Showing posts with label motorcycle. Show all posts
Showing posts with label motorcycle. Show all posts
 পুরাতন মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন

পুরাতন মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন

 পুরাতন মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন -বাংলাদেশে পুরাতন মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন করা একটি সহজ প্রক্রিয়া। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং ফি প্রদান করে আপনি সহজেই আপনার পুরাতন মোটরসাইকেলের জন্য নতুন রেজিস্ট্রেশন সনদ পেতে পারেন।আজকের  এই পোস্টে আপনাদের সাথে শেয়ার করব আমি কিভাবে আপনারা পুরাতন মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন করবেন ও   রেজিস্ট্রেশনের ফি কত তাই বিস্তারিত জানতে নিচের পোস্টটি পড়ুন ।

বাংলাদেশে মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন করার জন্য নিম্নলিখিত প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হবে:

ক্রেতার প্রাসঙ্গিক কাগজপত্র:

  • ক্রেতার জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদ
  • ক্রেতার TIN সার্টিফিকেট (ভাড়ায় চালিত নহে এমন কার, জিপ, মাইক্রোবাসের ক্ষেত্রে)

বিক্রেতার প্রাসঙ্গিক কাগজপত্র:

  • বিক্রেতার জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদ
  • বিক্রেতার TIN সার্টিফিকেট
  • মোটরসাইকেলের মূল রেজিস্ট্রেশন সনদ (উভয় কপি)/ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট
  • মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন ও চেসিস নম্বরের ফটোকপি
  • ছবিসহ নন-জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে ওয়ারিশগণের হলফনামা (একাধিক ওয়ারিশ থাকলে এবং একজনের নামে মালিকানা প্রদান করা হলে অন্যান্য ওয়ারিশগণ কর্তৃক স্ট্যাম্পে আর একটি হলফনামা দিতে হবে)
  • সংশ্লিষ্ট নমুনা স্বাক্ষর ফরমে ত্রেতার নমুনা স্বাক্ষর এবং ইংরেজীতে নাম, পিতার/স্বামীর নাম, পর্ণ ঠিকানা ও 3 কপি স্ট্যাম্প আকারের রঙ্গীন ফটোসহ ফরমের অন্যান্য সকল তথ্য প্রদান

পুরাতন মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন


পুরাতন মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন  ফি কত

বাংলাদেশে পুরাতন মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশনের জন্য নিম্নলিখিত ফি প্রযোজ্য:

মালিকানা পরিবর্তন ফি: ১০০০ টাকা (সকল সিসির জন্য)
ফিটনেস টেস্ট ফি:
  • ৫০ সিসি পর্যন্ত: ৫০০ টাকা
  • ৫১-১০০ সিসি: ১০০০ টাকা
  • ১০১-১৫০ সিসি: ১৫০০ টাকা
  • ১৫১-২৫০ সিসি: ২৫০০ টাকা
  • ২৫১-৫০০ সিসি: ৩৫০০ টাকা
  • ৫০১ সিসি বা তদুর্ধ্ব: ৫০০০ টাকা
ট্যাক্স টোকেন ফি:
  • ৫০ সিসি পর্যন্ত: ৫০০ টাকা
  • ৫১-১০০ সিসি: ১০০০ টাকা
  • ১০১-১৫০ সিসি: ১৫০০ টাকা
  • ১৫১-২৫০ সিসি: ২৫০০ টাকা
  • ২৫১-৫০০ সিসি: ৩৫০০ টাকা
  • ৫০১ সিসি বা তদুর্ধ্ব: ৫০০০ টাকা
মালিকানা পরিবর্তন ফি এবং ফিটনেস টেস্ট ফি বিআরটিএ অফিসে নগদ প্রদান করতে হবে।

ট্যাক্স টোকেন ফি বিআরটিএ অফিসে নগদ বা অনলাইনে প্রদান করা যাবে।

ট্যাক্স টোকেন ফি অনলাইনে প্রদান করতে হলে, বিআরটিএ অফিসের ওয়েবসাইট থেকে ফর্ম পূরণ করে এবং প্রয়োজনীয় ফি জমা দিয়ে ট্যাক্স টোকেন সংগ্রহ করতে হবে।

পুরাতন মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশনের জন্য বিআরটিএ অফিসে আবেদন করার সময় প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ ফি প্রদান করতে হবে।

