আবার অগ্নি-২ সিনেমা

আবার অগ্নি-২ সিনেমা

অগ্নির পর অগ্নি টু। মাত্র এক বছর পরই আসছে অগ্নি ছবির সিক্যুয়েল। প্রথমটিতে ছিলেন মাহি। এবারও অভিনয় করেছেন তিনি। ছবিটি মুক্তি পাচ্ছে এবার ঈদে।
ছবির কাজে কলকাতা গিয়েছিলেন মাহি। দেশে ফেরার পর ২৯ জুন মুঠোফোনে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। দুটি ছবি নিয়ে বললেন, ‘দুটি ছবির গল্প কাছাকাছি। তবে অগ্নি টু-তে অ্যাকশনকে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। অগ্নি টুর জন্য অনেক লোকেশন ব্যবহার করা হয়েছে।’
অগ্নি টু নিয়ে দারুণ আশাবাদী মাহি। বললেন, ‘এই ঈদে অনেকগুলো ছবি মুক্তি পাবে। আশা করছি, অগ্নি টু দেখেও দর্শক আনন্দ পাবেন।’
জানালেন, অগ্নি টু ছবির শুটিংয়ের আগে থাইল্যান্ডে গিয়ে দুই সপ্তাহ তিনি বিভিন্ন অ্যাকশন-দৃশ্যের প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।
অগ্নি টু ছবিতে মাহির বিপরীতে অভিনয় করেছেন কলকাতার ছেলে ওম। এর আগে কলকাতার নায়ক অঙ্কুশের বিপরীতে মাহির অভিনয়ের অভিজ্ঞতা থাকলেও ওমের সঙ্গে এবারই প্রথম কাজ করেছেন তিনি।
ওম প্রসঙ্গে মাহি বললেন, ‘ওম টালিউডে নতুন কাজ করছে। কিন্তু কাজের সময় তা মনেই হয়নি। অনেক মজা করে কাজ করেছি। ডাবিংয়ের সময় ওমের অভিনয় দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি।’
ইফতেখার চৌধুরী পরিচালিত অগ্নি টু ছবিটি কলকাতায়ও মুক্তি পাবে। মুক্তির আগে আগে ছবির প্রচার নিয়েও কাজ করবেন মাহি। বললেন, ‘বাংলাদেশের আগেই কলকাতায় মুক্তি পাবে ছবিটি। ছবির প্রচারের জন্য আবার আমাকে কলকাতায় যেতে হবে। ওখানে বিভিন্ন পত্রিকা ও টিভি চ্যানেলে ছবিটি নিয়ে প্রচারের কথা রয়েছে।’
অগ্নি টুর পর নতুন আর কোনো ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হননি মাহি। বললেন, ‘অনেকগুলো ছবির ব্যাপারে কথা হয়েছে। এর মধ্যে যৌথ প্রযোজনার ছবিও আছে। ঈদের পর এ বছরের জন্য একটি শিডিউল করে নতুন ছবির কাজ শুরু করব।’
রমজান মাসের ৯ টি গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত

রমজান মাসের ৯ টি গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত

Ramadan kareem, রমজান মাসের ৯ টি গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত!
রমজান মাসের ৯ টি গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত!

রমজান মাসের ফজিলত

রমজান মাসের আগমনে মুসলিমগণ আনন্দ প্রকাশ করে থাকেন। আনন্দ প্রকাশ করাই স্বাভাবিক স্বতঃস্ফূর্ততা। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন :—

(قُلْ بِفَضْلِ اللَّهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذَلِكَ فَلْيَفْرَحُوا هُوَ خَيْرٌ مِمَّا يَجْمَعُونَ (يونس: 58
বল, এটা আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর দয়ায়। সুতরাং এতে তারা আনন্দিত হোক। তারা যা সঞ্চয় করে এটা তার চেয়ে উত্তম। [সূরা ইউনুস : ৫৮]
পার্থিব কোন সম্পদের সাথে আল্লাহর এ অনুগ্রহের তুলনা চলে না, তা হবে এক ধরনের অবাস্তব কল্পনা। যখন রমজানের আগমন হত তখন রাসূলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অতিশয় আনন্দিত হতেন, তার সাহাবাদের বলতেন :—

أتاكم رمضان شهر مبارك
তোমাদের দ্বারে বরকতময় মাস রমজান এসেছে। এরপর তিনি এ মাসের কিছু ফজিলত বর্ণনা করে বলতেন :—

فرض الله عز وجل عليكم صيامه، تفتح فيه أبواب السماء، وتغلق فيه أبواب الجحيم، وتغل فيه مردة الشياطين، لله فيه ليلة خير من ألف شهر، من حرم خيرها فقد حرم. رواه النسائي
আল্লাহ তাআলা তোমাদের জন্য সিয়াম পালন ফরজ করেছেন। এ মাসে আকাশের দ্বারসমূহ খুলে দেয়া হয়। বন্ধ করে দেয়া হয় জাহান্নামের দরজাগুলো। অভিশপ্ত শয়তানকে বন্দি করা হয়। এ মাসে রয়েছে একটি রাত যা হাজার রাতের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। যে ব্যক্তি এর কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হলো সে মূলত সকল কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হল। বর্ণনায় : নাসায়ী 
আমাদের কর্তব্য: আল্লাহর এ অনুগ্রহের মূল্যায়ন করতে চেষ্টা করা, এ মাসের ফজিলত ও তাৎপর্য অনুধাবনে সচেষ্ট হওয়া ও ইবাদত-বন্দেগিসহ সকল কল্যাণকর কাজে নিয়োজিত থাকা।


এ মাসের যে সকল ফজিলত রয়েছে তা হল :
এক. এ মাসের সাথে ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ রুকনের সম্পর্ক রয়েছে ; আর তা হলে সিয়াম পালন।
হজ যেমন জিলহজ মাসের সাথে সম্পর্কিত হওয়ার কারণে সে মাসের মর্যাদা বৃদ্ধি করেছে এমনি সিয়াম রমজান মাসে হওয়ার কারণে এ মাসের মর্যাদা বেড়ে গেছে। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন :—

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آَمَنُوا كُتِبَ عَلَيْكُمُ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِينَ مِنْ قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُونَ. سورة البقرة : 183
হে মোমিনগণ! তোমাদের উপর সিয়াম ফরজ করা হয়েছে, যেমনি ফরজ করা হয়েছে তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর-যাতে তোমরা মুত্তাকি হতে পার। [সূরা বাকারা : ১৮৩]

রাসূলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন : ইসলাম যে পাঁচটি ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত তার একটি হল সিয়াম পালন। এ সিয়াম জান্নাত লাভের একটি মাধ্যম ; যেমন হাদিসে এসেছে :—

من آمن بالله ورسولـه، وأقام الصلاة، وآتى الزكاة، وصام رمضان، كان حقاً على الله أن يدخله الجنة … رواه البخاري
যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আনল, সালাত কায়েম করল, জাকাত আদায় করল, সিয়াম পালন করল রমজান মাসে, আল্লাহ তাআলার কর্তব্য হল তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো…। বোখারি

দুই. রমজান হল কোরআন নাজিলের মাস : আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন –

شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِي أُنْزِلَ فِيهِ الْقُرْآَنُ هُدًى لِلنَّاسِ وَبَيِّنَاتٍ مِنَ الْهُدَى وَالْفُرْقَانِ : البقرة : 184
রমজান মাস, এতে নাজিল হয়েছে আল-কোরআন, যা মানুষের দিশারি এবং স্পষ্ট নিদর্শন ও সত্যাসত্যের পার্থক্যকারী। সূরা বাকারা : ১৮৪

রমজান মাসে সপ্তম আকাশের লওহে মাহফুজ থেকে দুনিয়ার আকাশে বায়তুল ইজ্জতে পবিত্র আল-কোরআন একবারে নাজিল হয়েছে। সেখান হতে আবার রমজান মাসে অল্প অল্প করে নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর প্রতি নাজিল হতে শুরু করে। কোরআন নাজিলের দুটি স্তরই রমজান মাসকে ধন্য করেছে। শুধু আল-কোরআনই নয় বরং ইবরাহিম আ.-এর সহিফা, তাওরাত, যবুর, ইঞ্জিল সহ সকল ঐশী গ্রন্থ এ মাসে অবতীর্ণ হয়েছে বলে তাবরানী বর্ণিত একটি সহি হাদিসে উল্লেখ করা হয়েছে। (সহি আল-জামে)


এ মাসে মানুষের হেদায়াত ও আলোকবর্তিকা যেমন নাজিল হয়েছে তেমনি আল্লাহর রহমত হিসেবে এসেছে সিয়াম। তাই এ দুই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করতে বেশি বেশি করে কোরআন তিলাওয়াত করা উচিত। প্রতি বছর রমজান মাসে জিবরাইল রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে পূর্ণ কোরআন শোনাতেন এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-ও তাকে পূর্ণ কোরআন শোনাতেন। আর জীবনের শেষ রমজানে আল্লাহর রাসূল দু বার পূর্ণ কোরআন তিলাওয়াত করেছেন। সহি মুসলিমের হাদিস দ্বারা এটা প্রমাণিত।

