Showing posts with label আন্তর্জাতিক. Show all posts
Showing posts with label আন্তর্জাতিক. Show all posts
উইঘুর মুসলিমদের সঙ্গে মানবতাবিরোধী অপরাধ করে থাকতে পারে চীন: জাতিসংঘ

উইঘুর মুসলিমদের সঙ্গে মানবতাবিরোধী অপরাধ করে থাকতে পারে চীন: জাতিসংঘ

And now comes the arduous task of rebuilding hundreds of thousands of houses destroyed or damaged by Hurricanes Harvey and Irma.And with it, alas, the realization by all too many homeowners that they’re the ones on the hook for the cost of a large chunk of their own repair work.The main reason? In a word: flooding.While areas like the Florida Keys were decimated by winds that reached 130 mph — a quarter of all houses there were demolished and another 65 percent suffered major damage — a lot of the wreckage from this summer’s double wallop came from floodwaters. And since homeowners’ insurance policies typically cover wind and hail but exclude (you guessed it) flood damage.

Well, even given the miscellany of federal, state and local aid programs out there, you can see why some estimate the total out-of-pocket costs for Texas and Florida homeowners at $28 billion and $13.1 billion respectively."There’s going to be a huge uninsured economic loss here," Pete Mills, a senior vice president at the Mortgage Bankers Association, has said.As in past emergencies, fellow Americans immediately joined a long list of companies like Apple, Verizon, and Chevron in donating truckloads of money, clothes, and other products to help with the relief efforts.One of the latest corporate initiatives seems especially apt, given all those houses that need to be rebuilt.In what it says is a first-of-its kind program for them,

Help for Homeowners On the Hook for Billions in Hurricane Damages

GAF, North America’s largest roofing manufacturer, is offering a special financing program for homeowners in need of roof repairs in FEMA-designated areas for individual assistance of Texas, Florida, and Georgia. Through November 30, 2017, they can take advantage of zero percent interest over 36 months of equal payments."The hurricanes have had a devastating impact on so many people," said Jim Schnepper, president of GAF. "We recognize that restoring communities begins with getting homeowners back into their homes as quickly as possible, with a roof they can trust to protect the things that matter most in their lives."Know that the financing is available only through GAF factory-certified contractors, who can be located through the company’s website at gaf.com/rebuild.
সিরিয়ার আলেপ্পো বিমানবন্দরে ইসরায়েলের রকেট হামলা

সিরিয়ার আলেপ্পো বিমানবন্দরে ইসরায়েলের রকেট হামলা

The Medicare Annual Election Period takes place this fall from Oct. 15 through Dec. 7. It’s a time for people with Medicare to make important decisions about their health care.There are many factors, in addition to premiums and medical provider networks, to consider when researching the Medicare plan that best meets your health and budget needs for 2018. Knowing the benefits offered by Medicare Advantage plans and Medicare Prescription Drug Plans — both offer enhancements to Original Medicare — will also be key in your decision making.Here are five common hiccups Medicare beneficiaries may experience when considering their options:* Your monthly payments are not the only thing to consider. After you analyze your previous year’s plan and assess the most affordable option for the coming year, including extra costs that can be incurred down the road,

consider the total value of the Medicare plan you select.* Your drug coverage is not the same everywhere. Drug prices can vary depending on your location, pharmacy and how much you’ve used your prescription benefits. Make a list of your medications and consider prescription drug plan options that include mail-order.* Your plan is not just for medical visits or emergencies. People living with a chronic condition may want to look for plans offering personalized care, such as health coaching. Many Medicare Advantage programs also offer benefits, such as fitness programs, for maintaining healthy, active lifestyles.* You may not need the same plan as your spouse/significant other. It’s important for spouses to sit down and assess your health needs, and doctors and hospitals. This ensures your Medicare plan makes sense for your health, budget and lifestyle.

5 Mistakes to Avoid When Choosing a Medicare Advantage Plan

You’re not on your own in making this decision. Utilize free resources, such as licensed Medicare health insurance agents, Medicare.gov or go to Humana.com/Medicare, to help identify the best plan for you.You can also call 1-800-MEDICARE (1-800-633-4227) or TTY: 1-877-486-2048 24 hours a day, seven days a week for 2018 Medicare plan information. Or you can call Humana at 1-888-204-4062 (TTY users can use 711).Understanding the resources and tools at your disposal will allow you to take "advantage" of all the benefits Medicare plans have to offer in 2018.Humana is a Medicare Advantage [HMO, PPO and PFFS] organization and a stand-alone prescription drug plan with a Medicare contract. Enrollment in any Humana plan depends on contract renewal.ACCEPTED: Y0040_GHHK3KFEN Main Street Series Promises to Revitalize One Small Town (NewsUSA) – Small businesses are the lifeblood of communities and the

U.S. economy. Now, Shark Tank’s Robert Herjavec and Amanda Brinkman, of Deluxe Corporation are debuting Season 2 of the acclaimed "Small Business Revolution — Main Street" series, which streams on Hulu and at SmallBusinessRevolution.org. The series showcases the importance of small businesses and chronicles how Deluxe provides a $500,000 makeover of one lucky small town and its small businesses. They’re also asking the public to nominate their favorite small town for a chance to receive their own transformation and be featured in Season 3. Earlier this year, people across the country cast nearly 1 million votes to select Bristol Borough, Pennsylvania, as winner of a $500,000 Main Street makeover and to be featured in Season 2. With the help of Herjavec and Brinkman, the riverfront town is now seeing new life.
জরিপে ট্রাম্পের চেয়ে বেশ এগিয়ে হিলারি

