Showing posts with label খেলা. Show all posts
Showing posts with label খেলা. Show all posts
 বারুদে ডার্বি শেষে রিয়ালের দাপুটে জয়....দেখতে আসুন আপডেট-খবর

বারুদে ডার্বি শেষে রিয়ালের দাপুটে জয়....দেখতে আসুন আপডেট-খবর


কী ছিল না ম্যাচে? বাইসাইকেল কিকে গোল করলেন কেউ, কেউ গোল করে ভিডিও রেফারিং দিয়ে নিশ্চিত করলেন। পেনাল্টিও হলো, ঘরের ছেলে পর হয়ে গিয়ে গোল উদ্‌যাপন করে আবার বাতিল হতে দেখলেন। মুহুর্মুহু ফাউলের বাঁশি বাজল। মুড়ি মুড়কির মতো হলুদ কার্ড বিলিয়ে গেলেন রেফারি। একটা লাল কার্ডের দেখাও মিলল। একটা ডার্বির কাছ থেকে এর চেয়ে বেশি আর চাওয়া ঠিক নয়। মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে তাদেরই ঘরের মাঠে ৩-১ ব্যবধানে হারাল রিয়াল মাদ্রিদ। এ জয়ে নগর প্রতিদ্বন্দ্বীদের টপকে লিগে দ্বিতীয়স্থানে চলে এল রিয়াল।
স্প্যানিশ ধারাভাষ্যকারদের কাছে কাসেমিরোর একটি নাম আছে, ‘অদৃশ্য মানব!’ মাঠে অতি আক্রমণাত্মক ফাউল করেও বারবার রেফারির নজর এড়িয়ে যান বলে এই নাম জুটেছে তাঁর। আজ তাঁর নামের সার্থকতা প্রমাণিত হয়েছে। তবে কাসেমিরো নন, অ্যাটলেটিকোর রক্ষণ সেটা করেছে। ম্যাচের ১৬ মিনিটে বক্সে উড়ে আসা বলে হেড করতে লাফিয়ে উঠেছিলেন সার্জিও রামোস ও রাফায়েল ভারানেরা। তাঁদের আটকাতে অ্যাটলেটিকো রক্ষণের সবাই ছুটে গেলেন। বল এসে পড়ল গোলরক্ষকের সামনে অরক্ষিত কাসেমিরোর কাছে। গোলবারকে নিজের পিঠের দিকে পেয়ে কাসেমিরোও করলেন অভাবনীয় এক কাণ্ড। সবাইকে অবাক করে বাই সাইকেল কিকে ইয়ান ওবলাককে ফাঁকি দিয়ে বল পাঠালেন জালে।
ম্যাচে ফিরতে অ্যাটলেটিকো বেশি সময় নেয়নি। ২৫ মিনিটে ভিনিসিয়ুসের সঙ্গে বল দখলের লড়াইয়ে জিতে ডিফেন্স চেড়া এক পাস দিয়েছেন আনহেল কোরেয়া। প্রায় মাঝমাঠে থাকা রিয়াল রক্ষণ আঁতোয়ান গ্রিজমানকে অফসাইডের ফাঁদে ফেলতে গিয়ে নিজেরাই বিপদে পড়েছেন। থিবো কোর্তোয়ার পায়ের ফাঁক দিয়ে বল জালে পাঠাতে ভুল হয়নি গ্রিজমানের। রিয়াল অবশ্য এর আগেই ম্যাচে এগিয়ে যেতে পারত আরেকবার। যদি না ২০ মিনিটে ভিনিসিয়ুসের পাস ঠিকমতো পায়ে লাগাতে পারতেন ভাসকেজ।
এ নিয়ে রিয়ালকে মাথা চাপড়াতে হয়নি। প্রথম ৩০ মিনিটের দম আটকানো ফুটবলের পর সবাই যখন একটু স্থির হয়ে শ্বাস নেওয়ার অপেক্ষায়। ঠিক তখন ৪২ মিনিটে ট্রেড মার্কে এক দৌড় দিলে ব্রাজিলিয়ান উইঙ্গার। ভিনিসিয়ুসকে আটকাতে শুধু হলুদ কার্ডই খাননি হিমেনেজ, পেনাল্টিও উপহার দিয়েছেন। দলকে এগিয়ে নিতে ভুল হয়নি রামোসের।
এই জানুয়ারিতেই অ্যাটলেটিকোতে যোগ দিয়েছেন আলভারো মোরাতা। রিয়ালের একাডেমিতে পরিপূর্ণ রূপ পাওয়া এই স্ট্রাইকার নিজের সাবেক দলের বিপক্ষে গোলই করে বসলেন ৫৪ মিনিটে। তিন বছর আগে জুভেন্টাসের হয়ে একই কাজ করে উদ্‌যাপন না করা মোরাতা এবার উদ্‌যাপন করেছেন ঠিকই। কিন্তু রেফারি জানালেন, ওটা অফসাইড ছিল। এবারও ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারির সহযোগিতা নিতে হয়েছে তাঁকে।
৭৪ মিনিটে ম্যাচটা শেষ করে দিয়েছেন বদলি নামা গ্যারেথ বেল। লুকা মদরিচের সাজিয়ে দেওয়া এক বল থেকে দারুণ এক গোল করে ফর্মে ফেরার আশা জাগিয়েছেন বেল। ৮০ মিনিটে টমাস পার্টে লাল কার্ড দেখে বের হয়ে যাওয়ার পর অ্যাটলেটিকোর হার নিশ্চিত হয়ে গেছে। ম্যাচের বাকি সময়টা নিজেদের মধ্যে বল চালাচালি করে অ্যাটলেটিকোর কষ্ট বাড়িয়েছে রিয়াল। এর মাঝেও দুটো সহজ গোলের সুযোগ নষ্ট করেছে তারা।
মুস্তাফিজকে নিয়ে সিদ্ধান্ত দুই সপ্তাহ পর

