Showing posts with label passport. Show all posts
Showing posts with label passport. Show all posts
নতুন পাসপোর্ট বানাতে কি কি লাগে ২০২৪ | ই পাসপোর্ট আবেদনের কত দিনের মধ্যে টাকা জমা দিতে হয়

নতুন পাসপোর্ট বানাতে কি কি লাগে ২০২৪ | ই পাসপোর্ট আবেদনের কত দিনের মধ্যে টাকা জমা দিতে হয়

নতুন পাসপোর্ট বানাতে কি কি লাগে - বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব নতুন পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে এবং ই পাসপোর্ট আবেদনের কত দিনের মধ্যে টাকা জমা দিতে হয়। আপনারা যারা নতুন পাসপোর্টের বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন এবং বিভিন্ন জায়গায় প্রশ্ন করছেন। এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা আপনাদের সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। 

আজকের স্বর্ণের দাম কত বাংলাদেশে 

আপনাদের সুবিধার জন্য নিচে নতুন পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে এবং ই পাসপোর্ট আবেদনের কত দিনের মধ্যে টাকা জমা দিতে হয়  সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। আশা করব এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনারা একটু হলেও উপকৃত হবেন। নতুন পাসপোর্ট এর সম্পর্কে জানতে নিচে বিস্তারিত জানতে পড়ুন।


নতুন পাসপোর্ট বানাতে কি কি লাগে ২০২৩ | ই পাসপোর্ট আবেদনের কত দিনের মধ্যে টাকা জমা দিতে হয়

নতুন পাসপোর্ট বানাতে কি কি লাগে ২০২৪

নতুন পাসপোর্ট বানাতে কি কি লাগে ২০২৩

নতুন পাসপোর্ট করতে গেলে নিজেদের অনেক ভোগন্তি ভোগ করতে হয়। কারণ পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে সেটা যদি জানা না থাকে তাহলে তারা বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্ট নেয়ার জন্য বলেন। তাই আপনারা যারা নতুন পাসপোর্ট তৈরি করার জেনে নিয়ে সকল ডকুমেন্ট সাথে নিয়ে যান, তাহলে আপনাদের পাসপোর্ট আপনার সহজে করে নিতে পারবেন। 

আপনাদের সুবিধার্থে এখন আমি নতুন পাসপোর্ট বানাতে কি কি লাগে সেটি নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-


 ১. পাসপোর্ট আবেদন ফরম বা ডি.আই.পি ফরম-১ ডাউনলোড করে ২ কপি প্রিন্ট করুন। ফরম দুইটি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।

২. ফরমের ৪র্থ পৃষ্ঠায় একজন সরকারী কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত করতে হবে।

৩. পূরণকৃত ফরমে সদ্য তোলা ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি আঠা দিয়ে লাগাতে হবে। 
( তবে আবেদনকারী ১৫ বছরের কম অর্থাৎ, অপ্রাপ্ত বয়স্ক হলে বাবা ও মায়ের স্টাম্প সাইজের দুই কপি করে রঙ্গিন ছবিও আঠা দিয়ে লাগাতে হবে। ছবি লাগানোর পর তা সত্যায়িত করতে হবে। )

৩. জাতীয় পরিচয়পত্র কিংবা জন্ম সনদ পত্রের দুই কপি (সত্যায়িত করে নিতে হবে)।

৪. ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, গাড়ি চালক কিংবা অন্যান্য কারিগরী পেশায় জড়িতদের ক্ষেত্রে পেশাগত সনদপত্র সত্যায়িত করে সংযুক্ত করতে হবে।

৫. অফিসিয়াল পাসপোর্ট আবেদন করার জন্য সরকারী আদেশ তথা গভ. অর্ডার বা জিও সংযুক্ত করতে হবে।

৬. অবসরপ্রাপ্ত সরকারী কর্মকর্তাগণের ক্ষেত্রে পেনশনবুকের ফটোকপি প্রদান করলে সাধারণ ফিতে জরুরী সেবা পাবেন।


উপরের পাসপোর্ট করার করতে কি কি লাগে সে ডকুমেন্টগুলো তুলে ধরা হয়েছে। আশা করি আপনারা যখন পাসপোর্ট করতে যাবেন তখন এই ডকুমেন্টগুলো সাথে নিয়ে গেলে আপনারা আপনাদের নিজেদের পাসপোর্ট করে নিতে পারবেন। আরো বিস্তারিত জানতে পড়ুন-


পাসপোর্ট করতে পেশা সম্পর্কিত হলে কি কি কাগজ লাগে

ছাত্রদের পাসপোর্ট আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় যে কাগজ পত্র গুলো লাগে-

১. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান কর্তৃক প্রদত্ত প্রত্যয়ন পত্র।

২. স্টুডেন্ট আই ডি কার্ড।


সরকারি চাকুরীজীবীদের পাসপোর্ট আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় যে কাগজ পত্র গুলো লাগে-

১. GO অথবা, NOC

২. পেনশন বুক বা PRL Order (অবসরপ্রাপ্তদের জন্য)।


অপ্রাপ্ত বয়স্কদের পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে


অপ্রাপ্ত যাদের বয়স তাদের পাসপোর্ট করতে কি কি লাগবে, কত বয়স হলে আপনারা পাসপোর্ট করতে পারবেন এবং পাসপোর্ট করতে কি কি ডকুমেন্ট লাগবে সেগুলো বিস্তারিত নিচে আলোচনা করা হলো- 


আবেদনকারীর বয়স যদি ছয় বছরের কম হয় তাহলে পাসপোর্ট করতে যা যা লাগবে -


১. ৩ আর (3R Size) সাইজের (ল্যাব প্রিন্ট গ্রে ব্যাকগ্রউন্ড ) ছবি দাখিল করতে হবে।

২. মাতা অথবা পিতার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।

৩. BRC English Version অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ।


উপরের এই ডকুমেন্টগুলো দিয়ে আপনারা ছয় বছর শিশুদের জন্য পাসপোর্ট করে নিতে পারবেন। আরো বিস্তারিত জানতে নিচের পড়ুন - 



আবেদনকারীর বয়স যদি ১৮ বছরের কম হলে পাসপোর্ট করতে যা যা লাগবে -


১. মাতা অথবা পিতার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।

২. BRC English Version অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ।



আবেদনকারীর বয়স ১৮-২০ বছর হলে পাসপোর্ট করতে যা যা লাগবে -


১. জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID) অথবা,

২. BRC English Version অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ।


পাসপোর্ট আবেদনকারীর বয়স ২০ বছরের বেশি হলে ভোটার আইডি কার্ড বাধ্যতামূলক লাগবে। ‍

( তবে, বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশন বা দূতাবাসে পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে BRC English Version অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ দিয়েও আবেদন করা যাবে। )


পাসপোর্ট আবেদনের জন্য বৈবাহিক অবস্থা সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ন তথ্য


১. অবিবাহিত উল্লেখ করলে কোন ডকুমেন্ট দেখাতে হবে না

২. বিবাহিত উল্লেখ করলে বিবাহ সনদ লাগবে। নামের শেষে স্বামীর পদবী যোগ করতে কাবিননামা/ম্যারেজ সার্টিফিকেট কিংবা হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন সার্টিফিকেট দাখিল করতে হবে। সেইসাথে স্বামী ও স্ত্রীর ভোটার আইডি কার্ড দেখাতে হবে।

৩. ডিভোর্স হলে প্রাক্তন স্বামীর নামের পদবী বাদ দিতে ডিভোর্স পেপার সাবমিট করতে হবে এবং স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন করতে হবে।


ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

ই পাসপোর্ট আবেদনের জন্য খুব বেশি কাগজপত্রের দরকার হয় না এবং সত্যায়িত করানোর ও প্রয়োজন হয় না। ই পাসপোর্ট করার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যা লাগে সেগুলো নিচে দেয়া হলো - 


১. অনলাইনে আবেদনের সারসংক্ষেপ বা সামারী – Application Summery।

২. আবেদনের কপি।

৩. জাতীয় পরিচয়পত্র/ অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ।

৪. ঠিকানার প্রমাণপত্র/ ইউটিলিটি বিলের কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।

৫. পূর্ববর্তী পাসপোর্টের ফটোকপি ও অরিজিনাল পাসপোর্ট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।

৬. পিতা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি (শিশুদের ক্ষেত্রে আবশ্যিক)।

৭. পেশাগত সনদের ফটোকপি বা চাকুরীর আইডি কার্ড (পেশাজীবির ক্ষেত্রে- যেমন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, হিসাবরক্ষক, আইনজীবি)।

৮. নাগরিক সনদ/ চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।


ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেয়ার জন্য কি কি লাগবে


আপনি যদি অনলাইনের মাধ্যমে পাসপোর্ট আবেদন করে থাকেন, তাহলে এই পাসপোর্ট এর আবেদন ফি জমা দেয়া লাগবে। আবেদন ফি জমা দেয়ার জন্য যে সমস্ত তথ্য সমুহের প্রয়োজন হবে সেগুলো নিচে আলোচনা করা হলো।

১. পাসপোর্ট এর পৃষ্ঠা সংখ্যা এবং মেয়াদ।

২. পাসপোর্টে ডেলিভারির ধরন সাধারণ বা জরুরী।

৩. জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধন এর নম্বর পাসপোর্ট।

৪. আবেদন অনুসারে আপনার নাম।

৫. পাসপোর্ট আবেদন অনুসারে আপনার ঠিকানা।

৬. পাসপোর্ট আবেদন করার সময় যে মোবাইল নাম্বার দিয়েছিলেন সেই মোবাইল নাম্বার।


কয়টি ব্যাংক এর মাধ্যমে পেমেন্ট করা যায়

আপনি চাইলে অনলাইনে অফলাইনে বিভিন্ন রকমের ব্যাংক এর মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন। আপনি যে ব্যাংক এর মাধ্যমে টাকা জমা দিতে পারবেন সে ব্যাংক গুলো নিচে দেয়া হল -

১. ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক।

২. এবি ব্যাংক।

৩. অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড।

৪. সাউথইস্ট ব্যাংক।

৫. প্রিমিয়ার ব্যাংক।

৬. ইস্টার্ন ব্যাংক।

৭. ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড।

৮. ইসলামী ব্যাংক।

৯. বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক।

১০. ব্র্যাক ব্যাংক।
১১. ওয়ান ব্যাংক।

১২. সোনালী ব্যাংক।

১৩. মিডল্যান্ড ব্যাংক।

১৪. এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক।



উপরের ব্যাংকের মাধ্যমে আপনি চাইলে অনলাইনে কিংবা অফলাইনে পাসপোর্ট ফি জমা দিতে পারবেন।


উপরে আপনাদের সাথে শেয়ার করা হয়েছে নতুন পাসপোর্ট তৈরি বানাতে কি কি ডকুমেন্ট লাগবে এবং ই পাসপোর্ট আবেদনের কত দিনের মধ্যে টাকা জমা দিতে হয় এবং আরো পাসপোর্ট এর বিভিন্ন বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। আশা করি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা আপনাদের সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন।

ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ | কোন কোন ব্যাংকে পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়া যায়

ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ | কোন কোন ব্যাংকে পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়া যায়

 ই পাসপোর্ট করার নিয়ম কানুন - বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনাদের সাথে আমি শেয়ার করব ই পাসপোর্ট করার নিয়ম কানুন। আপনারা যারা বিদেশে যেতে চান তাদের সবারই পাসপোর্ট করার প্রয়োজন আছে। 

কিন্তু ই পাসপোর্ট করার জন্য বিভিন্ন জায়গায় যেতে হয় এবং দালাল ধরতে হয়। এগুলো ছাড়াই আপনারা কিভাবে সহজেই নিজের পাসপোর্ট নিজে করতে পারবেন সে বিষয়টি আপনাদের সামনে তুলে ধরব। আশা করি, এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা আপনাদের নিজেদের ই পাসপোর্ট তৈরি করে নিতে পারবেন। 

ই পাসপোর্ট করার সকল নিয়ম কানুন জেনে নিন | কোন কোন ব্যাংকে পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়া যায়


ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২৪

ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২২-২০২৩

ই পাসপোর্ট কিভাবে করবেন তার নিয়ম কানুন আমি সংক্ষেপে আপনাদের সামনে তুলে ধরছি। ই পাসপোর্ট করতে আপনাদের এই নিয়ম অনুযায়ী কাজ করতে হবে তাহলে, আপনারা আপনাদের নিজেদের পাসপোর্ট নিজেরাই করে নিতে পারবেন। ই পাসপোর্ট তৈরির নিয়ম কানুন গুলো জানার জন্য আপনারা নিজে পড়ুন।


১. প্রথমত আপনাদের ই-পাসপোর্ট করার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করে নিতে হবে।

২. এরপর পাসপোর্ট এপ্লিকেশন ফরম পূরণ করতে হবে।

৩. এরপর পাসপোর্ট ফি জমা দিতে হবে।

৪.এরপর আবেদন ফরম পাসপোর্ট অফিসে জমা দিতে হবে ও বায়োমেট্রিক এনরোলমেন্ট সম্পন্ন করতে হবে। 

৫. এরপর পুলিশ ভেরিফিকেশন করতে হবে। 

৬. এরপর পাসপোর্ট স্ট্যাটাস চেক করে নিতে হবে।

৭. এরপর পাসপোর্ট সংগ্রহ করা করতে হবে। 


আপনাদের সুবিধার্থে ওপরে পাসপোর্ট করার নিয়ম তুলে ধরা হয়েছে। আপনারা যদি উপরের এই নিয়ম অনুযায়ী কাজ করেন তাহলে, অবশ্যই আপনার আপনাদের পাসপোর্ট করে নিতে পারবেন। পাসপোর্ট করতে হলে উপরের এই নিয়ম অনুযায়ী করতে হবে। 

ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২৪

ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২২

আপনারা যারা ই পাসপোর্ট করতে চান কিন্তু ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে জানেন না। ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে সেটি জানার জন্য বিভিন্ন জায়গায় সার্চ করে থাকেন? তারা নিচে পড়ুন। 

আপনাদের সুবিধার জন্য এখন এখন আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে। এই তথ্য অনুযায়ী আপনারা আপনাদের ই পাসপোর্ট তৈরি করে নিতে পারবেন। নিচে তথ্য গলো বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। 


১. প্রথমে অনলাইনের আবেদনের সারসংক্ষেপ প্রয়োজন হবে। 

২. এরপর অনলাইনের আবেদনের কপি প্রয়োজন হবে। 

৩. এরপর জাতীয় পরিচয়পত্র/ অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ লাগবে। 

৪. এরপর ঠিকানার প্রমাণপত্র/ ইউটিলিটি বিলের কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) প্রয়োজন হবে।