জরিপে ট্রাম্পের চেয়ে বেশ এগিয়ে হিলারি

শুক্রবার প্রকাশিত বার্তা সংস্থা রয়টার্স ও জরিপ সংস্থা ইপসোস প্রকাশিত জরিপের ফলাফলে ট্রাম্পের চেয়ে ১১ পয়েন্টে এগিয়ে ছিলেন হিলারি।  সোমাবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত অনলাইনের মাধ্যমে জরিপটি চালানো হয়। এতে দেখা যায়, ৪৬ শতাংশ সম্ভাব্য ভোটার হিলারির পক্ষে সমর্থন জানিয়েছেন, অপরদিকে ট্রাম্পের পক্ষে ছিলেন ৩৪ দশমিক ৮ শতাংশ সম্ভাব্য ভোটার।  ১৯ দশমিক ২ শতাংশ ভোটার দুজনের কাউকেই সমর্থন জানাননি। ১,২৭৬ জনের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে জরিপটি করা হয়।

চলতি বছরের ৮ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এই নির্বাচনে জুলাইয়ে অনুষ্ঠিতব্য সম্মেলনের মাধ্যমে নিজ নিজ দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান দুটি রাজনৈতিক দল।  এক সপ্তাহ আগে করা রয়টার্স/ইপসোসের পূববর্তী জরিপেও প্রায় একই ব্যবধানে এগিয়ে ছিলেন হিলারি। তিনি ইতোমধ্যেই নিজ দলীয় প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ২৩৮৩টি ডেলিগেট ভোট জয় করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন।

জরিপে ট্রাম্পের চেয়ে বেশ এগিয়ে হিলারি


তার আগে যুক্তরাষ্ট্রের ২২৭ বছরের ইতিহাসে প্রেসিডেন্ট পদের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এতদূর আসতে পারেননি কোনো নারী।

আর নভেম্বরের নির্বাচনে তিনি জয়ী হলে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে নতুন পর্ব যোগ হবে। দেশটি প্রথম নারী প্রেসিডেন্টের মুখ দেখবে।

এর আগে ২০০৮ সালে দেশটির প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট হয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডেমক্রেটিক পার্টির বারাক ওবামা।

গেল মাসে জনপ্রিয়তা জরিপে ৬৯ বছর বয়সী ট্রাম্প কিছু সময়ের জন্য ৬৮ বছর বয়সী হিলারিকে ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু একজন মেক্সিকান-আমেরিকান বিচারকের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েন তিনি।

বিরোধী ডেমক্রেটিক শিবির ছাড়াও নিজ দলের নেতাদের সমালোচনাও শুনতে হয়েছে ট্রাম্পকে।
নিজের নামে তথাকথিত ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের’ নাম ভাঙিয়ে ব্যবসা করার জন্যও সমালোচিত হচ্ছেন তিনি। নামে ‘বিশ্ববিদ্যালয়’ কিন্তু কাজে শুধু ব্যবসা হওয়ায় ওই প্রকল্প নিয়েও চাপে আছেন তিনি। এতে তার জনপ্রিয়তার পারদ কিছুটা নিম্নমুখী বলে ধারণা করা হচ্ছে।

তবে রিপাবলিকান দলীয় শেষ প্রাইমারিগুলোতে তার পক্ষে দলীয় সমর্থকদের ব্যাপক সমর্থন লক্ষ্য করা গেছে।
আইএসের ঘাঁটি সির্তে পুনরুদ্ধারের দাবি লিবীয় বাহিনীর

আইএসের ঘাঁটি সির্তে পুনরুদ্ধারের দাবি লিবীয় বাহিনীর

উত্তর আফ্রিকায় আইএসের এই শক্তিকেন্দ্রটিতে শুক্রবার আরো সফলতা পাওয়ার পর সরকারি বাহিনী শহরটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার কথা জানায়। প্রধানত মিসরাতার যোদ্ধাদের নিয়ে গঠিত সরকারি বাহিনীর ব্রিগেডগুলো গেল মাসে আইএসের বিরুদ্ধে পাল্টা হামলা চালানো শুরু করে। চলতি সপ্তাহে তারা সির্তের কেন্দ্রস্থলের কাছাকাছি পৌঁছে। বাহিনীটির অগ্রগতির কারণে আইএসের যোদ্ধারা সির্তে-মিসরাতার মধ্যবর্তী উপকূলীয় সড়কটি থেকে সরে যেতে বাধ্য হয়।

অভিযানটির মিসরাতার নিয়ন্ত্রণকক্ষের একটি সূত্র জানিয়েছে, শহরটির দক্ষিণ দিকে থাকা সরকারি বাহিনীর যোদ্ধারা শহরটিকে ঘিরে ফেলে বন্দর পুনরুদ্ধারের উদ্দেশে সাগরতীরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে বন্দরটি পাঁচ কিলোমিটার পূর্বে। আত্মঘাতী বোমা হামলা, মাইন ও দূরলক্ষ্যভেদীদের গুলির মুখেও সরকারি ব্রিগেডগুলোর অগ্রগতি অনেকের প্রত্যাশাকেও ছাড়িয়ে গেছে।

আইএসের ঘাঁটি সির্তে পুনরুদ্ধারের দাবি লিবীয় বাহিনীর

শহরটিতে শুক্রবারের লড়াইয়ে ১১ জন ব্রিগেড সদস্য নিহত ও ৩৫ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে নিয়ন্ত্রণকক্ষের সূত্রটি। লিবিয়ার বিভক্ত হয়ে পড়া সরকার সম্প্রতি জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় ফের একত্রিত হতে সম্মত হয়। জাতীয় সমঝোতার এই সরকার বা গভর্নমেন্ট অব ন্যাশনাল অ্যাকর্ড (জিএনএ) মার্চে রাজধানী ত্রিপোলিতে ফিরে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠায় মনোনিবেশ করে।