তিন. রমজান মাসে জান্নাতের দরজাগুলো খুলে দেয়া হয় ও জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয়। শৃঙ্খলাবদ্ধ করা হয় শয়তানদের। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন :—

إذا جاء رمضان فتحت أبواب الجنة، وأغلقت أبواب النار، وصفدت الشياطين. وفي لفظ : (وسلسلت الشياطين) رواه مسلم
যখন রমজান মাসের আগমন ঘটে তখন জান্নাতের দরজাগুলো খুলে দেয়া হয়, জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয় এবং শয়তানদের আবদ্ধ করা হয়। অন্য বর্ণনায় বলা হয়েছে-শয়তানের শিকল পড়ানো হয়। (মুসলিম)

তাই শয়তান রমজানের পূর্বে যে সকল স্থানে অবাধে বিচরণ করত রমজান মাস আসার ফলে সে সকল স্থানে যেতে পারে না। শয়তানের তৎপরতা দুর্বল হয়ে যায়। ফলে দেখা যায় ব্যাপকভাবে মানুষ তওবা, ধর্মপরায়ণতা, ও সৎকর্মের দিকে অগ্রসর হয় ও পাপাচার থেকে দূরে থাকে। তারপরও কিছু মানুষ অসৎ ও অন্যায় কাজ-কর্মে তৎপর থাকে। কারণ, শয়তানের কু-প্রভাবে তারা অনেক বেশি প্রভাবিত হয়ে পড়েছে।

চার. রমজান মাসে রয়েছে লাইলাতুল কদর। আল্লাহ তাআলা বলেন :—

لَيْلَةُ الْقَدْرِ خَيْرٌ مِنْ أَلْفِ شَهْرٍ ﴿3﴾ تَنَزَّلُ الْمَلَائِكَةُ وَالرُّوحُ فِيهَا بِإِذْنِ رَبِّهِمْ مِنْ كُلِّ أَمْرٍ ﴿4﴾ سَلَامٌ هِيَ حَتَّى مَطْلَعِ الْفَجْرِ ﴿5﴾ (القدر: 3-5)
লাইলাতুল কদর সহস্র মাস অপেক্ষা উত্তম। সে রাতে ফেরেশতাগণ ও রুহ অবতীর্ণ হয় প্রত্যেক কাজে তাদের প্রতিপালকের অনুমতিক্রমে। শান্তিই শান্তি, সে রজনি উষার আবির্ভাব পর্যন্ত। [সূরা আল-কদর : ৩-৫] 

পাঁচ. রমজান মাস দোয়া কবুলের মাস। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন :—

لكل مسلم دعوة مستجابة، يدعو بـها في رمضان. رواه أحمد
রমজান মাসে প্রত্যেক মুসলিমের দোয়া কবুল করা হয়। (মুসনাদ আহমদ)

অন্য হাদিসে এসেছে –

إن لله تبارك وتعالى عتقاء في كل يوم وليلة، (يعني في رمضان) وإن لكل مسلم في كل يوم وليلة دعوة مستجابة. صحيح الترغيب والترهيب.
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন রমজানের প্রতি রাতে ও দিনে বহু মানুষকে মুক্তি দিয়ে থাকেন এবং প্রতি রাত ও দিবসে মুসলিমের দোয়া-প্রার্থনা কবুল করা হয়। (সহি আত-তারগীব ওয়াত-তারহীব)

তাই প্রত্যেক মুসলমান এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে নিজের কল্যাণের জন্য যেমন দোয়া-প্রার্থনা করবে, তেমনি সকল মুসলিমের কল্যাণ, শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা জ্ঞাপন করবে।

ছয়. রমজান পাপ থেকে ক্ষমা লাভের মাস। যে ব্যক্তি রমজান মাস পেয়েও তার পাপসমূহ ক্ষমা করানো থেকে বঞ্চিত হলো আল্লাহর রাসূল তাকে ধিক্কার দিয়েছেন। তিনি বলেছেন :—

.. رغم أنف رجل، دخل عليه رمضان، ثم انسلخ قبل أن يغفر له. .رواه الترمذي
ঐ ব্যক্তির নাক ধুলায় ধূসরিত হোক যার কাছে রমজান মাস এসে চলে গেল অথচ তার পাপগুলো ক্ষমা করা হয়নি। (তিরমিজি)

সত্যিই সে প্রকৃত পক্ষে সকল কল্যাণ থেকে বঞ্চিত যে এ মাসেও আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের অনুগ্রহ থেকে বঞ্চিত রয়ে গেল।

সাত. রমজান জাহান্নাম থেকে মুক্তির লাভের মাস, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন :—

إذا كان أول ليلة من رمضان صفدت الشياطين ومردة الجن، وغلقت أبواب النار، فلم يفتح منها باب، وفتحت أبواب الجنة فلم يغلق منها باب، وينادي مناد كل ليلة : يا باغي الخير أقبل! ويا باغي الشر أقصر! ولله عتقاء من النار، وذلك في كل ليلة. رواه الترمذي
রমজান মাসের প্রথম রজনির যখন আগমন ঘটে তখন শয়তান ও অসৎ জিনগুলোকে বন্দি করা হয়। জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেয়া হয়, এ মাসে আর তা খোলা হয় না। জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয়, এ মাসে তা আর বন্ধ করা হয় না। প্রত্যেক রাতে একজন ঘোষণাকারী এ বলে ঘোষণা দিতে থাকে যে, হে সৎকর্মের অনুসন্ধানকারী তুমি অগ্রসর হও ! হে অসৎ কাজের অনুসন্ধানকারী তুমি থেমে যাও ! এ মাসের প্রতি রাতে আল্লাহ তাআলা জাহান্নাম থেকে বহু মানুষকে মুক্তি দিয়ে থাকেন।  (তিরমিজি)

আট. রমজান মাসে সৎকর্মের প্রতিদান বহু গুণে বৃদ্ধি করে দেয়া হয়। যেমন হাদিসে এসেছে যে, রমজান মাসে ওমরাহ করলে একটি হজের সওয়াব পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, বরং, রমজান মাসে ওমরাহ করা আল্লাহর রাসূলের সাথে হজ আদায়ের মর্যাদা রাখে। এমনিভাবে সকল ইবাদত-বন্দেগিসহ সকল সৎকাজের প্রতিদান কয়েক গুণ বেশি দেয়া হয়।

নয়. রমজান ধৈর্য ও সবরের মাস। এ মাসে ঈমানদার ব্যক্তিগণ খাওয়া-দাওয়া, বিবাহ-শাদি ও অন্যান্য সকল আচার-আচরণে যে ধৈর্য ও সবরের এত অধিক অনুশীলন করেন তা অন্য কোন মাসে বা অন্য কোন পর্বে করেন না। এমনিভাবে সিয়াম পালন করে যে ধৈর্যের প্রমাণ দেয়া হয় তা অন্য কোন ইবাদতে পাওয়া যায় না। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেছেন :—
إِنَّمَا يُوَفَّى الصَّابِرُونَ أَجْرَهُمْ بِغَيْرِ حِسَابٍ. الزمر: 10
ধৈর্যশীলদের তো বিনা হিসাবে পুরস্কার দেয়া হবে। [সূরা যুমার : ১০]
সিয়াম পালনের কিছু সুন্নাতি আদব

সিয়াম পালনের কিছু সুন্নাতি আদব


সিয়াম পালনের কিছু মুস্তাহাব বা সুন্নাত আদব আছে যেগুলো পালন করলে সাওয়াব বেড়ে যাবে। আর তা ছেড়ে দিলে রোযা ভঙ্গ হবে না বা গোনাহও হবে না। তবে পুণ্যে ঘাটতি হবে। কিন্তু তা আদায় করলে সওয়াবের পরিপূর্ণতা আসে। নিম্নে এসব আদব উল্লেখ করা হল :

[১] সাহরী খাওয়া।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

تَسَحَّرُوا فَإِنَّ فِي السَّحُورِ بَرَكَةً

(ক) তোমরা সাহরী খাও, কারণ সাহরীতে বরকত রয়েছে। (বুখারী : ১৯২৩; মুসলিম : ১০৯৫)

مَا بَيْنَ صِيَامِنَا وَصِيَامِ أَهْلِ الْكِتَابِ أَكْلَةُ السَّحَرِ

(খ) আমাদের (মুসলিমদের) ও ইয়াহূদী-নাসারাদের সিয়ামের মধ্যে পার্থক্য হল সাহরী খাওয়া। (মুসলিম : ১০৯৬)

অর্থাৎ আমরা সিয়াম পালন করি সাহরী খেয়ে, আর ইয়াহূদী-নাসারারা রোযা রাখে সাহরী না খেয়ে।

نِعْمَ سَحُورُ الْمُؤْمِنِ التَّمْرُ

(গ) মু’মিনের সাহরীতে উত্তম খাবার হল খেজুর। (আবূ দাঊদ : ২৩৪৫)