পুরাতন মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশনের পদ্ধতি

বাংলাদেশে পুরাতন মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশনের জন্য নিম্নলিখিত পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে:
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করুন :
  • ক্রেতার জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদ
  • ক্রেতার TIN সার্টিফিকেট (ভাড়ায় চালিত নহে এমন কার, জিপ, মাইক্রোবাসের ক্ষেত্রে)
  • বিক্রেতার জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদ
  • বিক্রেতার TIN সার্টিফিকেট
  • মোটরসাইকেলের মূল রেজিস্ট্রেশন সনদ (উভয় কপি)/ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট
  • মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন ও চেসিস নম্বরের ফটোকপি
ছবিসহ নন-জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে ওয়ারিশগণের হলফনামা (একাধিক ওয়ারিশ থাকলে এবং একজনের নামে মালিকানা প্রদান করা হলে অন্যান্য ওয়ারিশগণ কর্তৃক স্ট্যাম্পে আর একটি হলফনামা দিতে হবে)
সংশ্লিষ্ট নমুনা স্বাক্ষর ফরমে ত্রেতার নমুনা স্বাক্ষর এবং ইংরেজীতে নাম, পিতার/স্বামীর নাম, পর্ণ ঠিকানা ও 3 কপি স্ট্যাম্প আকারের রঙ্গীন ফটোসহ ফরমের অন্যান্য সকল তথ্য প্রদান
 
বিআরটিএ অফিসে যান :
  • নিকটস্থ বিআরটিএ অফিসে যান।
  • অফিসের কর্মীদের সাথে কথা বলুন এবং মালিকানা পরিবর্তন আবেদনপত্র পূরণ করতে সাহায্য করুন।
প্রয়োজনীয় ফি প্রদান করুন:
  • মালিকানা পরিবর্তন ফি, ফিটনেস টেস্ট ফি এবং ট্যাক্স টোকেন ফি প্রদান করুন।
আবেদনপত্র জমা দিন:
  • পূরণ করা আবেদনপত্র এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএ অফিসে আবেদনপত্র জমা দিন।
  • মালিকানা পরিবর্তন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে, আপনাকে নতুন রেজিস্ট্রেশন সনদ প্রদান করা হবে।
বিআরটিএ অফিসে আবেদন করার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলি মনে রাখতে হবে:
  • প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলি সাবধানে পরীক্ষা করুন এবং নিশ্চিত করুন যে সেগুলি সঠিক।
  • প্রয়োজনীয় ফিগুলি সঠিকভাবে প্রদান করুন।
  • বিআরটিএ অফিসের কর্মীদের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।
পুরাতন মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশনের জন্য বিআরটিএ অফিসে আবেদন করার সময় প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলির নকল গ্রহণ করা উচিত। এটি ভবিষ্যতে প্রয়োজনে সহায়ক হতে পারে।

উপসংহার : যদি আপনার কাছে একটি পুরাতন মোটরসাইকেল থাকে, তাহলে অবশ্যই তা রেজিস্ট্রেশন করুন। এটি আপনার জন্য অনেক সুবিধা নিশ্চিত করবে।

হোন্ডা মোটরসাইকেল দাম ২০২৩

হোন্ডা মোটরসাইকেল দাম ২০২৩

 হোন্ডা মোটরসাইকেল দাম ২০২৩ -আসসালামু আলাইকুম আপনার এই পোস্টটা আজকে জানতে পারবেন হোন্ডা কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের মোটরসাইকেলের দাম ও বৈশিষ্ট্য ।বাংলাদেশে হোন্ডা মোটরসাইকেলের দাম মূলত সিসি ও ইঞ্জিন আরপিএম এর ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়।

১০০ সিসি মোটরসাইকেল গুলোর দাম তুলনামূলক কম হয়ে থাকে। অন্যদিকে, একই রকম ইঞ্জিন সিসি সম্পন্ন মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন আরপিএম ভিন্ন হওয়ার কারনে দামের ব্যাপক পার্থক্য দেখা যায়।