মে’র প্রথমদিক থেকে সির্তে পুনরুদ্ধারে অভিযান শুরু করে জিএনএ সমর্থিত ব্রিগেডগুলো। এই অভিযানে এ পর্যন্ত জিএনএ সমর্থিত ব্রিগেডগুলোর একশরও বেশি যোদ্ধা নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন পাঁচশরও বেশি।

লিবিয়ার অস্থিতিশীলতার সুযোগে ২০১৪ সালে দেশটিতে প্রভাব বিস্তার করে আইএস। এরপর থেকে দেশটিতে সংঘাতের মাত্রা বেড়ে যায়।

গেল বছর সির্তের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয় আইএস। কিন্তু দেশটির অন্যান্য জায়গায় নিয়ন্ত্রণে থাকা এলাকা ধরে রাখতে সংগ্রাম করতে হচ্ছে জঙ্গিগোষ্ঠীটিকে। সির্তে ছাড়া লিবিয়ার অন্য কোথাও কোনো ধরনের সমর্থনও পায়নি গোষ্ঠীটি।

মিসরাতার ব্রিগেডগুলো পশ্চিম দিক থেকে যখন সির্তের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, ওই সময় লিবিয়ার প্রধান তেল টার্মিনালগুলোর নিয়ন্ত্রণে থাকা পৃথক একটি বাহিনী আইএসের বিরুদ্ধে পূর্ব দিক থেকেও চাপ বাড়াতে শুরু করে।

জিএনএ সরকারের অনুগত এই বাহিনীটি বৃহস্পতিবার সির্তের ৭০ কিলোমিটার পূর্বের শহর হারবায় পৌঁছেছে।

লিবিয়ার রাজনৈতিক ও সশস্ত্র উপদলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করে আইএসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলাকেই সেরা উপায় বলে বিবেচনা করছে পশ্চিমা শক্তিগুলো। এর মাধ্যমে উত্তর আফ্রিকার তেল সমৃদ্ধ দেশটিতে কিছুটা স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনাও দেখছে তারা।
নতুন তালেবান নেতার প্রতি আল কায়দার আনুগত্য

নতুন তালেবান নেতার প্রতি আল কায়দার আনুগত্য

অনলাইনে পোস্ট করা একটি অডিও বার্তায় আল কায়দা প্রধান আয়মান আল জাওয়াহিরি বলেন, “জিহাদের জন্য সংগঠিত হওয়া আল কায়দার নেতা হিসেবে আমি আরো একবার (আফগান তালেবানদের নেতার প্রতি) আমার আনুগত্য প্রকাশ করছি।” “ওসামার দেখানো পথে আমি ইসলামিক আমিরাতকে সমর্থনের জন্য মুসলিম জাহানকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।” শনিবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে ওই অডিওর খবর প্রকাশ করা হয়।

যদিও রয়টার্সের পক্ষ থেকে ১৪ মিনিটের ওই অডিও বার্তাটির সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তানের ক্ষমতায় ছিল তালেবানরা। পরে যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বাধীন বাহিনী তাদের ক্ষমতা থেকে উৎখাত করে। যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ বাহিনী ২০১১ সালে পাকিস্তানে আত্মগোপনে থাকা আল কায়দার প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করে।

নতুন তালেবান নেতার প্রতি আল কায়দার আনুগত্য

তারপর জঙ্গি দলটির নেতা নির্বাচিত হন জাওয়াহিরি। তিনি আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে লুকিয়ে আছেন বলে ধারণা করা হয়। গত মাসে পাকিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন হামলায় সাবেক আফগান তালেবান প্রধান মোল্লা আখতার মনসুর নিহত হন।

মনসুর নিহত হওয়ার চারদিন পর আখুন্দজাদাকে গোষ্ঠীটির প্রধান হিসেবে ঘোষণা করা হয়। পঞ্চাশোর্ধ আখুন্দজাদা মনসুরের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও তার দুই উপপ্রধানের একজন ছিলেন।

আফগানিস্তানে তালেবানের পাঁচ বছরব্যাপী শাসনকালে আখুন্দজাদা দেশটির একজন জ্যেষ্ঠ বিচারক ছিলেন। ওই সময় তালেবানের দেওয়া অনেকগুলো কঠোর ফতোয়া তার তরফ থেকেই এসেছিল বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।

তালেবানের সাবেক প্রধানদের মতো আখুন্দজাদাও আফগানিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ কান্দাহার থেকেই এসেছেন।

মোল্লা মনসুর ও তালেবানের প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমরও কান্দাহারেই লোক ছিলেন। ওমর ২০১৩ সালে অসুখে ভুগে মারা যান।

তালেবান বিশেষজ্ঞ রহিমুল্লাহ ইউসুফজাইয়ের তথ্যানুযায়ী, ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তানে সোভিয়েত দখলদারিত্বের সময় আখুন্দজাদা পাকিস্তানে চলে গিয়েছিলেন। তিনি ওমর ও মনসুরের মতো যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থিত আফগান মুজাহিদের হয়ে লড়াই করে ‘নাম’ করেননি।
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনী দেশের তালিকা প্রকাশ

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনী দেশের তালিকা প্রকাশ

জনপ্রিয় ম্যাগাজিন ফোর্বস সম্প্রতি বিশ্বের ১০টি শীর্ষ ধনী দেশের তালিকা প্রকাশ করেছেন। মাথাপিছু আয়ের ভিত্তিতে তৈরি এই তালিকায় শীর্ষে রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার। আর সবার শেষে রয়েছে নেদারল্যান্ড।জনপ্রিয় ম্যাগাজিন ফোর্বস সম্প্রতি বিশ্বের ১০টি শীর্ষ ধনী দেশের তালিকা প্রকাশ করেছেন। মাথাপিছু আয়ের ভিত্তিতে তৈরি এই তালিকায় শীর্ষে রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার। আর সবার শেষে রয়েছে নেদারল্যান্ড।জনপ্রিয় ম্যাগাজিন ফোর্বস সম্প্রতি বিশ্বের ১০টি শীর্ষ ধনী দেশের তালিকা প্রকাশ করেছেন। মাথাপিছু আয়ের ভিত্তিতে তৈরি এই তালিকায় শীর্ষে রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার। আর সবার শেষে রয়েছে নেদারল্যান্ড।