মুস্তাফিজকে নিয়ে সিদ্ধান্ত দুই সপ্তাহ পর

আরও সপ্তাহ দুয়েক পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় থাকবেন মুস্তাফিজুর রহমান। শারীরিক অবস্থা পর্যালোচনা করা হবে আরও ৮ দিন পর। তরুণ এই পেসারের জন্য ইংলিশ কাউন্টি দল সাসেক্সের অপেক্ষা তাই আরও বাড়ছে।

আইপিএল থেকে ফেরার পর সাতক্ষীরায় কয়েক দিন বিশ্রাম নিয়ে আবার ঢাকায় ফিরেছেন মুস্তাফিজ। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া। বিসিবি একাডেমির জিমে দীর্ঘ সময় কাটিয়েছেন ফিজিও-ট্রেনারদের সঙ্গে।

মুস্তাফিজের সঙ্গে সেশন শেষে সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জাতীয় দলের ফিজিও বায়েজিদুল ইসলাম খান জানালেন, দুটি সমস্যা নিয়ে মূলত কাজ করা হচ্ছে।

মুস্তাফিজকে নিয়ে সিদ্ধান্ত দুই সপ্তাহ পর

“হ্যামস্ট্রিং ও অ্যাংকেলের চোটটা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। শোল্ডার ও সাইড স্ট্রেইনের বিষয়গুলো রিকভার হয়ে গেছে। আমরা চিন্তা করেছি ওকে প্রতি সপ্তাহে অ্যাসিস্ট করবো এবং দেখবো যে প্রতি সপ্তাহে কতটুকু উন্নতি সে করেছে। সেটির উপর ভিত্তি করে আমরা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব।”

“প্রথম সপ্তাহে এরকম কোনো সম্ভাবনা (মাঠে নামার) দেখছি না। পরবর্তীতে ভালো কোনো অবস্থায় গেলে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”

বিসিবির একটি সূত্র বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে নিশ্চিত করেছে, ৮ দিন পর মুস্তাফিজের অবস্থা পর্যালোচনা করা হবে। তাই অন্তত আরও দুই সপ্তাহের মধ্যে তার মাঠে নামার মত অবস্থায় ফেরার সম্ভাবনা সামান্যই।

আশা নিয়ে মুস্তাফিজের অপেক্ষায় থাকা সাসেক্সের জন্য এটি তাই বড় ধাক্কা। গত ৩ জুনের ম্যাচ থেকে মুস্তাফিজকে পেতে চুক্তি করেছিল তারা। আইপিএল মাতিয়ে আসা তরুণ পেসারের শারীরিক ও মানসিক অবস্থা বুঝে পরে কাউন্টি দলটি ছাড় দিয়েছিল খানিকটা। অধিনায়ক লুক রাইট জানিয়েছিলেন, ১০ জুনের ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাওয়ার প্রত্যাশা করছেন তারা।