৫. এরপর পূর্ববর্তী পাসপোর্টের ফটোকপি এবং অরিজিনাল পাসপোর্ট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) এর প্রয়োজন হতে পারে। 

৬.  পিতা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি লাগবে (শিশুদের ক্ষেত্রে আবশ্যিক) ।

৭. পেশাগত সনদের ফটোকপি বা চাকুরীর আইডি কার্ড (পেশাজীবির ক্ষেত্রে- যেমন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, হিসাবরক্ষক, আইনজীবি) প্রয়োজন হবে।

৮. নাগরিক সনদ/ চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) লাগবে ।


পাসপোর্ট করতে হলে আপনাদের এই উপরের তথ্যগুলো লাগবে। আপনারা যারা নিজেদের পাসপোর্ট করতে চান বা তাদের জন্য এই তথ্যগুলো আবশ্যক। পাসপোর্ট করার আগে আপনাদের তথ্যগুলো সংগ্রহ করে নিতে হবে। 

এই তথ্যগুলো আপনারা যদি সংগ্রহ করতে না পারেন তাহলে আপনার আপনাদের পাসপোর্ট তৈরি করতে পারবেন না। তাই এই তথ্যগুলো আগে সংগ্রহ করুন এরপর নিজের পাসপোর্ট নিজেরাই তৈরি করুন।

ই পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে ২০২৪

ই পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে ২০২২

৫ বছর মেয়াদী আর ১০ বছর মেয়াদী জন্য করতে পারবেন। যেকোনো মেয়াদের জন্য টাকা ও ভিন্ন ভিন্ন হবে সেগুলো আলোচনা করা হলো।


১. রেগুলার ভাবে ই পাসপোর্ট ৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৪,০২৫ টাকা লাগবে এবং ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৫,৭৫০ টাকা লাগবে। 

রেগুলার ভাবে ই পাসপোর্ট ৬৪ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৬,৩২৫ টাকা লাগবে এবং ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৮,০৫০ টাকা লাগবে।


২. এক্সপ্রেস ভাবে ই পাসপোর্ট ৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৬,৩২৫ টাকা লাগবে এবং ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৮,০৫০ টাকা লাগবে। 

এক্সপ্রেস ভাবে ই পাসপোর্ট ৬৪ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৮,৬২৫ টাকা লাগবে এবং ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ১০,৩৫০ টাকা লাগবে।


৩. সুপার এক্সপ্রেস ভাবে ই পাসপোর্ট ৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৮,৬২৫ টাকা লাগবে এবং ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ১০,৩৫০ টাকা লাগবে। 

সুপার এক্সপ্রেস ভাবে ই পাসপোর্ট ৬৪ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ১২,০৭৫ টাকা লাগবে এবং ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ১৩,৮০০ টাকা লাগবে।


বি:দ্র: এই ফি গুলোর মধ্যে ১৫% ভ্যাট রয়েছে তবে সরকারি চাকরিজীবিদের যাদের NOC আছে বা অবসর সনদ আছে, তারা রেগুলার ফি দিয়ে জরুরী সুবিধা পাবেন। এবং সরকারী চাকরীজীবিদের জন্য জরুরী আবেদন প্রযোজ্য নয়।


ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম ২০২৪

ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম ২০২২

পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে আপনাদের ই পাসপোর্ট এর জন্য টাকা জমা দেয়া লাগবে। আপনার এই টাকাগুলো কিভাবে জমা করবেন এবং কোথায় জমা করবেন সে বিষয়টি নিচে আলোচনা করা হলো।


প্রথমেই বলে রাখি ই পাসপোর্ট করার জন্য পেমেন্ট করতে হয় সেগুলো কয়েকটি ব্যাংকের মাধ্যমে করতে হবে। কোন ব্যাংকে আপনারা ই পাসপোর্ট এর জন্য পেমেন্ট করতে পারবেন সেগুলো হলো। 


২. ট্রাস্ট ব্যাংক

৩. ওয়ান ব্যাংক

৪. ঢাকা ব্যাংক

৫. প্রিমিয়ার ব্যাংক এবং 

৬. ব্যাংক এশিয়াতে সশরীরে গিয়ে টাকা জমা দিয়ে রশিদ সংগ্রহ করতে হবে। 


বি:দ্র: ব্যাংক ডিপোজিট ফর্মে আবেদনকারীর নাম এবং ই-পাসপোর্টে দেয়া আবেদনকারীর নাম সম্পূর্ণ এক হতে হবে। এক রকম না হলে ই-পাসপোর্ট করা যাবে না। 


জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি এবং আবেদনপত্রের সামারি আপনারা যখন পেমেন্ট করবেন তখন আপনাদের এই তথ্যগুলো প্রয়োজন হবে। যেটি অনলাইন আবেদন জমা দেয়ার পরেই ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে। 


পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে ২০২৪


আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে। পাসপোর্ট আপনারা তিন ভাবে করতে পারবেন।  


পাসপোর্ট হাতে পাওয়ার ভিত্তিতে আপনারা তিন ভাবে পাসপোর্ট নিতে পারেন সেগুলো হলো: 

১. রেগুলার ভাবে পাসপোর্ট নিতে পারেন।

২. এক্সপ্রেস ভাবে পাসপোর্ট নিতে পারেন।

৩. সুপার এক্সপ্রেস ভাবে পাসপোর্ট নিতে পারেন। 


১. রেগুলার ভাবে পাসপোর্ট: আপনারা রেগুলার ভিত্তিতে পাসপোর্ট নিতে চাইলে আপনারা ১৫ দিনের মধ্যে আপনার আপনাদের পাসপোর্ট নিতে পারবেন।

২. এক্সপ্রেস ভাবে পাসপোর্ট: আপনারা এক্সপ্রেস ভাবে পাসপোর্ট নিতে চাইলে সরকার নির্ধারিত সময় হচ্ছে ৮ দিনের মধ্যে আপনার আপনাদের পাসপোর্ট নিতে পারবেন।

৩. সুপার এক্সপ্রেস ভাবে পাসপোর্ট: আপনারা সুপার এক্সপ্রেস ভাবে পাসপোর্ট নিতে চাইলে মাত্র ২ দিনের মধ্যেই পাসপোর্ট পেয়ে যেতে পারেন।  সেক্ষেত্রে আপনাকে দ্বিগুনেরও বেশি টাকা খরচ করার প্রয়োজন হতে পারে।


পাসপোর্ট এর পাতার উপর ভিত্তি করে আপনারা ২ ধরনের পাসপোর্ট তৈরি করে নিতে পারবেন। একটি হল ৪৮ পৃষ্ঠা এবং আরেকটি হল ৬৪ পৃষ্ঠা । 


পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে ২০২৪


৫ বছর মেয়াদী আর ১০ বছর মেয়াদী জন্য করতে পারবেন। যেকোনো মেয়াদের জন্য টাকা ও ভিন্ন ভিন্ন হবে সেগুলো আলোচনা করা হলো।


১. রেগুলার ভাবে পাসপোর্ট ৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৪,০২৫ টাকা লাগবে এবং ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৫,৭৫০ টাকা লাগবে। 

রেগুলার ভাবে পাসপোর্ট ৬৪ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৬,৩২৫ টাকা লাগবে এবং ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৮,০৫০ টাকা লাগবে।


২. এক্সপ্রেস ভাবে পাসপোর্ট ৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৬,৩২৫ টাকা লাগবে এবং ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৮,০৫০ টাকা লাগবে। 

এক্সপ্রেস ভাবে পাসপোর্ট ৬৪ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৮,৬২৫ টাকা লাগবে এবং ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ১০,৩৫০ টাকা লাগবে।