১. কাতার: জনসংখ্যা ২০ লক্ষের সামান্য বেশি। এই দেশটিই বর্তমানে পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ধনী। কাতারের মাথাপিছু আয় প্রায় ৭২ লাখ ৬৪ হাজার টাকা। মধ্যপ্রাচ্যের উপদ্বীপ কাতারের অর্থনীতি জ্বালানি তেলের ওপর নির্ভরশীল। দেশটির রপ্তানি থেকে আয়ের ৮৫ শতাংশই আসে পেট্রোলিয়াম রপ্তানি করে।

২. লুক্সেমবার্গ: ইউরোপের সবচেয়ে উন্নত দেশগুলোর অন্যতম লুক্সেমবার্গকে বলা হয় ‘tax heaven’ বা ‘করের স্বর্গ’। বিশ্বের অন্যান্য দেশের ধনকুবের ব্যবসায়ীরা নিজ দেশের উচ্চ কর হার এড়াতে তাই বসবাসের জন্য বেছে নেন লুক্সেমবার্গকে। দেশটির বর্তমান মাথাপিছু আয় প্রায় ৬৭ লাখ টাকা।

৩. সিঙ্গাপুর: ৬৩টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত দ্বীপরাষ্ট্র সিঙ্গাপুরের জনসংখ্যা মাত্র ৫৫ লাখ আর মাথাপিছু আয় ৪৬ লাখ ৬৭ হাজার টাকা। এশিয়ার দেশগুলোর পারস্পরিক ব্যবসা-বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে সিঙ্গাপুর। তেমন কোন প্রাকৃতিক সম্পদ না থাকলেও ব্যবসা-বাণিজ্য করেই বর্তমানে এই অবস্থানে এসেছে দেশটি।

৪. নরওয়ে: মাত্র ৫০ লাখ জনসংখ্যার নরওয়ের আয়ের অন্যতম উৎস প্রাকৃতিক গ্যাস ও বিশাল তেল ভাণ্ডার। বিশ্বব্যাপী টেলিযোগাযোগ ব্যবসাতেও নরওয়ে বেশ সফল। বিপুল প্রাচুর্যের পাশাপাশি বসবাসের জন্য সারা বিশ্বে সবচেয়ে নিরাপদ দেশ হিসেবে পরিচিত নরওয়ে। দেশটির মাথাপিছু আয় ৪২ লাখ ৭৭ হাজার টাকা।




৫. ব্রুনেই: দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম ধনী দেশ ব্রুনেইয়ের মাথাপিছু বার্ষিক আয় প্রায় ৩৯ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। অপরিশোধিত জ্বালানি তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস দেশটির আয়ের প্রধান উৎস। দেশটির জিডিপির ৯০ শতাংশের জোগান দেয় পেট্রোলিয়াম রপ্তানি করে। পাঁচ লাখের কম জনসংখ্যার দেশটি বিশ্বে সবচেয়ে কম জনবহুল দেশগুলোর একটি।

৬. সংযুক্ত আরব আমিরাত: সাতটি স্বাধীন প্রদেশের সমন্বয়ে গঠিত বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির বার্ষিক মাথাপিছু আয় প্রায় ৩৯ লাখ টাকা। প্রাকৃতিক গ্যাস, জ্বালানি তেল ও খেজুরের মতো প্রচলিত পণ্য রপ্তানির পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণেও ভালো অবস্থানে আছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।

৭. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র: প্রাকৃতিক ও রাজনৈতিক নানা কারণে অর্থনীতি এখন কিছুটা বিপর্যস্ত হলে বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী রাষ্ট্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির আয়ের সিংহভাগ আসে উচ্চ প্রযুক্তি, অস্ত্র রপ্তানি থেকে। দেশটির মাথাপিছু আয় ৩৮ লাখ ৫৭ হাজার টাকা।

৮. হংকং: এশিয়াসহ সারা বিশ্বের বিনিয়োগকারীদের কাছেই পছন্দের দেশ হংকং। এশিয়ার অন্যতম ব্যয়বহুল দেশ হংকংয়ের মাথাপিছু আয় ৩৭ লাখ ৮২ হাজার টাকা।

৯. সুইজারল্যান্ড: ইউরোপের অন্যতম ধনী দেশ সুইজারল্যান্ডের আয়ের উৎস বৈচিত্র্যপূর্ণ। দেশটির বর্তমান মাথাপিছু আয় প্রায় ৩৪ লাখ ৫৩ হাজার টাকা। কৃষি, পর্যটন, ব্যাংকিং, ঘড়ি, চকলেট—আয়ের উৎসের অভাব নেই সুইজারল্যান্ডের। সারা বিশ্বের ধনীদের টাকা জমানোর জন্য সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত দেশ হলো সুইজারল্যান্ড।

১০. নেদারল্যান্ড: প্রাকৃতিক গ্যাসে সমৃদ্ধ এই দেশটি প্রাকৃতিক গ্যাস রপ্তানি করে তার আয়ের সিংহভাগ উপার্জন করে। নেদারল্যান্ডের মাথাপিছু আয় প্রায় ৩৩ লাখ ৭২ হাজার টাকা।
তেত্রিশেই চলে গেলেন দুবাইয়ের শাসকপুত্র