আরো পড়ুন - গিয়ার সাইকেল দাম কত | সাইকেলের ছবি ও দাম ২০২৪

হাইব্রিড বাই সাইকেল | সাইকেল দাম বাংলাদেশ ২০২৪

মোটা চাকার সাইকেল দাম বাংলাদেশ  ২০২৪

হিরো সাইকেলের ছবি ও দাম বাংলাদেশ ২০২৪

লেডিস সাইকেল এর দাম কত

হোন্ডা Livo 110 cc Drum Brake মোটরসাইকেল দাম

 হোন্ডা Livo 110 cc ড্রাম ব্রেক মোটরসাইকেলের দাম বর্তমানে বাংলাদেশে 119,900 টাকা। এই দামটি অফিসিয়াল দাম, তবে বিভিন্ন ডিলারের কাছে দাম কিছুটা কম বেশি হতে পারে। 
হোন্ডা Livo 110 cc ড্রাম ব্রেক মোটরসাইকেলটি একটি জনপ্রিয় কমিউটার বাইক। এটিতে রয়েছে 109.19 সিসির ইঞ্জিন, যা 8.2 বিএইচপি শক্তি এবং 8.63 এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। এটিতে রয়েছে সিবিএস (কম্বাইন্ড ব্রেকিং সিস্টেম), যা ব্রেকিংকে আরও কার্যকর করে তোলে। এছাড়াও, এটিতে রয়েছে 74 কিলোমিটার প্রতি লিটারের মতো ভালো মাইলেজ।

হোন্ডা CB Shine 125 cc Drum Brake মোটরসাইকেল দাম 

হোন্ডা CB Shine 125 cc ড্রাম ব্রেক মোটরসাইকেলের দাম বর্তমানে বাংলাদেশে 79,800 টাকা। এই দামটি অফিসিয়াল দাম, তবে বিভিন্ন ডিলারের কাছে দাম কিছুটা কম বেশি হতে পারে। 
হোন্ডা CB Shine 125 cc ড্রাম ব্রেক মোটরসাইকেলটি একটি জনপ্রিয় কমিউটার বাইক। এটিতে রয়েছে 124.9 cc এর ইঞ্জিন, যা 8.5 বিএইচপি শক্তি এবং 10.3 এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। এটিতে রয়েছে সিবিএস (কম্বাইন্ড ব্রেকিং সিস্টেম), যা ব্রেকিংকে আরও কার্যকর করে তোলে। এছাড়াও, এটিতে রয়েছে 70 কিলোমিটার প্রতি লিটারের মতো ভালো মাইলেজ।

এই বাইকটিতে রয়েছে বেশ কিছু আকর্ষণীয় ফিচার, যেমন:
  1. LED হেডলাইট
  2. LCD ডিজিটাল মিটার
  3. কম্বাইন্ড ব্রেকিং সিস্টেম (CBS)
  4. আয়রন স্পোকযুক্ত হুইল
  5. 10 লিটারের ফুয়েল ট্যাঙ্ক
হোন্ডা CB Shine 125 cc ড্রাম ব্রেক মোটরসাইকেলটি একটি ভালো মানের কমিউটার বাইক, যা শহরের রাস্তায় চলাচলের জন্য উপযুক্ত। এটিতে রয়েছে ভালো মাইলেজ, কার্যকর ব্রেকিং সিস্টেম এবং আকর্ষণীয় ফিচার।
হোন্ডা মোটরসাইকেল দাম ২০২৩



হোন্ডা CB150R Exmotion মোটরসাইকেল দাম 

হোন্ডা CB150R Exmotion মোটরসাইকেলটির দাম বর্তমানে বাংলাদেশে 600,000 টাকা। এই দামটি অফিসিয়াল দাম, তবে বিভিন্ন ডিলারের কাছে দাম কিছুটা কম বেশি হতে পারে। 
হোন্ডা CB150R Exmotion মোটরসাইকেলটি একটি স্পোর্টস বাইক। এটিতে রয়েছে 149.1 সিসির ইঞ্জিন, যা 16.3 বিএইচপি শক্তি এবং 13.6 এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। এটিতে রয়েছে ডুয়াল ডিস্ক ব্রেকিং সিস্টেম, যা ব্রেকিংকে আরও কার্যকর করে তোলে। এছাড়াও, এটিতে রয়েছে 40 কিলোমিটার প্রতি লিটারের মতো ভালো মাইলেজ।