৩. সুপার এক্সপ্রেস ভাবে পাসপোর্ট ৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৮,৬২৫ টাকা লাগবে এবং ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ১০,৩৫০ টাকা লাগবে। 

সুপার এক্সপ্রেস ভাবে পাসপোর্ট ৬৪ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ১২,০৭৫ টাকা লাগবে এবং ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ১৩,৮০০ টাকা লাগবে।


বি:দ্র: এই ফি গুলোর মধ্যে ১৫% ভ্যাট রয়েছে তবে সরকারি চাকরিজীবিদের যাদের NOC আছে বা অবসর সনদ আছে, তারা রেগুলার ফি দিয়ে জরুরী সুবিধা পাবেন। এবং সরকারী চাকরীজীবিদের জন্য জরুরী আবেদন প্রযোজ্য নয়।

জরুরি পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে ২০২৪

জরুরি পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে ২০২২

১০ বছর মেয়াদি ৪৮ পাতার ই-পাসপোর্ট ১৫ দিনে পেতে হলে ফি দিতে হবে ৫,০০০ টাকাআর জরুরি  ৭ দিনে পেতে হলে  ফি দিতে হবে ৭,০০০ টাকা এবং অতি জরুরি  ২ দিনে পাসপোর্ট পেতে ফি দিতে হবে ৯,০০০ টাকা। 

কোন কোন ব্যাংকে পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়া যায় ২০২৪

কোন কোন ব্যাংকে পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়া যায় ২০২২

কোন ব্যাংকে আপনারা পাসপোর্ট এর জন্য টাকা জমা করতে পারবেন সেগুলো হলো। 


১. সোনালী ব্যাংক

২. ট্রাস্ট ব্যাংক

৩. ওয়ান ব্যাংক

৪. ঢাকা ব্যাংক

৫. প্রিমিয়ার ব্যাংক এবং 

৬. ব্যাংক এশিয়াতে 


সাধারণত এই ব্যাংকগুলোতে পাসপোর্টের জন্য টাকা জমা দেওয়া হয়।

পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২৪


আপনারা যারা পাসপোর্ট করতে চান কিন্তু পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে জানেন না পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে সেটি জানার জন্য বিভিন্ন জায়গায় সার্চ করে থাকেন? তারা নিচে পড়ুন। 

আপনাদের সুবিধার জন্য এখন এখন আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে সেগুলো। এই তথ্য অনুযায়ী আপনারা আপনাদের পাসপোর্ট তৈরি করে নিতে পারবেন। নিচে তথ্য গলো বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। 


১. পাসপোর্ট করতে হলে প্রথমে আপনাদের ভোটার আইডি কার্ড বা জন্ম নিবন্ধন সনদ ফটকপি লাগবে। 

২. বিদ্যুৎ বিলের কপি লাগবে। 

৩. ব্যাংক জমা রশীদ লাগবে। 

৪. পূরণকৃত ফরম লাগবে এবং 

৫. আপনার ছবি লাগবে। 


উপরের তথ্যগুলো দিয়ে আপনারা আপনাদের পাসপোর্ট তৈরি করে নিতে পারবেন। শুধুমাত্র এই কয়েকটা তথ্যগুলো আপনাদের সংগ্রহ করে নিতে হবে। তাহলে আপনারা আপনাদের পাসপোর্ট তৈরি করতে পারবেন।

পাসপোর্ট করতে বয়স কত লাগে ২০২৪

পাসপোর্ট করতে বয়স কত লাগে ? পাসপোর্ট করতে নির্দিষ্ট কোনো বয়স এর সীমা নেই , যে কোনো বয়সে পাসপোর্ট করা যায় এতে কোন সমস্যা নেই তবে নিয়ম রয়েছে। তবে বিদেশে কাজ করার জন্য সাধারনত ১৮ থেকে ২৫ বছর বয়স লাগে।

10 বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে ২০২৪


১০ বছর মেয়াদে আপনারা ৪৮ পৃষ্ঠার এবং ৬৪ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট তৈরি করে নিতে পারবেন। 

১০ বছর মেয়াদে ৪৮ পৃষ্ঠার এবং ৬৪ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট তৈরি করতে আপনাদের যে টাকা খরচ হতে পারে সেগুলো হলো:


১. রেগুলার ভাবে ই পাসপোর্ট ৪৮ পৃষ্ঠার ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৫,৭৫০ টাকা লাগবে এবং  ৬৪ পৃষ্ঠার ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৮,০৫০ টাকা লাগবে।

২. এক্সপ্রেস ভাবে ই পাসপোর্ট ৪৮ পৃষ্ঠার ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ৮,০৫০ টাকা লাগবে এবং  ৬৪ পৃষ্ঠার ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ১০,৩৫০ টাকা লাগবে।

৩. সুপার এক্সপ্রেস ভাবে ই পাসপোর্ট ৪৮ পৃষ্ঠার ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ১০,৩৫০ টাকা লাগবে এবং  ৬৪ পৃষ্ঠার ১০ বছর মেয়াদে নিতে আপনার ১৩,৮০০ টাকা লাগবে।

পুরাতন পাসপোর্ট থেকে ই পাসপোর্ট | এমআরপি থেকে ই পাসপোর্ট ২০২৪


১)  ই পাসপোর্ট করতে গেলে কোন ধরনের পেপারস সত‍্যায়িত করা লাগেনা ও ই-পাসপোর্টে ছবিও লাগবে না ।

২)  অনলাইনে আবেদন করে থাকলে সামারি ফর্ম  ও মূল আবেদন এর কালার প্রিন্ট লাগবে ।

৩)  যদি পুরাতন পাসপোর্ট থাকে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই পাসপোর্টের বায়ো পেজের ফটোকপি ও মূল পাসপোর্ট সঙ্গে রাখতে হবে ।

৪) যদি পেমেন্ট অনলাইনের মাধ্যমে করে থাকেন সেক্ষেত্রে কোন ধরনের পেমেন্ট স্লিপ লাগবে না, তবে  অফলাইনে করলে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই পেমেন্ট স্লিপ এর প্রয়োজন হবে ।

৫) ১৮ বছর বা তার বেশি হলে সেই ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয় পত্রের অরজিনাল এবং ফটোকপি প্রয়োজন । বয়স ১৮ বছরের নিচে হলে নিজের জন্ম নিবন্ধন ও পিতা-মাতার আসল ভোটার আইডি কার্ড ও ফটোকপি লাগবে ।
 
৬)  স্থায়ী ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা পরিবর্তন করতে অবশ্যই নিম্নোক্ত ডকুমেন্ট দরকার হবে (  বিদ্যুত বিল /পানির বিল /গ্যাস বিল /টেলিফোন বিল / হোল্ডিং ট্যাক্স পেপার / হাউস রেইনটাল ডিড/ সিটি কর্পোরেশন থেকে নাগরিত্ব সনদ ) এর থেকে যেকোন একটি কাগজ প্রয়োজন হবে ।

৭)  পেশা পরিবর্তন করতে চাইলে, যদি ছাত্র হোন তাহলে স্কুল, কলেজ কিংবা ইউনিভার্সিটির পরিচয় পত্র / ব্যবসায় হলে আপডেট ট্রেড লাইসেন্স এবং  প্রাইভেট জব হলে অফিস পরিচয় পত্র