কেন্টের বিপক্ষে সেই ম্যাচে তো বটেই, ১৬ জুন মিডলসেক্সের বিপক্ষে ম্যাচেও এখন মুস্তাফিজকে পাওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। পরের ম্যাচগুলোতেও তার খেলার নিশ্চয়তা নেই। সব মিলিয়ে অনিশ্চিত মুস্তাফিজের ইংল্যান্ড অভিযান।
ব্যাটিং ধসের পর লঙ্কান বোলারদের লড়াই

ব্যাটিং ধসের পর লঙ্কান বোলারদের লড়াই

১ উইকেটে ১৬২ রান নিয়ে তৃতীয় দিন শুরু করা শ্রীলঙ্কা চা বিরতির আগে গুটিয়ে যায় ২৮৮ রানে। প্রথম ইনিংসে ১২৮ রানের লিড পায় ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় ইনিংসে দিন শেষ করেছে ৪ উইকেটে ১০৯ রানে। দুই ইনিংস মিলিয়ে লিড ২৩৭। শ্রীলঙ্কা ধাক্কা খায় সাত সকালেই। দিনের সপ্তম আর নিজের প্রথম বলেই ক্রিস ওকস ফেরান কুশল মেন্ডিসকে।

খানিক পর আরও বড় ধাক্কা। আগের দিন দারুণ খেলা কৌশল সিলভাকে ফেরান স্টুয়ার্ট ব্রড। ৭৯ রান নিয়ে দিন শুরু করা ওপেনার করতে পারেননি আর কোনো রান। অধিনায়ক ম্যাথিউস বা আগের টেস্টের সেঞ্চুরিয়ান চান্দিমাল, টিকতে পারেননি কেউ। লাঞ্চের আগেই শ্রীলঙ্কা হারায় ৫ উইকেট।

সপ্তম উইকেটে কুশল পেরেররা সঙ্গে রঙ্গনা হেরাথের জুটি খানিকটা উদ্ধার করে দলকে। ডোপ নিষেধাজ্ঞার পর আইনী লড়াই করে ফেরা পেরেরা নিজস্ব ঢংয়ে খেলে ৭ চারে করেছেন ৪২। ৭১ রানের এই জুটি ভাঙার পর শ্রীলঙ্কার শেষটাও হয় খুব দ্রুত।

ব্যাট হাতে দারুণ অর্ধশতকের পর বল হাতেও দারুণ সফল ওকস। নিয়েছেন ৩ উইকেট। দলে জায়গা সুতোর ওপর ঝুলছিল যার, সেই স্টিভেন ফিনও ৩ উইকেট নিয়ে জানান দিয়েছেন টিকে থাকার বার্তা।

ব্রড-অ্যান্ডারসন নিয়েছেন দুটি করে। ওয়াসিম আকরাম ও ওয়াকার ইউনিসকে টপকে দুই ইংলিশ পেসার এখন টেস্ট ইতিহাসের সফলতম নতুন বলের জুটি!

ফিন জায়গা বাঁচানোর কাজ সেরে রাখলেও পারেননি নিক কম্পটন। সম্ভব শেষ সুযোগটাতেও ব্যর্থ, আউট হয়েছেন ১৯ রানে।

ব্যাটিং ধসের পর লঙ্কান বোলারদের লড়াই

অ্যালেক্স হেলসের সঙ্গে উদ্বোধন করেছিলেন কম্পটন। ফিল্ডিংয়ে চোট পাওয়ায় ব্যাটিংয়ে নামেননি অধিনায়ক অ্যালেস্টার কুক। টানা ১০ বছর ওপেন করার পর পারলেন না এই প্রথম।

পরে তৃতীয় দিনে আর ব্যাটিংয়েই নামেননি কুক। যার মানে, চতুর্থ দিন ব্যাটিংয়ে নামলে ১২৯ টেস্টের ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মত ব্যাট করবেন তিন নম্বরের নিচে।