এই বাইকটিতে রয়েছে বেশ কিছু আকর্ষণীয় ফিচার, যেমন:
  • LED হেডলাইট
  • LCD ডিজিটাল মিটার
  • ডুয়াল ডিস্ক ব্রেকিং সিস্টেম
  • অ্যালয় হুইল
  • 12 লিটারের ফুয়েল ট্যাঙ্ক
হোন্ডা CB150R Exmotion মোটরসাইকেলটি একটি ভালো মানের স্পোর্টস বাইক, যা শহরের রাস্তায় এবং বাইরের রাস্তায় উভয় ক্ষেত্রেই চলাচলের জন্য উপযুক্ত। এটিতে রয়েছে ভালো মাইলেজ, কার্যকর ব্রেকিং সিস্টেম এবং আকর্ষণীয় ফিচার।

হোন্ডা CBR 150R মোটরসাইকেল দাম 

হোন্ডা CBR 150R মোটরসাইকেলটি বর্তমানে বাংলাদেশে দুইটি ভ্যারিয়েন্টে পাওয়া যায়।

ড্রাম ব্রেক ভ্যারিয়েন্ট: এই ভ্যারিয়েন্টটির দাম 450,000 টাকা।
ডিস্ক ব্রেক ভ্যারিয়েন্ট: এই ভ্যারিয়েন্টটির দাম 500,000 টাকা।
এই দামটি অফিসিয়াল দাম, তবে বিভিন্ন ডিলারের কাছে দাম কিছুটা কম বেশি হতে পারে।

হোন্ডা CBR 150R মোটরসাইকেলটি একটি স্পোর্টস বাইক। এটিতে রয়েছে 149.1 সিসির ইঞ্জিন, যা 16.3 বিএইচপি শক্তি এবং 13.6 এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। এটিতে রয়েছে ডুয়াল ডিস্ক ব্রেকিং সিস্টেম, যা ব্রেকিংকে আরও কার্যকর করে তোলে। এছাড়াও, এটিতে রয়েছে 40 কিলোমিটার প্রতি লিটারের মতো ভালো মাইলেজ।
এই বাইকটিতে রয়েছে বেশ কিছু আকর্ষণীয় ফিচার, যেমন:
  • LED হেডলাইট
  • LCD ডিজিটাল মিটার
  • ডুয়াল ডিস্ক ব্রেকিং সিস্টেম
  • অ্যালয় হুইল
  • 12 লিটারের ফুয়েল ট্যাঙ্ক
হোন্ডা CBR 150R মোটরসাইকেলটি একটি ভালো মানের স্পোর্টস বাইক, যা শহরের রাস্তায় এবং বাইরের রাস্তায় উভয় ক্ষেত্রেই চলাচলের জন্য উপযুক্ত। এটিতে রয়েছে ভালো মাইলেজ, কার্যকর ব্রেকিং সিস্টেম এবং আকর্ষণীয় ফিচার।

 উপসংহার :হোন্ডা মোটরসাইকেল বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোটরসাইকেল নির্মাতাদের মধ্যে একটি। এটি তার শক্তিশালী ইঞ্জিন, আকর্ষণীয় ডিজাইন এবং নির্ভরযোগ্যতার জন্য পরিচিত। হোন্ডা বিভিন্ন ধরনের মোটরসাইকেল তৈরি করে, যার মধ্যে রয়েছে কমিউটার বাইক, স্পোর্টস বাইক, অ্যাডভেঞ্চার বাইক, এবং বাইক। 

পালসার মোটরসাইকেল বাংলাদেশ প্রাইস

পালসার মোটরসাইকেল বাংলাদেশ প্রাইস

 পালসার মোটরসাইকেল বাংলাদেশ প্রাইস -বাজাজ পালসার মোটরসাইকেল ভারতের বাজাজ অটো দ্বারা নির্মিত একটি জনপ্রিয় মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড। এটি ২০০১ সালে প্রথম লঞ্চ হয়েছিল এবং এরপর থেকে এটি ভারত এবং অন্যান্য দেশে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।

পালসার মোটরসাইকেলগুলি শক্তিশালী ইঞ্জিন, উন্নত ডিজাইন এবং আরামদায়ক राइডিং অবস্থানের জন্য পরিচিত। এই মোটরসাইকেলগুলি বিভিন্ন দামে এবং বৈশিষ্ট্যের সাথে পাওয়া যায়, তাই প্রতিটি বাজেট এবং চাহিদা পূরণের জন্য একটি উপযুক্ত বিকল্প রয়েছে।