৮) যা পরিবর্তন করতে চান তার প্রপার ডকুমেন্টস থাকতে হবে (নামের বানানের ভুল সংশোধন বা বয়স সংশোধনের ক্ষেত্রে অবশ্যই  জাতীয় পরিচয় পত্র, জন্ম নিবন্ধন,  এসএসসি এইচএসসি সার্টিফিকেট যদি থাকে শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুসারে, আবার কোন কোন ক্ষেত্রে আপনার পিতার এবং মাতার ন্যাশনাল আইডি কার্ড ) এর আসল কপিও লাগতে পারে ।

৯)  নাম পরিবর্তন করা যায় না, তবে নামের বানানের সংশোধন করা যায় । সে ক্ষেত্রে অবশ্যই ন্যাশনাল আইডি কার্ড বা জন্ম নিবন্ধনের সাথে মিল থাকতে হবে । এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য না,  যদি একান্তই প্রয়োজন পড়ে সেক্ষেত্রে পাসপোর্ট অফিসের ডি ডি এর সঙ্গে দেখা করতে হবে, নাম পরিবর্তন করার সাপেক্ষে যথাযথ প্রমান পত্র দেখাতে হবে, উনার পারমিশন না থাকলে সে ক্ষেত্রে সংশোধন করা যাবে না  ।

১০) যদি আগে থেকে আপনার পুলিশ ভেরিফিকেশন থাকে সে ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশনের দরকার হয় না । এই সকল পেপারস বা ডকুমেন্ট নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে যেতে হবে ।

 
শেষ কথা : ই পাসপোর্ট করার সকল নিয়ম কানুন আজকের এই পোস্টে তুলে ধরা হয়েছে আশা করি এই পোস্টটি আপনার একটু হলেও উপকারে আসবে । ই-পাসপোর্ট সর্ম্পকে আপনার যদি আরো তথ্য জানার প্রয়োজন পড়ে তাহলে বাংলাদেশ সরকারের ই পাসপোর্ট এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করুন - https://www.epassport.gov.bd/ 

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

 ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে - ই-পাসপোর্ট হলো এক ধরনের পাসপোর্ট যাতে ইলেকট্রনিক চিপ থাকে। এই চিপে পাসপোর্টধারীর ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন নাম, ছবি, জন্ম তারিখ এবং পাসপোর্ট নম্বর থাকে। ই-পাসপোর্টগুলি মেশিন রিডেবল, যা ইমিগ্রেশন কর্মকর্তাদের জন্য পাসপোর্ট যাচাই করা সহজ করে তোলে।


প্রথম ই-পাসপোর্ট 1998 সালে মালয়েশিয়া দ্বারা জারি করা হয়েছিল। তখন থেকে, 100 টিরও বেশি দেশ ই-পাসপোর্ট চালু করেছে।


বাংলাদেশ 2020 সালে ই-পাসপোর্ট চালু করে। বাংলাদেশি ই-পাসপোর্ট 48 বা 64 পৃষ্ঠায় পাওয়া যায় এবং এটির মেয়াদ 5 বা 10 বছর।

এই সকল পোস্টগুলি দেখতে পারেন - ইন্টারন্যাশনাল পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

 রবি মিনিট অফার ২০২৪

দুরন্ত সাইকেল মূল্য ২০২৪

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে


১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে নিম্নলিখিত কাগজপত্র লাগবে:

আবশ্যিক কাগজপত্র:

  • মূল জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)
  • অনলাইনে পূরণকৃত আবেদনপত্রের প্রিন্টেড কপি (https://www.epassport.gov.bd/ থেকে আবেদন করতে হবে)
  • আবেদনপত্রের সারসংক্ষেপের প্রিন্টেড কপি
  • সম্প্রতি তোলা সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডের ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি (আকার: 3.5 cm x 4.5 cm)
  • নির্ধারিত ফি প্রদানের রশিদ

অতিরিক্ত কাগজপত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে):

  • জন্ম নিবন্ধন সনদ (১৮ বছরের কম বয়সীদের জন্য)
  • বিবাহের সনদপত্র (বিবাহিত মহিলাদের জন্য যাদের নাম পরিবর্তিত হয়েছে)
  • طلاق সনদপত্র (তালাকপ্রাপ্ত মহিলাদের জন্য যাদের নাম পরিবর্তিত হয়েছে)
  • মৃত্যু সনদপত্র (যদি পিতা/মাতা মারা যান)
  • অভিভাবকত্বের নথি (অপ্রাপ্তবয়স্ক আবেদনকারীর জন্য যার NID নেই)
  • পেশাগত সনদ (যেমন: ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার ইত্যাদি)
  • NOC/GO/প্রত্যয়নপত্র/অবসরোত্তর ছুটির আদেশ (PRL Order)/পেনশন বই (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)

ফি:

  • ৪৮ পৃষ্ঠার ই-পাসপোর্ট:
  • ১০ বছর মেয়াদি:
  • সাধারণ: ৳৫,৭৫০
  • জরুরি: ৳৮,০৫০
  • অতি জরুরি: ৳১০,৩৫০
  • ৬৪ পৃষ্ঠার ই-পাসপোর্ট:
  • ১০ বছর মেয়াদি:
  • সাধারণ: ৳৭,০০০
  • জরুরি: ৳৯,৩০০
  • অতি জরুরি: ৳১১,৬০০

আবেদন প্রক্রিয়া:

  • একটি ব্রাউজারে https://www.epassport.gov.bd/ ওয়েবসাইটে যান।
  • "নতুন আবেদন" ক্লিক করুন।
  • নির্দেশাবলী অনুসারে আবেদনপত্র পূরণ করুন।
  • আপলোডের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের স্ক্যান করা কপি প্রস্তুত করুন।
  • আবেদনপত্র জমা দিন।
  • অনলাইনে নির্ধারিত ফি প্রদান করুন।
  • এসএমএসের মাধ্যমে আপনার ছবি তোলা ও আঙুলের ছাপ দেওয়ার জন্য তারিখ ও সময় পাবেন।
  • নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে নির্দিষ্ট পাসপোর্ট অফিসে যান।
  • আপনার আবেদনপত্র যাচাই করা হবে।
  • আপনার ছবি তোলা এবং আঙুলের ছাপ নেওয়া হবে।
  • আপনার পাসপোর্ট ডেলিভারির জন্য ঠিকানা নিশ্চিত করুন।

শেষ কথা - বাংলাদেশি ই-পাসপোর্ট বিশ্বের বেশিরভাগ দেশে ভ্রমণের জন্য বৈধ।
কানাডা যেতে কত টাকা লাগে | কানাডা ভিসা খরচ ২০২৪ | Canada Visa Fees

কানাডা যেতে কত টাকা লাগে | কানাডা ভিসা খরচ ২০২৪ | Canada Visa Fees

 কানাডা যেতে কত টাকা লাগে -  আজ আমি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব কানাডা যেতে কত টাকা লাগে এই বিষয়টি নিয়ে । তবে কানাডা যেতে বিভিন্ন রকম প্রসেস এবং নিয়ম ফলো করতে হয় এবং বিভিন্ন রকম ভিসা আছে যেমন স্টুডেন্ট ভিসা, ওয়ার্ক ভিসা, টুরিস্ট ভিসা, এবং পার্মানেন্ট  ভিসা, বিভিন্ন রকম ভিসা কানাডা তে যাওয়ার জন্য লাগে । আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন  ।

নিচে আমি step-by-step প্রত্যেকটি ভিসার ডিটেইলস জানিয়ে দিচ্ছি,  এবং কানাডা যেতে কোন ভিসা কত টাকা লাগে সে বিষয়টি আমি দেখিয়ে দিচ্ছি আপনারা আর্টিকেলটি সম্পুর্ন পড়তে থাকুন । 

