোজা শুরুর তারিখ তুলে ধরা হলো ।

২০২৪ সালের রমজান মাস ১১ মার্চ, রবিবার থেকে শুরু হবে।

তবে, ইসলামী ক্যালেন্ডার চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে। তাই, চূড়ান্ত তারিখ চাঁদ দেখার পর নির্ধারণ করা হবে।

  • রমজানের প্রথম দিন: ১১ মার্চ, রবিবার
  • শেষ দিন: ৭ এপ্রিল, শনিবার

২০২৪ সালের রমজান কত তারিখ

২০২৪ সালের রমজান মাস ১১ মার্চ, রবিবার থেকে শুরু হবে এবং ৮ এপ্রিল, সোমবার শেষ হবে।

তবে মনে রাখবেন, ইসলামী ক্যালেন্ডার চাঁদ দেখার উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয়। তাই, চূড়ান্ত তারিখ চাঁদ দেখার পর নির্ধারণ করা হবে।

২০২৪ সালে রোজা কি মাসে

গুগল এ অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন 2024 সালের রোজা কি মাসে? আপনি যদি ইংরেজি মাস হিসাব করেন তাহলে ২০২৪ সালের রোজা এপ্রিল মাসের ১১ তারিখে শুরু ।

রোজার সময়সূচি ২০২৪

রোজার সময়সূচি গুগলে অনেকেই খুঁজে থাকেন আপনাদের সুবিধার্থে নিচে রোজার সময়সূচী তুলে ধরা হলো ।

রমজান তারিখ বার সেহেরি শেষ সময় ইফতার
০১ ১১ মার্চ সোমবার ৪ঃ৫০ ৬ঃ০৮
০২ ১২ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৪৯ ৬ঃ০৯
০৩ ১৩ মার্চ বুধবার ৪ঃ৪৮ ৬ঃ১০
০৪ ১৪ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৪৭ ৬ঃ১০
০৫ ১৫ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪৬ ৬ঃ১০
০৬ ১৬ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪৫ ৬ঃ১১
০৭ ১৭ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪৪ ৬ঃ১১
০৮ ১৮ মার্চ সোমবার ৪ঃ৪৩ ৬ঃ১২
০৯ ১৯ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৪২ ৬ঃ১২
১০ ২০ মার্চ বুধবার ৪ঃ৪১ ৬ঃ১২
১১ ২১ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৪০ ৬ঃ১৩
১২ ২২ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৯ ৬ঃ১৩
১৩ ২৩ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৮ ৬ঃ১৪
১৪ ২৪ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৭ ৬ঃ১৪
১৫ ২৫ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৬ ৬ঃ১৪
১৬ ২৬ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৫ ৬ঃ১৫
১৭ ২৭ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৪ ৬ঃ১৫
১৮ ২৮ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৩ ৬ঃ১৬
১৯ ২৯ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩২ ৬ঃ১৬
২০ ৩০ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩১ ৬ঃ১৭
২১ ৩১ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩০ ৬ঃ১৭
২২ ১ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৯ ৬ঃ১৮
২৩ ২ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৮ ৬ঃ১৮
২৪ ৩ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৭ ৬ঃ১৯
২৫ ৪ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৬ ৬ঃ১৯
২৬ ৫ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৫ ৬ঃ২০
২৭ ৬ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৪ ৬ঃ২০
২৮ ৭ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩৪ ৬ঃ২১
২৯ ৮ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩৪ ৬ঃ২১
৩০ মঙ্গলবার বুধবার ৪ঃ৩৪ ৬ঃ২০


২০২৪ সালের রমজান ক্যালেন্ডার

আপনাদের সুবিধার্থে নিচে ২০২৪ সালের রমজান মাসের ক্যালেন্ডার তুলে ধরা হলো ।

২০২৪ সালের রমজান ক্যালেন্ডার
২০২৪ সালের রমজান ক্যালেন্ডার

২০২৪ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে

গুগল এ অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন ২০২৪ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে? আপনি যদি ইংরেজি মাস হিসাব করেন তাহলে ২০২৪ সালের রোজার ঈদুল ফিতর: ১০ এপ্রিল, রবিবার


শেষ কথা -  আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি  ২০২৪ সালের রোজা কত তারিখ থেকে শুরু ও ২০২৪ সালের রমজান ক্যালেন্ডার । আশা করি এই পোস্টটি আপনার একটু হলেও উপকারে আসবে । আর উপকার হলে আমার এই পোস্টটি সার্থক বলে মনে করব । ধন্যবাদ আপনাকে আজকের আইটি ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার জন্য ।
হজরত উমার ফারুক (রা) কে ৪টি ঐতিহাসিক প্রশ্ন করেছিলেন এক খ্রিস্টান বাদশাহ

হজরত উমার ফারুক (রা) কে ৪টি ঐতিহাসিক প্রশ্ন করেছিলেন এক খ্রিস্টান বাদশাহ

omar bin khattab ra, হজরত উমার ফারুক (রা) কে ৪টি ঐতিহাসিক প্রশ্ন করেছিলেন এক খিৃস্টান বাদশাহ
হজরত উমার ফারুক (রা) কে ৪টি ঐতিহাসিক প্রশ্ন করেছিলেন এক খিৃস্টান বাদশাহ
ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হযরত ওমর ফারুক (রা.) কে এক খৃষ্টান বাদশাহ চারটি প্রশ্ন লিখে চিঠি পাঠিয়েছিলেন এবং আসমানী কিতাবের আলোকে প্রশ্নের উত্তর চেয়েছিলেন। সেই চিঠির ৪টি প্রশ্ন পরবর্তিতে ঐতিহাসিক প্রশ্ন হিসেবে সবার কাছে সমাদৃত হয়ে আছে।

১ম প্রশ্নঃ একই মায়ের পেট হতে দু’টি বাচ্চা একই দিনে একই সময় জন্ম গ্রহন করেছে এবং একই দিনে ইন্তেকাল করেছে তবে, তাদের একজন অপরজন থেকে ১০০ বছরের বড় ছিলো। তারা দুইজন কে? কিভাবে তা হয়েছে?

২য় প্রশ্নঃ পৃথিবীর কোন্ স্থানে সূর্যের আলো শুধুমাত্র একবার পড়েছে। কেয়ামত পর্যন্ত আর কখনো সূর্যের আলো সেখানে পড়বে না?

৩য় প্রশ্নঃ সে কয়েদী কে, যার কয়েদ খানায় শ্বাস নেওয়ার অনুমতি নেই আর সে শ্বাস নেওয়া ছাড়াই জীবিত থাকে?

৪র্থ প্রশ্নঃ  সেটি কোন কবর, যার বাসিন্দা জীবিত ছিল এবং কবরও জীবিত ছিল, আর সে কবর তার বাসিন্দাকে নিয়ে ঘোরাফেরা করেছে এবং কবর থেকে তার বাসিন্দাজীবিত বের হয়ে দীর্ঘকাল পৃথিবীতে জীবিত ছিল?

হজরত উমার ফারুক (রা) হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) কে ডাকলেন এবং উত্তরগুলো লিখে দিতে বললেন।

১ম উত্তরঃ দুই ভাই ছিলেন হযরত ওযায়ের (আঃ) এবং ওযায়েয (আঃ) তারা একই দিনে জন্ম এবং একই দিনে ইন্তেকাল করা সত্বেও ওযায়েয (আঃ) ওযায়ের (আঃ) থেকে ১০০ বছরের বড় হওয়ার কারন হল, মানুষকে আল্লাহ তায়ালা মৃত্যুর পর আবার কিভাবে জীবিত করবেন? হযরত ওযায়ের (আঃ) তা দেখতে চেয়ে ছিলেন। ফলে, আল্লাহ তাকে ১০০ বছর যাবত মৃত্যু অবস্থায় রাখেন এরপর তাঁকে
জীবিত করেন। যার কারনে দুই ভাইয়ের বয়সের মাঝে ১০০ বছর ব্যবধান হয়ে যায়।

২য় উত্তরঃ হযর মুসা (আঃ) এর মু’জিযার কারনে বাহরে কুলযুম তথা লোহিত সাগরের উপর রাস্তা হয়ে যায় আর সেখানে সূর্যের আলো পৃথিবীর ইতিহাসে একবার পড়েছে এবং কেয়ামত পর্যন্ত আর পড়বে না।

৩য় উত্তরঃ যে কয়েদী শ্বাস নেওয়া ছাড়া জীবিত থাকে, সে কয়েদী হল মায়ের পেটের বাচ্চা, যে নিজ মায়ের পেটে কয়েদ (বন্দী) থাকে।

৪র্থ উত্তরঃ  যে কবরের বাসিন্দা জীবিত এবং কবরও জীবিত ছিলো, সে কবরের বাসিন্দা হলেন, হযরত ইউনুস (আঃ) আর কবর হল, ইউনুস (আঃ) যে মাছের পেটে ছিলেন- সে মাছ। আর মাছটি, ইউনুস (আঃ) কে নিয়ে ঘোরাফেরা করেছে। মাছের পেট থেকে বের হয়ে আসার পর, ইউনুস (আঃ) অনেক দিন জীবিত ছিলেন। এরপর ইন্তেকাল করেন।


ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ ২০২৪

ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ ২০২৪

ছেলেদের ইসলামিক নাম - আস-সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু প্রিয় দর্শক - আজকের আইটি এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম। আজকে আমি আপনাদের মাঝে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ নিয়ে আলোচনা করব।


ছেলেদের আধুনিক ইসলামিক নাম অর্থসহ সম্পর্কে আরো জানতে গুগলে সার্চ করতে পারেন অথবা আমাদের ওয়েব সাইটে অন্যান্য পোস্টগুলো পড়তে পারেন। 

ইসলামিক নাম রাখা একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব, কারণ নামটি শুধুমাত্র পরিচয়ের জন্যই নয়, বরং এর সাথে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক দিকও জড়িত।

চলুন এবার আমাদের আজকের পোষ্ট এর মূল বিষয়বস্তুগুলো এক নজরে সূচিপত্রতে দেখে নেয়া যাকঃ

ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ
ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ


ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ

নিচে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ তুলে ধরা হলো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন ।


 অ দিয়ে ইসলামিক নাম ছেলেদের অর্থসহ

অ দিয়ে ইসলামিক নাম ছেলেদের অর্থসহ



অ দিয়ে ইসলামিক নাম (ছেলেদের) অর্থসহ:
একক শব্দ:

  • অলী (Wali): বন্ধু, রক্ষাকর্তা
  • অসি (Wasi): বিস্তৃত, উত্তরাধিকার
  • অহীদ (Wahid): একমাত্র, অনন্য
  • অহবান (Ahban): দাতা, দানশীল
  • অহেদ (Wahed): এক, অনন্য
  • অসেক (Wasek): সাহসী, আত্মবিশ্বাসী
  • অসেল (Wasel): সংযোগকারী, মিলিতকারী
  • অলীউল্লাহ (Waliullah): আল্লাহর বন্ধু
  • অসিউল্লাহ (Wasiullah): আল্লাহর পক্ষ থেকে উত্তরাধিকার
  • অসিউদ্দীন (Wasiud Deen): দ্বীনের উত্তরাধিকার
  • অসিউর রহমান (Wasiur Rahman): রহমানের পক্ষ থেকে উত্তরাধিকার
  • অহমদ (Ahmad): প্রশংসিত

দুই শব্দে:

  • অলী আহমাদ (Wali Ahmad): আহমদের বন্ধু
  • অসি আহমাদ (Wasi Ahmad): আহমদের উত্তরাধিকার
  • অহীদ আহমাদ (Wahid Ahmad): আহমদের অনন্য
  • অহবান আহমাদ (Ahban Ahmad): আহমদের দাতা
  • অহেদ আহমাদ (Wahed Ahmad): আহমদের এক
  • অসেক আহমাদ (Wasek Ahmad): আহমদের সাহসী
  • অসেল আহমাদ (Wasel Ahmad): আহমদের সংযোগকারী
  • অলীউর রহমান (Waliur Rahman): রহমানের বন্ধু
  • অসিউর রহমান (Wasiur Rahman): রহমানের উত্তরাধিকার
  • অসিউল হক (Wasiul Haque): সত্যের উত্তরাধিকার
  • অসিউল হুদা (Wasiul Huda): হেদায়েতের উত্তরাধিকার
  • অসিউল ইসলাম (Wasiul Islam): ইসলামের উত্তরাধিকার
  • আরও কিছু নাম:

  • অনাস (Anas): বন্ধুত্বপূর্ণ, সহানুভূতিশীল
  • অয়মান (Ayman): শক্তিশালী, সাহসী
  • অয়ায (Ayaz): মর্যাদাপূর্ণ, সম্মানিত
  • অরশ (Arsh): সিংহাসন, ঐশ্বর্য
  • অজম (Ajam): অজানা, রহস্যময়
  • অকবর (Akbar): মহান, উচ্চ
  • অব্দুল্লাহ (Abdullah): আল্লাহর বান্দা
  • অব্দুর রহমান (Abdur Rahman): রহমানের বান্দা

 আ দিয়ে ইসলামিক নাম ছেলেদের অর্থসহ 

আ দিয়ে ইসলামিক নাম ছেলেদের অর্থসহ



আ দিয়ে ইসলামিক নাম (ছেলেদের) অর্থসহ:

একক শব্দ:

  • আরশ (Arsh): সিংহাসন, ঐশ্বর্য
  • আরমান (Arman): ইচ্ছা, আকাঙ্ক্ষা
  • আরিফ (Arif): জ্ঞানী, বুদ্ধিমান
  • আরশাদ (Arshad): সঠিক পথ দেখানো
  • আসিফ (Asif): দুঃখ দূরকারী
  • আব্দুল্লাহ (Abdullah): আল্লাহর বান্দা
  • আব্দুর রহমান (Abdur Rahman): রহমানের বান্দা
  • আব্দুল করিম (Abdur Karim): করিমের বান্দা
  • আব্দুল বারী (Abdur Bari): বারীর বান্দা
  • আব্দুল জব্বার (Abdur Jabbar): জব্বারের বান্দা
  • আহমদ (Ahmad): প্রশংসিত
  • আলী (Ali): উচ্চ, মহৎ
  • আয়মান (Ayman): শক্তিশালী, সাহসী
  • আয়ায (Ayaz): মর্যাদাপূর্ণ, সম্মানিত
  • আকমল (Akmal): সর্বোত্তম, নিখুঁত
  • আকবর (Akbar): মহান, উচ্চ
  • আনাস (Anas): বন্ধুত্বপূর্ণ, সহানুভূতিশীল

দুই শব্দে:

  • আব্দুল্লাহ আল মামুন (Abdullah Al Mamun): আল মামুনের বান্দা
  • আব্দুর রহমান আল ফারুক (Abdur Rahman Al Farooq): সত্যের পার্থক্যকারী
  • আহমদুল হাসান (Ahmadul Hasan): হাসানের প্রশংসিত
  • আলী আসগর (Ali Asgar): ছোট আলী
  • আয়মানুল হক (Aymanul Haque): সত্যের শক্তিশালী
  • আয়ায উদ্দীন (Ayaz ud Din): দ্বীনের মর্যাদা
  • আকমল হোসেন (Akmal Hossain): সর্বোত্তম হোসেন

 ই দিয়ে ইসলামিক নাম ছেলেদের অর্থসহ 

ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ ২০২৪



ই দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ:


  • ইব্রাহিম: (ইব্রাহীম) আল্লাহর বন্ধু
  • ইবনুল কাসিম: (ইবনুল কাসিম) কাসিমের ছেলে
  • ইব্রাহীম খলিল: (ইব্রাহীম খলিল) আল্লাহর বন্ধু, খলিল
  • ইমাম: (ইমাম) ধর্মীয় নেতা
  • ইমরান: (ইমরান) দীর্ঘজীবী, উন্নত
  • ইহসান: (ইহসান) দানশীলতা, উদারতা
  • ইকরাম: (ইকরাম) সম্মান, মর্যাদা
  • ইফতেখার: (ইফতেখার) গর্ব, অহংকার
  • ইফতিখার উদ্দিন: (ইফতিখার উদ্দিন) ধর্মের গর্ব
  • ইকবাল: (ইকবাল) সম্মান, মর্যাদা
  • ইসলাম: (ইসলাম) শান্তি, আত্মসমর্পণ
  • ইসমাইল: (ইসমাইল) আল্লাহ শুনেছেন
  • ইয়াসিন: (ইয়াসিন) সুরা ইয়াসিন
  • ইয়াকুব: (ইয়াকুব)আল্লাহ পিছনে ধাবিত
  • ইয়াহিয়া: (ইয়াহিয়া) আল্লাহ জীবন দান করেছেন

 ঈ দিয়ে ইসলামিক নাম ছেলেদের অর্থসহ 

ঈ দিয়ে ইসলামিক নাম ছেলেদের (অর্থসহ):
ঈমান: বিশ্বাস, ঈমান

ঈমানুদ্দিন: বিশ্বাসের ধর্ম

ঈমানুল হক: বিশ্বাসের সত্য

ঈমান আলী: বিশ্বাসের উচ্চতা

ঈমানুর রহমান: বিশ্বাসের করুণাময়

ঈমানুল করিম: বিশ্বাসের উদার

ঈমানুল বারী: বিশ্বাসের স্রষ্টা

ঈমানুল জাফর: বিশ্বাসের বিজয়ী

ঈ’সা Esa -Eisa- জীবন্ত বৃক্ষ

ঈমান Eman আল্লাহর রাসূল ও পরকালের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন

ঈজাব Ijab কবূল করা

ঈদ Eid আনন্দের দিন

ঈসার Isar অপরকে অগ্রাধিকার দেওয়া

উ দিয়ে  ইসলামিক নাম ছেলেদের অর্থ সহ 

উ দিয়ে ইসলামিক নাম ছেলেদের (অর্থ সহ):

  • উবায়দ: আল্লাহর বান্দা
  • উবায়দুল্লাহ: আল্লাহর ছোট বান্দা
  • উমর: দীর্ঘ জীবন
  • উমর ফারুক: ন্যায়বিচারকারী উমর
  • উসমান: শক্তিশালী
  • উসমান গণী: জ্ঞানী উসমান
  • উমর ইবনুল খাত্তাব: দ্বিতীয় খলিফা
  • উমর ইবন আবদুল আজিজ: পঞ্চম খলিফা
  • উসাইদ: সাহায্যকারী
  • উসাইদ ইবনুল হুদায়র: সাহাবি
  • উবায়: আল্লাহর বান্দা
  • উবায়দ: আল্লাহর ছোট বান্দা
  • উবায়দুল্লাহ: আল্লাহর বান্দাদের দল
  • উবায়দুর রহমান: রহমানের বান্দা
  • উবায়দুর রশিদ: সৎপথের বান্দা
  • উবায়দুর রাব্ব: রবের বান্দা
  • উবায়দুল্লাহ ইবন জাহাশ: সাহাবি
  • উবায়দুল্লাহ ইবন আব্বাস: সাহাবি
  • উমর: দীর্ঘ জীবন
  • উমর ফারুক: ন্যায়বিচারকারী উমর
  • উমর ইবনুল খাত্তাব: দ্বিতীয় খলিফা
  • উমর ইবন আবদুল আজিজ: পঞ্চম খলিফা
  • উমর ইবন আল-আস: সাহাবি
  • উমর ইবন আল-হাত্তাব: সাহাবি
  • উমর ইবন আবী ওয়াক্কাস: সাহাবি
  • উসমান: শক্তিশালী
  • উসমান গণী: জ্ঞানী উসমান
  • উসমান ইবন আফফান: তৃতীয় খলিফা
  • উসমান ইবন তালহা: সাহাবি
  • উসমান ইবন মু'আন: সাহাবি
  • উসমান ইবন যায়দ: সাহাবি
  • উমর: দীর্ঘ জীবন
  • উসমান: শক্তিশালী

 ঊ দিয়ে  ইসলামিক নাম ছেলেদের অর্থ সহ

ছেলেদের জন্য 'ঊ' দিয়ে শুরু হওয়া ইসলামিক নাম (অর্থ সহ):

  1. উবাইদ: আনুগত্যকারী, দাস
  2. উসমান: শক্তিশালী, বীর
  3. উমর: দীর্ঘজীবী, সমৃদ্ধ
  4. উমর ফারুক: ন্যায়বিচারকারী উমর
  5. উবাইদুল্লাহ: আল্লাহর দাস
  6. উসাইদ: সাহায্যকারী
  7. উবাইদুর রহমান: রহমানের দাস
  8. উসমান ইবনে আফফান: তৃতীয় খলিফা

 এ দিয়ে ইসলামিক নাম ছেলেদের অর্থসহ - আরবি নাম ছেলেদের অর্থসহ - ছেলেদের আধুনিক নাম

  1. এশারক - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - উদিত হওয়া
  2. এহতেশামুল - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - হক সত্যের মর্যাদা
  3. এখলাস উদ্দিন - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - ধর্মের প্রতি নিষ্ঠাবান
  4. এবাদুর রহমান - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - করুণাময়ের বান্দা
  5. এমদাদুল হক - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - সত্যের সাহায্য
  6. এমদাদুর রহমান - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - দয়ালুর সাহায্য
  7. এনায়েতুল্লাহ - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - আল্লাহর উপহার, দান
  8. এনাম হক - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - সত্য প্রভুর হাদীয়া
  9. এমদাদ - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - মদদ করা, সাহায্যকারী
  10. এনায়েত - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - অনুগ্রহ, অবদান
  11. এসাম - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - সাহাবীর নাম
  12. এজাফা - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - উন্নতি, অধিক
  13. এয়া’নাত - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - সহযোগিতা
  14. এহছানুক - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - মহান প্রভুর দয়া
  15. এতেমাদ - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - আস্থা
  16. এহতেশাম - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - লজ্জা করা
  17. এনাম - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - পুরস্কার
  18. এহসান - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - উপকার, দয়া
  19. এজায - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - সম্মান, অলৌকিক
  20. এসফার - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - আলোকিত হওয়া
  21. এশা’য়াত - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - প্রকাশ করা
  22. এরফান - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - প্রজ্ঞা, মেধা
  23. এজাজ আহমেদ - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - অত্যাধিক প্রশংসাকারী
  24. এমরান আহমেদ - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - প্রশংসনীয় জনবহুল বসতি
  25. একরামুদ্দীন - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - দ্বীনের সম্মান করা
  26. এখলাস - ছেলে শিশুর এই ইসলামিক নামের অর্থ - নিষ্ঠার, আন্তরিকতা

ঐ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ 

ঐ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ:
ঐ দিয়ে ছেলেদের জন্য কিছু সুন্দর ইসলামিক নাম এবং তাদের অর্থ:

নাম অর্থ
  1. ঐমান বিশ্বাসী, নির্ভরযোগ্য
  2. ঐমান উদ্দিন বিশ্বাসের ধর্ম
  3. ঐমানুল হক সত্যের বিশ্বাসী
  4. ঐমানুল কাশেম ন্যায়বিচারের বিশ্বাসী
  5. ঐমানুর রহমান দয়ালুতার বিশ্বাসী
  6. ঐমানুর রশিদ সঠিক পথের বিশ্বাসী
  7. ঐমান শাহ বিশ্বাসের রাজা
  8. ঐমান শরিফ বিশ্বাসের সম্মানিত ব্যক্তি
  9. ঐমান আহমেদ বিশ্বাসের প্রশংসিত ব্যক্তি
  10. ঐমান ইব্রাহিম বিশ্বাসের বন্ধু

 ও দিয়ে ইসলামিক নাম ছেলেদের অর্থসহ

ও দিয়ে ইসলামিক নাম (ছেলেদের) অর্থসহ:

  • ওয়াসি: রক্ষাকারী, তত্ত্বাবধায়ক, উত্তরাধিকারী
  • ওয়াসিম: সুদর্শন, মনোমুগ্ধকর
  • ওয়াহিদ: একক, অনন্য, অদ্বিতীয়
  • ওয়াহিদুজ্জামান: জগতের একক
  • ওয়াহিদুর রহমান: রহমানের একক
  • ওয়াহিদুল কাফি: যথেষ্ট একক
  • ওয়ারিদ: আগত, পৌঁছানো, প্রাপ্ত
  • ওয়াসী: প্রশস্ত, বিস্তৃত, প্রশস্ত
  • ওয়াসিফ: বর্ণনাকারী, প্রশংসাকারী
  • ওয়াসীফুল্লাহ: আল্লাহর প্রশংসাকারী
  • ওয়াজিহ: স্পষ্ট, প্রকাশ্য, সুস্পষ্ট
  • ওয়াজিহুল ইসলাম: ইসলামের স্পষ্টতা
  • ওয়াকিল: অভিভাবক, রক্ষাকারী, আইনজীবী
  • ওয়াকিলুদ্দিন: দ্বীনের রক্ষাকারী
  • ওয়াকিলুর রহমান: রহমানের রক্ষাকারী
  • ওয়াদুদ: প্রেমিক, ভালোবাসার
  • ওয়াদুদুল কাফি: পর্যাপ্ত প্রেমিক
  • ওয়াদুদুর রহমান: রহমানের প্রেমিক
  • ওয়াদুদুল মু'মিন: মু'মিনদের প্রেমিক
  • ওয়াহিদুzzaman: জাহানের একক
  • ওয়াহিদুল বাসিত: বিশ্বের একক
  • ওয়াসিফুল হক: সত্যের বর্ণনাকারী
  • ওয়াসিফুর রহমান: রহমানের বর্ণনাকারী
  • ওয়াসিফুন নবী: নবীর বর্ণনাকারী
  • ওয়াজিহুল হক: সত্যের স্পষ্টতা
  • ওয়াজিহুল ইমান: ঈমানের স্পষ্টতা
  • ওয়াজিহুর ফিকহ: ফিকহের স্পষ্টতা

ঔ দিয়ে ছেলে শিশুদের ইসলামিক নাম

ঔ দিয়ে ছেলে শিশুদের ইসলামিক নাম:
আরবি:

ঔসমান: উসমান (رضي الله عنه) এর বিকল্প বানান, যিনি ছিলেন তৃতীয় খলিফা।
ঔয়াস: 'দানশীল', 'উদার' অর্থ বহন করে।
ঔয়াহিদ: 'একক', 'অদ্বিতীয়' অর্থ বহন করে, আল্লাহ্‌র একত্বের প্রতি ইঙ্গিত করে।
ঔমর: 'জীবন', 'দীর্ঘায়ু' অর্থ বহন করে।
ঔসামা: 'সাহসী', 'বীর' অর্থ বহন করে।
ফার্সি:

ঔরংজেব: 'সিংহাসনের অলংকার', 'শক্তিশালী' অর্থ বহন করে।
ঔরি: 'সুন্দর', 'আকর্ষণীয়' অর্থ বহন করে।
ঔশান: 'সমুদ্র', 'বিশাল' অর্থ বহন করে।
তুর্কি:

ঔগুর: 'সৌভাগ্য', 'শুভকামনা' অর্থ বহন করে।
ঔজান: 'উচ্চ', 'উন্নত' অর্থ বহন করে।
বাংলা:

ঔদ্যোগিক: 'কর্মঠ', 'পরিশ্রমী' অর্থ বহন করে।
ঔজ্জ্বল্য: 'উজ্জ্বল', 'তেজস্বী' অর্থ বহন করে।