নুয়ান প্রদিপ পরে পরপর দুই বলে ফিরিয়েছেন জো রুট ও জেমস ভিন্সকে। প্রথম ইনিংসের রেকর্ড গড়া শতকের পর দ্বিতীয় ইনিংসেও দারুণ শুরু করেছিলেন জনি বেয়ারস্টো। কিন্তু শেষ বিকেলে তিনিও শিকার প্রদিপের।

এক প্রান্ত আগলে দিন শেষ করেছেন অ্যালেক্স হেলস। দ্বিতীয় ইনিংসের স্কোরকার্ড বলবে, ধুঁকছে ইংল্যান্ড। ম্যাচের স্কোরকার্ড বলবে, ভিত মজবুত ইংলিশদেরই!

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

ইংল্যান্ড ১ম ইনিংস: ৪১৬

শ্রীলঙ্কা ১ম ইনিংস: (আগের দিন ১৬২/১) ৯৫.১ ওভারে ২৮৮ (করুনারত্নে ৫০, কৌশল ৭৯, মেন্ডিস ২৫, থিরিমান্নে ১৭, ম্যাথিউস ৩, চান্দিমাল ১৯, পেরেরা ৪২, হেরাথ ৩১, এরাঙ্গা ১, লাকমল ০, প্রদিপ ০; অ্যান্ডারসন ২/৬১, ব্রড ২/৭৯, ফিন ৩/৫৯, ওকস ৩/৩১, মঈন ০/৩৮)।

ইংল্যান্ড ২য় ইনিংস: ৩৮ ওভারে ১০৯/৪ (কম্পটন ১৯, হেলস ৪১*, রুট ৪, ভিন্স ০, বেয়ারস্টো ৩২, ফিন ৬*; লাকমল ০/৩২, এরাঙ্গা ১/২৫, প্রদিপ ৩/২৫, হেরাথ ০/১৬, ম্যাথিউস ০/৮)।
দাপুটে জয় দিয়ে ফেডারেশন কাপ শুরু করেছে শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব

দাপুটে জয় দিয়ে ফেডারেশন কাপ শুরু করেছে শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব

বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে শনিবার শেখ জামালের জয়ে হ্যাটট্রিক করেন ল্যান্ডিং ডারবো। ওয়েডসেন আনসেলমে, এনামুল হক ও ইয়াসিন খান একটি করে গোল করেন। উত্তর বারিধারার দুই গোলদাতা খালেকুজ্জামান সবুজ ও রোহিত সরকার।

২৩তম মিনিটে এনামুলের বাড়ানো বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে গাম্বিয়ার মিডফিল্ডার ল্যান্ডিংয়ের গোলে এগিয়ে যায় শেখ জামাল। সাত মিনিট পর ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ওয়েডসেন। লিংকনের দেওয়া বল নিয়ে আক্রমণে যাওয়া ওয়েডসেনকে আটকাতে এগিয়ে এলেও শেষ রক্ষা করতে পারেননি উত্তর বারিধারা গোলরক্ষক রাজীব।

দাপুটে জয় দিয়ে ফেডারেশন কাপ শুরু করেছে শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব

দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে ওয়েডসেনের বুদ্ধিদ্বীপ্ত পাস থেকে স্কোরলাইন ৩-০ করেন ল্যান্ডিং। ৫৪তম মিনিটে পেনাল্টি থেকে লক্ষ্যভেদ করে উত্তর বারিধারাকে ম্যাচে ফেরানোর ইঙ্গিত দেন খালেকুজ্জামান সবুজ। কিন্তু ফেডারেশন কাপের শিরোপাধারীরা পরের মিনিটেই চতুর্থ গোল তুলে নেয়। এবার লক্ষ্যভেদ করেন জাতীয় দলের ফরোয়ার্ড এনামুল।

৬৫তম মিনিটে ফেডারেশন কাপের চলতি আসরে প্রথম হ্যাটট্রিক করেন ল্যান্ডিং। এতে শেখ জামালের শুভসূচনা অনেকটাই নিশ্চিত হয়ে যায়।