السَّحُورُ أَكْلُهُ بَرَكَةٌ فَلاَ تَدَعُوهُ وَلَوْ أَنْ يَجْرَعَ أَحَدُكُمْ جُرْعَةً مِنْ مَاءٍ فَإِنَّ اللهَ عَزَّ وَجَلَّ وَمَلاَئِكَتَهُ يُصَلُّونَ عَلَى الْمُتَسَحِّرِينَ

(ঘ) (রোযাদারদের জন্য) সাহরী হল একটি বরকতময় খাবার। তাই কখনো সাহরী খাওয়া বাদ দিও না। এক ঢোক পানি পান করে হলেও সাহরী খেয়ে নাও। কেননা সাহরীর খাবার গ্রহণকারীকে আল্লাহ তা‘আলা ও তাঁর ফেরেশতারা স্মরণ করে থাকেন। (আহামদ : ১০৭০২)

[২] সাহরী দেরী করে খাওয়া।

অর্থাৎ তা শেষ ওয়াক্তে খাওয়া উত্তম। রাতের শেষাংশে গ্রহণকৃত খাবারকে সাহরী বলা হয়।

[৩] সাহরীর সময়কে ইবাদতে কাজে লাগানো। প্রতিরাতের শেষ তৃতীয়াংশ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা আরশ থেকে প্রথম আসমানে নেমে আসেন। আর বান্দাদেরকে এই বলে আহবান করেন :

مَنْ يَدْعُونِي فَأَسْتَجِيبَ لَهُ وَمَنْ يَسْأَلُنِي فَأُعْطِيَهُ وَمَنْ يَسْتَغْفِرُنِي فَأَغْفِرَ لَهُ

‘‘এখন যে ব্যক্তি আমার কাছে দু‘আ করবে আমি তা কবূল করব, যা কিছু আমার কাছে এখন চাইবে আমি তাকে তা দিব এবং যে আমার কাছে এখন মাফ চাইবে আমি তাকে মাফ করে দিব। (বুখারী : ৬৩২১;  মুসলিম : ৭৫৮)

অতএব তখন কুরআন অধ্যয়ন, তিলাওয়াত, তাহাজ্জুদের সালাত আদায়, তাওবাহ-ইস্তিগফার ও দু‘আ কবূলের জন্য এটা এক উত্তম সময়। তাদের প্রশংসায় আল্লাহ বলেন :

﴿ وَبِٱلۡأَسۡحَارِ هُمۡ يَسۡتَغۡفِرُونَ ١٨ ﴾ [الذاريات: ١٨]

‘‘তারা শেষ রাতে জেগে উঠে তাওবাহ-ইস্তিগফার করে।’’ (সূরাহ যারিয়াত-১৮)

[৪] সূর্য অস্ত যাওয়ামাত্র ইফতার করা অর্থাৎ তাড়াতাড়ি ইফতার করা। অতিরঞ্জিত সাবধানতার নামে ইফতার বিলম্ব না করা।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

لاَ يَزَالُ النَّاسُ بِخَيْرٍ مَا عَجَّلُوا الْفِطْرَ

(ক) অর্থাৎ মানুষ যতদিন পর্যন্ত তাড়াতাড়ি ইফতার করবে ততদিন কল্যাণের মধ্যে থাকবে। (বুখারী : ১৯৫৭; মুসলিম : ১০৯৮)

لاَ يَزَالُ الدِّينُ ظَاهِرًا مَا عَجَّلَ النَّاسُ الْفِطْرَ لِأَنَّ الْيَهُودَ وَالنَّصَارَى يُؤَخِّرُونَ

(খ) যতদিন মানুষ তাড়াতাড়ি ইফতার করবে ততদিন দ্বীন ইসলাম বিজয়ী থাকবে। কেননা, ইয়াহূদী ও নাসারাদের অভ্যাস হল ইফাতর দেরীতে করা। (আবূ দাঊদ : ২৩৫৩)

ثَلاَثَةُ مِنْ أَخْلاَقِ النَّبُوَّةِ : تَعْجِيْلُ الإِفْطَارِ وَتَأْخِيْرُ السَّحُوْرِ وَوَضْعِ الْيَمِيْنِ عَلَى الشِّمِالِ فِي الصَّلاَةِ

(গ) তিনটি বিষয় নাবী চরিত্রের অংশ : সময় হওয়ামাত্র ইফতার করে ফেলা, সাহরী শেষ ওয়াক্তে খাওয়া এবং সালাতে ডান হাত বাম হাতের উপর রাখা। (মাজমাউয যাওয়ায়েদ : ১০৫)

كَانَ أَصْحَابُ مُحَمَّدٍ -صلى الله عليه وسلم- أَسْرَعُ النَّاسَ إِفْطَارًا وَأَبْطَأُهُمْ سُحُوْرًا

(ঘ) রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং সাহাবীগণ সকলের আগে তাড়াতাড়ি ইফতার করতেন এবং সকলের চেয়ে দেরীতে সাহরী খেতেন। (মুসান্নাফ আঃ রাযযাক : ৭৫৯১)

[৬] মাগরিবের সালাতের পূর্বে ইফতার করা এবং খেজুর বা পানি দ্বারা ইফতার করা।

আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন,

كَانَ رَسُولُ اللهِ -صلى الله عليه وسلم- يُفْطِرُ عَلَى رُطَبَاتٍ قَبْلَ أَن يُّصَلِّيَ...

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (মাগরিবের) সালাতের পুর্বে তাজা খেজুর দ্বারা ইফতার করতেন। যদি তাজা খেজুর পাওয়া না যেত তবে শুকনো খেজুর দ্বারা ইফতার করতেন। আর যদি শুকনা খেজুর পাওয়া না যেত তাহলে কয়েক ঢোক পানি দ্বারা ইফতার করতেন। (আহমাদ : ৩/১৬৪)

তবে পেট ভর্তি করে খাওয়া ইসলাম সমর্থন করে না। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন

مَا مَلأُ ابْنُ آدَمَ وِعَاءُ بَطْنِهِ

‘‘যে ব্যক্তি পেট ভর্তি করে খানা খায় তার ঐ পেট (আল্লাহর কাছে) একটি নিকৃষ্ট পাত্র।’’ (তিরমিযী : ২৩৮০)

সুন্নাত হল পেটের তিন ভাগের একভাগ খাবার খাবে, আর তিনভাগের একভাগ পানি পান করবে। বাকী এক তৃতীয়াংশ শ্বাস প্রশ্বাসের জন্য খালী রেখে দিবে। (তিরমিযী : ২৩৮০)

[৫] ইফতারের সময় দু‘আ করা

এ মুহূর্তটি জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেয়ার সময়।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

إِنَّ للهِ تَعَالَى عِنْدَ كُلِّ فِطْرٍ عُتَقَاءُ مِنَ النَّارِ وَذَلِكَ كُلّ لَيْلَةٍ لِكُلِّ عَبْدٍ مِنْهُمْ دَعْوَةً مُسْتَجَابَةً

(ক) ইফতারের সময় আল্লাহ রববুল ‘আলামীন বহু লোককে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দিয়ে থাকেন। আর এ মুক্তি দানের পালা রমাযানের প্রতি রাতেই চলতে থাকে। সে সময় সিয়াম পালনকারী প্রত্যেক বান্দার দু‘আ কবূল হয়।’’ (আহমাদ : ৭৪৫০)

(খ) রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন ইফতার করতেন তখন বলতেন :

اَللَّهُمَّ لَكَ صُمْتُ وَعَلَى رِزْقِكَ أَفْطَرْتُ

হে আল্লাহ! তোমার জন্য রোযা রেখেছি, আর তোমারই রিযিক দ্বারা ইফতার করছি।

উল্লেখ্য যে, আল্লামা নাসিরুদ্দ্বীন আলবানী উপরোক্ত হাদীসটিকে দুর্বল হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।

 (ঙ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইফতারের সময় নিম্নের এ দুআটি পাঠ করতেন :

ذَهَبَ الظَّمَاءُ وَابْتَلَّتِ الْعُرُوْقُ وَثَبَتَ الأَجْرُ إِنْ شَاءَ اللهُ

অর্থ : ‘‘পিপাসা নিবারিত হল, শিরা উপশিরা সিক্ত হল এবং আল্লাহর ইচ্ছায় পুরস্কারও নির্ধারিত হল।’’ (আবূ দাউদ : ২৩৫৭, দারাকুতনী : ২২৭৯ আলবানী হাদীসটিকে হাসান বলেছেন)

ইফতারের সময় যখন আযান হয় তখন আযানের পরের সময়টা দু‘আ কবূলের সময়। হাদীসে আছে আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়ের দু‘আ কবূল হয়।

[৬] বেশি বেশি কুরআন পাঠ করা, সালাত আদায়, যিকর ও দু‘আ করা।

রমযান যেহেতু কুরআন নাযিলের মাস সেহেতু এ মাসে কুরআন তিলাওয়াত ও অধ্যয়ন অন্য সময়ের চেয়ে বেশি করা উচিৎ।