তেত্রিশেই চলে গেলেন দুবাইয়ের শাসকপুত্র

মাত্র ৩৩ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন দুবাইয়ের শাসক শেখ মহম্মদ বিন রশিদ আল মকতউনের ছেলে শেখ রশিদ বিন মহম্মদ বিন রশিদ আল মকতউন। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির সরকারি সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, শনিবার সকালে হৃদযন্ত্র বিকল হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।দুবাইয়ের শাসক শেখ মহম্মদ বিন রশিদ আল মকতউনের প্রথম স্ত্রী শেখ হিন্দ বিন্ত মকতউন বিন জুমা আল মকতউনের বড় ছেলে ছিলেন শেখ রশিদ।। তিনি দুর্দান্ত স্পোর্টসম্যানের পাশাপাশি ঘোড়দৌড়ের শৌখিন ছিলেন।

তেত্রিশেই চলে গেলেন দুবাইয়ের শাসকপুত্র


দুবাইয়ের শাসক শেখ মহম্মদ বিন রশিদ আল মকতউনের প্রথম স্ত্রী শেখ হিন্দ বিন্ত মকতউন বিন জুমা আল মকতউনের বড় ছেলে ছিলেন শেখ রশিদ।। তিনি দুর্দান্ত স্পোর্টসম্যানের পাশাপাশি ঘোড়দৌড়ের শৌখিন ছিলেন। শাসকের ছেলের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ গোটা দুবাই। আপাতত শেখ রশিদের মরদেহ দুবাইয়ের জাবিল মসজিদে রাখা হয়েছে। মসজিদে ধর্মীয় আচার শেষে রবিবার তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। শেখ রশিদের মৃত্যুতে তিনদিন রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে দুবাই সরকার। এই তিন দিন দেশের পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে।

দুবাইয়ের শাসক শেখ মহম্মদ বিন রশিদ আল মকতউনের প্রথম স্ত্রী শেখ হিন্দ বিন্ত মকতউন বিন জুমা আল মকতউনের বড় ছেলে ছিলেন শেখ রশিদ।। তিনি দুর্দান্ত স্পোর্টসম্যানের পাশাপাশি ঘোড়দৌড়ের শৌখিন ছিলেন। শাসকের ছেলের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ গোটা দুবাই। আপাতত শেখ রশিদের মরদেহ দুবাইয়ের জাবিল মসজিদে রাখা হয়েছে। মসজিদে ধর্মীয় আচার শেষে রবিবার তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। শেখ রশিদের মৃত্যুতে তিনদিন রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে দুবাই সরকার। এই তিন দিন দেশের পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে।

দুবাইয়ের শাসক শেখ মহম্মদ বিন রশিদ আল মকতউনের প্রথম স্ত্রী শেখ হিন্দ বিন্ত মকতউন বিন জুমা আল মকতউনের বড় ছেলে ছিলেন শেখ রশিদ।। তিনি দুর্দান্ত স্পোর্টসম্যানের পাশাপাশি ঘোড়দৌড়ের শৌখিন ছিলেন। শাসকের ছেলের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ গোটা দুবাই। আপাতত শেখ রশিদের মরদেহ দুবাইয়ের জাবিল মসজিদে রাখা হয়েছে। মসজিদে ধর্মীয় আচার শেষে রবিবার তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। শেখ রশিদের মৃত্যুতে তিনদিন রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে দুবাই সরকার। এই তিন দিন দেশের পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে।

দুবাইয়ের শাসক শেখ মহম্মদ বিন রশিদ আল মকতউনের প্রথম স্ত্রী শেখ হিন্দ বিন্ত মকতউন বিন জুমা আল মকতউনের বড় ছেলে ছিলেন শেখ রশিদ।। তিনি দুর্দান্ত স্পোর্টসম্যানের পাশাপাশি ঘোড়দৌড়ের শৌখিন ছিলেন। শাসকের ছেলের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ গোটা দুবাই। আপাতত শেখ রশিদের মরদেহ দুবাইয়ের জাবিল মসজিদে রাখা হয়েছে। মসজিদে ধর্মীয় আচার শেষে রবিবার তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। শেখ রশিদের মৃত্যুতে তিনদিন রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে দুবাই সরকার। এই তিন দিন দেশের পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে।

দুবাইয়ের শাসক শেখ মহম্মদ বিন রশিদ আল মকতউনের প্রথম স্ত্রী শেখ হিন্দ বিন্ত মকতউন বিন জুমা আল মকতউনের বড় ছেলে ছিলেন শেখ রশিদ।। তিনি দুর্দান্ত স্পোর্টসম্যানের পাশাপাশি ঘোড়দৌড়ের শৌখিন ছিলেন। শাসকের ছেলের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ গোটা দুবাই। আপাতত শেখ রশিদের মরদেহ দুবাইয়ের জাবিল মসজিদে রাখা হয়েছে। মসজিদে ধর্মীয় আচার শেষে রবিবার তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। শেখ রশিদের মৃত্যুতে তিনদিন রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে দুবাই সরকার। এই তিন দিন দেশের পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে।
গাজার সীমান্তে সুরঙ্গে পানি ঢালছে মিশর

গাজার সীমান্তে সুরঙ্গে পানি ঢালছে মিশর

মিশরের সেনাবাহিনী গাজার সীমান্তে সুরঙ্গ গুলো দিয়ে যাতে কোন জঙ্গি বা চোরাকারবারি প্রবেশ করতে না পারে, সেজন্য পানি ঢেলে সেগুলো বন্ধ করে দিচ্ছে। সুরঙ্গগুলো বন্ধ করার জন্য মিশরের এটাই সাম্প্রতিক পদক্ষেপ। জঙ্গি দমনের অংশ হিসেবেই তারা এই কাজটি করছে। এক সপ্তাহ ধরে সুরঙ্গগুলোতে আরো বিস্তর এলাকা জুরে খননের কাজ চলছে। মিশরের কর্তৃপক্ষ বলছে সেখানে তারা মাছের খামার করবে। এ কাজের জন্য সীমান্ত অঞ্চলে কয়েকশ বাড়িঘর ভেঙ্গে ফেলেছে এবং সেখান থেকে মানুষজনকে সরিয়ে এনেছে সেনাবাহিনী।