আরো পড়ুন - গিয়ার সাইকেল দাম কত | সাইকেলের ছবি ও দাম ২০২৪

হাইব্রিড বাই সাইকেল | সাইকেল দাম বাংলাদেশ ২০২৪

মোটা চাকার সাইকেল দাম বাংলাদেশ  ২০২৪

হিরো সাইকেলের ছবি ও দাম বাংলাদেশ ২০২৪

লেডিস সাইকেল এর দাম কত

পালসার150 Twin Disc ABS মোটরসাইকেল দাম কত

বাংলাদেশে পালসার150 Twin Disc ABS মোটরসাইকেলের দাম ২৩২,৫০০ টাকা। এই দামটিতে ভ্যাট, ট্যাক্স এবং রেজিস্ট্রেশন ফি অন্তর্ভুক্ত। তবে, ডিলারশিপের উপর ভিত্তি করে দাম কিছুটা কম বেশি হতে পারে।
পালসার150 Twin Disc ABS মোটরসাইকেলে ১৪৯.৫ সিসির ইঞ্জিন রয়েছে যা ১৩.৮ বিএইচপি ক্ষমতা উৎপন্ন করে। এই ইঞ্জিনটি ৫ স্পিড গিয়ার বক্সের সাথে যুক্ত। মোটরসাইকেলটিতে ডিস্ক ব্রেক এবং এবিএস সিস্টেম রয়েছে।

বাজাজ পালসার 150 Twin Disc মোটরসাইকেল দাম কত

বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক মোটরসাইকেলের দাম ১,৯৬,৯০০ টাকা। এটি বাংলাদেশের উত্তরা মোটরস লিমিটেডের অফিসিয়াল দাম। তবে, বিভিন্ন ডিলারের কাছ থেকে দাম কিছুটা কম বেশি হতে পারে।
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক একটি ১৪৯.৫ সিসি, ৪-স্ট্রোক, এয়ার-কুল্ড, সিঙ্গেল-সিলিন্ডার ইঞ্জিন দ্বারা চালিত। এটি সর্বোচ্চ 12.5 বিএইচপি শক্তি এবং ১১.৫ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। বাইকটিতে ১৫০ মিমি সামনের ডিস্ক এবং ১৩০ মিমি পিছনের ডিস্ক ব্রেক রয়েছে। এটিতে ১০ লিটারের জ্বালানি ট্যাঙ্ক রয়েছে।

পালসার মোটরসাইকেল বাংলাদেশ প্রাইস

বাজাজ পালসার NS160 Twin Disc ABS মোটরসাইকেল দাম কত

বাজাজ পালসার NS160 টুইন ডিস্ক ABS মোটরসাইকেলের দাম ২,১০,০০০ টাকা। এটি বাংলাদেশের উত্তরা মোটরস লিমিটেডের অফিসিয়াল দাম। তবে, বিভিন্ন ডিলারের কাছ থেকে দাম কিছুটা কম বেশি হতে পারে।
বাজাজ পালসার NS160 টুইন ডিস্ক ABS একটি ১৬০.৩ সিসি, ৪-স্ট্রোক, এয়ার-কুল্ড, সিঙ্গেল-সিলিন্ডার ইঞ্জিন দ্বারা চালিত। এটি সর্বোচ্চ ১৫.৫ বিএইচপি শক্তি এবং ১৩.৬ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। বাইকটিতে ১৩০ মিমি সামনের ডিস্ক এবং ১৩০ মিমি পিছনের ডিস্ক ব্রেক রয়েছে। এটিতে ১২ লিটারের জ্বালানি ট্যাঙ্ক রয়েছে।
বাজাজ পালসার NS160 টুইন ডিস্ক ABS একটি স্পোর্টস বাইক যা এর শক্তিশালী ইঞ্জিন, আকর্ষণীয় ডিজাইন এবং উন্নত ব্রেকিং সিস্টেমের জন্য পরিচিত। এটি বাংলাদেশের বাজারে একটি জনপ্রিয় বাইক।