রাসূলুল্লাহ বলেছেন,

الصِّيَامُ وَالْقُرْآنُ يَشْفَعَانِ لِلْعَبْدِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ يَقُولُ الصِّيَامُ أَيْ رَبِّ مَنَعْتُهُ الطَّعَامَ وَالشَّهَوَاتِ بِالنَّهَارِ فَشَفِّعْنِي فِيهِ وَيَقُولُ الْقُرْآنُ مَنَعْتُهُ النَّوْمَ بِاللَّيْلِ فَشَفِّعْنِي فِيهِ قَالَ فَيُشَفَّعَانِ

সিয়াম ও কুরআন কিয়ামতের দিন (আল্লাহর কাছে) মানুষের জন্য এভাবে সুপারিশ করবে যে, সিয়াম বলবে, হে রব! দিনের বেলায় আমি তাকে পানাহার ও যৌন উপভোগ থেকে বিরত রেখেছি। তাই তার ব্যাপারে তুমি আমার সুপারিশ কবূল কর।

কুরআনও বলবে, হে রব! (রাতে কুরআন পাঠের কারণে) রাতের নিদ্রা থেকে আমি তাকে বিরত রেখেছি। তাই এ পাঠকের ব্যাপারে তুমি আমার সুপারিশ মঞ্জুর কর। তিনি বলেন, অতঃপর উভয়েরই সুপারিশ গ্রহণ করা হবে। (আহমাদ : ৬৫৮৯)

[৭] ইবাদতের তাওফীক কামনা ও আল্লাহর দয়া অনুধাবন করা

আমরা যে ইবাদত করি তাও আল্লাহর দয়া। তিনি যে এ কাজে আমাদেরকে তাওফীক দিয়েছেন সেজন্য আমরা তার শুকরিয়া আদায় করি। অনেকের ভাল কাজও আবার কবূল হয় না। আল্লাহ বলেন :

﴿  ...إِنَّمَا يَتَقَبَّلُ ٱللَّهُ مِنَ ٱلۡمُتَّقِينَ ٢٧ ﴾ [المائ‍دة: ٢٧]

‘‘কেবলমাত্র মুত্তাকীদের কাজই আল্লাহ কবূল করেন। (মায়িদাহ : ২৭)

ভয় ও আশা নিয়ে যেন আমরা ইবাদত করি। গর্ব-অহঙ্কার ও হিংসা বান্দার ইবাদতকে নষ্ট করে দেয় এবং কুফরী ও শির্ক করলে তার কোন নেকই আল্লাহর কাছে পৌঁছে না, বরং ইবাদতসমূহ ধ্বংস ও বাতিল হয়ে যায়।

[৮] ইয়াতীম, বিধবা ও গরীব মিসকীনদের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া ও বেশি বেশি দান খয়রাত করা।

তাদেরকে যাকাত, ফিত্‌রা ও সাদাকাহ দেয়া। হাদীসে এসেছে :

كَانَ رَسُولُ اللهِ -صلى الله عليه وسلم- أَجْوَدَ النَّاسِ بِالْخَيْرِ وَكَانَ أَجْوَدَ مَا يَكُونُ فِي شَهْرِ رَمَضَانَ

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দানশীল আর রমাযানে তাঁর এ দানশীলতা আরো বেড়ে যেত। (মুসলিম : ২৩০৮)

[৯] উত্তম চরিত্র গঠনের অনুশীলন করা।

রমযান ধৈর্যধারনের মাস। আর সিয়াম হল এ কার্য প্রশিক্ষণের ইনিষ্টিটিউট। কাজেই এ সময় আমাদেরকে সুন্দর চরিত্র গঠনের অনুশীলন করতে হবে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন :

فَإِذَا كَانَ يَوْمُ صَوْمِ أَحَدِكُمْ فَلاَ يَرْفُثْ يَوْمَئِذٍ وَلاَ يَصْخَبْ فَإِنْ سَابَّهُ أَحَدٌ أَوْ قَاتَلَهُ فَلْيَقُلْ إِنِّي امْرُؤٌ صَائِمٌ

‘তোমাদের মধ্যে কেউ যদি রোযা রাখে, সে যেন তখন অশ্লীল কাজ ও শোরগোল থেকে বিরত থাকে। রোযা রাখা অবস্থায় কেউ যদি তার সাথে গালাগালি ও মারামারি করতে আসে সে যেন বলে, ‘‘আমি রোযাদার’’। (মুসলিম : ১১৫১)

[১০] অপচয় ও অযথা খরচ থেকে বিরত থাকা।

খাওয়া দাওয়া, পোশাক-পরিচ্ছদ ও আরাম আয়েশে অনেকেই অপচয় ও অপব্যয় করে থাকে। এটা এক গর্হিত কাজ। এ থেকে বিরত থাকা।

[১১] রুটিন করে সময়টাকে কাজে লাগানো।

অহেতুক কথাবার্তা, আড্ডা বাজি, গল্প-গুজব, বেহুদা তর্কবিতর্ক পরিহার করা। রুটিন করে পরিকল্পনা ভিত্তিক কাজ করা। এতে জীবন অধিকতর ফলপ্রসূ হবে।

[১২] দুনিয়াবী ব্যস্ততা কমিয়ে দেয়া।

রমাযানের এ বরকতময় মাসে অর্থ উপার্জন ও ব্যবসা বাণিজ্যের ব্যস্ততা কমিয়ে দিয়ে আখিরাতের মুনাফা অর্জনের জন্য অধিকতর বেশি সময় দেয়া আবশ্যক। দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী আর আখিরাত চিরস্থায়ী।

আল্লাহ তা‘আলা বলেন :

﴿ وَٱلۡأٓخِرَةُ خَيۡرٞ وَأَبۡقَىٰٓ ١٧ ﴾ [الاعلا: ١٧]

‘‘আর আখিরাতের জীবন সর্বোত্তম এবং চিরস্থায়ী।’’ (সূরা আ‘লা : ১৭)

[১৩] খাওয়া ও নিদ্রায় ভারসাম্য রক্ষা করা।

কেউ কেউ এতো বেশি খাবার খায় যে নাস্তা ও দুপুরের খাবার শুধু ইফাতের এক বেলায়ই তা পুষিয়ে নেয়। আবার তারাবীহ ও সেহরীর ওয়াক্তের দ্বিগুণ দিনের বেলায় ঘুমিয়ে তা কাযা করে। এভাবে চললে খাবার ও ঘুমের কুরবানী হলো কীভাবে? তাই এ বিষয়ে রোযাদারকে ত্যাগ তীতিক্ষা করতে হবে এবং এ দু’এর মধ্যে ভারসাম্য বজায় রেখে সিয়াম পালন করে যেতে হবে।

[১৪] ফজর উদয় হওয়ার পূর্বেই রোযার নিয়ত করা।

[১৫] আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা।

রমাযানের পবিত্র দিন ও রাতগুলোতে ইবাদত করার তাওফীক দেয়ায় মাবুদের প্রশংসা করা।
লতা মঙ্গেশকরের দুর্লভ ১৫টি ছবি

লতা মঙ্গেশকরের দুর্লভ ১৫টি ছবি

৬ ফেব্রুয়ারি উপমহাদেশের কিংবদন্তি শিল্পী লতা মঙ্গেশকরের প্রয়াণ দিবস। ১৯২৯ সালে ভারতের ইন্দোর থেকে শুরু হয়েছিল তাঁর জীবনযাত্রা। তিনি মারা যান ২০২২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি। ৯২ বছরের এই যাত্রায় ভারতীয় উপমহাদেশের সংগীতে রেখে গেলেন মহান অবদান। সাত দশক ধরে দর্শকের হৃদয় ছুঁয়েছিল তাঁর জাদুকরি কণ্ঠ। লতা মঙ্গেশকর নিজেই তাঁর ইনস্টাগ্রামে দিয়েছিলেন জীবনের নানা দুর্লভ ছবি। একপলকে দেখে নেওয়া যাক সেগুলো।


হিন্দি সিনেমার কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী লতা মঙ্গেশকর ২৫ হাজারের বেশি গান করেন ৭ দশক ধরে।
সাবেক ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে লতা মঙ্গেশকর। নিজেই এই ছবি দিয়েছিলেন ইনস্টাগ্রামে
সাবেক ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে লতা মঙ্গেশকর। নিজেই এই ছবি দিয়েছিলেন ইনস্টাগ্রামে
বিখ্যাত সংগীতজ্ঞ শচীন দেববর্মন, তাঁর ছেলে রাহুল দেববর্মনের সঙ্গে গানের একটি মুহূর্তে লতা মঙ্গেশকর। এই ছবি ইনস্টাগ্রামে দিয়ে লতা শচীন দেববর্মনকে পিতৃতুল্য বলে উল্লেখ করেন
বিখ্যাত সংগীতজ্ঞ শচীন দেববর্মন, তাঁর ছেলে রাহুল দেববর্মনের সঙ্গে গানের একটি মুহূর্তে লতা মঙ্গেশকর। 
এই ছবি ইনস্টাগ্রামে দিয়ে লতা শচীন দেববর্মনকে পিতৃতুল্য বলে উল্লেখ করেন
- ইনস্টাগ্রাম
লতা মঙ্গেশকর ১৯৭২ সালে অজন্তা শিল্পীগোষ্ঠীর সঙ্গে তাঁর বাংলাদেশ সফরের কথা স্মরণ করেন। বিখ্যাত অভিনেতা সুনীল দত্তসহ ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্লেনে করে কীভাবে বিভিন্ন স্থানে গান পরিবেশন করতে যেতেন, সে কথাও স্মরণ করেন তিনি।
লতা মঙ্গেশকর ১৯৭২ সালে অজন্তা শিল্পীগোষ্ঠীর সঙ্গে তাঁর বাংলাদেশ সফরের কথা স্মরণ করেন। বিখ্যাত অভিনেতা সুনীল দত্তসহ ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্লেনে করে কীভাবে বিভিন্ন স্থানে গান পরিবেশন করতে যেতেন, সে কথাও স্মরণ করেন তিনি।
৬ / ১৫
শৈশবের লতা মঙ্গেশকর
শৈশবের লতা মঙ্গেশকর
ফেসবুক থেকে