গাজার সীমান্তে সুরঙ্গে পানি ঢালছে মিশর


এর আগে শত শত সুরঙ্গ যেগুলো ছিল সেগুলো ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে। কিন্তু এরপরেই অনেক গুলো দিয়ে যাতায়াত করা হচ্ছিল এবং অন্য গুলোও পুনর্নির্মাণ করা হচ্ছে। এই সুরঙ্গ যেটা সিনাই উপত্যকায় রয়েছে সেটা গাজার অর্থনীতিতে ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। ২০০৭ সালে মিশর ও ইসরায়েল ঐ এলাকার ওপর অবরোধ আরোপ করে। এদিকে হামাস অভিযোগ করছে মিশর ইসরায়েলের সাথে হাত মিলিয়ে গাজাকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করছে। ২০১৩ সালে মিশরের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসিকে উৎখাতের পর বিশেষ করে সিনাই উপত্যকায় অসংখ্য মিশরিয় সৈন্য এ বেসামরিক মানুষ সংঘর্ষে মারা গেছে। সুত্রঃবিবিসি বাংলা

এর আগে শত শত সুরঙ্গ যেগুলো ছিল সেগুলো ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে। কিন্তু এরপরেই অনেক গুলো দিয়ে যাতায়াত করা হচ্ছিল এবং অন্য গুলোও পুনর্নির্মাণ করা হচ্ছে। এই সুরঙ্গ যেটা সিনাই উপত্যকায় রয়েছে সেটা গাজার অর্থনীতিতে ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। ২০০৭ সালে মিশর ও ইসরায়েল ঐ এলাকার ওপর অবরোধ আরোপ করে। এদিকে হামাস অভিযোগ করছে মিশর ইসরায়েলের সাথে হাত মিলিয়ে গাজাকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করছে। ২০১৩ সালে মিশরের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসিকে উৎখাতের পর বিশেষ করে সিনাই উপত্যকায় অসংখ্য মিশরিয় সৈন্য এ বেসামরিক মানুষ সংঘর্ষে মারা গেছে। সুত্রঃবিবিসি বাংলা

এর আগে শত শত সুরঙ্গ যেগুলো ছিল সেগুলো ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে। কিন্তু এরপরেই অনেক গুলো দিয়ে যাতায়াত করা হচ্ছিল এবং অন্য গুলোও পুনর্নির্মাণ করা হচ্ছে। এই সুরঙ্গ যেটা সিনাই উপত্যকায় রয়েছে সেটা গাজার অর্থনীতিতে ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। ২০০৭ সালে মিশর ও ইসরায়েল ঐ এলাকার ওপর অবরোধ আরোপ করে। এদিকে হামাস অভিযোগ করছে মিশর ইসরায়েলের সাথে হাত মিলিয়ে গাজাকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করছে। ২০১৩ সালে মিশরের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসিকে উৎখাতের পর বিশেষ করে সিনাই উপত্যকায় অসংখ্য মিশরিয় সৈন্য এ বেসামরিক মানুষ সংঘর্ষে মারা গেছে। সুত্রঃবিবিসি বাংলা

এর আগে শত শত সুরঙ্গ যেগুলো ছিল সেগুলো ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে। কিন্তু এরপরেই অনেক গুলো দিয়ে যাতায়াত করা হচ্ছিল এবং অন্য গুলোও পুনর্নির্মাণ করা হচ্ছে। এই সুরঙ্গ যেটা সিনাই উপত্যকায় রয়েছে সেটা গাজার অর্থনীতিতে ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। ২০০৭ সালে মিশর ও ইসরায়েল ঐ এলাকার ওপর অবরোধ আরোপ করে। এদিকে হামাস অভিযোগ করছে মিশর ইসরায়েলের সাথে হাত মিলিয়ে গাজাকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করছে। ২০১৩ সালে মিশরের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসিকে উৎখাতের পর বিশেষ করে সিনাই উপত্যকায় অসংখ্য মিশরিয় সৈন্য এ বেসামরিক মানুষ সংঘর্ষে মারা গেছে। সুত্রঃবিবিসি বাংলা
মালিতে জঙ্গি হামলায় ৪ জন নিহত

মালিতে জঙ্গি হামলায় ৪ জন নিহত

মালির মধ্যাঞ্চলে বুরকিনা ফাসো সীমান্তে শনিবার এক বন্দুক হামলায় দুই পুলিশ ও দুই বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে। এই হামলার জন্য জিহাদিদের দায়ী করা হচ্ছে। নিরাপত্তা কর্মকর্তারা একথা জানান। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক প্রাদেশিক পুলিশ বলেন, বুরকিনাবে সীমান্ত থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার (৩ মাইল) দূরে অবস্থিত বিহ গ্রামে সশস্ত্র ইসলামপন্থীরা এদের হত্যা করেছে। তিনি আরও বলেন, বন্দুকধারীরা মোটরসাইকেলে করে এ হামলা চালায়।খবর বার্তা সংস্থা এএফপি’র। মালির নিরাপত্তা বাহিনী জানায়, এই হামলায় ঘটনাস্থলে এক পুলিশ ও এক বেসামরিক লোক নিহত হয়।