বাজাজ পালসার NS 160 মোটরসাইকেল দাম কত

বাজাজ পালসার NS 160 মোটরসাইকেলের দাম দুটি ভ্যারিয়েন্টে বিভক্ত:
  1. Single Disc: ১,৮৪,০০০ টাকা
  2. Twin Disc ABS: ২,১০,০০০ টাকা
এই দামগুলি বাংলাদেশের উত্তরা মোটরস লিমিটেডের অফিসিয়াল দাম। তবে, বিভিন্ন ডিলারের কাছ থেকে দাম কিছুটা কম বেশি হতে পারে।
বাজাজ পালসার NS 160 একটি ১৬০.৩ সিসি, ৪-স্ট্রোক, এয়ার-কুল্ড, সিঙ্গেল-সিলিন্ডার ইঞ্জিন দ্বারা চালিত। এটি সর্বোচ্চ ১৫.৫ বিএইচপি শক্তি এবং ১৩.৬ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। বাইকটিতে ১৩০ মিমি সামনের ডিস্ক এবং ১৩০ মিমি পিছনের ডিস্ক ব্রেক রয়েছে। এটিতে ১২ লিটারের জ্বালানি ট্যাঙ্ক রয়েছে।

বাজাজ পালসার RS200 ABS মোটরসাইকেল দাম কত

বাজাজ পালসার RS200 ABS মোটরসাইকেলের দাম ১,৭২,৩৫৮ টাকা (এক্স-শোরুম)। তবে, অন-রোড প্রাইস পড়বে ২,০২,১৪৭ টাকা। আপনি যদি এই মোটরসাইকেল সম্পূর্ণ নগদে কিনতে চান তাহলে 2 লাখ টাকা খরচ করতে হবে।

বাজাজ পালসার RS200 একটি ১৯৯.৫ সিসি, ৪-স্ট্রোক, লিকুইড-কুল্ড, সিঙ্গেল-সিলিন্ডার ইঞ্জিন দ্বারা চালিত। এটি সর্বোচ্চ ২৪.৫ বিএইচপি শক্তি এবং ১৮.৬ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। বাইকটিতে ১৩০ মিমি সামনের ডিস্ক এবং ১৩০ মিমি পিছনের ডিস্ক ব্রেক রয়েছে। এটিতে ১৩ লিটারের জ্বালানি ট্যাঙ্ক রয়েছে।

বাজাজ পালসার N200 মোটরসাইকেল দাম কত

বাজাজ পালসার N200 মোটরসাইকেলের দাম ১,৯৯,০০০ টাকা (এক্স-শোরুম)। তবে, অন-রোড প্রাইস পড়বে ২,২৯,৫৫০ টাকা। আপনি যদি এই মোটরসাইকেল সম্পূর্ণ নগদে কিনতে চান তাহলে ২ লাখ টাকা খরচ করতে হবে।
বাজাজ পালসার N200 একটি ১৯৯.৫ সিসি, ৪-স্ট্রোক, লিকুইড-কুল্ড, সিঙ্গেল-সিলিন্ডার ইঞ্জিন দ্বারা চালিত। এটি সর্বোচ্চ ২৪.২ বিএইচপি শক্তি এবং ১৮.৭ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। বাইকটিতে ১৩০ মিমি সামনের ডিস্ক এবং ১৩০ মিমি পিছনের ডিস্ক ব্রেক রয়েছে। এটিতে ১৩ লিটারের জ্বালানি ট্যাঙ্ক রয়েছে।

উপসংহার :বাজাজ পালসার মোটরসাইকেলগুলি তাদের শক্তিশালী ইঞ্জিন, আকর্ষণীয় ডিজাইন এবং সাশ্রয়ী মূল্যের জন্য বাংলাদেশে একটি জনপ্রিয় পছন্দ। এগুলি শিক্ষার্থী, যুবক এবং মধ্যবয়স্কদের মধ্যে বিশেষভাবে জনপ্রিয়।
টিভিএস মোটরসাইকেল প্রাইস ইন বাংলাদেশ

টিভিএস মোটরসাইকেল প্রাইস ইন বাংলাদেশ

 টিভিএস মোটরসাইকেল প্রাইস ইন বাংলাদেশ -টিভিএস মোটরসাইকেল ভারতের একটি জনপ্রিয় মোটরসাইকেল নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশেও টিভিএস মোটরসাইকেলের চাহিদা রয়েছে। টিভিএস মোটরসাইকেলগুলির মধ্যে রয়েছে স্পোর্টস বাইক, স্ট্রিট বাইক, স্কুটার এবং কমিউটার বাইক। টিভিএস মোটরসাইকেলগুলির দাম তুলনামূলকভাবে কম এবং মানের দিক থেকে ভালো