আরো পড়ুন - ওয়ালটন ফ্রিজ ১০ সেফটি দাম কত ২০২৪

ওয়ালটন রাইস কুকারের দাম কত

সিঙ্গার ফ্রিজ ১২ সেফটি মূল্য তালিকা ২০২৪

আর এফ এল গ্যাসের চুলার দাম বাংলাদেশ ২০২৪

 ভিশন ফ্রিজ ১২ সেফটি দাম কত ২০২৪

ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা


কানাডা যেতে কত টাকা লাগে | কানাডা ভিসা খরচ ২০২২ | Canada Visa Fees

কানাডা ভিসা খরচ ২০২৪


কানাডা ভিসার খরচ ভিসার ধরন, আবেদনকারীর বয়স এবং আবেদনকারীর স্থায়ী ঠিকানার উপর নির্ভর করে।

সাধারণ ভিসার খরচ:

  • ভিসা আবেদন ফি: CAD $150
  • মেডিকেল পরীক্ষা ফি: CAD $250-CAD $300
  • বায়োমেট্রিক ফি: CAD $85

ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ:

  • ভিসা আবেদন ফি: CAD $155
  • এলএমআইএ ফি: CAD $1000 (কোম্পানি বহন করে)
  • মেডিকেল পরীক্ষা ফি: CAD $250-CAD $300
  • বায়োমেট্রিক ফি: CAD $85

একটি টেম্পোরারি ফরেইন ওয়ার্কার (TFW) ভিসার জন্য আবেদনকারীদের জন্য, এলএমআইএ ফি কোম্পানি দ্বারা বহন করা হয়।

ভিসার আবেদন ফি

  • 18 বছর এবং তার বেশি বয়সী আবেদনকারীদের জন্য: CAD $150
  • 18 বছরের কম বয়সী আবেদনকারীদের জন্য: CAD $75

মেডিকেল পরীক্ষা ফি

কানাডার বাইরে থেকে আবেদনকারীদের জন্য: CAD $250-CAD $300
কানাডা থেকে আবেদনকারীদের জন্য: CAD $250

বায়োমেট্রিক ফি

  • 18 বছর এবং তার বেশি বয়সী আবেদনকারীদের জন্য: CAD $85
  • 18 বছরের কম বয়সী আবেদনকারীদের জন্য: CAD $25

অন্যান্য খরচ

  • ভিসা আবেদন ফর্ম: বিনামূল্যে
  • ভিসা আবেদন সহায়তা: CAD $100-CAD $500
  • মেডিকেল পরীক্ষা: CAD $200-CAD $500
  • বায়োমেট্রিক: CAD $25-CAD $50
  • ভ্রমণ বীমা: CAD $100-CAD $500
  • আবাসন: CAD $500-CAD $1000/মাস
  • খাদ্য: CAD $200-CAD $500/মাস
  • পরিবহন: CAD $100-CAD $200/মাস

কানাডা ভিসার জন্য আবেদনকারীদের জন্য, ভিসার খরচের উপর ভিত্তি করে একটি আনুমানিক বাজেট তৈরি করা গুরুত্বপূর্ণ।

কানাডা যেতে কত টাকা লাগে

বর্তমানে কানাডাতে আমরা বিভিন্ন ব্যক্তি বিভিন্ন রকম কাজের জন্য যায় । এবং প্রত্যেক কাজের জন্য প্রত্যেক রকমের ভিসা পাস করাতে হয় । যেমন স্টুডেন্ট ভিসার জন্য সর্বনিম্ন .৫ লাখ টাকা । কৃষি ভিসার জন্য ৫ লাখ টাকা । ওয়ার্ক ভিসার জন্য ৭ লাখ টাকা । এবং আরো অন্যান্য ভিসা আছে তবে আপনাদের সুবিধার্থে নিচে আমি প্রত্যেকটি ভিসা সম্পর্কে পরপর ডিটেলস জানিয়ে দিচ্ছি । 


বাংলাদেশ থেকে কানাডা যেতে কত টাকা লাগে

কানাডা স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে কত টাকা লাগে

বর্তমানে কানাড়া নিত্য নতুন প্রযুক্তি ও টেকনিশিয়ান কাজের জন্য দিনকে দিন এগিয়ে চলেছে । তাই আমাদের বাংলাদেশ কিংবা ইন্ডিয়ার  বিভিন্ন স্টুডেন্ট কানাডাতে পড়াশোনার জন্য যায় । তাইআর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব কানাডা যেতে একজন স্টুডেন্টের কত টাকা খরচ হয়  । এই প্রশ্নের উত্তরে আমি আপনাদেরকে বলি একজন স্টুডেন্টের কানাডা যেতে সর্বনিম্ন পাঁচ লাখ টাকা লাগবে । 

কাডানা স্টাডি ভিসা বা স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন পত্রের নিয়ম 

বর্তমানে কানাডাতে স্টুডেন্ট ভিসায় বলে কোন ভিসা হয় না । যেটাকে আমরা স্টুডেন্ট ভিসায় বলি সেটা হচ্ছে স্টাডি ভিসা । স্টাডি ভিসা আপনি এরকম ভাবে করতে পারেন যদি আপনি চার বছর  পড়াশোনা করতে চান তাহলে আপনাকে স্টাডি ভিসার জন্য এপ্লাই করতে হবে । এবং যদি আপনি ৬ মাস কিংবা ৪ মাসের জন্য স্টাডি করতে চান তাহলে কানাডাতে যদি আপনার কোন আত্মীয় থেকে থাকে তাহলে আপনাকে স্টাডি ভিসা করতে হবে না । আপনি সরাসরি আত্মীয়র বাড়ি থেকে স্টাডি করতে পারবেন । এখন চলুন স্টুডেন্ট ভিসা বা স্টাডি ভিসার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক ।


আপনি অনলাইনের মাধ্যমে স্টুডেন্ট ভিসা বা স্টাডি ভিসা আবেদন করার মাত্র ৩০ দিনের মধ্যে আপনার কাছে একটি চিঠি এবং ইমেইলে কিছু ইনফরমেশন দেয়া হবে । যে, আপনার জন্য বায়োমেট্রিক ইনফরমেশনের দরকার পড়বে কিনা। যদি দরকার পড়ে, তবে উপরে বর্ণিত নির্দেশনার মাধ্যমে বায়োমট্রিক ইনফরমেশন পাঠিয়ে দেবেন।


এরপর আপনার ডকুমেন্টস গুলো ভালো করে ভেরিফাই করা হবে । এবং আপনার ডকুমেন্টস যদি কোনো রকম ভুল থাকে সেই ভুল আপনাকে দেখিয়ে দেয়া হবে । 

তারপর আপনাকে একটি কনফার্মেশন লেটার পাঠাবে এই কনফার্মেশন লেটার এ কানাডা পৌঁছানোর জন্য ইমিগ্রেশন অফিসে দেখা করতে হবে । আর যদি তারা আপনাকে আবেদন ফরম গ্রহণ না করে তবে তারা আপনাকে ইমেইলে কিম্বা চিঠির মাধ্যমে জানিয়ে দেবে । 


কানাড়ার টেম্পোরারি রেসিডেন্ট ভিসার জন্য কিভাবে আবেদন করবেন

স্টুডেন্ট ভিসা বা স্টাডি ভিসা পাবার পর আপনাকে টেম্পোরারি রেসিডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। এবং টেম্পোরারি রেসিডেন্ট ভিসার আবেদন পত্রের জন্য যা যা ডকুমেন্টস লাগবে নিচে আমি পরপর দেখিয়ে দিচ্ছি ।