 ক দিয়ে ইসলামিক নাম ছেলেদের অর্থসহ 


ক দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ:
আরবি:

  1. কায়েস: কোরআনের হেরো নূরের জন্য ব্যবহৃত হয়েছে।
  2. কামরুল: দেশ ও মানুষের জন্য কাজে লাগানোর শক্তিশালী ইচ্ছাকে প্রকাশ করে।
  3. কাদীর: এটি আল্লাহর একটি নাম এবং এর অর্থ 'শক্তিশালী' বা 'বিচলনশীল' বলা হয়ে থাকে।
  4. কামরান: প্রখরতা এবং শান্তির প্রতীক।
  5. কাবির: গোপনের অর্থ।
  6. কেয়ান: জ্ঞানে মায়া ও বুদ্ধির প্রতীক।
  7. কিশোর: যুবকের অর্থ।
  8. কমরান: করুণার প্রতীক।
  9. কাসেম: ভাগ্যবান, ভাগ্যের অধিকারী।
  10. কারিম: উদার, দানশীল।
  11. কামাল: পরিপূর্ণতা, সৌন্দর্য।
  12. কায়সার: সম্রাট, রাজা।
  13. কুতুব: ধ্রুবতারা, পথপ্রদর্শক।
  14. কবির – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – উত্তম
  15. কবিরুল আনসার – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – উত্তম বন্ধু
  16. কুদ্দুস – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – কলঙ্গহীন
  17. কুদ্দুস আনসার – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – কলঙ্গহীন বন্ধু
  18. কাবিল – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – নিরাপত্তার বাহন
  19. করিম – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – দয়ালু
  20. কাসিম – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – বণ্টনকারী / আকর্ষণীয়
  21. কাদের – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – সক্ষম
  22. কফিল – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – জামিন দেওয়া,
  23. করিম – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – দানশীল / সম্মানিত,
  24. কাশফ – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – উন্মুক্ত করা,
  25. কামাল – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – যোগ্যতা / সম্পূর্ণতা / পরিপূর্ণতা
  26. কায়িম – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – ক্রোধে যে শান্ত থাকে
  27. কাবীর – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – শ্রেষ্ঠ / বৃহৎ
  28. কালীম – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – বক্তা
  29. কাসীর – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – বেশী
  30. করিম তাজওয়ার – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – দয়ালু রাজা
  31. করিম আনসার – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – দয়ালু বন্ধু
  32. করন – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – কর্ন
  33. কাজল – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – চোখে দেয়ার কালি
  34. কুশল – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – দক্ষ
  35. কাফিল – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – জিম্মাদার
  36. কামরান – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – নিরাপদ
  37. কায়সার – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – রাজা
  38. কামাল – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – পূর্ণতা
  39. কাজি – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – বিচারক
  40. কাসসাম – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – বন্টনকারী
  41. কাওকাব – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – নক্ষত্র
  42. কুদরত – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – শক্তি
  43. কিফায়াত – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – যথেষ্ট
  44. কাওসার – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – জান্নাতের বিশেষ নহর
  45. কায়স – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – পরিমাণ
  46. কাসিফ – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – আবিষ্কারক
  47. কফিল – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – জামিন
  48. কামার – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – চাঁদ
  49. কারিব – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – নিকট
  50. কাসিম – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – অংশ
  51. কুরবান – ছেলেদের এই ইসলামিক নামের অর্থ – ত্যাগ

খ দিয়ে ইসলামিক নাম ছেলেদের অর্থসহ

খ দিয়ে ইসলামিক নাম (ছেলেদের) অর্থসহ:
১. খাইরুল:

অর্থ: "শ্রেষ্ঠ", "উত্তম"
উদাহরণ: খাইরুল আনাম, খাইরুল বশর, খাইরুল হুদা
২. খালিদ:

অর্থ: "চিরস্থায়ী", "অমর"
উদাহরণ: খালিদ ইবন ওয়ালিদ
৩. খলিল:

অর্থ: "বন্ধু", "প্রিয়জন"
উদাহরণ: খলিলুর রহমান
৪. খান:

অর্থ: "নেতা", "প্রধান"
উদাহরণ: খান মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ
৫. খায়র:

অর্থ: "ভালো", "উত্তম"
উদাহরণ: খায়র আল-নাস
৬. খাবাব:

অর্থ: "দ্রুত", "চটপটে"
উদাহরণ: খাবাব ইবন আল-আরাত
৭. খাওয়াত:

অর্থ: "সাহায্যকারী", "সহায়ক"
উদাহরণ: খাওয়াত ইবন জুবায়ের
৮. খাদেম:

অর্থ: "সেবক", "চাকর"
উদাহরণ: খাদেমুল হুসাইন
৯. খালেক:

অর্থ: "সৃষ্টিকর্তা", "পালনকর্তা"
উদাহরণ: খালেকুল আল-আমিন
১০. খালেক:

অর্থ: "সৃষ্টি", "সৃজন"
উদাহরণ: খালেকুদ্দুন
১১. খায়রুল বশর:

অর্থ: "মানুষের মধ্যে শ্রেষ্ঠ"
উদাহরণ: নবী মুহাম্মদ (সাঃ)
১২. খায়রুল আনাম:

অর্থ: "সৃষ্টির মধ্যে শ্রেষ্ঠ"
উদাহরণ: নবী মুহাম্মদ (সাঃ)
১৩. খাতেমুন নবুয়্যত:

অর্থ: "নবীদের শেষ"
উদাহরণ: নবী মুহাম্মদ (সাঃ)
১৪. খাদেমুল হারামাইন:

অর্থ: "দুই পবিত্র মসজিদের সেবক"
উদাহরণ: সৌদি আরবের রাজাদের উপাধি
১৫. খলিফাতুল্লাহ:

অর্থ: "আল্লাহর প্রতিনিধি"
উদাহরণ: ইসলামী রাষ্ট্রের শাসকের উপাধি

 

গ দিয়ে ইসলামিক নাম ছেলেদের অর্থসহ 

গ দিয়ে ইসলামিক নাম (ছেলেদের) অর্থসহ:
১. গাজী:

অর্থ: "যোদ্ধা", "বিজয়ী"
উদাহরণ: গাজী সালাউদ্দিন
২. গোলাম:

অর্থ: "বান্দা", "দাস"
উদাহরণ: গোলাম রব্বানী, গোলাম মুস্তাফা
৩. গাফফার:

অর্থ: "ক্ষমাশীল"
উদাহরণ: আল্লাহর ৯৯ নামের মধ্যে একটি
৪. গফুর:

অর্থ: "ক্ষমাশীল"
উদাহরণ: আল্লাহর ৯৯ নামের মধ্যে একটি
৫. গিয়াস:

অর্থ: "সাহায্যকারী"
উদাহরণ: গিয়াসউদ্দিন
৬. গোলাম কিবরিয়া:

অর্থ: "আল্লাহর গোলাম"
উদাহরণ: গোলাম কিবরিয়া
৭. গোলাম মুস্তাফা:

অর্থ: "নবী মুহাম্মদের (সাঃ) গোলাম"
উদাহরণ: গোলাম মুস্তাফা খান
৮. গোলাম রব্বানী:

অর্থ: "আল্লাহর গোলাম"
উদাহরণ: গোলাম রব্বানী
৯. গোলাম হাবীব:

অর্থ: "আল্লাহর প্রিয় বান্দা"
উদাহরণ: গোলাম হাবীব
১০. গোলাম নবী:

অর্থ: "নবীর গোলাম"
উদাহরণ: গোলাম নবী

ঘ দিয়ে আরবি নাম ছেলেদের অর্থসহ 

ঘ দিয়ে আরবি নাম (ছেলেদের) অর্থসহ:
ঘ দিয়ে শুরু হওয়া আরবি নাম খুব বেশি নেই। তবে কিছু সুন্দর ও অর্থবহ নাম আছে, যেমন:

১. ঘাযী:

অর্থ: "যোদ্ধা", "বিজয়ী"
উদাহরণ: ঘাযী সালাউদ্দিন
২. ঘাফফার:

অর্থ: "ক্ষমাশীল"
উদাহরণ: আল্লাহর ৯৯ নামের মধ্যে একটি
৩. ঘফুর:

অর্থ: "ক্ষমাশীল"
উদাহরণ: আল্লাহর ৯৯ নামের মধ্যে একটি
৪. ঘোলাম:

অর্থ: "বন্ধু", "সঙ্গী"
উদাহরণ: ঘোলাম আলী
৫. ঘোলাম রাসুল:

অর্থ: "রাসুলের বন্ধু"
উদাহরণ: ঘোলাম রাসুল
৬. ঘোলাম মুহাম্মাদ:

অর্থ: "নবী মুহাম্মদের (সাঃ) বন্ধু"
উদাহরণ: ঘোলাম মুহাম্মাদ
৭. ঘোলাম হোসাইন:

অর্থ: "হোসাইনের বন্ধু"
উদাহরণ: ঘোলাম হোসাইন
৮. ঘোলাম আলী:

অর্থ: "আলীর বন্ধু"
উদাহরণ: ঘোলাম আলী
৯. ঘোলাম নবী:

অর্থ: "নবীর বন্ধু"
উদাহরণ: ঘোলাম নবী
১০. ঘোলাম কিবরিয়া:

অর্থ: "আল্লাহর বন্ধু"
উদাহরণ: ঘোলাম কিবরিয়া

ঙ দিয়ে ছেলেদের আধুনিক নাম

ঙ দিয়ে ছেলেদের আধুনিক নাম:
ঙ দিয়ে শুরু হওয়া আধুনিক নাম খুব বেশি নেই। তবে কিছু সুন্দর ও অর্থবহ নাম আছে, যেমন:

১. ঙীশ:

অর্থ: "সূর্য", "আলো"
উদাহরণ: ঙীশ রহমান

চ দিয়ে ইসলামিক নাম ছেলেদের অর্থসহ

চ দিয়ে ইসলামিক নাম ছেলেদের অর্থসহ:
চ অক্ষর দিয়ে শুরু হওয়া কিছু ইসলামিক ছেলেদের নাম এবং তাদের অর্থ:

নাম অর্থ
  1. চাদ চাঁদ, সূর্য
  2. চাওয়াল সুন্দর, আকর্ষণীয়
  3. চাহিদ ইচ্ছা, আকাঙ্ক্ষা
  4. চাহিন রাজা, সম্রাট
  5. চাহিদ সত্যবাদী, ন্যায়পরায়ণ
  6. চৌধুরী নেতা, প্রধান
  7. চৌধুরী রাজা, সম্রাট
  8. চঞ্চল এর বাংলা অর্থ সক্রিয়
  9. চঞ্চল এর বাংলা অর্থ ছটফটে
  10. চামানগুল এর বাংলা অর্থ বাগানের ফুল
  11. চৌহান এর বাংলা অর্থ রাজপুতদের একটি জাতি
  12. চৌধুরী এর বাংলা অর্থ দলের সর্দার
  13. চেঙ্গিস এর বাংলা অর্থ চেঙ্গিস খান
  14. চামান এর বাংলা অর্থ বাগান
  15. চিরাগ এর বাংলা অর্থ বাতি

 ছ ছেলেদের নামের তালিকা

ছ  দিয়ে ইসলামিক নাম ছেলেদের অর্থসহ:
১. ছালেহ:

অর্থ: ধার্মিক, পুণ্যবান, সৎ, নিষ্ঠাবান
২. ছাফি:

অর্থ: পরিষ্কার, পবিত্র, নির্দোষ
৩. ছিদ্দিক:

অর্থ: সত্যবাদী, সত্যবাদী
৪. ছায়ীদ:

অর্থ: সুখী, সমৃদ্ধ, ধন্য
৫. ছায়গীর:

অর্থ: বিজয়ী, জয়ী
৬. ছাইফ:

অর্থ: তলোয়ার, সাহসী
৭. ছাফায়াত:

অর্থ: পরিষ্কারতা, পবিত্রতা
৮. ছামীম:

অর্থ: আকাশ, মেঘ
৯. ছালেহুদ্দিন:

অর্থ: ধর্মের রক্ষক
১০. ছাফিউর রহমান:

অর্থ: দয়ালুতার রহস্য
১১. ছায়গীর আহমেদ:

অর্থ: সাহসী প্রশংসিত
১২. ছাইফুল ইসলাম:

অর্থ: ইসলামের তলোয়ার
১৩. ছাফায়াতুল্লাহ:

অর্থ: আল্লাহর পবিত্রতা
১৪. ছামীম হোসাইন:

অর্থ: সুন্দর হোসেন
১৫. ছালেহুদ্দিন মোহাম্মদ:

অর্থ: ধর্মের রক্ষক, মোহাম্মদের অনুসারী

জ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ

১. জাফর:

অর্থ: বিজয়ী,
আরবি: جَعْفَر
২. জাফর আহমাদ:

অর্থ: প্রশংসিত বিজয়ী,
আরবি: جَعْفَر أَحْمَد
৩. জাফর ইব্রাহিম:

অর্থ: ইব্রাহিমের বিজয়ী,
আরবি: جَعْفَر إِبْرَاهِيم
৪. জাফর ইউসুফ:

অর্থ: ইউসুফের বিজয়ী,
আরবি: جَعْفَر يُوسُف
৫. জাফর মুহাম্মাদ:

অর্থ: মুহাম্মাদের বিজয়ী,
আরবি: جَعْفَر مُحَمَّد
৬. জাফর নূর:

অর্থ: আলোর বিজয়ী,
আরবি: جَعْفَر نُور
৭. জাফর রহমান:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর বিজয়ী,
আরবি: جَعْفَر الرَّحْمَٰن
৮. জাফর রহিম:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর বিজয়ী,
আরবি: جَعْفَر الرَّحِيم
৯. জাফর করিম:

অর্থ: উদার আল্লাহর বিজয়ী,
আরবি: جَعْفَر الْكَرِيم
১০. জাফর ওয়াদুদ:

অর্থ: বন্ধুত্বপূর্ণ আল্লাহর বিজয়ী,
আরবি: جَعْفَر الْوَدُود
১১. জাফর মালিক:

অর্থ: মালিক আল্লাহর বিজয়ী,
আরবি: جَعْفَر الْمَالِك
১২. জাহিদ:

অর্থ: সংগ্রামী,
আরবি: جَاهِد
১৩. জাহিদুর রহমান:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর সংগ্রামী,
আরবি: جَاهِدُ الرَّحْمَٰن
১৪. জাহিদুর রহিম:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর সংগ্রামী,
আরবি: جَاهِدُ الرَّحِيم
১৫. জাহিদুর রব্বুল আ'লামিন:

অর্থ: জগতের মালিক আল্লাহর সংগ্রামী,
আরবি: جَاهِدُ رَبِّ الْعَالَمِين
১৬. জালাল:

অর্থ: মহিমা,
আরবি: جَلَال
১৭. জালাল উদ্দিন:

অর্থ: ধর্মের মহিমা,
আরবি: جَلَالُ الدِّين
১৮. জালালুর রহমান:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর মহিমা,
আরবি: جَلَالُ الرَّحْمَٰن
১৯. জালালুর রহিম:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর মহিমা,
আরবি: جَلَالُ الرَّحِيم
২০. জালালুর রব্বুল আ'লামিন:

অর্থ: জগতের মালিক আল্লাহর মহিমা,
আরবি: جَلَالُ رَبِّ الْعَالَمِ

ঝ দিয়ে ছেলে শিশুদের ইসলামিক নাম

ঝ দিয়ে ছেলে শিশুদের ইসলামিক নাম:
১. ঝাবির:

অর্থ: সাহায্যকারী, সহায়ক
২. ঝাফর:

অর্থ: সফল, বিজয়ী
৩. ঝালাল:

অর্থ: উজ্জ্বল, উজ্জ্বল
৪. ঝালালুদ্দিন:

অর্থ: ধর্মের আলো
৫. ঝাফরান:

অর্থ: কেশর, সুগন্ধি
৬. ঝাফরি:

অর্থ: জয়ী, বিজয়ী
৭. ঝাহিদ:

অর্থ: যোদ্ধা, সংগ্রামী
৮. ঝাবির আলী:

অর্থ: সাহায্যকারী, আলীর অনুসারী
৯. ঝাফর ইব্রাহিম:

অর্থ: সফল, ইব্রাহিমের অনুসারী
১০. ঝালালুদ্দিন মোহাম্মদ:

অর্থ: ধর্মের আলো, মোহাম্মদের অনুসারী

 ত দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থ সহ

ত দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থ সহ:
১. তানি:

অর্থ: সমৃদ্ধ, ধনী
২. তাহির:

অর্থ: পবিত্র, নির্দোষ
৩. তামিম:

অর্থ: পূর্ণ, পরিপূর্ণ
৪. তাওহীদ:

অর্থ: একত্ববাদ
৫. তাওহিদুল ইসলাম:

অর্থ: ইসলামের একত্ববাদ
৬. তাহা:

অর্থ: দানশীল, উদার
৭. তাফসির:

অর্থ: ব্যাখ্যা, ব্যাখ্যা
৮. তাফসিরুল কুরআন:

অর্থ: কুরআনের ব্যাখ্যা
৯. তালাল:

অর্থ: বৃষ্টি, বৃষ্টি
১০. তানভীর:

অর্থ: উজ্জ্বল, আলোকিত

তারিক – বাংলা অর্থ – রাতের আগন্তুক
তাহমিদ – বাংলা অর্থ – প্রতিনিয়ত
তামীম – বাংলা অর্থ – পরিপূর্ণ
তাক্বী – বাংলা অর্থ – সতর্কতা অবলম্বনকারী
তারীখ – বাংলা অর্থ – ইতিহাস
তাহসিন – বাংলা অর্থ – কৃতজ্ঞতা / জয়ধ্বনি বা উচ্চস্বরে প্রশংশা করা
তাহির – বাংলা অর্থ – পবিত্র
তানভীর – বাংলা অর্থ – জ্ঞানগর্ভ / বোধক বা আলোকিত করা
তাহির – বাংলা অর্থ – বিশুদ্ধ / পবিত্র
তালিব – বাংলা অর্থ – অনুসন্ধানকার
তওকীর – বাংলা অর্থ – সম্মান / শ্রদ্ধা
তওফীক – বাংলা অর্থ – সামর্থ্য
তকী – বাংলা অর্থ – ধার্মিক
তাসাওয়ার – বাংলা অর্থ – চিন্তা / ধ্যান
তসলীম – বাংলা অর্থ – অভিবাদন

 থ দিয়ে ছেলে শিশুর ইসলামিক নাম 

থ দিয়ে ছেলে শিশুর ইসলামিক নাম:
১. থাবির:

অর্থ: স্থির, দৃঢ়
২. থাওয়াব:

অর্থ: পুরষ্কার, প্রতিদান
৩. থামির:

অর্থ: ধনী, সমৃদ্ধ
৪. থামিন:

অর্থ: প্রশংসনীয়, শ্লাঘনীয়
৫. থাহির:

অর্থ: পবিত্র, নির্দোষ
৬. থালা:

অর্থ: তৃপ্ত, পরিতৃপ্ত
৭. থানি:

অর্থ: দ্বিতীয়, দ্বিতীয়
৮. থারা:

অর্থ: ধনী, সমৃদ্ধ
৯. থাবিত:

অর্থ: স্থির, দৃঢ়
১০. থাওয়াহ:

অর্থ: পথপ্রদর্শক, নেতা

দ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থ সহ

দ দিয়ে ছেলেদের সুন্দর ইসলামিক নাম অর্থ সহ:
১. দানিশ:

অর্থ: জ্ঞানী, বুদ্ধিমান, দানশীল
আরবি: دانِش
২. দাউদ:

অর্থ: প্রিয়, প্রিয়তম, বন্ধু
আরবি: دَاوُودَ
৩. দারুল:

অর্থ: বাসস্থান, আশ্রয়
আরবি: دَارُ الْعِلْمِ
৪. দানি:

অর্থ: ধার্মিক, ঈশ্বরভক্ত
আরবি: دَانِي
৫. দিলাওয়ার:

অর্থ: সাহসী, বীর
আরবি: دِلاوَر
৬. দুরাইদ:

অর্থ: মুক্তা, রত্ন
আরবি: دُرَيْد
৭. দাবির:

অর্থ: ধৈর্যশীল, স্থির
আরবি: دَابِر
৮. দাহির:

অর্থ: সহায়ক, রক্ষাকারী
আরবি: دَاهِر
৯. দারুশ:

অর্থ: জ্ঞানের ঘর, বিদ্যাপীঠ
আরবি: دَارُ الْعِلْمِ
১০. দিহান:

অর্থ: দিন, প্রভাত
আরবি: ضِيَان
১১. দানিয়াল:

অর্থ: ঈশ্বরের বিচারক, ন্যায়বিচারক
আরবি: دَانِيَال
১২. দাস্তান:

অর্থ: কাহিনী, উপাখ্যান
আরবি: دَاسْتَان
১৩. দারিন:

অর্থ: সমৃদ্ধ, উন্নত
আরবি: دَارِن
১৪. দোস্ত:

অর্থ: বন্ধু, সঙ্গী
আরবি: دَوْسَت
১৫. দীন:

অর্থ: ধর্ম, বিশ্বাস
আরবি: دِين
১৬. দাঈ:

অর্থ: দাওয়াতকারী, ধর্মপ্রচারক
আরবি: دَاعِي
১৭. দিলাওয়ার:

অর্থ: সাহসী, বীর
আরবি: دِلاوَر
১৮. দু'আ:

অর্থ: প্রার্থনা, বিনীতি
আরবি: دُعَاء
১৯. দুরর:

অর্থ: মুক্তা, রত্ন
আরবি: دُرَر
২০. দুরায়দ:

অর্থ: দীর্ঘজীবী, স্থায়ী
আরবি: دُرَيْد

 Dahmah - দাহমা - অর্থ ধার্মিক
Dahrah - দাহরা - অর্থ ইসলামিক
Daiba - দাইবা - অর্থ বংশ 
 Dalilah - দালিলা - অর্থ সহায়ক
Daia - ডালিয়া - অর্থ ফুল
দবীর এর অর্থ চিন্তাবিদ
দিরায়াত এর অর্থ জ্ঞান 
দাউদ এর অর্থ একজন নবীর নাম
দাহীর মাহ্মুদ এর অর্থ বৈশিষ্ট্যপূর্ন প্রশংসিত 
Daniah - দানিয়া - অর্থ সুন্দর
Dabeera - দাবিরা -অর্থ শিক্ষক 
Dafenah - দাফিনা - অর্থ গুপ্তধ
Dafiya - দাফিয়া - অর্থ মেয়ে 
Dafenah - দাফেনাহ - অর্থ সুস্থ
 Dahab - দাহাব - অর্থ সোনা
Dahi - দাহি - অর্থ সিংহ 

ধ দিয়ে দুই অক্ষরের ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থ সহ

ধ দিয়ে দুই অক্ষরের ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থ সহ:
১. ধার:

অর্থ: ধারক, ধারণকারী
আরবি: ذَارِع
২. ধী:

অর্থ: ধৈর্যশীল, স্থির
আরবি: ذِي
৩. ধাবি:

অর্থ: ধাবক, দ্রুতগামী
আরবি: ذَابِي
৪. ধান:

অর্থ: ধান, সম্পদ
আরবি: ذَهَب
৫. ধীর:

অর্থ: ধীর, স্থির
আরবি: ذِي
৬. ধন:

অর্থ: ধনী, সম্পদশালী
আরবি: ذَو
৭. ধর্ম:

অর্থ: ধর্ম, বিশ্বাস
আরবি: ذِ
৮. ধ্রুব:

অর্থ: স্থির, অপরিবর্তনশীল
আরবি: ذُرُوب
৯. ধারি:

অর্থ: ধারণকারী, ধারক
আরবি: ذَارِع
১০. ধীরাজ:

অর্থ: ধৈর্যশীল, স্থির
আরবি: ذِي رَأْسٍ
১১. ধীশ:

অর্থ: জ্ঞানী, বুদ্ধিমান
আরবি: ذَكِيٌّ
১২. ধাওয়া:

অর্থ: ছুটে আসা, আক্রমণ করা
আরবি: ذَهَبَ
১৩. ধাতু:

অর্থ: ধাতু, খনিজ
আরবি: ذَاتُ
১৪. ধ্রুপদ:

অর্থ: স্থির, অপরিবর্তনশীল
আরবি: ذُرُوب
১৫. ধীশান:

অর্থ: জ্ঞানী, বুদ্ধিমান
আরবি: ذَكِيٌّ
১৬. ধ্রুব:

অর্থ: স্থির, অপরিবর্তনশীল
আরবি: ذُرُوب
১৭. ধীশ:

অর্থ: জ্ঞানী, বুদ্ধিমান
আরবি: ذَكِيٌّ
১৮. ধ্রুব:

অর্থ: স্থির, অপরিবর্তনশীল
আরবি: ذُرُوب
১৯. ধাতু:

অর্থ: ধাতু, খনিজ
আরবি: ذَاتُ
২০. ধ্রুপদ:

অর্থ: স্থির, অপরিবর্তনশীল
আরবি: ذُرُوب

ন দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থ সহ

ন দিয়ে ছেলেদের সুন্দর ইসলামিক নাম অর্থ সহ:
১. নবী:

অর্থ: নবী, পয়গম্বর
আরবি: نَبِيّ
২. নূর:

অর্থ: আলো, জ্যোতি
আরবি: نُور
৩. নায়েem:

অর্থ: نعمত, আনন্দ
আরবি: نَعِيْم
৪. নাসির:

অর্থ: সাহায্যকারী, রক্ষাকারী
আরবি: نَاصِر
৫. নিয়ামত:

অর্থ: نعمত, অনুগ্রহ
আরবি: نِعْمَة
৬. নঈম:

অর্থ: উপকার, সুখ
আরবি: نَعِيْم
৭. নোমান:

অর্থ: আশীর্বাদ, বর
আরবি: نِعْمَة
৮. নুমান:

অর্থ: বুদ্ধিমান, চিন্তাশীল
আরবি: نُعْمَان
৯. নায়ef:

অর্থ: নেতা, উপপতি
আরবি: نَائِف
১০. নাসিম:

অর্থ: বাতাস, সুগন্ধি
আরবি: نَسِيم
১১. নাদিম:

অর্থ: অনুতপ্ত, পश्चातापी
আরবি: نَادِم
১২. নাজিম:

অর্থ: সংগঠক, ব্যবস্থাপক
আরবি: نَظِيم
১৩. নাহিদ:

অর্থ: উজ্জ্বল, উজ্জ্বল
আরবি: نَاهِد
১৪. নিয়াজ:

অর্থ: প্রয়োজন, দরকার
আরবি: نِيَاز
১৫. নোমান:

অর্থ: বুদ্ধিমান, চিন্তাশীল
আরবি: نُعْمَان
১৬. নাজ:

অর্থ: মিষ্টি, মনোমুগ্ধকর
আরবি: نَاز
১৭. নাসির:

অর্থ: সাহায্যকারী, রক্ষাকারী
আরবি: نَاصِر
১৮. নাজিম:

অর্থ: সংগঠক, ব্যবস্থাপক
আরবি: نَظِيم
১৯. নাজ:

অর্থ: মিষ্টি, মনোমুগ্ধকর
আরবি: نَاز
২০. নাসির:

অর্থ: সাহায্যকারী, রক্ষাকারী
আরবি: نَاصِর

প দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থ সহ 

প দিয়ে ছেলেদের সুন্দর ইসলামিক নাম অর্থ সহ:
  • প্রোজ্জ্বল এর অর্থ উজ্জ্বল
  • পার্থিব এর অর্থ পৃথিবীর পুত্র সাহসী সাংসারিক
  • পূর্ব একটি দিক
  • পান্না এর অর্থ একটি রত্ন মূল্যবান
  • পাপোন এর অর্থ ভালোবাসার যোগ্য
  • পাভেল এর অর্থ ছোট মিষ্টি
  • পবিত্র এর অর্থ শুদ্ধ 
  • পাবেল এর বাংলা অর্থ ছোট্ট একজন
  • পাভেল  এর বাংলা অর্থ ছোট, মিষ্টি
  • প্রিয়ম এর বাংলা অর্থ  যাকে ভালোবাসা যায়, প্রেমিক, সবাই যাকে ভালোবাসে
  • প্রীতম  এর বাংলা অর্থ প্রেমিক, ভাওবাসার যোগ্য
  • প্রিন্স এর বাংলা অর্থ রাজকুমার
  • পবিত্র এর বাংলা অর্থ শুদ্ধ 
  • পল্লব এর বাংলা অর্থ নতুন বা কচি পাতা
  • পলক এর বাংলা অর্থ চোখের পাতা
  • পান্না এর বাংলা অর্থ একটি রত্ন, মূল্যবান
  • পাপোন এর বাংলা অর্থ  ভালোবাসার যোগ্য

ফ দিয়ে দুই অক্ষরের ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থ সহ

ফ দিয়ে দুই অক্ষরের ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থ সহ:
১. ফাহাদ:

অর্থ: সিংহ,
আরবি: فَھَاد
২. ফারহান:

অর্থ: আনন্দিত,
আরবি: فَرْحَان
৩. ফারুক:

অর্থ: পার্থক্যকারী,
আরবি: فَارُوق
৪. ফয়সাল:

অর্থ: বিচারক,
আরবি: فَيْصَل
৫. ফাhim:

অর্থ: বুদ্ধিমান,
আরবি: فَهِيم
৬. ফাহিম:

অর্থ: বুদ্ধিমান,
আরবি: فَهِيم
৭. ফাহিদ:

অর্থ:
আরবি: فَاهِد
৮. ফাhim:

অর্থ:
আরবি: فَهِيم
৯. ফারিস:

অর্থ:
আরবি: فَارِس
১০. ফাহাদ:

অর্থ:
আরবি: فَھَاد

ব দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থ সহ

ব দিয়ে ছেলেদের সুন্দর ইসলামিক নাম অর্থ সহ:
১. বাহির:

অর্থ: উজ্জ্বল,
আরবি: بَاهِر
২. বারী:

অর্থ: সৃষ্টিকর্তা,
আরবি: بَارِئ
৩. বাসিত:

অর্থ: ব্যাপক,
আরবি: بَاسِط
৪. বাদশা:

অর্থ: রাজা,
আরবি: بَادْشَاه
৫. বায়েজিদ:

অর্থ: সাহায্যকারী,
আরবি: بَايَزِيد
৬. বশির:

অর্থ: সুখবরদাতা,
আরবি: بَشِير
৭. বশর:

অর্থ: মানুষ,
আরবি: بَشَر
৮. বারাক:

অর্থ: আশীর্বাদ,
আরবি: بَرَكَة
৯. বারী:

অর্থ: পূর্ণ,
আরবি: بَرِيّ
১০. বারাকাত:

অর্থ: আশীর্বাদ,
আরবি: بَرَكَات
১১. বাসিদ:

অর্থ: বাসিন্দা,
আরবি: بَاسِ
১২. বদর:

অর্থ: পূর্ণিমা,
আরবি: بَدْر
১৩. বদি:

অর্থ: নতুন,
আরবি: بَدِيع
১৪. বদিউজ্জামান:

অর্থ: বিশ্বের নবীন,
আরবি: بَدِيعُ الزَّمَان
১৫. বাদশাহ:

অর্থ: সম্রাট,
আরবি: بَادْشَاه
১৬. বাদশাহজাদা:

অর্থ: রাজপুত্র,
আরবি: بَادْشَاه زَادَة
১৭. বারী:

অর্থ: সৃষ্টিকর্তা,
আরবি: بَارِئ
১৮. বাসিত:

অর্থ: ব্যাপক,
আরবি: بَاسِط
১৯. বাদশাহ:

অর্থ: রাজা,
আরবি: بَادْشَاه
২০. বায়েজিদ:

অর্থ: সাহায্যকারী,
আরবি: بَايَزِيد

ম দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থ সহ

ম দিয়ে ছেলেদের সুন্দর ইসলামিক নাম অর্থ সহ:
১. মাহমুদ:

অর্থ: প্রশংসিত,
আরবি: مَحْمُود
২. মোহাম্মদ:

অর্থ: প্রশংসিত,
আরবি: مُحَمَّد
৩. মোস্তফা:

অর্থ: নির্বাচিত,
আরবি: مُصْطَفَى
৪. মুর্তাযা:

অর্থ: পছন্দ করা,
আরবি: مُرْتَضَى
৫. মুহসিন:

অর্থ: উপকারকারী,
আরবি: مُحْسِن
৬. মুঈন:

অর্থ: সাহায্যকারী,
আরবি: مُعِين
৭. মুজাহিদ:

অর্থ: যোদ্ধা,
আরবি: مُجَاهِد
৮. মুশফিক:

অর্থ: দয়ালু,
আরবি: مُشْفِق
৯. মুকিম:

অর্থ: স্থায়ী,
আরবি: مُقِيم
১০. মুনির:

অর্থ: উজ্জ্বল,
আরবি: مُنِير
১১. মাহফুজ:

অর্থ: সংরক্ষিত,
আরবি: مَحْفُوظ
১২. মামুন:

অর্থ: নিরাপদ,
আরবি: مَأْمُون
১৩. মাবুদ:

অর্থ: উপাসিত,
আরবি: مَعْبُود
১৪. মাজিদ:

অর্থ: মহৎ,
আরবি: مَاجِد
১৫. মাহির:

অর্থ: দক্ষ,
আরবি: مَاهِر
১৬. মাকসুদ:

অর্থ: উদ্দেশ্য,
আরবি: مَقْصُود
১৭. মালিক:

অর্থ: মালিক,
আরবি: مَالِك
১৮. মনসুর:

অর্থ: বিজয়ী,
আরবি: مَنْصُور
১৯. মোহাম্মাদ:

অর্থ: প্রশংসিত,
আরবি: مُحَمَّد
২০. মাহমুদ:

অর্থ: প্রশংসিত,
আরবি: مَحْمُود

শ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থ সহ

শ দিয়ে ছেলেদের সুন্দর ইসলামিক নাম অর্থ সহ:
১. শাহীন:

অর্থ: বাজপাখি,
আরবি: شَاهِين
২. শামীম:

অর্থ: সুগন্ধি,
আরবি: شَامِيم
৩. শাহজাহান:

অর্থ: জাহানের রাজা,
আরবি: شَاهْ جَهَان
৪. শাহরিয়ার:

অর্থ: শহরের রাজা,
আরবি: شَاهْرِيَار
৫. শাহজা:

অর্থ: রাজপুত্র,
আরবি: شَاهْزَادَة
৬. শরীফ:

অর্থ: মহৎ,
আরবি: شَرِيف
৭. শরিফুল:

অর্থ: মহৎ,
আরবি: شَرِيفُ الْ
৮. শহীদ:

অর্থ: শহীদ,
আরবি: شَهِيد
৯. শফিক:

অর্থ: দয়ালু,
আরবি: شَفِيق
১০. শফিকুল:

অর্থ: দয়ালু,
আরবি: شَفِيقُ الْ
১১. শাফি:

অর্থ: নিরাময়কারী,
আরবি: شَافِي
১২. শাহবাজ:

অর্থ: বাজপাখি,
আরবি: شَاهْبَاز
১৩. শাহজাহান:

অর্থ: জাহানের রাজা,
আরবি: شَاهْ جَهَان
১৪. শাহরিয়ার:

অর্থ: শহরের রাজা,
আরবি: شَاهْرِيَار
১৫. শাহজা:

অর্থ: রাজপুত্র,
আরবি: شَاهْزَادَة
১৬. শরীফ:

অর্থ: মহৎ,
আরবি: شَرِيف
১৭. শরিফুল:

অর্থ: মহৎ,
আরবি: شَرِيفُ الْ
১৮. শহীদ:

অর্থ: শহীদ,
আরবি: شَهِيد
১৯. শফিক:

অর্থ: দয়ালু,
আরবি: شَفِيق
২০. শফিকুল:

অর্থ: দয়ালু,
আরবি: شَفِيقُ الْ

য দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থ সহ

য দিয়ে ছেলেদের সুন্দর ইসলামিক নাম অর্থ সহ:
১. যাকারিয়া:

অর্থ: আল্লাহর স্মরণ,
আরবি: زَكَرِيَّا
২. যাহিদ:

অর্থ: ত্যাগী,
আরবি: زَاهِد
৩. যাকির:

অর্থ: স্মরণকারী,
আরবি: ذَاكِر
৪. যাহির:

অর্থ: উজ্জ্বল,
আরবি: ظَاهِر
৫. যায়েদ:

অর্থ: বৃদ্ধি,
আরবি: زَائِد
৬. যায়েদুল:

অর্থ: বৃদ্ধি,
আরবি: زَائِدُ الْ
৭. যুসুফ:

অর্থ: সুন্দর,
আরবি: يُوسُف
৮. যুনায়েদ:

অর্থ: ছোট সৈন্য,
আরবি: يُونَيْد
৯. যাফর:

অর্থ: বিজয়ী,
আরবি: جَعْفَر
১০. যাসিন:

অর্থ: সুন্দর,
আরবি: يَاسِين
১১. যামিল:

অর্থ: সুন্দর,
আরবি: جَمِيل
১২. যাফর:

অর্থ: বিজয়ী,
আরবি: جَعْفَر
১৩. যুসুফ:

অর্থ: সুন্দর,
আরবি: يُوسُف
১৪. যুনায়েদ:

অর্থ: ছোট সৈন্য,
আরবি: يُونَيْد
১৫. যাফর:

অর্থ: বিজয়ী,
আরবি: جَعْفَر
১৬. যাসিন:

অর্থ: সুন্দর,
আরবি: يَاسِين
১৭. যামিল:

অর্থ: সুন্দর,
আরবি: جَمِيل
১৮. যাফর:

অর্থ: বিজয়ী,
আরবি: جَعْفَر
১৯. যুসুফ:

অর্থ: সুন্দর,
আরবি: يُوسُف
২০. যুনায়েদ:

অর্থ: ছোট সৈন্য,
আরবি: يُونَيْد

র দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থ সহ

র দিয়ে ছেলেদের সুন্দর ইসলামিক নাম অর্থ সহ:
১. রহিম:

অর্থ: দয়ালু,
আরবি: رَحِيم
২. রহমান:

অর্থ: পরম দয়ালু,
আরবি: رَحْمَٰن
৩. রশিদ:

অর্থ: সঠিক পথের,
আরবি: رَشِيد
৪. রিয়াদ:

অর্থ: বাগান,
আরবি: رِيَاض
৫. রিফাত:

অর্থ: উচ্চতা,
আরবি: رِفْعَة
৬. রিফাত:

অর্থ: উচ্চতা,
আরবি: رِفْعَة
৭. রহমান:

অর্থ: পরম দয়ালু,
আরবি: رَحْمَٰن
৮. রফিক:

অর্থ: বন্ধু,
আরবি: رَفِيق
৯. রশিদ:

অর্থ: সঠিক পথের,
আরবি: رَشِيد
১০. রিয়াদ:

অর্থ: বাগান,
আরবি: رِيَاض
১১. রিদওয়ান:

অর্থ: জান্নাতের দরজার তত্ত্বাবধায়ক,
আরবি: رِضْوَان
১২. রফিকুল:

অর্থ: বন্ধু,
আরবি: رَفِيقُ الْ
১৩. রহমান:

অর্থ: পরম দয়ালু,
আরবি: رَحْمَٰن
১৪. রহিম:

অর্থ: দয়ালু,
আরবি: رَحِيم
১৫. রশিদ:

অর্থ: সঠিক পথের,
আরবি: رَشِيد
১৬. রিয়াদ:

অর্থ: বাগান,
আরবি: رِيَاض
১৭. রিফাত:

অর্থ: উচ্চতা,
আরবি: رِفْعَة
১৮. রিদওয়ান:

অর্থ: জান্নাতের দরজার তত্ত্বাবধায়ক,
আরবি: رِضْوَان
১৯. রফিকুল:

অর্থ: বন্ধু,
আরবি: رَفِيقُ الْ
২০. রহমান:

অর্থ: পরম দয়ালু,
আরবি: رَحْمَٰন

ল দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক পূর্ণাঙ্গ নাম

ল দিয়ে ছেলেদের সুন্দর ইসলামিক পূর্ণাঙ্গ নাম:
১. লুৎফর রহমান:

অর্থ: আল্লাহর দান করা দয়ালু,
আরবি: لُطْفُرْ رَحْمَٰن
২. লুৎফুল ইসলাম:

অর্থ: ইসলামের সৌন্দর্য,
আরবি: لُطْفُ الْإِسْلَام
৩. লুৎফুর রব:

অর্থ: প্রভুর দান করা দয়ালু,
আরবি: لُطْفُرْ رَبّ
৪. লুৎফুল হক:

অর্থ: সত্যের সৌন্দর্য,
আরবি: لُطْفُ الْحَقّ
৫. লুৎফুল কাdir:

অর্থ: সক্ষমের দান করা দয়ালু,
আরবি: لُطْفُ الْقَادِر
৬. লুৎফুর রহিম:

অর্থ: দয়ালুতমের দান করা দয়ালু,
আরবি: لُطْفُرْ رَحِيم
৭. লুৎফুল করিম:

অর্থ: উদারতমের দান করা দয়ালু,
আরবি: لُطْفُ الْكَرِيم
৮. লুৎফুর ওয়াদুদ:

অর্থ: বন্ধুত্বপূর্ণের দান করা দয়ালু,
আরবি: لُطْفُرْ الْوَدُود
৯. লুৎফুল মালিক:

অর্থ: মালিকের দান করা দয়ালু,
আরবি: لُطْفُ الْمَالِك
১০. লুৎফুর রব্বুল আ'লামিন:

অর্থ: জগতের মালিকের দান করা দয়ালু,
আরবি: لُطْفُرْ رَبِّ الْعَالَمِين

শ দিয়ে ছেলে শিশুর ইসলামিক নাম

শ দিয়ে ছেলে শিশুর সুন্দর ইসলামিক নাম:
১. শাফিন:

অর্থ: সুস্থতা প্রদানকারী,
আরবি: شَافِي
২. শাহরিয়ার:

অর্থ: রাজা,
আরবি: شَهْرِيَار
৩. শামসুল হুদা:

অর্থ: দ্বীনের সূর্য,
আরবি: شَمْسُ الْهُدَى
৪. শামসুদ্দিন:

অর্থ: দ্বীনের সূর্য,
আরবি: شَمْسُ الدِّين
৫. শাহাবুদ্দিন:

অর্থ: দ্বীনের রাজা,
আরবি: شَهَابُ الدِّين
৬. শাহজাহান:

অর্থ: বিশ্বের রাজা,
আরবি: شَاهُ جَهَان
৭. শরফুদ্দিন:

অর্থ: মর্যাদার দ্বীন,
আরবি: شَرَفُ الدِّين
৮. শাহীন:

অর্থ: বাজপাখি,
আরবি: شَاهِين
৯. শাফিক:

অর্থ: সদয়,
আরবি: شَافِق
১০. শাকির:

অর্থ: কৃতজ্ঞ,
আরবি: شَاكِر

  • শামসুল ইসলাম এর বাংলা অর্থ ইসলামের সাহায্যকারী
  • শিহাবুদ্দীন এর বাংলা অর্থ দ্বীনের তরবারী
  • শাহাদাত হুসাইন এর বাংলা অর্থ দ্বীনের উজ্জ্বল তারকা
  • শরফুদ্দীন এর বাংলা অর্থ সুন্দর সাক্ষী
  • শরীয়তুল্লাহ এর বাংলা অর্থ দ্বীনের উচ্চ মর্যদা
  • শফীকুর রহমান এর বাংলা অর্থ আল্লাহর দ্বীনের নীতিমালা
  • শাফাতুল্লাহ এর বাংলা অর্থ করুণাময়ের বন্ধু
  • শিফাউল হক এর বাংলা অর্থ আল্লাহর মহব্বত, স্নেহ
  • শরীফ হোসাইন এর বাংলা অর্থ সত্য আরোগ্য
  • শাহেদ এর বাংলা অর্থ আগ্রহী
  • শাফায়াত হুসাইন এর বাংলা অর্থ সুন্দর ভাগ্যবান
  • শিহাবুদ্দীন এর বাংলা অর্থ দ্বীনের তরবারী
  • শাকুর এর বাংলা অর্থ কৃতজ্ঞ
  • শফিকুল এর বাংলা অর্থ ইসলামের প্রিয়
  • শফীউদ্দীন এর বাংলা অর্থ দ্বীনের সূর্য্য
  • শাহীদ এর বাংলা অর্থ সাক্ষী
  • শাকীল আহমদ এর বাংলা অর্থ প্রশংসিত সাফল্য
  • শাকিল এর বাংলা অর্থ সুপুরুষ

ল দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থ সহ

ল দিয়ে ছেলেদের সুন্দর ইসলামিক নাম অর্থ সহ:
১. লুৎফুর রহমান:

অর্থ: আল্লাহর দান করা দয়ালু,
আরবি: لُطْفُرْ رَحْمَٰن
২. লুৎফুল ইসলাম:

অর্থ: ইসলামের সৌন্দর্য,
আরবি: لُطْفُ الْإِسْلَام
৩. লুৎফুর রব:

অর্থ: প্রভুর দান করা দয়ালু,
আরবি: لُطْفُرْ رَبّ
৪. লুৎফুল হক:

অর্থ: সত্যের সৌন্দর্য,
আরবি: لُطْفُ الْحَقّ
৫. লুৎফুল কাdir:

অর্থ: সক্ষমের দান করা দয়ালু,
আরবি: لُطْفُ الْقَادِر
৬. লুৎফুর রহিম:

অর্থ: দয়ালুতমের দান করা দয়ালু,
আরবি: لُطْفُرْ رَحِيم
৭. লুৎফুল করিম:

অর্থ: উদারতমের দান করা দয়ালু,
আরবি: لُطْفُ الْكَرِيم
৮. লুৎফুর ওয়াদুদ:

অর্থ: বন্ধুত্বপূর্ণের দান করা দয়ালু,
আরবি: لُطْفُرْ الْوَدُود
৯. লুৎফুল মালিক:

অর্থ: মালিকের দান করা দয়ালু,
আরবি: لُطْفُ الْمَالِك
১০. লুৎফুর রব্বুল আ'লামিন:

অর্থ: জগতের মালিকের দান করা দয়ালু,
আরবি: لُطْفُرْ رَبِّ الْعَالَمِين

  • লাবীব / লাবিব ইংরেজিতে Labib যার বাংলা অর্থ জ্ঞানী / বুদ্ধিমান
  • লায়েক ইংরেজিতে Laeq যার বাংলা অর্থ যোগ্য / দক্ষ
  • লাযনা ইংরেজিতে Lozna যার বাংলা অর্থ সম্মিলিত হওয়া / বিপ্লব
  • লুতফুল্লাহ ইংরেজিতে Lutfullah যার বাংলা অর্থ আল্লাহর সৌন্দর্য
  • লুতফ ইংরেজিতে Lutfu যার বাংলা অর্থ কবি / করুণা / সৌন্দর্য
  • লাতিফ ইংরেজিতে Latie -latif- যার বাংলা অর্থ পবিত্র / নমনীয় / সূক্ষু
  • লিয়াকত আলী ইংরেজিতে Liakat ali যার বাংলা অর্থ উন্নত / উৎকৃষ্ট যোগ্যতা
  • লোকমান হোসাইন ইংরেজিতে Loakman Hossain যার বাংলা অর্থ অভিজ্ঞ সুন্দর জ্ঞানী
  • লুৎফুর রহমান ইংরেজিতে Lutfur Rahman যার বাংলা অর্থ করুণাময়ের শোভা
  • লবীদ ইংরেজিতে Labid যার বাংলা অর্থ এক প্রকারের পাখি / বাসিন্দা
  • লুবান মিহদা ইংরেজিতে Loban mihda যার বাংলা অর্থ সুগন্ধি দ্রব্য উপহার পাত্র
  • লাত্বীফ মাহমুদ ইংরেজিতে Latif mahmud যার বাংলা অর্থ অনুগ্রহ পরায়ণ প্রশংসনীয়
  • লোকমান হাসান ইংরেজিতে Lokman hasan যার বাংলা অর্থ সুন্দর জ্ঞানী
  • লোকমান মাওদূদ ইংরেজিতে Lokman moudud যার বাংলা অর্থ জ্ঞানী প্রিয়পাত্র
  • লাবিবুদ্দিন ইংরেজিতে Labibuddin যার বাংলা অর্থ দ্বীনের জ্ঞানী / চিন্তাবিদ

ড় দিয়ে ছেলে শিশুর ইসলামিক নাম

ড় দিয়ে ছেলে শিশুর সুন্দর ইসলামিক নাম:
১. ড়িহান:

অর্থ: বৃষ্টি,
আরবি: ﺭِﺿْوَان
২. ড়িহানুল ইসলাম:

অর্থ: ইসলামের বৃষ্টি,
আরবি: ﺭِﺿْوَانُ الْإِسْلَام
৩. ড়িহানুর রহমান:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর বৃষ্টি,
আরবি: ﺭِﺿْوَانُ رَحْمَٰن
৪. ড়িহানুর রহিম:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর বৃষ্টি,
আরবি: ﺭِﺿْوَانُ رَحِيم
৫. ড়িহানুর করিম:

অর্থ: উদার আল্লাহর বৃষ্টি,
আরবি: ﺭِﺿْوَانُ الْكَرِيم
৬. ড়িহানুর ওয়াদুদ:

অর্থ: বন্ধুত্বপূর্ণ আল্লাহর বৃষ্টি,
আরবি: ﺭِﺿْوَانُ الْوَدُود
৭. ড়িহানুর মালিক:

অর্থ: মালিক আল্লাহর বৃষ্টি,
আরবি: ﺭِﺿْوَانُ الْمَالِك
৮. ড়িহানুর রব্বুল আ'লামিন:

অর্থ: জগতের মালিক আল্লাহর বৃষ্টি,
আরবি: ﺭِﺿْوَانُ رَبِّ الْعَالَمِين

স দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থ সহ 

স দিয়ে ছেলেদের সুন্দর ইসলামিক নাম অর্থ সহ:
১. সাইফ:

অর্থ: তলোয়ার,
আরবি: سَيْف
২. সাইফুল ইসলাম:

অর্থ: ইসলামের তলোয়ার,
আরবি: سَيْفُ الْإِسْلَام
৩. সাইফুর রহমান:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর তলোয়ার,
আরবি: سَيْفُ رَحْمَٰن
৪. সাইফুর রহিম:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর তলোয়ার,
আরবি: سَيْفُ رَحِيم
৫. সাইফুর করিম:

অর্থ: উদার আল্লাহর তলোয়ার,
আরবি: سَيْفُ الْكَرِيم
৬. সাইফুর ওয়াদুদ:

অর্থ: বন্ধুত্বপূর্ণ আল্লাহর তলোয়ার,
আরবি: سَيْفُ الْوَدُود
৭. সাইফুর মালিক:

অর্থ: মালিক আল্লাহর তলোয়ার,
আরবি: سَيْفُ الْمَالِك
৮. সাইফুর রব্বুল আ'লামিন:

  • অর্থ: জগতের মালিক আল্লাহর তলোয়ার,
  • আরবি: سَيْفُ رَبِّ الْعَالَمِين

  • সালাহ – বাংলা অর্থ – সৎ
  • সাদিক – বাংলা অর্থ – সত্যবান
  • সাদ্দাম হুসাইন – বাংলা অর্থ – সুন্দর বন্ধু
  • সাদেকুর রহমান – বাংলা অর্থ – দয়াময়ের সত্যবাদী
  • সাদিকুল হক – বাংলা অর্থ – যথার্থ প্রিয়
  • সাদিক – বাংলা অর্থ – সত্যবান
  • সফিকুল হক – বাংলা অর্থ – প্রকৃত গোলাম
  • সামছুদ্দীন – বাংলা অর্থ – দ্বীনের উচ্চতর
  • সদরুদ্দীন – বাংলা অর্থ – দ্বীনের জ্ঞাত
  • সিরাজুল হক – বাংলা অর্থ – প্রকৃত আলোকবর্তিকা
  • সিরাজুল ইসলাম – বাংলা অর্থ – ইসলামের বিশিষ্ট ব্যক্তি
  • সারিম শাদমান – বাংলা অর্থ – স্বাস্থ্যবান
  • সাকীব – বাংলা অর্থ – উজ্জল
  • সাদমান – বাংলা অর্থ – অনুতপ্ত,শোকাহত
  • সানী – বাংলা অর্থ – উন্নত / মর্যাদাবান
  • সামি – বাংলা অর্থ – শ্রোতা / শ্রবণকারী
  • সাবেত – বাংলা অর্থ – দৃঢ় / অটল
  • সজীব – বাংলা অর্থ – জীবন্ত
  • সফী – বাংলা অর্থ – ঘনিষ্ঠ বন্ধু
  • সবুজ – বাংলা অর্থ – শ্যামল
  • সরফরাজ – বাংলা অর্থ – সম্নানিত / অভিজাত
  • সরোয়ার – বাংলা অর্থ – প্রধান / নেতা
  • সাইফ / সাইফুল – বাংলা অর্থ – তরবারি
  • সাইম – বাংলা অর্থ – রোযাদার
  • সাইয়েদ – বাংলা অর্থ – নেতা / কর্তা
  • সাঈদ – বাংলা অর্থ – সুখী / সৌভাগ্যবান
  • সাকিব – বাংলা অর্থ – উজ্জ্বল
  • সাখাওয়াত – বাংলা অর্থ – দানশীলতা

ড় দিয়ে ছেলে শিশুর ইসলামিক নাম

ড় দিয়ে ছেলে শিশুর সুন্দর ইসলামিক নাম:
১. ড়িহান:

অর্থ: বৃষ্টি,
আরবি: ﺭِﺿْوَان
২. ড়িহানুল ইসলাম:

অর্থ: ইসলামের বৃষ্টি,
আরবি: ﺭِﺿْوَانُ الْإِسْلَام
৩. ড়িহানুর রহমান:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর বৃষ্টি,
আরবি: ﺭِﺿْوَانُ رَحْمَٰن
৪. ড়িহানুর রহিম:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর বৃষ্টি,
আরবি: ﺭِﺿْوَانُ رَحِيم
৫. ড়িহানুর করিম:

অর্থ: উদার আল্লাহর বৃষ্টি,
আরবি: ﺭِﺿْوَانُ الْكَرِيم
৬. ড়িহানুর ওয়াদুদ:

অর্থ: বন্ধুত্বপূর্ণ আল্লাহর বৃষ্টি,
আরবি: ﺭِﺿْوَানُ الْوَدُود
৭. ড়িহানুর মালিক:

অর্থ: মালিক আল্লাহর বৃষ্টি,
আরবি: ﺭِﺿْوَانُ الْمَالِك
৮. ড়িহানুর রব্বুল আ'লামিন:

অর্থ: জগতের মালিক আল্লাহর বৃষ্টি,
আরবি: ﺭِﺿْوَانُ رَبِّ الْعَالَمِين

হ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থ সহ

হ দিয়ে ছেলেদের সুন্দর ইসলামিক নাম অর্থ সহ:
১. হাদি:

অর্থ: পথপ্রদর্শক,
আরবি: هَادِي
২. হাদিউল ইসলাম:

অর্থ: ইসলামের পথপ্রদর্শক,
আরবি: هَادِيُ الْإِسْلَام
৩. হাদিউর রহমান:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর পথপ্রদর্শক,
আরবি: هَادِيُ رَحْمَٰن
৪. হাদিউর রহিম:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর পথপ্রদর্শক,
আরবি: هَادِيُ رَحِيم
৫. হাদিউর করিম:

অর্থ: উদার আল্লাহর পথপ্রদর্শক,
আরবি: هَادِيُ الْكَرِيم
৬. হাদিউর ওয়াদুদ:

অর্থ: বন্ধুত্বপূর্ণ আল্লাহর পথপ্রদর্শক,
আরবি: هَادِيُ الْوَدُود
৭. হাদিউর মালিক:

অর্থ: মালিক আল্লাহর পথপ্রদর্শক,
আরবি: هَادِيُ الْمَالِك
৮. হাদিউর রব্বুল আ'লামিন:

অর্থ: জগতের মালিক আল্লাহর পথপ্রদর্শক,
আরবি: هَادِيُ رَبِّ الْعَالَمِين

য় দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক পূর্ণাঙ্গ নাম

য় দিয়ে ছেলেদের সুন্দর ইসলামিক পূর্ণাঙ্গ নাম:
১. য়াসির:

অর্থ: সহজ,
আরবি: يَاسِر
২. য়াসির আলী:

অর্থ: সহজ উচ্চ,
আরবি: يَاسِر عَلِي
৩. য়াসির আব্দুল্লাহ:

অর্থ: আল্লাহর বান্দা য়াসির,
আরবি: يَاسِر عَبْدُ الله
৪. য়াসিরুর রহমান:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর য়াসির,
আরবি: يَاسِرُ الرَّحْمَٰن
৫. য়াসিরুর রহিম:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর য়াসির,
আরবি: يَاسِرُ الرَّحِيم
৬. য়াসিরুর করিম:

অর্থ: উদার আল্লাহর য়াসির,
আরবি: يَاسِرُ الْكَرِيم
৭. য়াসিরুর ওয়াদুদ:

অর্থ: বন্ধুত্বপূর্ণ আল্লাহর য়াসির,
আরবি: يَاسِرُ الْوَدُود
৮. য়াসিরুর মালিক:

অর্থ: মালিক আল্লাহর য়াসির,
আরবি: يَاسِرُ الْمَالِك
৯. য়াসিরুর রব্বুল আ'লামিন:

অর্থ: জগতের মালিক আল্লাহর য়াসির,
আরবি: يَاسِرُ رَبِّ الْعَالَمِين
১০. য়াহইয়া:

অর্থ: জীবন,
আরবি: يَحْيَىٰ
১১. য়াহইয়া আহমাদ:

অর্থ: প্রশংসিত জীবন,
আরবি: يَحْيَىٰ أَحْمَد
১২. য়াহইয়া ইব্রাহিম:

অর্থ: ইব্রাহিমের জীবন,
আরবি: يَحْيَىٰ إِبْرَاهِيم
১৩. য়াহইয়া ইউসুফ:

অর্থ: ইউসুফের জীবন,
আরবি: يَحْيَىٰ يُوسُف
১৪. য়াহইয়া মুহাম্মাদ:

অর্থ: মুহাম্মাদের জীবন,
আরবি: يَحْيَىٰ مُحَمَّد
১৫. য়াহইয়া নূর:

অর্থ: আলোর জীবন,
আরবি: يَحْيَىٰ نُور
১৬. য়াহইয়া রহমান:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর জীবন,
আরবি: يَحْيَىٰ الرَّحْمَٰن
১৭. য়াহইয়া রহিম:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর জীবন,
আরবি: يَحْيَىٰ الرَّحِيم
১৮. য়াহইয়া করিম:

অর্থ: উদার আল্লাহর জীবন,
আরবি: يَحْيَىٰ الْكَرِيم
১৯. য়াহইয়া ওয়াদুদ:

অর্থ: বন্ধুত্বপূর্ণ আল্লাহর জীবন,
আরবি: يَحْيَىٰ الْوَدُود

b দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ


b দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ:
১. বাহাউদ্দিন:

অর্থ: ধর্মের জৌলুস,
আরবি: بَهَاءُ الدِّين
২. বাহাউদ্দিন আহমাদ:

অর্থ: প্রশংসিত ধর্মের জৌলুস,
আরবি: بَهَاءُ الدِّين أَحْمَد
৩. বাহাউদ্দিন ইব্রাহিম:

অর্থ: ইব্রাহিমের ধর্মের জৌলুস,
আরবি: بَهَاءُ الدِّين إِبْرَاهِيم
৪. বাহাউদ্দিন ইউসুফ:

অর্থ: ইউসুফের ধর্মের জৌলুস,
আরবি: بَهَاءُ الدِّين يُوسُف
৫. বাহাউদ্দিন মুহাম্মাদ:

অর্থ: মুহাম্মাদের ধর্মের জৌলুস,
আরবি: بَهَاءُ الدِّين مُحَمَّد
৬. বাহাউদ্দিন নূর:

অর্থ: আলোর ধর্মের জৌলুস,
আরবি: بَهَاءُ الدِّين نُور
৭. বাহাউদ্দিন রহমান:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর ধর্মের জৌলুস,
আরবি: بَهَاءُ الدِّين الرَّحْمَٰن
৮. বাহাউদ্দিন রহিম:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর ধর্মের জৌলুস,
আরবি: بَهَاءُ الدِّين الرَّحِيم
৯. বাহাউদ্দিন করিম:

অর্থ: উদার আল্লাহর ধর্মের জৌলুস,
আরবি: بَهَاءُ الدِّين الْكَرِيم
১০. বাহাউদ্দিন ওয়াদুদ:

অর্থ: বন্ধুত্বপূর্ণ আল্লাহর ধর্মের জৌলুস,
আরবি: بَهَاءُ الدِّين الْوَدُود
১১. বাহাউদ্দিন মালিক:

অর্থ: মালিক আল্লাহর ধর্মের জৌলুস,
আরবি: بَهَاءُ الدِّين الْمَالِك
১২. বারী:

অর্থ: সৃষ্টিকর্তা,
আরবি: بَارِئ
১৩. বারী আহমাদ:

অর্থ: প্রশংসিত সৃষ্টিকর্তা,
আরবি: بَارِئ أَحْمَد
১৪. বারী ইব্রাহিম:

অর্থ: ইব্রাহিমের সৃষ্টিকর্তা,
আরবি: بَارِئ إِبْرَاهِيم
১৫. বারী ইউসুফ:

অর্থ: ইউসুফের সৃষ্টিকর্তা,
আরবি: بَارِئ يُوسُف
১৬. বারী মুহাম্মাদ:

অর্থ: মুহাম্মাদের সৃষ্টিকর্তা,
আরবি: بَارِئ مُحَمَّد
১৭. বারী নূর:

অর্থ: আলোর সৃষ্টিকর্তা,
আরবি: بَارِئ نُور
১৮. বারী রহমান:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর সৃষ্টিকর্তা,
আরবি: بَارِئ الرَّحْمَٰن


a দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ


a দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ:
১. আবদুল্লাহ:

অর্থ: আল্লাহর বান্দা,
আরবি: عَبْدُ الله
২. আবদুর রহমান:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর বান্দা,
আরবি: عَبْدُ الرَّحْمَٰن
৩. আবদুর রহিম:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর বান্দা,
আরবি: عَبْدُ الرَّحِيم
৪. আবদুর রব্বুল আ'লামিন:

অর্থ: জগতের মালিক আল্লাহর বান্দা,
আরবি: عَبْدُ رَبِّ الْعَالَمِين
৫. আবদুল করিম:

অর্থ: উদার আল্লাহর বান্দা,
আরবি: عَبْدُ الْكَرِيم
৬. আবদুল ওয়াদুদ:

অর্থ: বন্ধুত্বপূর্ণ আল্লাহর বান্দা,
আরবি: عَبْدُ الْوَدُود
৭. আবদুল মালিক:

অর্থ: মালিক আল্লাহর বান্দা,
আরবি: عَبْدُ الْمَالِك
৮. আব্দুল মুহিব:

অর্থ: ভালোবাসার আল্লাহর বান্দা,
আরবি: عَبْدُ الْمُحِ
৯. আব্দুল মুঈন:

অর্থ: সাহায্যকারী আল্লাহর বান্দা,
আরবি: عَبْدُ الْمُعِين
১০. আব্দুল কাবির:

অর্থ: মহান আল্লাহর বান্দা,
আরবি: عَبْدُ الْكَبِير
১১. আব্দুল জব্বার:

অর্থ: পরাক্রমশালী আল্লাহর বান্দা,
আরবি: عَبْدُ الْجَبَّار
১২. আব্দুল বাসিত:

অর্থ: দানশীল আল্লাহর বান্দা,
আরবি: عَبْدُ الْبَاسِط
১৩. আব্দুল লতিফ:

অর্থ: সুন্দর আল্লাহর বান্দা,
আরবি: عَبْدُ اللَّطِيف
১৪. আব্দুল ফাতাহ:

অর্থ: বিজয়ী আল্লাহর বান্দা,
আরবি: عَبْدُ الْفَتَاح
১৫. আব্দুল গফুর:

অর্থ: ক্ষমাশীল আল্লাহর বান্দা,
আরবি: عَبْدُ الْغَفُور
১৬. আব্দুল হাদি:

অর্থ: পথপ্রদর্শক আল্লাহর বান্দা,
আরবি: عَبْدُ الْهَادِي
১৭. আব্দুল ওয়াহিদ:

অর্থ: একক আল্লাহর বান্দা,
আরবি: عَبْدُ الْوَاحِد
১৮. আব্দুল Quddus:

অর্থ: পবিত্র আল্লাহর বান্দা,
আরবি: عَبْدُ الْقُدُّوس
১৯. আব্দুল রশিদ:

অর্থ: সঠিক পথের আল্লাহর বান্দা,

p দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ

p দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ:
১. পায়াম:

অর্থ: বার্তাবাহক,
আরবি: پَيَام
২. পায়াম আহমাদ:

অর্থ: প্রশংসিত বার্তাবাহক,
আরবি: پَيَام أَحْمَد
৩. পায়াম ইব্রাহিম:

অর্থ: ইব্রাহিমের বার্তাবাহক,
আরবি: پَيَام إِبْرَاهِيم
৪. পায়াম ইউসুফ:

অর্থ: ইউসুফের বার্তাবাহক,
আরবি: پَيَام يُوسُف
৫. পায়াম মুহাম্মাদ:

অর্থ: মুহাম্মাদের বার্তাবাহক,
আরবি: پَيَام مُحَمَّد
৬. পায়াম নূর:

অর্থ: আলোর বার্তাবাহক,
আরবি: پَيَام نُور
৭. পায়াম রহমান:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর বার্তাবাহক,
আরবি: پَيَام الرَّحْمَٰن
৮. পায়াম রহিম:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর বার্তাবাহক,
আরবি: پَيَام الرَّحِيم
৯. পায়াম করিম:

অর্থ: উদার আল্লাহর বার্তাবাহক,
আরবি: پَيَام الْكَرِيم
১০. পায়াম ওয়াদুদ:

অর্থ: বন্ধুত্বপূর্ণ আল্লাহর বার্তাবাহক,
আরবি: پَيَام الْوَدُود
১১. পায়াম মালিক:

অর্থ: মালিক আল্লাহর বার্তাবাহক,
আরবি: پَيَام الْمَالِك
১২. পারভেজ:

অর্থ: পালনকর্তা,
আরবি: پَارْوَ
১৩. পারভেজ আহমাদ:

অর্থ: প্রশংসিত পালনকর্তা,
আরবি: پَارْوَ أَحْمَد
১৪. পারভেজ ইব্রাহিম:

অর্থ: ইব্রাহিমের পালনকর্তা,
আরবি: پَارْوَ إِبْرَاهِيم
১৫. পারভেজ ইউসুফ:

অর্থ: ইউসুফের পালনকর্তা,
আরবি: پَارْوَ يُوسُف
১৬. পারভেজ মুহাম্মাদ:

অর্থ: মুহাম্মাদের পালনকর্তা,
আরবি: پَارْوَ مُحَمَّد
১৭. পারভেজ নূর:

অর্থ: আলোর পালনকর্তা,
আরবি: پَارْوَ نُور
১৮. পারভেজ রহমান:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর পালনকর্তা,
আরবি: پَارْوَ الرَّحْمَٰن
১৯. পারভেজ রহিম:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর পালনকর্তা,
আরবি: پَارْوَ الرَّحِيم
২০. পারভেজ করিম:

অর্থ: উদার আল্লাহর পালনকর্তা,
আরবি: پَارْوَ الْك

s দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ

s দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ:
১. সাইদ:

অর্থ: সুখী,
আরবি: سعيد
২. সাইফ:

অর্থ: তরবারী,
আরবি: سيف
৩. সাইফুল ইসলাম:

অর্থ: ইসলামের তরবারী,
আরবি: سيف الإسلام
৪. সাইফুল  আলী:

অর্থ: আলীর তরবারী,
আরবি: سيف علي
৫. সাইফুল মুহাম্মাদ:

অর্থ: মুহাম্মাদের তরবারী,
আরবি: سيف محمّد
৬. সাইফুল  রহমান:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর তরবারী,
আরবি: سيف الرحمن
৭. সাইফুল  রহিম:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর তরবারী,
আরবি: سيف الرحيم
৮. সাইফুল  করিম:

অর্থ: উদার আল্লাহর তরবারী,
আরবি: سيف الكريم
৯. সাইফুল  ওয়াদুদ:

অর্থ: বন্ধুত্বপূর্ণ আল্লাহর তরবারী,
আরবি: سيف الودود
১০. সাইফুল  মালিক:

অর্থ: মালিক আল্লাহর তরবারী,
আরবি: سيف المالك
১১. সাহিল:

অর্থ: উপকূল,
আরबी: ساحل
১২. সাহিল  আহমাদ:

অর্থ: প্রশংসিত উপকূল,
আরबी: ساحل أحمد
১৩. সাহিল  ইব্রাহিম:

অর্থ: ইব্রাহিমের উপকূল,
আরबी: ساحل إبراهيم
১৪. সাহিল  ইউসুফ:

অর্থ: ইউসুফের উপকূল,
আরबी: ساحل يوسف
১৫. সাহিল  মুহাম্মাদ:

অর্থ: মুহাম্মাদের উপকূল,
আরबी: ساحل محمّد
১৬. সাহিল  নূর:

অর্থ: আলোর উপকূল,
আরबी: ساحل نور
১৭. সাহিল  রহমান:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর উপকূল,
আরबी: ساحل الرحمن
১৮. সাহিল  রহিম:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর উপকূল,
আরबी: ساحل الرحيم
১৯. সাহিল  করিম:

অর্থ: উদার আল্লাহর উপকূল,
আরबी: ساحل الكريم
২০. সাহিল  ওয়াদুদ:

অর্থ: বন্ধুত্বপূর্ণ আল্লাহর উপকূল,
আরबी: ساحل الودود
২১. সুলাইমান:

অর্থ: শান্তিপূর্ণ,
আরबी: سليمان
২২. সুলাইমান  আহমাদ:

অর্থ: প্রশংসিত শান্তিপূর্ণ,
আরबी: سليمان أحمد
২৩. সুলাইমান  ইব্রাহিম:

অর্থ: ইব্রাহিমের শান্তিপূর্ণ,
আরबी: سليمان إبراهيم
২৪. সুলাইমান  ইউসুফ:

অর্থ: ইউসুফ

m দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ

m দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ:
১. মুহাম্মাদ:

অর্থ: প্রশংসিত,
আরবি: مُحَمَّد
২. মাহমুদ:

অর্থ: প্রশংসিত,
আরবি: مَحْمُود
৩. মোস্তাফা:

অর্থ: নির্বাচিত,
আরবি: مُصْطَفَى
৪. মুর্তাযা:

অর্থ: পছন্দ করা,
আরবি: مُرْتَضَى
৫. মুঈন:

অর্থ: সাহায্যকারী,
আরবি: مُعِين
৬. মুজাহিদ:

অর্থ: যোদ্ধা,
আরবি: مُجَاهِد
৭. মুকিম:

অর্থ: স্থায়ী,
আরবি: مُقِيم
৮. মুহিব:

অর্থ: ভালোবাসার,
আরবি: مُحِبّ
৯. মুহসিন:

অর্থ: উপকারী,
আরবি: مُحْسِن
১০. মুফিদ:

অর্থ: উপকারী,
আরবি: مُفِيد
১১. মুঈজ:

অর্থ: সম্মানিত,
আরবি: مُعِزّ
১২. মাজেদ:

অর্থ: সম্মানিত,
আরবি: مَاجِد
১৩. মাসুদ:

অর্থ: সুখী,
আরবি: مَسْعُود
১৪. মাসুম:

অর্থ: নিষ্পাপ,
আরবি: مَسْعُود
১৫. মাহির:

অর্থ: দক্ষ,
আরবি: مَاهِر
১৬. মাহফুজ:

অর্থ: রক্ষিত,
আরবি: مَحْفُوظ
১৭. মাহবুব:

অর্থ: প্রিয়,
আরবি: مَحْبُوب
১৮. মাহদি:

অর্থ: পথপ্রদর্শক,
আরবি: مَهْدِي
১৯. মুনাওয়ার:

অর্থ: উজ্জ্বল,
আরবি: مُنَوَّر
২০. মুনির:

অর্থ: আলোকিত,
আরবি: مُنِير
২১. মাহমুদুল হাসান:

অর্থ: প্রশংসিত সুন্দর,
আরবি: مَحْمُود الحَسَن
২২. মুহাম্মাদুল ইসলাম:

অর্থ: প্রশংসিত ইসলাম,
আরবি: مُحَمَّد الإسلام
২৩. মোস্তাফা  আলী:

অর্থ: নির্বাচিত আলী,
আরবি: مُصْطَفَى علي
২৪. মুর্তাযা  রহমান:

অর্থ: পছন্দ করা দয়ালু আল্লাহ,
আরবি: مُرْتَضَى الرَّحْمَٰن
২৫. মুঈন  রহিম:

অর্থ: সাহায্যকারী দয়ালুতম আল্লাহ,
আরবি: مُعِين الرَّحِيم
২৬. মুজাহিদ  করিম:

অর্থ: যোদ্ধা উদার আল্লাহ,
আরবি: مُجَاهِد الْكَرِيم

r দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ

r দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ:
১. রহমান:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহ,
আরবি: الرَّحْمَٰن
২. রহিম:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহ,
আরবি: الرَّحِيم
৩. রহমানুর রহিম:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর দয়ালুতম,
আরবি: الرَّحْمَٰن الرَّحِيم
৪. রশিদ:

অর্থ: সঠিক পথের,
আরবি: رَشِيد
৫. রশিদুল হক:

অর্থ: সঠিক পথের সত্য,
আরবি: رَشِيد الْحَقّ
৬. রহমানুল করিম:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর উদার,
আরবি: الرَّحْمَٰن الْكَرِيم
৭. রহমানুল ওয়াদুদ:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর বন্ধুত্বপূর্ণ,
আরবি: الرَّحْمَٰن الْوَدُود
৮. রহমানুল মালিক:

অর্থ: দয়ালু আল্লাহর মালিক,
আরবি: الرَّحْمَٰن الْمَالِك
৯. রহিমুল মুহিব:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর ভালোবাসার,
আরবি: الرَّحِيم الْمُحِبّ
১০. রহিমুল মুহসিন:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর উপকারী,
আরবি: الرَّحِيم الْمُحْسِن
১১. রহিমুল মুঈদ:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর সম্মানিত,
আরবি: الرَّحِيم الْمُعِزّ
১২. রহিমুল মাজেদ:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর সম্মানিত,
আরবি: الرَّحِيم الْمَاجِد
১৩. রহিমুল মাসুদ:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর সুখী,
আরবি: الرَّحِيم الْمَسْعُود
১৪. রহিমুল মাসুম:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর নিষ্পাপ,
আরবি: الرَّحِيم الْمَسْعُود
১৫. রহিমুল মাহির:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর দক্ষ,
আরবি: الرَّحِيم الْمَاهِر
১৬. রহিমুল মাহফুজ:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর রক্ষিত,
আরবি: الرَّحِيم الْمَحْفُوظ
১৭. রহিমুল মাহবুব:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর প্রিয়,
আরবি: الرَّحِيم الْمَحْبُوب
১৮. রহিমুল মাহদি:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর পথপ্রদর্শক,
আরবি: الرَّحِيم الْمَهْدِي
১৯. রহিমুল মুনাওয়ার:

অর্থ: দয়ালুতম আল্লাহর উজ্জ্বল,
আরবি: الرَّحِ

t দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ

t দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ:
১. তাহা:

অর্থ: পবিত্র,
আরবি: طه
২. তায়েব:

অর্থ: পবিত্র,
আরবি: طَيِّب
৩. তাহা  আহমাদ:

অর্থ: পবিত্র প্রশংসিত,
আরবি: طه أحمد
৪. তায়েব  ইব্রাহিম:

অর্থ: পবিত্র ইব্রাহিম,
আরবি: طَيِّب إبراهيم
৫. তাহা  ইউসুফ:

অর্থ: পবিত্র ইউসুফ,
আরবি: طه يوسف
৬. তায়েব  মুহাম্মাদ:

অর্থ: পবিত্র মুহাম্মাদ,
আরবি: طَيِّب محمّد
৭. তাহা  নূর:

অর্থ: পবিত্র আলো,
আরবি: طه نور
৮. তায়েব  রহমান:

অর্থ: পবিত্র দয়ালু আল্লাহ,
আরবি: طَيِّب الرحمن
৯. তাহা  রহিম:

অর্থ: পবিত্র দয়ালুতম আল্লাহ,
আরবি: طه الرحيم
১০. তায়েব  করিম:

অর্থ: পবিত্র উদার আল্লাহ,
আরবি: طَيِّب الكريم
১১. তাহা  ওয়াদুদ:

অর্থ: পবিত্র বন্ধুত্বপূর্ণ আল্লাহ,
আরবি: طه الودود
১২. তায়েব  মালিক:

অর্থ: পবিত্র মালিক আল্লাহ,
আরবি: طَيِّب المالك
১৩. তাওহিদ:

অর্থ: ঈশ্বরের একত্ব,
আরবি: توحيد
১৪. তাওহিদ  আহমাদ:

অর্থ: ঈশ্বরের একত্বের প্রশংসিত,
আরবি: توحيد أحمد
১৫. তাওহিদ  ইব্রাহিম:

অর্থ: ঈশ্বরের একত্বের ইব্রাহিম,
আরবি: توحيد إبراهيم
১৬. তাওহিদ  ইউসুফ:

অর্থ: ঈশ্বরের একত্বের ইউসুফ,
আরবি: توحيد يوسف
১৭. তাওহিদ  মুহাম্মাদ:

অর্থ: ঈশ্বরের একত্বের মুহাম্মাদ,
আরবি: توحيد محمّد
১৮. তাওহিদ  নূর:

অর্থ: ঈশ্বরের একত্বের আলো,
আরবি: توحيد نور
১৯. তাওহিদ  রহমান:

অর্থ: ঈশ্বরের একত্বের দয়ালু আল্লাহ,
আরবি: توحيد الرحمن
২০. তাওহিদ  রহিম:

অর্থ: ঈশ্বরের একত্বের দয়ালুতম আল্লাহ,
আরবি: توحيد الرحيم
২১. তুফায়েল:

অর্থ: দানশীল,
আরবি: طُفَيْل
২২. তুফায়েল  আহমাদ:

অর্থ: দানশীল প্রশংসিত,
আরবি: طُفَيْل أحمد

তিন শব্দের ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ

তিন শব্দের ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ:
১) আব্দুল্লাহ আযম:

অর্থ: আল্লাহর বান্দা, দৃঢ়, শক্তিশালী
উদাহরণ: আব্দুল্লাহ আযম খান (ইসলামিক পণ্ডিত)
২) মুহাম্মাদ তাওহীদ:

অর্থ: মুহাম্মাদ (সাঃ), ঈশ্বরের একত্ব
উদাহরণ: মুহাম্মাদ তাওহীদুর রহমান (বাংলাদেশী ক্রিকেটার)
৩) আহমাদ ফারহান:

অর্থ: প্রশংসিত, আনন্দিত, সুখী
উদাহরণ: আহমাদ ফারহান রিপন (বাংলাদেশী অভিনেতা)
৪) ওমর ফারুক:

অর্থ: দীর্ঘজীবী, বিশিষ্ট, ন্যায়বিচারক
উদাহরণ: ওমর ফারুক তেহরানী (ইরানি রাজনীতিবিদ)
৫) আব্দুর রহমান:

অর্থ: আল্লাহর বান্দা, দয়ালু, করুণাময়
উদাহরণ: আব্দুর রহমান মুজাহিদী (আফগান রাজনীতিবিদ)
৬) মুহাম্মাদ ইমাম:

অর্থ: মুহাম্মাদ (সাঃ), ধর্মীয় নেতা
উদাহরণ: মুহাম্মাদ ইমাম হোসেন (বাংলাদেশী ক্রিকেটার)
৭) আলী হাসান:

অর্থ: উচ্চ, সুন্দর, উন্নত
উদাহরণ: আলী হাসান মুজতবা (ইসলামিক পণ্ডিত)
৮) ওসমান নাসির:

অর্থ: শক্তিশালী, সহায়ক, বিজয়ী
উদাহরণ: ওসমান নাসির (তুর্কি রাজনীতিবিদ)
৯) আব্দুল জব্বার:

অর্থ: আল্লাহর বান্দা, শক্তিশালী, পরাক্রমশালী
উদাহরণ: আব্দুল জব্বার (বাংলাদেশী ক্রিকেটার)
১০) মুহাম্মাদ রহিম:

অর্থ: মুহাম্মাদ (সাঃ), দয়ালু, করুণাময়
উদাহরণ: মুহাম্মাদ রহিম (বাংলাদেশী ক্রিকেটার)

শেষ কথা - আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ । আশা করি এই পোস্টটি আপনার একটু হলেও উপকারে আসবে । আজকের আইটি ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার জন্য ধন্যবাদ ।