তুলি হাতে লতা
তুলি হাতে লতা

লতা মঙ্গেশকর শুধু কণ্ঠে গান তুলে নিয়েছিলেন, তা ভাববেন না। হাতে ক্যামেরাও তুলে নিয়েছিলেন তিনি
লতা মঙ্গেশকর শুধু কণ্ঠে গান তুলে নিয়েছিলেন, তা ভাববেন না। হাতে ক্যামেরাও তুলে নিয়েছিলেন তিনি
ইনস্টাগ্রাম

স্টুডিওতে আরডি বর্মন ও রাজেশ খান্নার সঙ্গে লতা
স্টুডিওতে আরডি বর্মন ও রাজেশ খান্নার সঙ্গে লতা

মুক্তিযুদ্ধ শেষে বাংলাদেশে এসে বিভিন্ন স্থানে গান পরিবেশন করেছিলেন কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী লতা মঙ্গেশকর। সে ঘটনা নিয়ে লতা মঙ্গেশকর টুইটারেও একটি বার্তা প্রকাশ করেছিলেন। সে বার্তায় তিনি ১৯৭২ সালের ২৯ জানুয়ারি বাংলাদেশে এসে সংগীত পরিবেশনের স্মৃতিচারণা করেছিলেন
মুক্তিযুদ্ধ শেষে বাংলাদেশে এসে বিভিন্ন স্থানে গান পরিবেশন করেছিলেন কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী লতা মঙ্গেশকর। সে ঘটনা নিয়ে লতা মঙ্গেশকর টুইটারেও একটি বার্তা প্রকাশ করেছিলেন। সে বার্তায় তিনি ১৯৭২ সালের ২৯ জানুয়ারি বাংলাদেশে এসে সংগীত পরিবেশনের স্মৃতিচারণা করেছিলেন

লতা মঙ্গেশকরের বাড়িতে রুনা লায়লা
লতা মঙ্গেশকরের বাড়িতে রুনা লায়লা

মিনা কুমারীর সঙ্গে দারুণ সম্পর্ক ছিল লতা মঙ্গেশকরের। মিনার বাবা লতাকে মেয়ের মতো দেখতেন। নিজেই এই ছবি দিয়ে ইনস্টাগ্রামে জানিয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকর
মিনা কুমারীর সঙ্গে দারুণ সম্পর্ক ছিল লতা মঙ্গেশকরের। মিনার বাবা লতাকে মেয়ের মতো দেখতেন। নিজেই এই ছবি দিয়ে ইনস্টাগ্রামে জানিয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকর
ইনস্টাগ্রাম

শাস্ত্রীয় সংগীতের অন্যতম প্রবাদপুরুষ বড়ে গোলাম আলীর আশীর্বাদ নিচ্ছেন লতা মঙ্গেশকর
শাস্ত্রীয় সংগীতের অন্যতম প্রবাদপুরুষ বড়ে গোলাম আলীর আশীর্বাদ নিচ্ছেন লতা মঙ্গেশকর

লতা মঙ্গেশকর ও সাবিনা ইয়াসমীন
লতা মঙ্গেশকর ও সাবিনা ইয়াসমীন
সাবিনা ইয়াসমীনের সৌজন্যে
ভালোবাসা দিবসে বেলালের ‘প্রাণ সয় না’

ভালোবাসা দিবসে বেলালের ‘প্রাণ সয় না’

 

প্রাণ সয় না

ভালোবাসা দিবস সামনে রেখে নতুন গান নিয়ে হাজির হয়েছেন শিল্পী বেলাল খান। গানের শিরোনাম ‘প্রাণ সয় না’। ফয়সাল রাব্বিকীনের কথায় এর সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন নাভেদ পারভেজ। গানটির সুর-সংগীতের পাশাপাশি এর মিউজিক ভিডিও নির্মাণ করেছেন তিনি।
এটি নাভেদ পারভেজের প্রথম নির্মাণ। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন স্থানে চিত্রায়িত হয়েছে ভিডিওটি। আর তাতে অংশ নিয়েছেন বেলাল খান।

ফয়সাল রাব্বিকীনের কথায় এর সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন নাভেদ পারভেজ

ফয়সাল রাব্বিকীনের কথায় এর সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন নাভেদ পারভেজ
সংগৃহীত


গানটি নাভেদ পারভেজের ইউটিউব চ্যানেলে শনিবার বিকেলে প্রকাশ হয়েছে। এ গান প্রসঙ্গে বেলাল বলেন, খুব রোমান্টিক কথা ও সুরের একটি গান। রিদমিক গানটি গাইতে খুব ভালো লেগেছে। শুধু তা–ই নয়, গানটির চিত্রায়ণও ভালো লাগবে বলে বিশ্বাস। নাভেদ পারভেজ বলেন, ‘গানটির পরিকল্পনা অনেক দিনের। অডিও তৈরির পর এ ধরনের ভিডিও তৈরির চিন্তা মাথায় আসে। সে অনুযায়ী বেলাল ভাইকেও পেয়ে গেলাম যুক্তরাষ্ট্রে। অডিওর সঙ্গে মিল রেখে এর ভিডিও করা হয়েছে। আমার মনে হয়, গানচিত্রটি সবার ভালো লাগবে।’

tags:প্রাণ সয় না, প্রাণ সয় না, প্রাণ সয় না- বেলাল খান
ম্রুণালকে ‘গ্রামের মেয়ে’ বলে বিদ্রূপ করা হতো

ম্রুণালকে ‘গ্রামের মেয়ে’ বলে বিদ্রূপ করা হতো

সমালোচক প্রশংসিত ও ব্যবসায়িক সাফল্য পাওয়া সিনেমায় দেখা গেছে ম্রুণাল ঠাকুরকে। বিশেষ করে ‘সীতা রমম’-এর পর তাঁর জনপ্রিয়তা আরও বেড়ে গেছে। তবে তাঁর জন্য এই যাত্রা সহজ ছিল না। সম্প্রতি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ প্রসঙ্গে কথা বলেছেন ম্রুণাল। বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক ছবিতে ছবিতে



ম্রুণাল ঠাকুর জানান, ‘গ্রামের মেয়ে’ বলে বিদ্রূপের শিকার হয়েছেন তিনি। বিশেষ করে অডিশনের সময়। এক আলোকচিত্রী তাঁকে ‘গ্রামের মেয়ে’ বলে বিদ্রূপ করেছিলেন। পরে অবশ্য তিনি দুঃখপ্রকাশ করেন। কিন্তু ওই কথায় তিনি এতটাই আহত হয়েছিলেন যে এখনো তা মনে রেখেছেন। ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে

সাক্ষাৎকারে ম্রুণাল আরও বলেন, অভিনয়শিল্পীদের পর্দায় নানাভাবে হাজির হতে হয়। তাঁর অভিনয় নিয়ে যে কেউ ভালো লাগা বা মন্দ লাগার কথা বলতেই পারেন। কিন্তু ব্যক্তিগত আক্রমণ কাম্য নয়। ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
সাক্ষাৎকারে ম্রুণাল আরও বলেন, অভিনয়শিল্পীদের পর্দায় নানাভাবে হাজির হতে হয়। তাঁর অভিনয় নিয়ে যে কেউ ভালো লাগা বা মন্দ লাগার কথা বলতেই পারেন। কিন্তু ব্যক্তিগত আক্রমণ কাম্য নয়। ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে

ম্রুণালকে সর্বশেষ দেখা গেছে গত ডিসেম্বরে মুক্তি পাওয়া তেলেগু সিনেমা ‘হাই নানা’য়। সৌরযুব পরিচালিত এ সিনেমায় তাঁকে দেখা গেছে নানির সঙ্গে। সমালোচকদের প্রশংসার সঙ্গে সিনেমাটি ব্যবসায়িক সাফল্যও পায়। ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
ম্রুণালকে সর্বশেষ দেখা গেছে গত ডিসেম্বরে মুক্তি পাওয়া তেলেগু সিনেমা ‘হাই নানা’য়। সৌরযুব পরিচালিত এ সিনেমায় তাঁকে দেখা গেছে নানির সঙ্গে। সমালোচকদের প্রশংসার সঙ্গে সিনেমাটি ব্যবসায়িক সাফল্যও পায়। ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে

 চলতি বছর হিন্দি ও দক্ষিণি মিলিয়ে বেশ কয়েকটি সিনেমায় দেখা যাবে ম্রুণাল ঠাকুরকে। এর মধ্যে আছে ‘ফ্যামিলি স্টার’, ‘পূজা মেরি জান’ ইত্যাদি। ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
চলতি বছর হিন্দি ও দক্ষিণি মিলিয়ে বেশ কয়েকটি সিনেমায় দেখা যাবে ম্রুণাল ঠাকুরকে। এর মধ্যে আছে ‘ফ্যামিলি স্টার’, ‘পূজা মেরি জান’ ইত্যাদি। 
ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
 ২০২৪ সালের রোজা কত তারিখ থেকে শুরু | Roja Koto Tarike 2024

২০২৪ সালের রোজা কত তারিখ থেকে শুরু | Roja Koto Tarike 2024

আস-সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু প্রিয় দর্শক - আজকের আইটি এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম। আজকে আমি আপনাদের মাঝে ২০২৪ সালের রোজা কত তারিখ থেকে শুরু । 

২০২৪ সালের রমজান কত তারিখ সম্পর্কে আরো জানতে গুগলে সার্চ করতে পারেন অথবা আমাদের ওয়েব সাইটে অন্যান্য পোস্টগুলো পড়তে পারেন।

রোজা হলো ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে তৃতীয়টি। এটি ভোরবেলা থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল প্রকার খাওয়া-দাওয়া এবং যৌনতা থেকে বিরত থাকার একটি মাসব্যাপী অনুশীলন। 

রমজান মাসে রোজা রাখা হয়, যা ইসলামী ক্যালেন্ডারের নবম মাস।

রোজা রাখার অনেকগুলি কারণ রয়েছে। এটি আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার, আত্মসংযম অনুশীলন করার এবং দরিদ্র ও অভাবীদের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করার একটি উপায়। রোজা ক্ষমা, পাপ থেকে মুক্তি এবং জান্নাতের পুরস্কার লাভের একটি উপায়ও বলে মনে করা হয়।

 চলুন এবার আমাদের আজকের পোষ্ট Roja Koto Tarike 2024 এর মূল বিষয়বস্তুগুলো এক নজরে সূচিপত্রতে দেখে নেয়া যাকঃ


ramadan, আমরা রমাযান মাসকে কি দিয়ে স্বাগত জানাব

 ২০২৪ সালের রোজা কত তারিখ থেকে শুরু | Roja Koto Tarike 2024

 ২০২৪ সালের রোজা কত তারিখ থেকে রোজা শুরু তা অনেকেই জানতে চান তাই আপনাদের জানার সুবিধার্থে নিচে রোজা শুরুর তারিখ তুলে ধরা হলো ।

২০২৪ সালের রমজান মাস ১১ মার্চ, রবিবার থেকে শুরু হবে।

তবে, ইসলামী ক্যালেন্ডার চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে। তাই, চূড়ান্ত তারিখ চাঁদ দেখার পর নির্ধারণ করা হবে।

  • রমজানের প্রথম দিন: ১১ মার্চ, রবিবার
  • শেষ দিন: ৭ এপ্রিল, শনিবার

২০২৪ সালের রমজান কত তারিখ

২০২৪ সালের রমজান মাস ১১ মার্চ, রবিবার থেকে শুরু হবে এবং ৮ এপ্রিল, সোমবার শেষ হবে।

তবে মনে রাখবেন, ইসলামী ক্যালেন্ডার চাঁদ দেখার উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয়। তাই, চূড়ান্ত তারিখ চাঁদ দেখার পর নির্ধারণ করা হবে।

২০২৪ সালে রোজা কি মাসে

গুগল এ অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন 2024 সালের রোজা কি মাসে? আপনি যদি ইংরেজি মাস হিসাব করেন তাহলে ২০২৪ সালের রোজা এপ্রিল মাসের ১১ তারিখে শুরু ।

রোজার সময়সূচি ২০২৪

রোজার সময়সূচি গুগলে অনেকেই খুঁজে থাকেন আপনাদের সুবিধার্থে নিচে রোজার সময়সূচী তুলে ধরা হলো ।

রমজান তারিখ বার সেহেরি শেষ সময় ইফতার
০১ ১১ মার্চ সোমবার ৪ঃ৫০ ৬ঃ০৮
০২ ১২ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৪৯ ৬ঃ০৯
০৩ ১৩ মার্চ বুধবার ৪ঃ৪৮ ৬ঃ১০
০৪ ১৪ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৪৭ ৬ঃ১০
০৫ ১৫ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪৬ ৬ঃ১০
০৬ ১৬ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪৫ ৬ঃ১১
০৭ ১৭ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪৪ ৬ঃ১১
০৮ ১৮ মার্চ সোমবার ৪ঃ৪৩ ৬ঃ১২
০৯ ১৯ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৪২ ৬ঃ১২
১০ ২০ মার্চ বুধবার ৪ঃ৪১ ৬ঃ১২
১১ ২১ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৪০ ৬ঃ১৩
১২ ২২ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৯ ৬ঃ১৩
১৩ ২৩ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৮ ৬ঃ১৪
১৪ ২৪ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৭ ৬ঃ১৪
১৫ ২৫ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৬ ৬ঃ১৪
১৬ ২৬ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৫ ৬ঃ১৫
১৭ ২৭ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৪ ৬ঃ১৫
১৮ ২৮ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৩ ৬ঃ১৬
১৯ ২৯ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩২ ৬ঃ১৬
২০ ৩০ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩১ ৬ঃ১৭
২১ ৩১ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩০ ৬ঃ১৭
২২ ১ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৯ ৬ঃ১৮
২৩ ২ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৮ ৬ঃ১৮
২৪ ৩ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৭ ৬ঃ১৯
২৫ ৪ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৬ ৬ঃ১৯
২৬ ৫ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৫ ৬ঃ২০
২৭ ৬ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৪ ৬ঃ২০
২৮ ৭ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩৪ ৬ঃ২১
২৯ ৮ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩৪ ৬ঃ২১
৩০ মঙ্গলবার বুধবার ৪ঃ৩৪ ৬ঃ২০


২০২৪ সালের রমজান ক্যালেন্ডার

আপনাদের সুবিধার্থে নিচে ২০২৪ সালের রমজান মাসের ক্যালেন্ডার তুলে ধরা হলো ।

২০২৪ সালের রমজান ক্যালেন্ডার
২০২৪ সালের রমজান ক্যালেন্ডার

২০২৪ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে

গুগল এ অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন ২০২৪ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে? আপনি যদি ইংরেজি মাস হিসাব করেন তাহলে ২০২৪ সালের রোজার ঈদুল ফিতর: ১০ এপ্রিল, রবিবার


শেষ কথা -  আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি  ২০২৪ সালের রোজা কত তারিখ থেকে শুরু ও ২০২৪ সালের রমজান ক্যালেন্ডার । আশা করি এই পোস্টটি আপনার একটু হলেও উপকারে আসবে । আর উপকার হলে আমার এই পোস্টটি সার্থক বলে মনে করব । ধন্যবাদ আপনাকে আজকের আইটি ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার জন্য ।
হজরত উমার ফারুক (রা) কে ৪টি ঐতিহাসিক প্রশ্ন করেছিলেন এক খ্রিস্টান বাদশাহ

হজরত উমার ফারুক (রা) কে ৪টি ঐতিহাসিক প্রশ্ন করেছিলেন এক খ্রিস্টান বাদশাহ

omar bin khattab ra, হজরত উমার ফারুক (রা) কে ৪টি ঐতিহাসিক প্রশ্ন করেছিলেন এক খিৃস্টান বাদশাহ
হজরত উমার ফারুক (রা) কে ৪টি ঐতিহাসিক প্রশ্ন করেছিলেন এক খিৃস্টান বাদশাহ
ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হযরত ওমর ফারুক (রা.) কে এক খৃষ্টান বাদশাহ চারটি প্রশ্ন লিখে চিঠি পাঠিয়েছিলেন এবং আসমানী কিতাবের আলোকে প্রশ্নের উত্তর চেয়েছিলেন। সেই চিঠির ৪টি প্রশ্ন পরবর্তিতে ঐতিহাসিক প্রশ্ন হিসেবে সবার কাছে সমাদৃত হয়ে আছে।

১ম প্রশ্নঃ একই মায়ের পেট হতে দু’টি বাচ্চা একই দিনে একই সময় জন্ম গ্রহন করেছে এবং একই দিনে ইন্তেকাল করেছে তবে, তাদের একজন অপরজন থেকে ১০০ বছরের বড় ছিলো। তারা দুইজন কে? কিভাবে তা হয়েছে?

২য় প্রশ্নঃ পৃথিবীর কোন্ স্থানে সূর্যের আলো শুধুমাত্র একবার পড়েছে। কেয়ামত পর্যন্ত আর কখনো সূর্যের আলো সেখানে পড়বে না?

৩য় প্রশ্নঃ সে কয়েদী কে, যার কয়েদ খানায় শ্বাস নেওয়ার অনুমতি নেই আর সে শ্বাস নেওয়া ছাড়াই জীবিত থাকে?