১. নির্ভুলভাবে পূরণকৃত আবেদন পত্র।  

২. ভর্তিকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত অফার লেটারের মূল কপি।  

৩. চারটি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।  

৫. আপনার কোর্সের সময়সীমার চেয়ে একমাস বেশি মেয়াদের পাসপোর্ট।  

৬. আপনার সকল জাতীয় কাগজপত্র, যেমন: জন্মনিবন্ধন, জাতীয়তা পরিচয়পত্র ইত্যাদি। 

৭. আপনার সব ধরনের একাডেমিক কাগজপত্র।  

৮ আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের মোটামুটি ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা ট্রানজেকশন দেখাতে হবে এবং ব্যাংকে মিনিমাম ৫ লাখ টাকা রাখতে হবে ।  

৯. স্পন্সরের প্রমানসহ বিস্তারিত তথ্য।  

১০. স্টাডি পারমিট ফি দেওয়া হয়েছে- তার প্রমাণপত্র।  

১১. ভিসা এনরোলমেন্টের ইলেকট্রনিক কনফার্মেশনের স্ক্যান কপি।

১২. এছাড়াও খরচ করার জন্য উপযুক্ত টাকাপয়সা নিয়ে যেতে হবে । 


উপরের দেখানো ডকুমেন্ট বা কাগজপত্রগুলো যদি আপনার ঠিক থাকে, তাহলে এক মাসের মধ্যে কানাডা স্টাডি ভিসা বা স্টুডেন্ট ভিসা খুব দ্রুত আপনি পেয়ে যাবেন ।

কানাডার ভিসা পাওয়ার জন্য কোন কোন ডকুমেন্টস ও যোগ্যতা লাগবে

১. আপনাকে অবশ্যই কমপক্ষে HSC বা গ্র্যাজুয়েট পাশ হতে হবে। 

২. আপনার মোটামুটি ইংলিশ বলার বা বোঝার দক্ষতা থাকতে হবে । তাদের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী আইএলটিএস স্কোর (IELTS 4.0) থাকতে হবে।

৩.আপনার যেকোনো কাজের ওপর এক বছরের অবশ্যই দক্ষতা থাকতে হবে ।

৪. আপনার ব্যাংক একাউন্টে মোটামুটি ৩০ থেকে ৩৫ লাখ টাকা লেনদেনের একটি স্টেটমেন্ট অবশ্যই থাকতে হবে ।

৫. আপনার কাছে আপনার যাবতীয় ডকুমেন্টস যেমন পাসপোর্ট, ভোটার কার্ড, রেশন কার্ড, আধার কার্ড, জন্ম নিবন্ধন কার্ড, ব্যাংক একাউন্ট, এটিএম কার্ড, চেক বুক, স্কুল সার্টিফিকেট, স্কুল ক্যারেক্টার সার্টিফিকেট, স্কুল পাস সার্টিফিকেট,সমস্ত ডকুমেন্টস থাকতে হবে । 

৬. আপনার প্রত্যেকটি ডকুমেন্টসের ইনফরমেশন গুলো সঠিক থাকতে হবে । 

কানাডা যেতে জব ভিসার কত টাকা লাগে 

একজন সাধারন মানুষ যদি কানাডায় জব ভিসার জন্য এপ্লাই করে, তাহলে সেই ব্যক্তির ব্যাংক একাউন্টে মোটামুটি ১০ থেকে ৩০ লাখ টাকা ট্রানজেকশন থাকতে হবে এবং ৭ লাখ টাকা খরচ হবে ।

কানাডায় জব ভিসা জন্য কি কি ডকুমেন্ট লাগে এবং যোগ্যতা লাগে

১. কমপক্ষে HSC বা সমমানের পাস থাকতে হবে।

২. আপনার মোটামুটি ইংলিশ বলার বা বোঝার দক্ষতা থাকতে হবে । তাদের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী আইএলটিএস স্কোর (IELTS 4.0) থাকতে হবে।

৩.আপনার যেকোনো কাজের ওপর এক বছরের অবশ্যই দক্ষতা থাকতে হবে ।

৪. আপনার ব্যাংক একাউন্টে মোটামুটি ৩০ থেকে ৩৫ লাখ টাকা লেনদেনের একটি স্টেটমেন্ট অবশ্যই থাকতে হবে ।


আগে মিলিয়ে দেখুন উপরের দেওয়া যোগ্যতা গুলি আপনার আছে কিনা? থাকলে বেশ ভালো । আপনি আজ হোক বা কাল হোক যেকোনো সময় কানাডা যেতে পারবেন । আর যদি উপরের দেয়া ডকুমেন্টস গুলির মধ্যে একটির ঘাটতি থাকে তাহলে দয়া করে আপনি ভিসার আশা ছেড়ে দিন । 

কানাডার ভিসা পাওয়ার নিয়ম

আপনি যদি একজন স্থায়ী কিংবা অস্থায়ী ভাবে কানাডায় বসবাসের জন্য ভিসা এপ্লাই করেন,তাহলে আপনাকে অবশ্যই উপরের দেওয়া ডকুমেন্টগুলো কাছে রাখতে হবে । এবং আপনার কাজের এক্সপিরিয়েন্স ও আপনাকে একজন যোগ্য পাত্র হয়ে উঠতে হবে । তাহলে কানাডা সরকার আপনাকে খুব সহজে ভিসা অ্যাপ্রভাল করে দেবে । 

আর যদি আপনি এগুলা না মানতে পারেন তাহলে  তাহলে আপনি কানাডার ভিসার কাথা বাদ দেন অন্য কোন দেশে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিন। 

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ এবং ইন্ডিয়া সহ বিদেশ ভ্রমণ বা কাজের উদ্দেশ্যে তাদের প্রথম চয়েজ হয়ে থাকে কানাডা। কানাডা জব ভিসা ২০২২ আগের থেকে অনেক সহজ করেছে সে দেশের প্রধানমন্ত্রী ট্রডো । কানাডা জব ভিসা 2022 এর জব কার্ড এবং জব অফার কানাডা  ওয়ার্ক পারমিট তুলনামূলক অনেক সহজ হয়েছে বলা যায়। 

মানুষের কথাই বোঝা জাই কানাডা যাওয়া যতটা সহজ । অতটাও সহজ নাই সে দেশে প্রবেশ করা। আর যদি তাই হতো তাহলে মানুষ দুবাই কাতার সৌদি আরব মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর ইতালিতে যাওয়া বাদ দিয়ে সবাই কানাডাতেই যেত।


কানাডার জব অফার পেতে কি কি ডকুমেন্ট লাগে

অনলাইন এপ্লিকেশন ফরম পুরুন।
পাসপোর্ট এর Information Page এর স্কান কপি।
ফটোগ্রাফ (8 কপি ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা (Size 35″x 45″) অথবা সফট্ কপি।
সার্টিফিকেট: সকল শিক্ষা সনদের স্কান কপি।
অভিজ্ঞতার সনদ পত্র।

এইসব ডকুমেন্টগুলি যদি আপনার কাছে থাকে তাহলে আপনি কারাটে খুব তাড়াতাড়ি জব ভিসা বা জব অফার পেয়ে যাবেন । 