চার মিনিট পর রোহিত প্লেসিং শটে লক্ষ্যভেদ করে ব্যবধান কমালেও উত্তর বারিধারা পরে ম্যাচে ফেরার সুযোগ পায়নি। উল্টো যোগ করা সময়ে আনিসুর আলমের ক্রসে ইয়াসিন হেড করে বল ঠিকানায় পৌঁছে দিলে বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে শফিকুল ইসলাম মানিকের দলটি।
ইউরো অভিষেকে দুর্দান্ত গ্যারেথ বেলের ওয়েলস

ইউরো অভিষেকে দুর্দান্ত গ্যারেথ বেলের ওয়েলস

১৯৫৮ বিশ্বকাপে প্রথম ও শেষবার খেলেছিল ওয়েলস। শনিবার রাতে হেরে যাওয়া স্লোভাকিয়ারও এটা ছিল ইউরো অভিষেক। ইতিহাস গড়ার মঞ্চে জয়ের উৎসব করতে পারল না তারা। ইউরোপ সেরার টুর্নামেন্টে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ওয়েলসের জয়ে একটি গোল করেন দলের সেরা তারকা বেল, অন্যটি হ্যাল রবসন-কানুর। বোর্দোয় তৃতীয় মিনিটেই এগিয়ে যেতে পারতো স্লোভাকিয়া। দারুণ এক স্লাইডে গোল লাইনের সামনে থেকে ওয়েলস ডিফেন্ডার বেন ডেভিস বিপদমুক্ত করায় তা হয়নি।

ইউরো অভিষেকে দুর্দান্ত গ্যারেথ বেলের ওয়েলস

বেলের ভুলে বল পেয়ে সুযোগটা তৈরি করেন মারেক হামসিক। নাপোলির ফরোয়ার্ড চারজনকে কাটিয়ে, গোলরক্ষককে ফাঁকি দিয়ে জালের দিকে বল পাঠান। কিন্তু স্লোভাকিয়াকে হতাশ করে বল ক্লিয়ার করেন ডেভিস। দশম মিনিটে স্লোভাকিয়ার হতাশা আরও বাড়ান বেল। দারুণ এক ফ্রি-কিকে দলকে এগিয়ে নেন এই রিয়াল মাদ্রিদ তারকা। গোলরক্ষককে বিভ্রান্ত করে বল জালে পাঠান তিনি।

প্রথমার্ধের বাকি সময়ের খেলা মিডফিল্ডেই আটকে ছিল। কোনো দল নিশ্চিত কোনো সুযোগ তৈরি করতে পারেনি। আচমকা শটে প্রতিপক্ষের রক্ষণভাঙার চেষ্টা ছিল। সেগুলো বিফলেই গেছে দ্বিতীয়ার্ধের ৫৭ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করার দারুণ সুযোগ হাতছাড়া করেন বেল। জো অ্যালানের চমৎকার ক্রস তাড়াহুড়ায় জায়গামতো পাঠাতে পারেননি তিনি।

চার মিনিট পর ডুডার গোলে সমতা ফেরায় স্লোভাকিয়া। বদলি নামার দুই মিনিটের মধ্যে প্রতিপক্ষের জাল খুঁজে পান তিনি। সমতা ফেরার পর আরও জমে উঠে খেলা। গোলের জন্য মরিয়া হয়ে উঠে দুই দলই। ৮১তম মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন ১০ মিনিট আগে মাঠে নামা রসবন-কানু। প্রথমার্ধের বাকি সময়ের খেলা মিডফিল্ডেই আটকে ছিল। কোনো দল নিশ্চিত কোনো সুযোগ তৈরি করতে পারেনি। আচমকা শটে প্রতিপক্ষের রক্ষণভাঙার চেষ্টা ছিল। সেগুলো বিফলেই গেছে।

দ্বিতীয়ার্ধের ৫৭ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করার দারুণ সুযোগ হাতছাড়া করেন বেল। জো অ্যালানের চমৎকার ক্রস তাড়াহুড়ায় জায়গামতো পাঠাতে পারেননি তিনি। চার মিনিট পর ডুডার গোলে সমতা ফেরায় স্লোভাকিয়া। বদলি নামার দুই মিনিটের মধ্যে প্রতিপক্ষের জাল খুঁজে পান তিনি।

সমতা ফেরার পর আরও জমে উঠে খেলা। গোলের জন্য মরিয়া হয়ে উঠে দুই দলই। ৮১তম মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন ১০ মিনিট আগে মাঠে নামা রসবন-কানু।