৪র্থ প্রশ্নঃ  সেটি কোন কবর, যার বাসিন্দা জীবিত ছিল এবং কবরও জীবিত ছিল, আর সে কবর তার বাসিন্দাকে নিয়ে ঘোরাফেরা করেছে এবং কবর থেকে তার বাসিন্দাজীবিত বের হয়ে দীর্ঘকাল পৃথিবীতে জীবিত ছিল?

হজরত উমার ফারুক (রা) হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) কে ডাকলেন এবং উত্তরগুলো লিখে দিতে বললেন।

১ম উত্তরঃ দুই ভাই ছিলেন হযরত ওযায়ের (আঃ) এবং ওযায়েয (আঃ) তারা একই দিনে জন্ম এবং একই দিনে ইন্তেকাল করা সত্বেও ওযায়েয (আঃ) ওযায়ের (আঃ) থেকে ১০০ বছরের বড় হওয়ার কারন হল, মানুষকে আল্লাহ তায়ালা মৃত্যুর পর আবার কিভাবে জীবিত করবেন? হযরত ওযায়ের (আঃ) তা দেখতে চেয়ে ছিলেন। ফলে, আল্লাহ তাকে ১০০ বছর যাবত মৃত্যু অবস্থায় রাখেন এরপর তাঁকে
জীবিত করেন। যার কারনে দুই ভাইয়ের বয়সের মাঝে ১০০ বছর ব্যবধান হয়ে যায়।

২য় উত্তরঃ হযর মুসা (আঃ) এর মু’জিযার কারনে বাহরে কুলযুম তথা লোহিত সাগরের উপর রাস্তা হয়ে যায় আর সেখানে সূর্যের আলো পৃথিবীর ইতিহাসে একবার পড়েছে এবং কেয়ামত পর্যন্ত আর পড়বে না।

৩য় উত্তরঃ যে কয়েদী শ্বাস নেওয়া ছাড়া জীবিত থাকে, সে কয়েদী হল মায়ের পেটের বাচ্চা, যে নিজ মায়ের পেটে কয়েদ (বন্দী) থাকে।

৪র্থ উত্তরঃ  যে কবরের বাসিন্দা জীবিত এবং কবরও জীবিত ছিলো, সে কবরের বাসিন্দা হলেন, হযরত ইউনুস (আঃ) আর কবর হল, ইউনুস (আঃ) যে মাছের পেটে ছিলেন- সে মাছ। আর মাছটি, ইউনুস (আঃ) কে নিয়ে ঘোরাফেরা করেছে। মাছের পেট থেকে বের হয়ে আসার পর, ইউনুস (আঃ) অনেক দিন জীবিত ছিলেন। এরপর ইন্তেকাল করেন।


দুরন্ত সাইকেল মূল্য ২০২৪ | ইকেল দাম বাংলাদেশ ২০২৪

দুরন্ত সাইকেল মূল্য ২০২৪ | ইকেল দাম বাংলাদেশ ২০২৪

 দুরন্ত সাইকেল মূল্য ২০২৪ দুরন্ত সাইকেল এর দাম কত এবিষয়টি লিখে গুগলে অনেকেই জানতে চান । যারা দুরন্ত বাইসাইকেল কিনতে চান আজকের এই পোস্টটি তাদের জন্য কেননা আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব দুরন্ত বাইসাইকেলের মূল্য 2024 সালে কত করে চলছে  । 

তাই আপনারা পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন আর পাশাপাশি আমি একটি ভিডিও দিয়ে দিব প্রয়োজনে আপনারা ভিডিও দেখে নিবেন । তবে পণ্য কেনার পূর্বে অবশ্যই দাম যাচাই করে নিবেন ।


দুরন্ত সাইকেল মূল্য ২০২৩ | সাইকেল দাম বাংলাদেশ ২০২৩


দুরন্ত সাইকেল মূল্য ২০২৪ - সাইকেল দাম বাংলাদেশ ২০২৪

দুরন্ত সাইকেল মূল্য ২০২৩ | সাইকেল দাম বাংলাদেশ ২০২৩


দুরন্ত বাইসাইকেল প্রতিনিয়ত তাদের পণ্যের মান ভাল করছে এবং তার পাশাপাশি তাদের বিভিন্ন মডেলের বাইসাইকেল রয়েছে । তাই দামের ক্ষেত্রে ভিন্নতা রয়েছে তবে আপনি যখন দুরন্ত বাইসাইকেল কিনবেন অবশ্যই চেষ্টা করবেন দুরন্ত বাইসাইকেলের শোরুমে গিয়ে কেনার জন্য । শোরুম থেকে কিনতে পারলে আপনার সবকিছুতেই ভালো হবে দামের ক্ষেত্রে আপনার বাইসাইকেলের গুণগতমানের ক্ষেত্রে । এখন আমি আপনাদের সাথে 2023 সালের দুরন্ত বাইসাইকেলের মূল্য নিচে তুলে ধরেছি ।