কানাডা কৃষি ভিসা ২০২৪

কানাডায় কৃষি ভিসার দাম সাধারণত ৪ লক্ষ টাকা থেকে শুরু হয় । তবে ৪ থেকে ১০ লাখ টাকার মধ্যে হয়ে যাবে । যারা কৃষি বিষয়ে দক্ষ এবং কৃষি বিষয়ে কানাডায় কাজ করতে চান তাহলে তেনাদের ৪ থেকে ১০ লক্ষ টাকা খরচ হবে ।

আরো পড়ুন -   নগদে সর্বনিম্ন কত টাকা ক্যাশ আউট করা যায়

আট হাজার টাকার মোবাইল

বাংলাদেশে vivo y21t এর দাম

বাংলাদেশে vivo v23 5G এর দাম ২০২৪

আর এফ এল ওয়ারড্রব এর দাম ২০২৪

রবি ইন্টারনেট অফার ১ জিবি 

ই পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায় ২০২৪

ই পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায় ২০২৪

 ই পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায় ২০২৪- বর্তমানে এই ডিজিটাল যুগে ই পাসপোর্ট বানানো হচ্ছে যার দ্বারা আমরা বিভিন্ন দেশ বিদেশে ভ্রমণ করার জন্য বা কোন বিশেষ কারণে সম্পূর্ণ নির্ভয়ে যেতে পারি ।তো এই ব্যবহারকারী ই-পাসপোর্টের সম্পর্কে আমরা আজকে জানবো ।

 আমরা জানবো যে এই ই-পাসপোর্টে কত দিনের জন্য ভ্যালিড থাকে, কতদিন অব্দি ব্যবহার করতে  পারব এবং কোনটা কি রকম ধরনের সব বিষয় গুলি আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে জানবো  ।

আরো পড়ুন - 
  ই পাসপোর্ট করার সকল নিয়ম কানুন জেনে নিন
ই পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায় ২০২২

ই পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায় ২০২৪

বর্তমানে এই ই পাসপোর্ট পাওয়ার জন্য আমাদের তিন ধরনের বা তিন রকমের ডেলিভারি সহ একটি বিশেষত্ব আছে ।  তিন ধরনের ই-পাসপোর্ট আছে সেই পাসপোর্টগুলো কোনটা কি রকম কাজ কোনটা কোন ধরনের সেসব সম্পর্কে আমরা আজকে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে  আপনাদের জানাবো ।

এবং আমরা পরপর এই তিন ধরনের ই পাসপোর্টের কোনটার মেয়াদ পাঁচ বছর ৪৮ পৃষ্ঠায় এবং ১০বছরের মেয়াদ ৪৮ পৃষ্ঠার কত সেই সমস্ত তথ্য গুলি আমরা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব ।

আশা করছি আপনারা পরপর আর্টিকেল গুলি পড়ে সমস্ত নিয়মকানুন গুলো জানতে পারবেন। তাই আপনারা ই পাসপোর্ট করার জন্য বা অতি শীঘ্রই হাতে পাওয়ার জন্য আপনারা আবেদনসহ সব কার্যকারী গুলি ঠিকমতো করবেন এবং সেই সমস্ত পদ্ধতিগুলি আমি এই পোস্টে স্থাপন করছি ।

পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ভিসা চেক সৌদি, দুবাই, কাতার, ওমান ( ভিডিওসহ)

ই পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায় ২০২২

৫ বছর মেয়াদ সম্পূর্ণ ৪৮পৃষ্ঠার ই-পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায় ২০২৪

প্রথমত আপনারা দেখতে পাবেন যে ৫ বছর মেয়াদ সম্পন্ন ৪৮ পৃষ্ঠাগত যে ই-পাসপোর্টে আছে সেটি পেতে আপনাকে দিতে হবে ৭০০০ হাজার ৫০০ হাজার টাকা এবং জরুরী পাসপোর্ট পেতে দিতে হবে ৫০০০ হাজার 500 টাকা । এবং সাধারণত ই-পাসপোর্ট আপনি যদি 15 দিনের মধ্যে পেতে চান তাহলে আপনাকে 3500 টাকা দিতে হবে অতএব আপনারা জানতে পারলেন যে ৪৮পৃষ্ঠার ৫বছর মেয়াদী সম্পন্ন ই- পাসপোর্ট সম্পর্কে। 

অতি জরুরী সম্পন্ন ই-পাসপোর্ট জেটিতে ডেলিভারি ফ্রি থাকে এবং এই পাসপোর্ট এর বিভিন্ন কোনটি কত তাড়াতাড়ি হাতে পাওয়া যাবে সে সম্পর্কেও আপনারা জানতে পারবেন । ৫ বছর মেয়াদী ও ১০ বছর মেয়াদী সম্পর্ণ ই-পাসপোর্ট গুলি আলাদা রকমের হয়ে থাকে ।

১০ বছর মেয়াদী সম্পন্ন ৪৮পৃষ্ঠার ই-পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায় ২০২৪

১০ বছর মেয়াদ সম্পন্ন ৪৮ পৃষ্ঠার ই-পাসপোর্টে যদি আপনি ১৫ দিনে  পেতে চান তাহলে আপনাকে ফ্রি দিতে হবে পাঁচ হাজার টাকা।  এছাড়াও আপনি যদি ৭ দিনে এই ই-পাসপোর্টে পেতে চান তাহলে আপনাকে দিতে হবে ৭০০০ টাকা । এবং অতিজরুরী পাসপোর্ট ফি দিতে হবে ৯ হাজার টাকা আপনাকে ফির সঙ্গে ১৫ % পরিমাণে ভ্যাট জমা দিতে হবে ।

এখন আপনি যদি মনে করেন যে আপনি ৬৪ পৃষ্ঠার একটি ১০ বছরের মেয়াদ সম্পূর্ণই পাসপোর্ট বানাবেন তো সেরকমই পাসপোর্ট আপনি অবশ্যই বানাতে পারেন যেটিতে আপনাকে অন্য ধরনের ফি প্রদান করতে হবে ।


৬৪ পৃষ্ঠার ই-পাসপোর্ট ১০ বছর মেয়াদ সম্পন্ন কত দিনে পাওয়া যায় ২০২৪


আপনি যদি ১০ বছর মেয়াদী সম্পন্ন  ৪৮ পৃষ্ঠার ই-পাসপোর্ট ১৫ দিনে পেতে চান তাহলে আপনাকে পাঁচ হাজার টাকা দিতে হবে এবং ৫ বছর মেয়াদি সম্পন্ন ৪৮ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট পেতে আপনাকে দিতে হবে ৭৫০০ টাকা । তাই ১০ বছর মেয়াদ সম্পন্ন ৬৪ পৃষ্ঠার সাধারণ পাসপোর্ট আপনি ১৫ দিনে পেতে আপনাকে দিতে  হবে ৭০০০ টাকা । 

এছাড়াও অতি জরুরীকালীন ৬৪পৃষ্ঠার   ই পাসপোর্ট পেতে আপনাদের দিতে হবে ৯ হাজার টাকা । আপনারা আজকে জানলেন যে বিভিন্ন ধরনের পাসপোর্ট  দুইদিন, সাতদিন ও ১৫  দিনের মধ্যে মেয়াদ সম্পন্ন হাতে পাওয়ার যে ই- পাসপোর্ট সেই পাসপোর্ট গুলি সম্পর্কে । 


তাহলে আপনার অবশ্যই আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন  আপনাদের এই অতি শীঘ্রই পাসপোর্ট পাওয়ার যে পদ্ধতিগুলি আমি আজকের পোস্টটিতে  অতি সরল ভাবে তুলে ধরেছি সেগুলি কেমন লাগলো