আরো পড়ুন - গিয়ার সাইকেল দাম কত | সাইকেলের ছবি ও দাম ২০২৪

হাইব্রিড বাই সাইকেল | সাইকেল দাম বাংলাদেশ ২০২৪

মোটা চাকার সাইকেল দাম বাংলাদেশ  ২০২৪

হিরো সাইকেলের ছবি ও দাম বাংলাদেশ ২০২৪

লেডিস সাইকেল এর দাম কত

টিভিএস Apache RTR 160 2V ABS মোটরসাইকেল প্রাইস

টিভিএস Apache RTR 160 2V ABS মোটরসাইকলের অন-রোড দাম  ১,৮৬,৯৯৯ টাকা। এই দামে বাইকটিতে ABS (Anti-Lock Braking System) ফিচার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

টিভিএস Apache RTR 160 2V ABS মোটরসাইকেলটিতে ১৫৯.৭ সিসির ইঞ্জিন রয়েছে যা ১৫.৪১ বিএইচপি শক্তি এবং ১৩.০৩ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। এই ইঞ্জিনটি ৫ স্পিড গিয়ার বক্সের সাথে যুক্ত। বাইকটিতে ১৩০ মিমি সামনের থার্মোপ্লাস্টিক ডিস্ক ব্রেক এবং ১৩০ মিমি পিছনের থার্মোপ্লাস্টিক ডিস্ক ব্রেক রয়েছে।

টিভিএস Apache RTR 160 2V ABS মোটরসাইকলের অন্যান্য ফিচারগুলির মধ্যে রয়েছে:
  • LED হেডল্যাম্প
  • LED টেইলল্যাম্প
  • LED ডেটাইম রানিং লাইট
  • LCD ডিসপ্লে
  • USB চার্জিং পোর্ট
ইলেকট্রনিক কন্ট্রোল্ড থ্রটল (ইসিটি)
টিভিএস Apache RTR 160 2V ABS মোটরসাইকটি একটি ভালো মানের স্পোর্টস বাইক। এটিতে শক্তিশালী ইঞ্জিন, উন্নত ব্রেকিং সিস্টেম এবং বিভিন্ন আধুনিক ফিচার রয়েছে।

টিভিএস মোটরসাইকেল প্রাইস ইন বাংলাদেশ


টিভিএসRaider 125 মোটরসাইকেল প্রাইস

টিভিএস Raider 125 মোটরসাইকলের অন-রোড দাম ১,৬০,৯৯৯ টাকা।

টিভিএস Raider 125 মোটরসাইকেলটিতে ১২৪.৮ সিসির ইঞ্জিন রয়েছে যা ১১.০ বিএইচপি শক্তি এবং ১০.৫ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। এই ইঞ্জিনটি ৫ স্পিড গিয়ার বক্সের সাথে যুক্ত। বাইকটিতে ১৩০ মিমি সামনের থার্মোপ্লাস্টিক ডিস্ক ব্রেক এবং ১৩০ মিমি পিছনের থার্মোপ্লাস্টিক ডিস্ক ব্রেক রয়েছে।

টিভিএস Raider 125 মোটরসাইকলের অন্যান্য ফিচারগুলির মধ্যে রয়েছে:
  • LED হেডল্যাম্প
  • LED টেইলল্যাম্প
  • LED ডেটাইম রানিং লাইট
  • LCD ডিসপ্লে
  • USB চার্জিং পোর্ট
  • ইলেকট্রনিক কন্ট্রোল্ড থ্রটল (ইসিটি)
  • স্পিডওমিটার
  • ওডোমিটার
  • ট্যাকোমিটার
  • ফুয়েল গেজ
  • গিয়ার ইন্ডিকেটর
  • টেলিস্কোপিক ফ্রন্ট ফর্ক
  • ডাবল শক অ্যাবজর্ভার

টিভিএস XL 100 Comfort মোটরসাইকেল প্রাইস

টিভিএস XL 100 Comfort মোটরসাইকলের অন-রোড দাম ৯২,৯৯৯ টাকা।

টিভিএস XL 100 Comfort মোটরসাইকেলটিতে ৯৯.৭ সিসির ইঞ্জিন রয়েছে যা ৪.৪ বিএইচপি শক্তি এবং ৬.৫ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। এই ইঞ্জিনটি ৪ স্পিড গিয়ার বক্সের সাথে যুক্ত। বাইকটিতে ৯০ মিমি সামনের টিউবলেস ব্রেক এবং ৮০ মিমি পিছনের টিউবলেস ব্রেক রয়েছে।