মালিতে জঙ্গি হামলায় ৪ জন নিহত


অপর দুই জন গুরুতর আহত হয়ে কিছুক্ষণ পরই মারা যায়। সূত্রটি আরও জানায়, হামলাকারীরা নতুন সংগঠন ম্যাসিনা লিবারেশন ফ্রন্ট (এফএলএম)-এর সদস্য। চলতি মাসের গোড়ার দিতে সংগঠনটির আত্মপ্রকাশ ঘটে। ইতোমধ্যে সংগঠনটি বেশ কয়েকটি হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে। এই হামলাগুলোর কয়েকটি মালির মধ্যাঞ্চলে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে চালানো হয়।

অপর দুই জন গুরুতর আহত হয়ে কিছুক্ষণ পরই মারা যায়। সূত্রটি আরও জানায়, হামলাকারীরা নতুন সংগঠন ম্যাসিনা লিবারেশন ফ্রন্ট (এফএলএম)-এর সদস্য। চলতি মাসের গোড়ার দিতে সংগঠনটির আত্মপ্রকাশ ঘটে। ইতোমধ্যে সংগঠনটি বেশ কয়েকটি হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে। এই হামলাগুলোর কয়েকটি মালির মধ্যাঞ্চলে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে চালানো হয়।

অপর দুই জন গুরুতর আহত হয়ে কিছুক্ষণ পরই মারা যায়। সূত্রটি আরও জানায়, হামলাকারীরা নতুন সংগঠন ম্যাসিনা লিবারেশন ফ্রন্ট (এফএলএম)-এর সদস্য। চলতি মাসের গোড়ার দিতে সংগঠনটির আত্মপ্রকাশ ঘটে। ইতোমধ্যে সংগঠনটি বেশ কয়েকটি হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে। এই হামলাগুলোর কয়েকটি মালির মধ্যাঞ্চলে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে চালানো হয়।

অপর দুই জন গুরুতর আহত হয়ে কিছুক্ষণ পরই মারা যায়। সূত্রটি আরও জানায়, হামলাকারীরা নতুন সংগঠন ম্যাসিনা লিবারেশন ফ্রন্ট (এফএলএম)-এর সদস্য। চলতি মাসের গোড়ার দিতে সংগঠনটির আত্মপ্রকাশ ঘটে। ইতোমধ্যে সংগঠনটি বেশ কয়েকটি হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে। এই হামলাগুলোর কয়েকটি মালির মধ্যাঞ্চলে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে চালানো হয়।

অপর দুই জন গুরুতর আহত হয়ে কিছুক্ষণ পরই মারা যায়। সূত্রটি আরও জানায়, হামলাকারীরা নতুন সংগঠন ম্যাসিনা লিবারেশন ফ্রন্ট (এফএলএম)-এর সদস্য। চলতি মাসের গোড়ার দিতে সংগঠনটির আত্মপ্রকাশ ঘটে। ইতোমধ্যে সংগঠনটি বেশ কয়েকটি হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে। এই হামলাগুলোর কয়েকটি মালির মধ্যাঞ্চলে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে চালানো হয়।

অপর দুই জন গুরুতর আহত হয়ে কিছুক্ষণ পরই মারা যায়। সূত্রটি আরও জানায়, হামলাকারীরা নতুন সংগঠন ম্যাসিনা লিবারেশন ফ্রন্ট (এফএলএম)-এর সদস্য। চলতি মাসের গোড়ার দিতে সংগঠনটির আত্মপ্রকাশ ঘটে। ইতোমধ্যে সংগঠনটি বেশ কয়েকটি হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে। এই হামলাগুলোর কয়েকটি মালির মধ্যাঞ্চলে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে চালানো হয়।

অপর দুই জন গুরুতর আহত হয়ে কিছুক্ষণ পরই মারা যায়। সূত্রটি আরও জানায়, হামলাকারীরা নতুন সংগঠন ম্যাসিনা লিবারেশন ফ্রন্ট (এফএলএম)-এর সদস্য। চলতি মাসের গোড়ার দিতে সংগঠনটির আত্মপ্রকাশ ঘটে। ইতোমধ্যে সংগঠনটি বেশ কয়েকটি হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে। এই হামলাগুলোর কয়েকটি মালির মধ্যাঞ্চলে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে চালানো হয়।

চারবারের চেষ্টায় যৌনপল্লি থেকে পালালো তরুণী

চারবারের চেষ্টায় যৌনপল্লি থেকে পালালো তরুণী

এর আগে তিনবার পালাতে গিয়ে ধরা পড়েছেন। বেদম মারও জুটেছে কপালে। শরীর থেকে সে চিহ্ন এখনো মুছে যায়নি। তবে হাল ছেড়ে দেয়নি। চতুর্থবারের চেষ্টায় ঠিকই যৌনপল্লির চৌকাঠ মাড়িয়ে পালিয়ে গেল তরুণী। ঘটনাটি ভারতের। মেয়েটি যখন পালিয়ে গেল তখনও সূর্যের আলো ফোটেনি। ছোট ঘরটির ভিতর তো পুরোই অন্ধকার। বিছানায় পাশে নিঃসাড়ে ঘুমোচ্ছেন এক প্রবীণা। কিন্তু সামান্য নড়াচড়াতেও তাঁর ঘুম ভেঙে যেতে পারে। তাই উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাটের ওই তরুণী শুক্রবার কাক ডাকা ভোরে দিনহাটার যৌনপল্লিতে বিছানা ছাড়েন অতি সন্তর্পণে।



এর আগে তিনবার পালাতে গিয়ে ধরা পড়েছেন। বেদম মারও জুটেছে কপালে। শরীর থেকে সে চিহ্ন এখনো মুছে যায়নি। তবে হাল ছেড়ে দেয়নি। চতুর্থবারের চেষ্টায় ঠিকই যৌনপল্লির চৌকাঠ মাড়িয়ে পালিয়ে গেল তরুণী। ঘটনাটি ভারতের।