দুরন্ত রাইডার ব্ল্যাক সাইকেল মূল্য ২০২৪
 ৭,৯৯৪ টাকা 

দুরন্ত অ্যালান আলটিমেট প্লাস সাইকেল মূল্য ২০২৪
 ১০,৯৭৬ টাকা 

Duranta Alloy 21-Spd অ্যালান টার্বো সাইকেল মূল্য ২০২৪
10,647.00 টাকা

দুরন্ত রেসলার মাল্টি স্পিড বাইসাইকেল সবুজ সাইকেল মূল্য ২০২৪
10,647.00 টাকা

দুরন্ত স্পিনার মাল্টি স্পিড
10,647.00 টাকা

দুরন্ত সিবি সিটি বাইক কালো
টাকা 7,299.00

দুরন্ত সিবি এনার্জি রেড ব্যাকেটে  সাইকেল মূল্য
6,025.00 টাকা

দুরন্ত অ্যালান রেসলার 21 গতি
TK 10,647.00

দুরন্ত CB MTB26 Xavier R-1903
TK 16,464.00

দুরন্ত CB MTB26 Xavier R-1904
TK 17,232.00

Duranta 16 Inch CB Ryan Plus
TK 6,025.00

Duranta CB Avenger সাইকেল মূল্য ২০২৪
TK 7,648.00

দুরন্ত সিবি এনার্জি মাল্টি এসপিডি
এসপিডি 8,226.00 টাকা

দুরন্ত সিবি অ্যালান ডায়নামিক X500 26″ সবুজ সাইকেল মূল্য ২০২৪
টাকা 15,855.00

Duranta Alloy 21 Spd Allan Primo
TK 9,757.00

দুরন্ত সিবি অ্যালান ডায়নামিক X800
TK 15,855.00

Duranta Alloy 21 Spd Allan Inova
15,854.00 টাকা

দুরন্ত CB MTB26 Xavier R-1902
TK 15,197.00

দুরন্ত সিবি রায়ান 12
টাকা 5,121.00

দুরন্ত অ্যালান মার্ভেল 26
টাকা 14,635.00

দুরন্ত অ্যালান হান্টার 26
টাকা 19,515.00

Duranta CB E-Fury 26
TK 70,730.00

Duranta Comondo 12 Kids সাইকেল মূল্য ২০২৪
TK 5,000.00

Duranta Prim-14 Kids
TK 5,183.00

দুরন্ত মাউন্টেন বাইক পাওয়ার
8,295.00 টাকা

দুরন্ত মাউন্টেন বাইক গ্ল্যাডিয়েটর
9,515.00 টাকা

দুরন্ত জুনিয়র বাইক এনার্জি সাইকেল মূল্য ২০২৪
6,100.00 টাকা

Duranta Pilot Plus 16 Kids
TK 5,854.00

দুরন্ত ডিক্টেটর 16 কিডস
6,098.00 টাকা

দুরন্ত অ্যালান এভারেস্ট 26
টাকা 10,975.00

Duranta Durjoy Single Bar 26
TK 7,320.00

দুরন্ত মাস্টার জেন্টস 26
টাকা 7,683.00

দুরন্ত সিবি রেসার গ্রীস লাল
7,805.00 টাকা

দুরন্ত অ্যালান ফিউরিয়াস 700C সাইকেল মূল্য ২০২৪
700C TK 14,700.00

দুরন্ত অ্যাভেঞ্জার জেন্টস 26
টাকা 7,065.00

দুরন্ত রায়ান বয়েজ 20
টাকা 5,435.00

দুরন্ত জুনিয়র বাইক লং
6,100.00 টাকা

Duranta General Bicycle Durjoy Single bar সাইকেল মূল্য ২০২৪
TK 6,710.00

দুরন্ত সাধারণ বাইসাইকেল ক্লাসিক
8,415.00 টাকা

দুরন্ত মাউন্টেন বাইক সিনার্জি
6,100.00 টাকা

দুরন্ত মাউন্টেন বাইক প্রাইম
অ্যালয় 17,075.00 টাকা

দুরন্ত মাউন্টেন বাইক ইনোভা
অ্যালয় 15,855.00 টাকা

দুরন্ত মাউন্টেন বাইক
মাসকুলার 9,090.00 টাকা

দুরন্ত মাউন্টেন বাইক দোলা
7,440.00 টাকা

দুরন্ত মাউন্টেন বাইক অ্যাভেঞ্জার
8,540.00 টাকা

দুরন্ত মাউন্টেন বাইক রাইডার
7,805.00 টাকা

দুরন্ত মাউন্টেন বাইক নাইট দুরন্ত সাইকেল মূল্য
7,805.00 টাকা

Duranta Kids Bicycle Pilot
TK 4,634.00

দুরন্ত জেন্টস বাইক অ্যালান মার্ভেল
12,000.00 টাকা

দুরন্ত ক্লাসিক 28
টাকা 8,415.00

RFL Duranta Recoil 26
TK 9,385.00

দুরন্ত অ্যাঞ্জেলিনা লেডিস 26
টাকা 6,890.00

RFL Duranta Recoil 20
TK 7,890.00

RFL দুরন্ত নাইট কালো
টাকা 7,250.00

আরএফএল দুরন্ত এক্সপ্রেস এমটিবি
7,065.00 টাকা

Duranta Rider 26 Bicycle
TK 6,850.00

দুরন্ত নাইট 26 সাইকেল
7,065.00 টাকা

Duranta Daisy Girl 20 Bicycle
TK 5,435.00


দুরন্ত এক্সট্রিম 20
টাকা 5,435.00

দুরন্ত ক্যামেলিয়া গার্লস
5,220.00 টাকা

দুরন্ত ক্যামেলিয়া সাইকেল মূল্য ২০২৪
5,435.00 টাকা

দুরন্ত এক্সট্রিম
5,200.00 টাকা

Duranta Daisy
TK 5,220.00

দুরন্ত গ্ল্যাডিয়েটর
8,000.00 টাকা

দুরন্ত সাইকেল স্টিল
1-Spd Scool-M-20.01-সবুজ 7,353.00′

দুরন্ত ইস্পাত ঘ
Spd প্রিমিয়ার M-12.01 নীল 5,000.00

দুরন্ত সিনার্জি 24″ দুরন্ত সাইকেল মূল্য ২০২৩
একক গতির সাইকেল লাল 8,050.00 টাকা

ডুরেন্ট পটার
একক গতি 20″ বাইক (লাল) 7,133.00

দুরন্ত সিবি এক্সট্রিম
বয়েজ সাইকেল 16″ X300 লাল 6,340.00 টাকা



উপরে আমি চেষ্টা করেছি দুরন্ত সাইকেলের 2023 সালের যে মূল্য রয়েছে তা তুলে ধরার জন্য । তবে আমি আবারও বলছি আপনি যখন দুরন্ত বাইসাইকেল কিনবেন অবশ্যই চেষ্টা করবেন দুরন্ত শোরুম থেকে বাই সাইকেল কেনার জন্য ।




Realme c35 মূল্য বাংলাদেশে 2024 অফিসিয়াল 6/128 | Realme c35 price in Bangladesh

Realme c35 মূল্য বাংলাদেশে 2024 অফিসিয়াল 6/128 | Realme c35 price in Bangladesh

Realme c35 Price In Bangladesh - বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সাথে যে মোবাইল নিয়ে কথা বলবো এটি হলো Realme ব্র্যান্ডের মোবাইল। Realme বর্তমানে বাংলাদেশে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। আপনার সাথে এখন আমি শেয়ার করব Realme ব্র্যান্ড এর নতুন একটি মডেল।

রিয়েলমি সি৩৫ একটি বাজেট-বান্ধব স্মার্টফোন যা ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাজারে এসেছিল। এটিতে একটি ৬.৬-ইঞ্চি ফুল এইচডি+ ডিসপ্লে, একটি ইউনিসক টি৬১৬ প্রসেসর, ৪ জিবি র্যাম, ৬৪ জিবি স্টোরেজ এবং একটি ৫০০০ এমএএইচ ব্যাটারি রয়েছে। 

ফোনটিতে একটি ট্রিপল রিয়ার ক্যামেরা সিস্টেম রয়েছে যাতে একটি ১৩-মেগাপিক্সেল প্রধান ক্যামেরা, একটি ২-মেগাপিক্সেল ম্যাক্রো ক্যামেরা এবং একটি ২-মেগাপিক্সেল ডেপথ ক্যামেরা রয়েছে। এতে একটি ৮-মেগাপিক্সেল সেলফি ক্যামেরা রয়েছে। 

এই মডেলটি হলো Realme c35। আপনাদের সুবিধার্থে Realme c35 মোবাইলটির সঠিক দাম এবং বিভিন্ন তথ্য নিয়ে আলোচনা করা হলো । 

আরো পড়ুন - 

সোনার দাম কত আজকে 2024

৫ হাজার টাকার মধ্যে ভালো মোবাইল

সিঙ্গার ফ্রিজ ১২ সেফটি মূল্য তালিকা ২০২৪

ওয়ালটন ব্লেন্ডারের দাম কত

সুপার স্টার গ্যাং সুইচ এর দাম

Realme c35 মূল্য বাংলাদেশে 2022 অফিসিয়াল 6/128 | Realme c35 price in Bangladesh

রেলমি c35 দাম কত | Realme c35 মূল্য বাংলাদেশে 2024 অফিসিয়াল 6/128 | Realme c35 price in Bangladesh

Realme c35 মূল্য বাংলাদেশে 2022 অফিসিয়াল 6/128 | Realme c35 price in Bangladesh


বাংলাদেশে Realme c35 মোবাইলের অফিশিয়াল দাম ১৬,৯৯৯ টাকা ( ৪+১২৮) ১৮,৯৯৯ টাকা (৬+১২৮) ।

Realme c35 এই মোবাইলের সাথে পাচ্ছেন ৪ জিবি র‌্যাম এবং ৬৪/১২৮ জিবি রম। আপনাদের বাজেট যদি ১৮,০০০ বা এর বেশি হয়ে থাকে তাহলে আপনারা এই মোবাইলটা কিনতে পারেন। আপনাদের বাজেট অনুযায়ী Realme c35 মডেল এর মোবাইলটি ভালো হবে।

Realme c35 সম্পূর্ণ স্পেসিফিকেশন

প্রথম রিলিজ - 14 ফেব্রুয়ারি, 2022

রং: এই মোবাইলটিতে রং হবে উজ্জ্বল কালো, জ্বলজ্বল সবুজ।

নেটওয়ার্ক: 2G, 3G, 4G নেটওয়ার্ক  ।

সিম: ডুয়েল ন্যানো সিম ।  

ডিসপ্লে:

Realme c35 এই মোবাইলটিতে ডিসপ্লে ৬.৬ ইঞ্চি ও রেজোলিউশন ফুল HD+ 1080 x 2401 পিক্সেল (401 ppi)।

ক্যামেরা:

Realme c35 মোবাইলটিতে পিছনের ক্যামেরা থাকবে ট্রিপল 50+2+0.3 মেগাপিক্সেল ও ভিডিও রেকর্ডিং সম্পূর্ণ HD (১০৮০)।

সেলফি ক্যামেরায় থাকবে ৮ মেগাপিক্সেল  ও ভিডিও রেকর্ডিং সম্পূর্ণ HD (৭২০)।

কর্মক্ষমতা: 

Realme c35 মোবাইলটিতে প্রসেসর অক্টা কোর, 2.0 GHz পর্যন্ত ও জিপিইউ Mali-G57 MP1 । এই  মোবাইলটিতে চিপসেট রয়েছে ইউনিসক টাইগার T616 এবং অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ১১। 

স্টোরেজ:

Realme c35 মোবাইলটিতে ৪/৬ জিবি র‌্যাম ও ১২৮ জিবি রম

ব্যাটারি: 

Realme c35 মোবাইলটিতে ব্যাটারি আছে লিথিয়াম-পলিমার ৫০০০ mAh  (অ অপসারণযোগ্য) ও ১৮W দ্রুত চার্জিং। 

Realme c35 মোবাইলটির ভালো দিক

✔ সুন্দর দেখতে ডিজাইন

✔ 6.6 ইঞ্চি বড় ফুল HD+ ডিসপ্লে

✔ Unisoc T616 চিপসেটের সাথে শালীন কর্মক্ষমতা

✔ শালীন ক্যামেরা

✔ 5000 mAh ব্যাটারি, 18W দ্রুত চার্জিং

Realme c35 মোবাইলটির মন্দ দিক 

✘ সামনের ক্যামেরায় কোনো ফুল HD রেকর্ডিং নেই

✘ সামান্য বেশি দাম

✘ পারফরম্যান্স আরও ভালো হতে পারে

✘ ৫জি নেই

আইফোন ১৩ প্রো ম্যাক্স দাম কত বাংলাদেশে

শাওমি রেডমি নোট ১১ বাংলাদেশে দাম কত

উপরে Realme c35 এর পুরো তথ্য এবং সঠিক দাম সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আপনারা যদি Realme c35 মোবাইলটি কিনতে চান তাহলে নিতে পারবেন। তাই ফোন কেনার পূর্বে সেই ব্র্যান্ডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট বা শোরুম থেকে সর্বশেষ আপডেটেড দেখে নিবেন । কারন প্রতিনিয়ত মোবাইলের দাম বাড়ে আবার কমে।