টিভিএস XL 100 Comfort মোটরসাইকলের অন্যান্য ফিচারগুলির মধ্যে রয়েছে:
  • LED হেডল্যাম্প
  • LED টেইলল্যাম্প
  • LED ডেটাইম রানিং লাইট
  • ডিজিটাল মিটার
  • USB চার্জিং পোর্ট
  • ইলেকট্রনিক কন্ট্রোল্ড থ্রটল (ইসিটি)
  • স্পিডওমিটার
  • ওডোমিটার
  • ট্যাকোমিটার
  • ফুয়েল গেজ
  • গিয়ার ইন্ডিকেটর
  • টেলিস্কোপিক ফ্রন্ট ফর্ক
  • ডাবল শক অ্যাবজর্ভার
  • কনসোল লক
  • হিটারেড সিট

টিভিএস Ntorq 125 মোটরসাইকেল প্রাইস

টিভিএস Ntorq 125 মোটরসাইকলের অন-রোড দাম   ১,৯৭,৯৯৯ টাকা।

টিভিএস Ntorq 125 মোটরসাইকলটিতে ১২৪.৮ সিসির ইঞ্জিন রয়েছে যা ১০.৭ বিএইচপি শক্তি এবং ১০.৫ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। এই ইঞ্জিনটি ৫ স্পিড গিয়ার বক্সের সাথে যুক্ত। বাইকটিতে ১৩০ মিমি সামনের থার্মোপ্লাস্টিক ডিস্ক ব্রেক এবং ১৩০ মিমি পিছনের থার্মোপ্লাস্টিক ডিস্ক ব্রেক রয়েছে।

টিভিএস Ntorq 125 মোটরসাইকলের অন্যান্য ফিচারগুলির মধ্যে রয়েছে:
  • LED হেডল্যাম্প
  • LED টেইলল্যাম্প
  • LED ডেটাইম রানিং লাইট
  • LCD ডিসপ্লে
  • Bluetooth কানেক্টিভিটি
  • USB চার্জিং পোর্ট
  • ইলেকট্রনিক কন্ট্রোল্ড থ্রটল (ইসিটি)
  • স্পিডওমিটার
  • ওডোমিটার
  • ট্যাকোমিটার
  • ফুয়েল গেজ
  • গিয়ার ইন্ডিকেটর
  • টেলিস্কোপিক ফ্রন্ট ফর্ক
  • ডাবল শক অ্যাবজর্ভার

টিভিএস Apache RTR 160 4V Fi মোটরসাইকেল প্রাইস

টিভিএস Apache RTR 160 4V Fi মোটরসাইকলের অন-রোড দাম বাংলাদেশ এ২,৬৯,৯৯০ টাকা।

টিভিএস Apache RTR 160 4V Fi মোটরসাইকলটিতে ১৫৯.৭ সিসির ইঞ্জিন রয়েছে যা ১৭.৫৫ বিএইচপি শক্তি এবং ১৭.৭৩ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। এই ইঞ্জিনটি ৫ স্পিড গিয়ার বক্সের সাথে যুক্ত। বাইকটিতে ১৩০ মিমি সামনের থার্মোপ্লাস্টিক ডিস্ক ব্রেক এবং ১৩০ মিমি পিছনের থার্মোপ্লাস্টিক ডিস্ক ব্রেক রয়েছে।

টিভিএস Apache RTR 160 4V Fi মোটরসাইকলের অন্যান্য ফিচারগুলির মধ্যে রয়েছে:
  • LED হেডল্যাম্প
  • LED টেইলল্যাম্প
  • LED ডেটাইম রানিং লাইট
  • LCD ডিসপ্লে
  • USB চার্জিং পোর্ট
  • ইলেকট্রনিক কন্ট্রোল্ড থ্রটল (ইসিটি)
  • ABS (Anti-Lock Braking System)
  • স্পিডওমিটার
  • ওডোমিটার
  • ট্যাকোমিটার
  • ফুয়েল গেজ
  • গিয়ার ইন্ডিকেটর
  • টেলিস্কোপিক ফ্রন্ট ফর্ক
  • ডাবল শক অ্যাবজর্ভার

 উপসংহার :টিভিএস মোটরসাইকেলগুলি তাদের দাম, মানের এবং ফিচারের জন্য পরিচিত। বাংলাদেশে টিভিএস মোটরসাইকেলের চাহিদা রয়েছে। টিভিএস মোটরসাইকেল কেনার আগে আপনার বাজেট এবং চাহিদার কথা বিবেচনা করা উচিত।