মেয়েটি যখন পালিয়ে গেল তখনও সূর্যের আলো ফোটেনি। ছোট ঘরটির ভিতর তো পুরোই অন্ধকার। বিছানায় পাশে নিঃসাড়ে ঘুমোচ্ছেন এক প্রবীণা। কিন্তু সামান্য নড়াচড়াতেও তাঁর ঘুম ভেঙে যেতে পারে। তাই উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাটের ওই তরুণী শুক্রবার কাক ডাকা ভোরে দিনহাটার যৌনপল্লিতে বিছানা ছাড়েন অতি সন্তর্পণে।


আগে তিন বার ধরা পড়েছেন। আর ধরা পড়তে চান না। তাই দরজা খোলার আগে ভাল করে দেখে নেন ওই প্রবীণাকে। এই মহিলাকে রাখাই হয়েছে তাঁকে চোখে চোখে রাখার জন্য। কিন্তু তিনি নিশ্চিন্তে ঘুমোচ্ছেন দেখে আর পালানোর সুযোগ ছাড়েননি ওই তরুণী। সামান্য যেটুকু টাকাপয়সা ঘরে রয়েছে, তা নেওয়ার চেষ্টাও করেননি। সাবধানে কাঠের দরজার ছিটকিনি খুলে একরকম নিঃশব্দে পাল্লা দু’টো সামান্য ফাঁক করে বাইরে বেরিয়ে পড়েন। চটি জোড়া ছিল হাতে। পাশে সার সার এমনই ছোট ছোট ঘর। সামনে তালা লাগানো লোহার গেট। সাড়ে চার ফুটের মতো উঁচু। পা টিপে টিপে সেই গেটের কাছে গিয়ে দেখলেন, সরু গলির উল্টো দিকের বাড়ির দরজা জানালাগুলোও বন্ধ। আর দেরি করেননি। গেটটি শক্ত করে ধরে তা বেয়ে উঠে যান। গেট পেরিয়েই গলির রাস্তা। পা টিপে টিপেই সেই গলি পার হয়ে বড় রাস্তায় পৌঁছে হাঁফ ছাড়েন তিনি। কিন্তু কোন দিকে যাবেন জানতেন না। এ বার চটি পরে বাঁ দিকে দৌঁড়াতে শুরু করেন। তারপরে হনহন করে হাঁটা। প্রায় ত্রিশ মিনিট পরে লোকালয় পেয়ে সেখানেই বসে পড়েন। তখন বেশ আলোও ফুটে গেছে। জানতেন না, সেটাই দিনহাটার কলেজ হল্ট। লোকজন এগিয়ে এসে জিজ্ঞাসা করতেই ভেঙে পড়েন কান্নায়।




তখন জানা যায়, বসিরহাটের ওই তরুণী খুবই গরিব ঘরের মেয়ে। বাবা দিনমজুর। তাই নিজেই কিছু রোজগারের চেষ্টা করছিলেন ওই তরুণী। তাতেই তাঁর সঙ্গে অাগস্টের শেষের দিকে কালু শেখ নামে এক ব্যক্তির যোগাযোগ হয়। কালু তাঁকে মুর্শিদাবাদের ফারাক্কায় কাজ পাইয়ে দেওয়ার আশ্বাস দেয়। ১ সেপ্টেম্বর কালুর সঙ্গেই ওই তরুণী শিয়ালদহে পৌঁছেন। কিন্তু সেখান থেকে তাঁকে নিয়ে চলে যাওয়া হয় সোজা কোচবিহার। ঠাঁই হয় দিনহাটার যৌনকর্মীদের পল্লিতে। স্থানীয় বাসিন্দারা নারী পাঁচার রুখতে সক্রিয় একটি সংগঠনের কর্মী এলাকার বাসিন্দা জ্যোৎস্না বর্মনকে খবর দেন। জ্যোৎস্নাদেবী তাঁদের সংগঠনের আর এক সদস্য নবনীতা চক্রবর্তীকে খবর দেন। এরপরে তাঁরাই ওই তরুণীকে পুলিশের কাছে নিয়ে যান। পুলিশ সূত্রের খবর, ওই তরুণীর হাতে, পিঠে লাঠির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ভয়ে তিনি এতটাই সিঁটিয়ে রয়েছেন যে, ভাল করে কিছু বলে উঠতে পারছে না। কিছু জিজ্ঞেস করলেই শিউরে উঠে ফুঁপিয়ে কাঁদতে শুরু করছেন। পুলিশের সন্দেহ, বিক্রি করে দিতেই দুষ্কৃতীরা ওই তরুণীকে যৌনপল্লিতে নিয়ে যায়। অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে। কোচবিহারের পুলিশ সুপার রাজেশ যাদব বলেন, ”ঘটনার তদন্ত চলছে।”

ওই তরুণী বলেন, ”ভেবেছিলাম জীবনটা শেষ হয়ে গেল। কোনও রকমে পালিয়েছি। এখন বাবা-মায়ের কাছে ফিরতে চাই।”

মেয়েটির বাবা-মা’কে পুলিশ খবরও দিয়েছে। নবনীতা দেবী বলেন, ”দিন-রাত ওই কিশোরীর সঙ্গে অমানুষিক অত্যাচার করা হয়েছে। একাধিক দুষ্কৃতী এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলে মনে হচ্ছে।” স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিনই দেশের কোন না কোন তরুণী, কিশোরী এভাবে যৌনপল্লিতে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। অন্ধকার কুঠুরিতে গিয়ে নিভে যাচ্ছে একটি জীবন প্রদীপ। এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না হয়, তা প্রশাসনকে নিশ্চিত করতে হবে।